রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম থাকল না থাকল, তাতে কিছু যায় আসে না : মিছবাহুর রহমান
আমাদের সময়.কম
আশিক রহমান : সংবিধান কিংবা রাষ্ট্রের সঙ্গে ইসলাম থাকল বা না থাকল তাতে ইসলামের কিছু যায় আসে না। ইসলাম চায় মানুষ যেন ইসলাম চর্চা করে। আল্লাহ্কে ভয় পায়Ñ দৈনিক আমাদের অর্থনীতির সঙ্গে আলাপকালে এমন মন্তব্য করেন ইসলামী এক্যজোটের একাংশের চেয়ারম্যান মাওলানা মিছবাহুর রহমান চৌধুরী।
তিনি বলেন, ইসলাম রাষ্ট্রধর্ম করাটাই ছিল একটি রাজনীতি। ১৯৮৮ সালে এরশাদ সাহেব ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করেছেন। ৮৮ সালের আগে কী এদেশে ইসলাম ছিল না? সংবিধানে যদি ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম না করা হতো তাহলে কী ইসলাম বাংলাদেশে থাকত না? থাকত। কারণ এদেশের সংখ্যাগরিষ্ট মানুষ হাজার বছর ধরে ইসলামের মূল্যবোধে বিশ্বাস করে পথ চলছে।
বিশিষ্ট এ ইসলামি চিন্তাবিদ আরও বলেন, ইসলামের বিধানÑ ধর্ম মানুষের জন্য। আল্লাহ রাব্বুল আল-আমিন সারাবিশ্বের মানুষের জন্যই ইসলাম প্রেরণ করেছেন। আর এই ইসলামকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন তারই প্রেরিত নবী-রাসুলগণ। রাষ্ট্র ধর্ম পালন করে না, ধর্ম পালন করে, চর্চা করে, অনুসরণ করে মানুষ। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানে আছে, কী নেইÑ এ নিয়ে আমাদের কোনো আগ্রহ নেই। কেননা, আমরা চাইÑ দেশের প্রত্যেকটি জায়গায় ইসলাম বা ধর্মীয় মূল্যবোধ বজায় থাকুক। মানুষ শান্তিতে বসবাস করুক।
মাওলানা মিছবাহুর রহমান বলেন, ধর্ম সংবিধানে সন্নিবেশিত করার বা রাখার আন্দোলনের চেয়ে জরুরি সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের দুর্নীতিবাজদের মধ্যে যে ঘুষ লেনদেন হয়, দুর্নীতি হয় তা বন্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা। আর কোনো নারী যেন ধর্ষণের মতো বর্বরতার শিকার হতে না হয় তা নিশ্চিতের জন্য আন্দোলন প্রয়োজন। সন্ত্রাস, বোমাবাজদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো জরুরি। মোটকথা, সমাজে সংঘটিত যেকোনো অনাচার বন্ধের জন্য আন্দোলন করা আমাদের আগ্রহের জায়গা হওয়া উচিত। তিনি বলেন, আমরা একটি নিরাপদ রাষ্ট্র চাই। দেশের সকল নাগরিক নিরাপদে থাকবেন, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে, দুর্নীতিমুক্ত একটি দেশ হবে। রাষ্ট্র ঠিক থাকলে সার্বভৌমত্ব ঠিক থাকবে। সার্বভৌমত্ব থাকলে আমরা থাকব। জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর দিকেই সকলের মনোযোগ দেওয়া উচিত।
অপর এক প্রশ্নে জবাবে মিছবাহুর রহমান বলেন, ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম রাখতে যারা আন্দোলন করেন, এসব তাদের আবেগ। কারণ ১৯৮৮ সালের আগে তো তাদের কেউই এই দাবি করেননি, সংবিধানে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম করতে হবে।
http://www.amadershomoys.com/unicode/2016/04/02/92718.htm#.Vv9Z9pwrJSM
Great news.We must all learn Islam and then we will be kind and understanding towards all human beings. Even in day to day life if I am stressed or not confident, I am rude and abrupt. We all including myself are so lacking in understanding the Creator and creation that we make terrible mistakes. May Almighty guide us all.Dr Fatima Ashrafi
From: Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com>
To:
Sent: Tuesday, 29 March 2016, 0:10
Subject: {PFC-Friends} রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকলো
--ইসলামই থাকছে রাষ্ট্রধর্ম
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহাল থাকলো
রিট খারিজ, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বহালরাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের পরিণাম শুভ হবে না : শিবির
http://www.amadershomoys.com/unicode/2016/03/27/89761.htm#.VviNDtIrJSM
রাষ্ট্রধর্ম বহালে প্রধান বিচারপতিকে হেফাজতের স্মারকলিপি
ল' করেসপন্ডেন্ট, বাংলামেইল২৪ডটকম
ঢাকা : সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাতিলের ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের দাবি জানিয়েছে হেফাজতে ইসলাম।সোমবার সকাল ১০টার দিকে প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা বরাবর দেয়া এক স্মারকলিপিতে সংগঠনটির পক্ষ থেকে এ দাবি জানানো হয়।সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্টার জেনারেলের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর কমিটির যুগ্ম সদস্য সচিব ফজলু রহমান কাসেমীর নেতৃত্বে এ স্মারকলিপি দেয়া হয়।স্মারকলিপিতে বলা হয়, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ২ এর (ক) অনুযায়ী, প্রজাতন্ত্রে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম। তবে হিন্দু, বৌদ্ধ ও খ্রিষ্টানসহ অন্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমযার্দা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবে। যা দীর্ঘ ২৮ বছর যাবত সংবিধানে সন্নিবেশিত রয়েছে।রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বাংলাদেশের অধিকাংশ জনগণের চিন্তা-চেতনা ও বিশ্বাসের প্রতিফলন। এটি সংবিধানে একটি প্রতিষ্ঠিত বিষয়। একে চ্যালেঞ্জ করে রিট করায় সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের আবেগ অনুভূতির সঙ্গে জড়িত। একে বাতিলের কোনো উদ্যোগ এদেশের জনগণ কোনোভাবেই বরদাস্ত করবে না। এ ধরনের কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ নেয়া হলে তা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীর ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতেরই সামিল হবে। অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো পরিস্থিতির দায় তৌহিদী জনতা নেবে না বলেও স্মারকলিপিতে উল্লেখ করা হয়।
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.
--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.
__._,_.___