ইহুদি হয়েও আমি কেন ইসরাইল বর্জনের পক্ষে:
রেবেকা ভিলকোমারসন
http://www.rtnn.net/bangla/motamotdetail/detail/94#.Wb9StMiGOUm
__._,_.___
ফরহাদ ইকবাল, কক্সবাজার | Publish on
গণহত্যা, নির্যাতন, ধর্ষণ, পুড়িয়ে মারা ও ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেয়ার পর এবার রোহিঙ্গাদের জমি দখল করে নিচ্ছে মিয়ানমারের বৌদ্ধ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা। রাখাইন রাজ্য থেকে পরিকল্পিতভাবে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দিয়ে তাদের জমিতে ইতোমধ্যে স্থাপনাও নির্মাণ শুরু করেছে দখলকারীরা। এ ছাড়া আরো অনেক নতুন নতুন গ্রাম থেকে রোহিঙ্গাদের পালিয়ে যেতে সেনা অভিযান অব্যাহত রয়েছে। গত শুক্র ও শনিবার প্রায় ৪০ হাজার রোহিঙ্গা টেকনাফের হোয়াইক্যং লম্বাবিল পয়েন্ট ও শাহপরীর দ্বীপ হয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। সর্বশেষ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা রাখাইন রাজ্যের রোহিঙ্গারা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
শনিবার সকালে নৌকা নিয়ে নাফ নদী পার হয়ে মিয়ানমার থেকে শাহপরীর দ্বীপে প্রবেশ করেন আলী আহমদ (২৫)। মংডুর সাহেবপাড়া গ্রামে তার বাড়ি। তারা একসঙ্গে ২৩ জন একটি নৌকা নিয়ে প্রবেশ করে টেকনাফে। এর মধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যা বেশি। আলী আহমদ বলেন, ইতোমধ্যে মংডুর শতাধিক গ্রাম রোহিঙ্গা মুসলিম শূন্য হয়েছে। এসব গ্রামে এখন কোনো বাড়িঘরের চিহ্ন নেই। চারদিকে আগুনে পোড়ার চিহ্ন। তার গ্রামের সব ঘর জ্বালিয়ে দিয়েছে মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও বৌদ্ধরা। তিনি বলেন, কয়েক দিন ধরে রোহিঙ্গা শূন্য গ্রামে বৌদ্ধ ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের ব্যাপক বিচরণ দেখা গেছে। বাড়ি নির্মাণের জন্য অনেক সরঞ্জামও মজুদ করা হয়েছে। অনেক জায়গায় স্থাপনা নির্মাণের কাজও চলছে। গাড়িতে গাড়িতে স্থাপনা নির্মাণের মালামাল শূন্য গ্রামের দিকে নিয়ে যেতেও দেখেন আলী আহমদ।
মংডু থানার আদ্দুইল্লা পাড়া গ্রামের সুফিয়া খাতুন (৪২)। তিনিও গতকাল শনিবার আলী আহমদের সঙ্গে নৌকায় করে শাহপরীর দ্বীপে পৌঁছেন। তিনি বলেন, নির্যাতন বন্ধ হচ্ছে না। একের পর এক গ্রাম জ্বালিয়ে দেয়া হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকায় ঢুকে পড়ছে সেনাবাহিনীর সদস্যরা। রোহিঙ্গাদের ঘর জ্বালিয়ে দিচ্ছে। অনেকে বাড়ির ভেতরে পুড়ে মরছে। তবুও নিজ দেশ ও গ্রাম ছেড়ে এ দেশে (বাংলাদেশে) আসতে চায়নি সুফিয়া খাতুনসহ অনেকে। কিন্তু তাদের পাশের চান্দুরপাড়া পুড়িয়ে দিয়েছে সেনারা। শুক্রবার দিনভর চান্দুপাড়া গ্রাম পুড়েছে। রাতেও গ্রামে আগুন জলছিল। এ মর্মান্তিক দৃশ্য দেখে সাত সন্তান নিয়ে শনিবার ভোরে বাংলাদেশে ঢুকে পড়েন সুফিয়া খাতুন।
এদিকে শাহপরীর দ্বীপ ও টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে যেসব রোহিঙ্গা ঢুকছে তাদের ট্রাকে করে পৌঁছে দেয়া হচ্ছে উখিয়ার বালুখালীতে। গতকাল শনিবার টেকনাফের হোয়াইক্যং ও শাহপরীর দ্বীপে এমন চিত্র দেখা যায়।
শুক্র ও শনিবার প্রায় ৪০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ঢুকেছে বলে জানা গেছে। এদিকে মিয়ানমারের রাখাইনে চলমান সহিংস অবস্থা অব্যাহত থাকলে বছরের শেষ নাগাদ ১০ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আসতে পারে বলে মনে করছে জাতিসংঘের সংস্থাগুলো।
শনিবার আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) মিডিয়া সমন্বয়কারী ক্রিস লোম জানিয়েছে- উখিয়া, টেকনাফ ও তুমব্রু সীমান্তের জিরো পয়েন্ট দিয়ে এ পর্যন্ত ৩ লাখ ৯১ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে। এসব পয়েন্ট দিয়ে এখনো অনুপ্রবেশ অব্যাহত রয়েছে। অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের মধ্যে ষাট শতাংশ শিশু ও নারী। তারা ঝুপড়িতে বসবাস করছে। আর তাদের সহায়তায় সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি কাজ করছে আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ইউএনএইচসিআর, আইওএম, ইউনিসেফ, ডব্লিউএফপি ও আইএসসি। পাশাপাশি কাজ করছে বিভিন্ন এনজিও সংস্থা।
তিনি জানান, ইতোমধ্যে বসবাস উপযোগী নতুন আশ্রয় নেয়া ১৬ হাজার পরিবারের জন্য শেড নির্মাণ করা হয়েছে।
প্রাণ বাঁচানোর পর এখন চলছে টিকে থাকার সংগ্রাম: তিন সপ্তাহ আগে রাখাইনে সহিংসতা শুরুর পর বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রেহিঙ্গার সংখ্যা ইতোমধ্যে ৪ লাখ ছাড়িয়েছে। তাদের রাখা হয়েছে কক্সবাজারের উখিয়ায়।
পালিয়ে আসা যারা অস্থায়ী শরণার্থী শিবিরে প্লাস্টিক-ত্রিপলের নিচে মাথা গোঁজার ঠাঁই পেয়েছেন, তারা নিজেদের কিছুটা ভাগ্যবানই ভাবছেন। কিছু ত্রাণ পেলেও বেশিরভাগ রোহিঙ্গার ভাগ্যে তা জুটছে না।
সরকারি, বেসরকারি আর ব্যক্তি উদ্যোগে বিভিন্ন এলাকায় গড়ে উঠা ক্যাম্প ঘুরে দেখা গেছে, গাদাগাদি করে সেখানে থাকছেন রোহিঙ্গারা। যে প্লাস্টিক-ত্রিপলে ঘরের উপরের ছাউনি, তার ভেতরে দাঁড়িয়ে থাকার উপায় নেই। আশ্রয় কেন্দ্রে ঠাঁই পেলেও অনেকের ঘরে হাঁড়ি ওঠেনি। উপোস করে দিন কাটছে।
কুতুপালং নতুন ক্যাম্পের বাসিন্দারা বলেন, খাবার তো তেমন জুটছে না। এর পর চরম সমস্যায় পড়েছেন তারা পানি নিয়ে। পাহাড়ের পাশে একটা ছোট খাল আছে, কিন্তু সেখানে টয়লেটের বর্জ্যও গিয়ে পড়ে। খাবার পানির জন্য অবস্থাও ভালো না।
বালুখালী ক্যাম্প ঘুরে দেখা গেছে, সেখানে বিভিন্ন জায়গায় কিছু চাপকল বসানো হয়েছে, স্থাপন করা হয়েছে কিছু টয়লেটও। তবে দিনের বেলায়ও এসব টয়লেটের সামনে দীর্ঘ লাইন।
নতুন এই ক্যাম্প এলাকায় খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই এলাকায় স্বাস্থ্যসেবা দিতে সকাল থেকে কয়েক ঘণ্টা বেশ কিছু মোবাইল টিম কাজ করে। তবে দুপুর গড়াতেই এসব টিম অধিকাংশ কাজ গুটিয়ে ফেলে।
মিয়ানমারের সাব বাজারের উত্তরে ইয়াদ্দিনা পাড়ার বাসিন্দা রোকেয়া বেগম স্বামী আলী আহমদের সঙ্গে সন্তানদের নিয়ে এসেছেন। ঘর-দোর ছাই হওয়ার পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে বাংলাদেশে এসে পৌঁছুতে পারার আনন্দও বিষাদে পরিণত হয়েছে। সন্তানকে চিকিৎসক দেখানো নিয়ে ঝগড়ার পর স্বামী তাকে তাড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছে। 'মগের দেশে অশান্তি বলে এখানে এসেছি, এখানে অশান্তি হলে কোথায় যাব' হতাশ কণ্ঠে বলেন রোকেয়া।
স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে ক্যাম্পে ক্যাম্পে কাজ করা স্বাস্থ্যকর্মীরা বলেন, আশ্রিতরা বিশুদ্ধ পানি পাচ্ছে না। যথাযথ স্যানিটেশন নেই। খোলা আকাশের নিচে আছে। এই কারণে জ্বর-কাশি-নিউমোনিয়া-ডায়রিয়া এসব রোগ বেশি হচ্ছে। কেউ কেউ অনেক দিন না খেয়ে থাকায় 'হাইপোপ্লাইসেমিয়াতে' ভুগছে বলেও তারা জানান।
এদিকে শরণার্থী শিবিরের বাইরে যারা রয়েছেন, তাদের জীবন আরো কষ্টের। ক্ষুধা মেটাতে ত্রাণের আশায় রাস্তার পাশে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকছেন অনেকে। এক সময় ত্রাণ এলেও তা পাওয়া দুষ্কর হচ্ছে দুর্বল ও বৃদ্ধদের জন্য।
নতুন ক্যাম্পে যারা জায়গা পায়নি তাদের অনেকে বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ের গাছ কেটে জায়গা করে মাথা গোঁজার ঠাঁই করছেন। সবাইকে বালুখালী নিতে সরকারি উদ্যোগের কথা এদের অধিকাংশই জানে না। আবার এত মানুষের ঠাঁই বালুখালীতে হবে কি না, তা নিয়েও সন্দিহান তারা।
ক্যাম্পের বাইরে যেসব জায়গায় মানুষ আবাস গড়ছে, সেসব এলাকায় স্যানিটেশনের কোনো ব্যবস্থাও নেই। দিন যত যাচ্ছে, এসব এলাকার পরিবেশ দূষিত হয়ে উঠছে, বাড়ছে দুর্গন্ধ। এখন এখানকার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ খাদ্য-পানি-স্যানিটেশনের ব্যবস্থা করা। সেই সঙ্গে নিরাপত্তার ব্যবস্থাও বাড়ানো জরুরি হয়ে পড়েছে।
মানবকণ্ঠ/এসএস
গ্রাম, জমি দখল, নাফ নদী, নৌকা, বৌদ্ধ, মিয়ানমার, রা
ফজলে এলাহী, রাঙামাটি প্রতিনিধি, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 2017-09-17 21:42:14.0 BdST Updated: 2017-09-17 21:42:14.0 BdST
রোববার রাঙামাটি শহরে চাকমা রাজবাড়িতে নিজ কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "মিয়ানমার বা বার্মার রাখাইন রাজ্য থেকে বাংলাদেশে
কয়েক লক্ষ ধর্মীয় ও জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নারী, পুরুষ ও শিশুর মর্মান্তিক অবস্থায় আগমনে চাকমা সার্কেলের অধিবাসীগণ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।"
শরণার্থীদের আশ্রয় দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের অবস্থানকে সমর্থন জানান চাকমা সার্কেল প্রধান দেবাশীষ।
গত ২৪ অগাস্ট রাখাইন রাজ্যে পুলিশ পোস্ট ও সেনা ক্যাম্পে হামলার পর শুরু হওয়া ওই সেনা অভিযানে রোহিঙ্গাদের ব্যাপক হারে হত্যা-ধর্ষণের অভিযোগ
উঠেছে। ইতোমধ্যে চার লাখের বেশি রোহিঙ্গা প্রাণ বাঁচাতে সীমান্ত পেরিয়ে আশ্রয় নিয়েছে প্রতিবেশী বাংলাদেশে।
শরণার্থীদেরকে নিজ নিজ গ্রামে সম্মানজনকভাবে, নিরাপদে ও যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান সাপেক্ষে প্রত্যাবর্তনের জন্য দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক আন্তর্জাতিক
কূটনৈতিক উদ্যোগ গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহবান জানান দেবাশীষ রায়। "তবে যতদিন পর্যন্ত তা সম্ভবপর না হয়, তাদেরকে বাংলাদেশে শরণার্থী
হিসেবে যথাযথ আশ্রয় প্রদান করা বাংলাদেশ সরকারের এবং দেশের মানুষের নৈতিক দায়িত্ব ও কর্তব্য।"
এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার, জাতিসংঘের সংশ্লিষ্ট সংস্থা ও বেসরকারি সংগঠনের কাছে আর্থিক ও অন্যান্য সহায়তা দিতে দেশের নাগরিক ও আন্তর্জাতিক
মহলকে আহ্বান জানান ব্যারিস্টার দেবাশীষ। 'শরণার্থীদের নিরাপত্তা ও সার্বিক কল্যাণ' এবং 'বাংলাদেশ ও তার নাগরিকদের কল্যাণে' শরণার্থীদের বসবাস
নির্দিষ্ট শিবিরেই সীমাবদ্ধ রাখতে তিনি সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
শরণার্থীদের প্রতি তাদের স্বদেশে অত্যাচার ও বাংলাদেশে তাদের আগমনকে ঘিরে নানা প্রচার, অপপ্রচার, গুজব এবং সীমিত পর্যায়ের হিংসাত্মক ঘটনা
ঘটেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জে কর্মরত বা বসবাসরত পার্বত্য চট্টগ্রামের একাধিক পাহাড়ি ব্যক্তি তাদের জাতিগত বা ধর্মগত
পরিচয়ের কারণে কটাক্ষ উক্তি, হুমকিসহ অন্যান্য অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণের শিকার হয়েছেন বলেও দাবি করে তিনি এর নিন্দা জানান।
মিয়ানমারের সংখ্যাগুরু সম্প্রদায় বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী এবং শরণার্থীদের বেশিরভাগ মুসলিম ধর্মাবলম্বী হওয়ায় বিষয়টাকে 'ধর্মগত সাম্প্রদায়িক দ্বন্দ্ব' হিসেবে 'কোনো
কোনো মহল অপব্যাখ্যা' করছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন। "এসবের অসংযত বহিঃপ্রকাশের ফলে সাম্প্রদায়িকতা বেড়ে যাচ্ছে এবং অহেতুকভাবে
দেশের বৌদ্ধদেরকে রাখাইন রাজ্যের মুসলমানদের নিপীড়নের জন্য দায়ী করা হচ্ছে।
"তবে বাস্তবে দেখা যায় যে মিয়ানমার সরকারের হাতে, বিশেষ করে সামরিক শাসনামলে নিপীড়নের শিকার হয়েছে শুধু অ-বৌদ্ধ সম্প্রদায় নয়; বৌদ্ধ
ধর্মাবলম্বী শ্যান, রাখাইন, মোন, ক্যারেনসহ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী নর-নারীও।"
রোহিঙ্গাদের কোনো অংশের কোনো রকমের সশস্ত্র ও অন্যান্য হিংসাত্মক কার্যকলাপ বাংলাদেশে বা বার্মার মাটিতে যাতে সংঘটিত হতে না পারে সে ব্যাপারে
বাংলাদেশ সরকারকে সজাগ থাকার আহ্বান জানান চাকমা প্রধান। চাকমা সার্কেল প্রধানের বক্তব্যের প্রেক্ষিতে রাঙামাটির পুলিশ সুপার সাঈদ তারিকুল হাসান
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, "রাঙামাটিতে কোনো রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঘটেনি। একজন রোহিঙ্গা রাঙামাটিতে আসার খবর পেয়ে দ্রুত তাকে
রিকভার করে আবার কক্সবাজারে শরণার্থী শিবিরে ফেরত পাঠানো হয়েছে।"
রোহিঙ্গারা যেন রাঙামাটিতে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য শহরের ছয়টি পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
রোহিঙ্গা বলে কোনো জাতিসত্ত্বা মিয়ানমারে কখনোই ছিল না দাবি করে এ বিষয়ে নাগরিকদের
ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির সেনাবাহিনীর প্রধান সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং।