Banner Advertiser

Saturday, February 11, 2017

Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী



Does that mean Western Education is incomplete?

The sad part is she is not saying these things just to keep them with her, she is saying these things because she probably believe in those things. Whatever it is, she is not talking about secularism any more, which is bad for the future of Bangladesh. When time will come, Ulemas will be united with their Ummahs, and she will not find anyone from this grand union.
 

2017-02-11 19:55 GMT-05:00 Shah Deeldar shahdeeldar@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

"মানুষ যত শিক্ষাই নিক না কেন, ধর্মীয় শিক্ষা না পেলে তা পূর্ণাঙ্গ হয় না" বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Hold on to power at any cost? The lady is finally showing her true color?


On Saturday, February 11, 2017 11:30 AM, "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Shame, shame! How about an institute of scientific research for these creatures that have chosen to be morons?

SuBain

==============================


On Friday, February 10, 2017 5:49 PM, "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

Links:

http://khabor.com/archives/ 100800

আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী


ঢাকা : আলেম-ওলামাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য তাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন করার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ এ কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'অর্থনৈতিক কর্মকা-ের মাধ্যমে যাতে আয় বাড়ানো যায় এ জন্য শুধুমাত্র আলেম-ওলামাগণের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন তৈরি করার চিন্তা-ভাবনা চলছে। কারণ, আমরা সারা বাংলাদেশে একশ'টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি, সেখানে কেউ যদি কোন ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে চান সে জন্যও সুযোগ দেয়া হবে।'
আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়েজিত জাতীয় ইমাম সম্মেলন ও শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সনদ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।একই সঙ্গে হালাল খাদ্য ও পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন অনুমোদনপ্রাপ্ত একজন করে আলেম নিয়োগদানের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে আলেম-ওলামাদের কর্মক্ষেত্র সম্প্রসারিত হবে। বিদেশে বাংলাদেশের হালাল দ্রব্যের চাহিদা এবং গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
alt
বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন।ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল জলিল এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন। আরও বক্তৃতা করেন- ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামিম মো. আফজাল এবং ইমাম ও ওলামায়ে কেরামগণের পক্ষে মাওলানা ওবায়দুল্লাহ এরশাদ।অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ২০১৫-১৬ এই দুই বছরের ৬ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম এবং ২০১৪-১৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত দেশব্যাপী শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ আলেম ও ওলামা মাশায়েখ সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বলেছিলেন- 'ভিক্ষুক জাতির কোন ইজ্জত থাকে না।' কাজেই আমরা দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতো করবোই, প্রতিটি মানুষের ঘরে যেন খাবার পৌঁছায় ইনশাল্লাহ সে ব্যবস্থাও আমরা করে দেব এবং আমরা তা করতে সক্ষম হয়েছিলাম। সেই সাথে আমাদের ইসলামের প্রচার-প্রসারে যাতে আরো উন্নত হয় তার জন্য আমরা কাজ করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয় হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। অবৈধ সরকারগুলো ইসলামের মর্মবাণী উপেক্ষা করে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়। দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করে ইসলামের উন্নয়নে কাজ শুরু করি।প্রধানমন্ত্রী ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উন্নয়নে তার সরকারের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা ৪৩টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের যে অফিস ছিল এবং যে কর্মকর্তা-কর্মচারি ছিলেন, তারা কিন্তুু রাজস্ব খাতে ছিলেন না,সরকারি কোন বেতন তারা পেতেন না। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে এই প্রথম ঐ ৪৩ টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সমস্ত অফিস সরকারিকরণ করে তাদের চাকরিকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করি যাতে করে তারা সেখানে বসে ইসলাম ধর্মের প্রচারে ব্যাপক কাজ করতে পারেন।
alt
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ইমাম-মুয়াজ্জিনরা মানুষের সেবা করেন কিন্তু একটা সময়ে বয়োবৃদ্ধ হয়ে গেলে তাদের দেখার কেউ থাকে না। তাদের পরমুখাপেক্ষী হতে হয়, কষ্ট করতে হয়। তাদের পারিবারিক কোন কাজ, মেয়ের বিয়ে-শাদি কোন কিছুতেই সাহায্য পাবার কোন সুযোগ ছিলো না। কাউকে এ জন্য আমাকে বলতে হয়নি, কোন দাবিও করতে হয়নি। আমি পারিবারিক শিক্ষা থেকে,নিজস্ব চিন্তা থেকে নিজস্ব উদ্যোগে ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্র্রাস্ট গঠন করি। যেখান থেকে সদস্যরা চাইলে সুদমুক্ত ঋণ সুবিধাও পেতে পারেনÑ শেখ হাসিনা বলেন।
দেশের সকল জেলা-উপজেলায় একটি করে ইসলামী কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ বাস্তবায়নে তাঁর সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি সরকারের সহযোগিতায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় মডেল মসজিদ কাম ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র' প্রতিষ্ঠার কাজ হাতে নিয়েছি। এই মসজিদ কমপ্লেক্সে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনসহ মহিলাদের জন্য পৃথক নামায কক্ষ, মুসলিম পর্যটক ও মেহমানদের বিশ্রামাগার থাকবে। এখানে হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ইসলামী লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
তিনি বলেন, 'আমরা একটি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। আরবি, বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পবিত্র কুরআনের ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করেছি। হজের সার্বিক কার্যক্রম ডিজিটাল প্রযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। জেদ্দা হজ টার্মিনালে প্লাজা ভাড়া নেয়ায় হাজীদের দুর্ভোগ বহুলাংশে লাঘব হয়েছে। আশকোনা হজ ক্যাম্পে এসি ও লিফট স্থাপন করেছি ।' ইসলামের খেদমতে জাতির পিতার অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনিই আইন করে মদ, জুয়া, হাউজি, ঘোড়দৌড় ও অসামাজিক কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করেন। বাংলাদেশকে ওআইসি'র সদস্য করেন,বলেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকার প্রধান বলেন, বঙ্গবন্ধুই জাতীয় পর্যায়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন, বেতার ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান শুরু ও সমাপ্তিতে কোরআন তেলওয়াতের ব্যবস্থা করেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে কদর ও শবে বরাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ করেন। দেশে ইসলামের প্রসারে জাতির পিতার উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্ব ইজতেমার জায়গা ও কাকরাইল মসজিদ সম্প্রসারণের জন্য জমি বরাদ্দ করেন বঙ্গবন্ধু। তিনি জামিয়া মাদানিয়া দারুল উলুম যাত্রাবাড়ী কওমী মাদরাসার জন্য জমি বরাদ্দ করেন। হজযাত্রীরা যাতে স্বল্প ব্যয়ে হজ করতে পারেন, এজন্য 'হিজবুল বাহার' নামে একটি জাহাজ ক্রয় করেন। যা পরবর্তীকালে জেনারেল জিয়া প্রমোদতরীতে পরিণত করে। 'জিয়াই দেশে মদ ও জুয়ার অবাধ লাইসেন্স প্রদান করেছিলেন', অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৪:০৪ | প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১১:৫৭








__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী



This is nothing but to prevent these people joining Jamat. This ulema gang will  be eventually  used as a shield if Awamis ever get cornered by BNP/Jamatis? What else could be the real motive?


On Saturday, February 11, 2017 7:09 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
" If an alim chooses to be an entrepreneur, nothing prevents him becoming one. He swaps his Islamic headgear for an entrepreneurial hat. His ability to become a successful entrepreneur is, of course, another, and far more important, matter."
You are so right. My worry is - Ulemas may spend most of their time recruiting and promoting for Ulemaship, rather than thinking about the success of the business. So, the whole business could go down fast.
Making Ulema entrepreneur; it sounds like - seeing the moon in the Amaboshya. I hear, Ulemas also do not like interest earning. How is that going to make business great again in Bangladesh? I have no idea.
Thanks. 
Jiten Roy



From: "'mahfuzur@aol.com' mahfuzur@aol.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Saturday, February 11, 2017 4:49 PM
Subject: Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

 
" I do not know what Shekh Hasina can gain from this endeavor..."

It all depends on what does one mean by 'gain'. Here I offer some of my thoughts on the matter for whatever they might be worth. 

   There is no economic logic to the idea of letting the ulama set up and run, under state patronage, an economic unit of production and distribution as ulema per se. In the normal run of economic matters, the entrepreneur is an important economic agent for production and distribution. If an alim chooses to be an entrepreneur, nothing prevents him becoming one. He swaps his Islamic headgear for an entrepreneurial hat. His ability to become a successful entrepreneur is, of course, another, and far more important, matter. Here the cost of patronising him comes in. Society has already invested resources in training the ulama. Remember that every kind of education ( or any economic activity) involves opportunity cost, in terms of resources that could have been spent elsewhere. Having already spent resources in educating the ulama, the state will now be required, under the present proposal, to spend some more resources to help them to become entrepreneurs. And think of the real possibility of such entrepreneurship failing to bring in economic return on the resources spent. It is quite doubtful that society will 'gain' from such an idea.
    But this is only economics. And there is little reason to think that policy -makers of the country would be impressed by such dumb things when they may have other, and more important, things on mind. 
     Talking about other matters, policy -making is easier, the fewer the constraint. (For example, it is easier for a policy -maker to formulate policy if there are three goals to achieve than if there are four.) Has anyone heard in recent times any policy -maker utter secularism as an objective of state policy? I do not remember any such occasion. With a constraining objective like secularism as a principle of policy set aside, and perhaps forgotten, the 'gain' for a policy- maker in terms of manoeuvrability can be considerable. It allows her, for example, to pat on the back the ulama, such as those in the Hefajat e Islam,from time to time.

Mahfuzur Rahman  






            


-----Original Message-----
From: Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona <mukto-mona@yahoogroups.com>
Sent: Sat, Feb 11, 2017 12:38 pm
Subject: Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

 
I do not know what Shekh Hasina can gain from this endeavor. Her father, Sheikh Mujib, also bowed down to Ulemas, while implementing secular Bangladesh, and it failed miserably. A visionary leader will never suffer from such contradiction.
It's not hard to find out why Ulemas are unemployed in the society. They have no skill, and have no practical knowledge of anything useful in life.  When I hear them speak, all I hear are some gibberish coming out of their mouth, which they don't even understand, let alone follow. 
These people are gravely addicted to a religious doctrine, and, they need strict religious detoxification service to be rehabilitated in the society.
Also, patronization of this career path is a grave disservice to these people, as well as society, which will encourage more of such people in the society.
Jiten Roy



From: "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Friday, February 10, 2017 7:09 PM
Subject: Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী

 
Shame, shame! How about an institute of scientific research for these creatures that have chosen to be morons?

SuBain

==============================


On Friday, February 10, 2017 5:49 PM, "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

Links:

http://khabor.com/archives/ 100800

আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী


ঢাকা : আলেম-ওলামাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য তাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন করার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ এ কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'অর্থনৈতিক কর্মকা-ের মাধ্যমে যাতে আয় বাড়ানো যায় এ জন্য শুধুমাত্র আলেম-ওলামাগণের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন তৈরি করার চিন্তা-ভাবনা চলছে। কারণ, আমরা সারা বাংলাদেশে একশ'টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি, সেখানে কেউ যদি কোন ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে চান সে জন্যও সুযোগ দেয়া হবে।'
আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়েজিত জাতীয় ইমাম সম্মেলন ও শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সনদ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।একই সঙ্গে হালাল খাদ্য ও পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন অনুমোদনপ্রাপ্ত একজন করে আলেম নিয়োগদানের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে আলেম-ওলামাদের কর্মক্ষেত্র সম্প্রসারিত হবে। বিদেশে বাংলাদেশের হালাল দ্রব্যের চাহিদা এবং গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
alt
বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন।ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল জলিল এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন। আরও বক্তৃতা করেন- ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামিম মো. আফজাল এবং ইমাম ও ওলামায়ে কেরামগণের পক্ষে মাওলানা ওবায়দুল্লাহ এরশাদ।অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ২০১৫-১৬ এই দুই বছরের ৬ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম এবং ২০১৪-১৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত দেশব্যাপী শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ আলেম ও ওলামা মাশায়েখ সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বলেছিলেন- 'ভিক্ষুক জাতির কোন ইজ্জত থাকে না।' কাজেই আমরা দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতো করবোই, প্রতিটি মানুষের ঘরে যেন খাবার পৌঁছায় ইনশাল্লাহ সে ব্যবস্থাও আমরা করে দেব এবং আমরা তা করতে সক্ষম হয়েছিলাম। সেই সাথে আমাদের ইসলামের প্রচার-প্রসারে যাতে আরো উন্নত হয় তার জন্য আমরা কাজ করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয় হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। অবৈধ সরকারগুলো ইসলামের মর্মবাণী উপেক্ষা করে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়। দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করে ইসলামের উন্নয়নে কাজ শুরু করি।প্রধানমন্ত্রী ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উন্নয়নে তার সরকারের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা ৪৩টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের যে অফিস ছিল এবং যে কর্মকর্তা-কর্মচারি ছিলেন, তারা কিন্তুু রাজস্ব খাতে ছিলেন না,সরকারি কোন বেতন তারা পেতেন না। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে এই প্রথম ঐ ৪৩ টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সমস্ত অফিস সরকারিকরণ করে তাদের চাকরিকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করি যাতে করে তারা সেখানে বসে ইসলাম ধর্মের প্রচারে ব্যাপক কাজ করতে পারেন।
alt
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ইমাম-মুয়াজ্জিনরা মানুষের সেবা করেন কিন্তু একটা সময়ে বয়োবৃদ্ধ হয়ে গেলে তাদের দেখার কেউ থাকে না। তাদের পরমুখাপেক্ষী হতে হয়, কষ্ট করতে হয়। তাদের পারিবারিক কোন কাজ, মেয়ের বিয়ে-শাদি কোন কিছুতেই সাহায্য পাবার কোন সুযোগ ছিলো না। কাউকে এ জন্য আমাকে বলতে হয়নি, কোন দাবিও করতে হয়নি। আমি পারিবারিক শিক্ষা থেকে,নিজস্ব চিন্তা থেকে নিজস্ব উদ্যোগে ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্র্রাস্ট গঠন করি। যেখান থেকে সদস্যরা চাইলে সুদমুক্ত ঋণ সুবিধাও পেতে পারেনÑ শেখ হাসিনা বলেন।
দেশের সকল জেলা-উপজেলায় একটি করে ইসলামী কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ বাস্তবায়নে তাঁর সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি সরকারের সহযোগিতায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় মডেল মসজিদ কাম ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র' প্রতিষ্ঠার কাজ হাতে নিয়েছি। এই মসজিদ কমপ্লেক্সে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনসহ মহিলাদের জন্য পৃথক নামায কক্ষ, মুসলিম পর্যটক ও মেহমানদের বিশ্রামাগার থাকবে। এখানে হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ইসলামী লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
তিনি বলেন, 'আমরা একটি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। আরবি, বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পবিত্র কুরআনের ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করেছি। হজের সার্বিক কার্যক্রম ডিজিটাল প্রযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। জেদ্দা হজ টার্মিনালে প্লাজা ভাড়া নেয়ায় হাজীদের দুর্ভোগ বহুলাংশে লাঘব হয়েছে। আশকোনা হজ ক্যাম্পে এসি ও লিফট স্থাপন করেছি ।' ইসলামের খেদমতে জাতির পিতার অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনিই আইন করে মদ, জুয়া, হাউজি, ঘোড়দৌড় ও অসামাজিক কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করেন। বাংলাদেশকে ওআইসি'র সদস্য করেন,বলেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকার প্রধান বলেন, বঙ্গবন্ধুই জাতীয় পর্যায়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন, বেতার ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান শুরু ও সমাপ্তিতে কোরআন তেলওয়াতের ব্যবস্থা করেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে কদর ও শবে বরাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ করেন। দেশে ইসলামের প্রসারে জাতির পিতার উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্ব ইজতেমার জায়গা ও কাকরাইল মসজিদ সম্প্রসারণের জন্য জমি বরাদ্দ করেন বঙ্গবন্ধু। তিনি জামিয়া মাদানিয়া দারুল উলুম যাত্রাবাড়ী কওমী মাদরাসার জন্য জমি বরাদ্দ করেন। হজযাত্রীরা যাতে স্বল্প ব্যয়ে হজ করতে পারেন, এজন্য 'হিজবুল বাহার' নামে একটি জাহাজ ক্রয় করেন। যা পরবর্তীকালে জেনারেল জিয়া প্রমোদতরীতে পরিণত করে। 'জিয়াই দেশে মদ ও জুয়ার অবাধ লাইসেন্স প্রদান করেছিলেন', অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৪:০৪ | প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১১:৫৭











__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] পড়ুন আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী



"মানুষ যত শিক্ষাই নিক না কেন, ধর্মীয় শিক্ষা না পেলে তা পূর্ণাঙ্গ হয় না" বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

Hold on to power at any cost? The lady is finally showing her true color?


On Saturday, February 11, 2017 11:30 AM, "Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Shame, shame! How about an institute of scientific research for these creatures that have chosen to be morons?

SuBain

==============================


On Friday, February 10, 2017 5:49 PM, "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

Links:

http://khabor.com/archives/ 100800

আলেম-ওলামাদের জন্য একটি অর্থনৈতিক জোন করা হবে : প্রধানমন্ত্রী


ঢাকা : আলেম-ওলামাদের অর্থনৈতিক কর্মকান্ডে সম্পৃক্ততা বাড়ানোর জন্য তাদের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন করার চিন্তা-ভাবনা করছে সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ এ কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'অর্থনৈতিক কর্মকা-ের মাধ্যমে যাতে আয় বাড়ানো যায় এ জন্য শুধুমাত্র আলেম-ওলামাগণের তত্ত্বাবধানে পরিচালিত হবে এমন একটি অর্থনৈতিক জোন তৈরি করার চিন্তা-ভাবনা চলছে। কারণ, আমরা সারা বাংলাদেশে একশ'টি অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি, সেখানে কেউ যদি কোন ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে চান সে জন্যও সুযোগ দেয়া হবে।'
আজ দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে আয়েজিত জাতীয় ইমাম সম্মেলন ও শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের সনদ ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।একই সঙ্গে হালাল খাদ্য ও পণ্য উৎপাদনকারী প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে পর্যবেক্ষণ ও তত্ত্বাবধানের জন্য ইসলামিক ফাউন্ডেশন অনুমোদনপ্রাপ্ত একজন করে আলেম নিয়োগদানের বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, এতে আলেম-ওলামাদের কর্মক্ষেত্র সম্প্রসারিত হবে। বিদেশে বাংলাদেশের হালাল দ্রব্যের চাহিদা এবং গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পাবে। ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
alt
বিশেষ অতিথি হিসেবে অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এবং ধর্ম মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি বজলুল হক হারুন।ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুল জলিল এতে স্বাগত বক্তৃতা করেন। আরও বক্তৃতা করেন- ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক শামিম মো. আফজাল এবং ইমাম ও ওলামায়ে কেরামগণের পক্ষে মাওলানা ওবায়দুল্লাহ এরশাদ।অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ২০১৫-১৬ এই দুই বছরের ৬ জন শ্রেষ্ঠ ইমাম এবং ২০১৪-১৫ সালের ইসলামিক ফাউন্ডেশন আয়োজিত দেশব্যাপী শিশু-কিশোর সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার ও সনদপত্র তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রিপরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ আলেম ও ওলামা মাশায়েখ সমাজের প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বলেছিলেন- 'ভিক্ষুক জাতির কোন ইজ্জত থাকে না।' কাজেই আমরা দেশকে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতো করবোই, প্রতিটি মানুষের ঘরে যেন খাবার পৌঁছায় ইনশাল্লাহ সে ব্যবস্থাও আমরা করে দেব এবং আমরা তা করতে সক্ষম হয়েছিলাম। সেই সাথে আমাদের ইসলামের প্রচার-প্রসারে যাতে আরো উন্নত হয় তার জন্য আমরা কাজ করেছি।
শেখ হাসিনা বলেন, জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার পর দেশে শুরু হয় হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতি। অবৈধ সরকারগুলো ইসলামের মর্মবাণী উপেক্ষা করে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটায়। দীর্ঘ ২১ বছর পর ১৯৯৬ সালে আমরা সরকার গঠন করে ইসলামের উন্নয়নে কাজ শুরু করি।প্রধানমন্ত্রী ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উন্নয়নে তার সরকারের পদক্ষেপ প্রসঙ্গে বলেন, আমরা ৪৩টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের যে অফিস ছিল এবং যে কর্মকর্তা-কর্মচারি ছিলেন, তারা কিন্তুু রাজস্ব খাতে ছিলেন না,সরকারি কোন বেতন তারা পেতেন না। আওয়ামী লীগ সরকারে এসে এই প্রথম ঐ ৪৩ টি জেলায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সমস্ত অফিস সরকারিকরণ করে তাদের চাকরিকে রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত করি যাতে করে তারা সেখানে বসে ইসলাম ধর্মের প্রচারে ব্যাপক কাজ করতে পারেন।
alt
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ইমাম-মুয়াজ্জিনরা মানুষের সেবা করেন কিন্তু একটা সময়ে বয়োবৃদ্ধ হয়ে গেলে তাদের দেখার কেউ থাকে না। তাদের পরমুখাপেক্ষী হতে হয়, কষ্ট করতে হয়। তাদের পারিবারিক কোন কাজ, মেয়ের বিয়ে-শাদি কোন কিছুতেই সাহায্য পাবার কোন সুযোগ ছিলো না। কাউকে এ জন্য আমাকে বলতে হয়নি, কোন দাবিও করতে হয়নি। আমি পারিবারিক শিক্ষা থেকে,নিজস্ব চিন্তা থেকে নিজস্ব উদ্যোগে ইমাম-মুয়াজ্জিন কল্যাণ ট্র্রাস্ট গঠন করি। যেখান থেকে সদস্যরা চাইলে সুদমুক্ত ঋণ সুবিধাও পেতে পারেনÑ শেখ হাসিনা বলেন।
দেশের সকল জেলা-উপজেলায় একটি করে ইসলামী কেন্দ্র গড়ে তোলার উদ্যোগ বাস্তবায়নে তাঁর সরকারের পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সৌদি সরকারের সহযোগিতায় প্রতিটি জেলা ও উপজেলায় মডেল মসজিদ কাম ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র' প্রতিষ্ঠার কাজ হাতে নিয়েছি। এই মসজিদ কমপ্লেক্সে ইসলামিক ফাউন্ডেশন ভবনসহ মহিলাদের জন্য পৃথক নামায কক্ষ, মুসলিম পর্যটক ও মেহমানদের বিশ্রামাগার থাকবে। এখানে হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা, ইসলামী লাইব্রেরি ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম অন্তর্ভুক্ত থাকবে।
তিনি বলেন, 'আমরা একটি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছি। আরবি, বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় পবিত্র কুরআনের ডিজিটাল ভার্সন তৈরি করেছি। হজের সার্বিক কার্যক্রম ডিজিটাল প্রযুক্তির আওতায় আনা হয়েছে। জেদ্দা হজ টার্মিনালে প্লাজা ভাড়া নেয়ায় হাজীদের দুর্ভোগ বহুলাংশে লাঘব হয়েছে। আশকোনা হজ ক্যাম্পে এসি ও লিফট স্থাপন করেছি ।' ইসলামের খেদমতে জাতির পিতার অবদান শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনিই আইন করে মদ, জুয়া, হাউজি, ঘোড়দৌড় ও অসামাজিক কার্যকলাপ নিষিদ্ধ করেন। বাংলাদেশকে ওআইসি'র সদস্য করেন,বলেন প্রধানমন্ত্রী।
সরকার প্রধান বলেন, বঙ্গবন্ধুই জাতীয় পর্যায়ে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উদ্যাপন, বেতার ও টেলিভিশনে অনুষ্ঠান শুরু ও সমাপ্তিতে কোরআন তেলওয়াতের ব্যবস্থা করেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.), শবে কদর ও শবে বরাতে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড পুনর্গঠন ও সম্প্রসারণ করেন। দেশে ইসলামের প্রসারে জাতির পিতার উদ্যোগ সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, বিশ্ব ইজতেমার জায়গা ও কাকরাইল মসজিদ সম্প্রসারণের জন্য জমি বরাদ্দ করেন বঙ্গবন্ধু। তিনি জামিয়া মাদানিয়া দারুল উলুম যাত্রাবাড়ী কওমী মাদরাসার জন্য জমি বরাদ্দ করেন। হজযাত্রীরা যাতে স্বল্প ব্যয়ে হজ করতে পারেন, এজন্য 'হিজবুল বাহার' নামে একটি জাহাজ ক্রয় করেন। যা পরবর্তীকালে জেনারেল জিয়া প্রমোদতরীতে পরিণত করে। 'জিয়াই দেশে মদ ও জুয়ার অবাধ লাইসেন্স প্রদান করেছিলেন', অভিযোগ করেন প্রধানমন্ত্রী।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাটাইমস
| আপডেট : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১৪:০৪ | প্রকাশিত : ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৭, ১১:৫৭







__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___