Banner Advertiser

Monday, June 6, 2016

Re: [mukto-mona] Islam and democracy: What's the problem?



When people shamelessly connect ethics with religion, that tells me that the lady lacks the knowledge of how human ethics has evolved in our society. It's origin predates any religion, let alone Islam. It came with the beginning of human society and got far more refined and fine-tuned with the advancement of society and still an ongoing process as we speak.
The trouble I see is that Islamist would like to have one rule for Muslim dominated countries while a separate fairer system for them from the secular democracies. Sounds like 'I want to be treated fairly in your system of government but you may not ask the same from my system." That is a huge problem. 


On Sunday, June 5, 2016 10:27 PM, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

Discussion can bear fruits only when there is a room for discussion, and, there is not much room here for discussion.
Islam is the only religion on earth that prescribes political system for its followers as well, in addition to religion, and Islamic political system appears to be closer to socialism than democracy.




From: "Shah DeEldar shahdeeldar@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Sunday, June 5, 2016 11:04 AM
Subject: [mukto-mona] Islam and democracy: What's the problem?

 
Good to see that a discussion has started. But can it be continued to find a solution? I would not hold my breath.

http://www.aljazeera.com/programmes/upfront/2016/06/islam-democracy-problem-160603110712108.html






__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Man's life has no value



Yahoo Mail.® <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

Mon, Jun 6, 2016 at 9:27 AM

Reply-To: "Yahoo Mail.®" <shah_abdul_hannan@yahoo.com>

To: Burhan Uddin <uddinb52@gmail.com>

 

On Monday, June 6, 2016 10:20 AM, mkorim korim <mkorim_ipi@yahoo.com> wrote:

 

Dear All.

Thanks for seeing this mail. Enclosed are the views of Mr. Kamal Ahmed published in Daily Prothom Alo on Monday 6th June 2016 under the headline "The EC had promised to prove Human life has no value". It refers to the news published regarding the death toll of about 120 people in the last Union Porishad elections.  A political commentator Mr. Tofail Ahmed had urged the President to stop the loss of lives before last two phases of elections. If it was done it would save 39 lives.

He said, a toll of about 5000 injured is reported in the elections where the ruling party fought against itself. It shows a grave situation and needs proper thought by the ruling party.

----------------

ইউপি নির্বাচন: সংবাদ বিশ্লেষণ

জীবনের দাম কম প্রমাণের পণ করেছিল ইসি

কামাল আহমেদ | আপডেট: ০২:০৭, জুন ০৬, ২০১৬ | প্রিন্ট সংস্করণ

 Like

           

প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ধন্যবাদ যে তিনি অকপটে একটি সত্য কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, এখন যে অবস্থা চলছে তাতে সব জিনিসের দাম বাড়ছে, কমছে একমাত্র মানুষের জীবনের দাম। প্রায় তিন মাস ধরে ছয় দফায় তৃণমূলের গণতন্ত্র—ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রহসনে নিহত অন্তত ১১০ জনের (পত্রিকান্তরে সংখ্যাটি ১২০রও বেশি) জীবনের মূল্য বোঝার মতো কোনো প্রতিষ্ঠান যে দেশে নেই, তা তিনি স্বীকার করে নিলেন। তা না হলে এসব মৃত্যুর জন্য নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) জবাবদিহি করতে হতো। নিদেনপক্ষে রাজনৈতিক দলগুলো ও সুশীল সমাজ এসব মৃত্যুর প্রতিবাদ জানাত।
অবশ্য, নির্বাচনের চারটি পর্বে ৬৯ জনের প্রাণহানির পর স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ তোফায়েল আহমেদ রাষ্ট্রপতির উদ্দেশে 'জনগণের প্রাণভিক্ষার আবেদন' শিরোনামে এক খোলা চিঠিতে (১৪ মে, ২০১৬) বাকি দুই পর্বের নির্বাচন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছিলেন। রাজনৈতিক দল, সরকার ও নির্বাচন কমিশন ওই আহ্বানে সাড়া দিলে হয়তো ৩৯ জনের জীবন রক্ষা পেত। মানুষের জীবনের দাম কমছে—এমন একটি নিষ্ঠুর সত্য প্রমাণের জন্য নির্বাচন কমিশন কেন পণ করে বসেছিল, এখন সেই প্রশ্নটি নিশ্চয়ই আর উপেক্ষণীয় নয়।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আতঙ্কজনক সহিংসতা এবং রেকর্ডসংখ্যক প্রাণহানির দায় কার, তা নিয়ে বিস্তর বিতর্কের পর সরকারের দায়িত্বশীল মন্ত্রীরা বলেছেন, সমাজে অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ার কারণেই এমনটি ঘটেছে। কিন্তু সমাজে অস্থিরতা বেড়েছে কেন? সে প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। বছরের ৩৬৫ দিন ২৪ ঘণ্টার টিভি চ্যানেলগুলোতে আমরা মন্ত্রী ও সরকারি দলের নেতাদের কাছ থেকে উন্নয়নের জোয়ার বয়ে যাওয়ার কাহিনি শুনি। এসব উন্নয়নের ছোঁয়ায় সাধারণ মানুষের ভাগ্য যদি বদলে গিয়ে থাকে তাহলে কি সামাজিক অস্থিরতা এই মাত্রায় থাকার কথা যে পাড়ায়-পাড়ায়, গ্রামে-গ্রামে ক্ষমতার দ্বন্দ্ব প্রাণঘাতী রূপ নেবে?
ক্ষমতাসীনেরা যে অস্থিরতার কথা বলছেন, সেই অস্থিরতার উৎস অনুসন্ধানে দেখা যাচ্ছে, এটি প্রধানত ভর করেছে ক্ষমতাসীন দলের ভেতরেই। ছয় দফা নির্বাচনের ফলাফল বলছে আওয়ামী লীগের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ। দলীয় মনোনয়নে বিজয়ীদের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন দলের বিদ্রোহীরা। আবার, বিজয়ীদের রাজনৈতিক পরিচয় বিশ্লেষণেও দেখা যাচ্ছে, বিএনপি যতগুলো জায়গায় জিতেছে, তার চেয়ে বেশি জায়গায় জিতেছে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহীরা। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সহিংসতার শিকার ব্যক্তিদের মধ্যেও আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর সমর্থকেরাই সবচেয়ে বেশিসংখ্যায় প্রাণ হারিয়েছেন। তারপর আছে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীদের সমর্থকেরা। আওয়ামী লীগের অস্থিরতা ও সহিংসতার এই নিষ্ঠুর উপাদানটিকে কেউ কেউ 'স্বজাতিভক্ষণের' রাজনীতি হিসেবেও অভিহিত করেছেন।
প্রশ্ন হচ্ছে, ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির এই অবনতি কেন? দলটি নিশ্চয়ই তার আত্মানুসন্ধান করবে। আগামী কাউন্সিলেও তা হতে পারে। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অনেকেই অবশ্য এর জন্য দায়ী করেছেন দলটির অভ্যন্তরে গণতন্ত্রচর্চার জায়গায় কর্তৃত্ববাদ বেশি পছন্দনীয় হওয়াকে। দলের নানা স্তরে এই কর্তৃত্ববাদ এবং ক্ষমতাতোষণের নীতি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। জেলায় জেলায় মন্ত্রী-এমপিদের একচেটিয়া দাপট তেমনটাই সাক্ষ্য দেয়। যে কারণে চট্টগ্রামে সাংসদ মুস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর ব্যক্তিগত সহকারীকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের পদে বসানোর জন্য নির্বাচনী অধিকর্তাকে মারধরের ঘটনা ঘটে। অন্যরা সাংসদ মুস্তাফিজের মতো শিরোনাম না হলেও কেউ কারও চেয়ে কম যান না। এঁদের অনেকের মদদেই বিদ্রোহীরা বিভিন্ন জায়গায় হয়ে গেছেন বেপরোয়া।
গ্রামাঞ্চলের রাজনৈতিক কাঠামোতেও বেশ কিছুদিন ধরে বড় ধরনের রূপান্তর ঘটছে। ইউপি চেয়ারম্যানরা এখন তাঁদের নিজ নিজ ইউনিয়নকে একেকটা ক্ষুদ্র রাজ্য বানিয়ে নিয়েছেন। ওই অণুরাজ্যে চেয়ারম্যানই সব। ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যানরাজ প্রতিষ্ঠার বেশ কিছু খবর ইতিমধ্যেই সংবাদমাধ্যমে এসেছে। চেয়ারম্যানরা এলাকার ছোটখাটো ঝগড়া-বিবাদ, দাঙ্গা-হাঙ্গামা ও জমিজমা-সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয়ে সালিস করেন এবং তাঁদের কিছু কিছু ক্ষমতা আইনেও স্বীকৃত। কিন্তু ক্ষমতা ও আইনের অপপ্রয়োগই তো এখনকার রীতি। ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অনেক নেতাই এখন স্বীকার করছেন যে দলীয় মনোনয়ন ও প্রতীকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের সিদ্ধান্ত গ্রহণে একটু তাড়াহুড়ো হয়ে গেছে। আগের কোনো অভিজ্ঞতা ছিল না এবং দলও সাংগঠনিকভাবে প্রস্তুত ছিল না। ফলে মাসিক তিন হাজার টাকা সম্মানীর ইউপি চেয়ারম্যান পদটির দলীয় মনোনয়নের মূল্য কোটি টাকায় ঠেকেছে। আর, দলীয় টিকিট পেতে কোটি টাকা খরচ হলে যেকোনো প্রার্থীই যে জেতার জন্য মরিয়া ও বেপরোয়া হয়ে উঠবেন, সেটাই তো স্বাভাবিক। সুতরাং, মন্ত্রীরা যে অস্থিরতার কথা বলছেন সেই অস্থিরতার দায়, তথা সে কারণে ঘটে যাওয়া শতাধিক মৃত্যুর দায় তাঁরা কীভাবে এড়াবেন?
এর আগেও ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে। কিন্তু ২০১৬ সালে নির্বাচনে আমাদের যে অভিজ্ঞতা, তা একেবারেই নতুন। নির্বাচনের খবরাখবর নিতে যাঁরা মাঠপর্যায়ে গেছেন, তাঁদের সঙ্গে কথা বলে এবং সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদনগুলো থেকে ধারণা পাওয়া যায় যে এবার ৫০ শতাংশেরও বেশি জায়গায় ভোটাররা চেয়ারম্যান পদে ভোট দেওয়ার সুযোগই পাননি। তাঁদের হয় বলা হয়েছে, 'চেয়ারম্যান পদে ভোট দেওয়া হয়ে গেছে, আপনি শুধু ভোট দেবেন মেম্বার পদে।' নয়তো বলা হয়েছে, 'চেয়ারম্যান পদের ভোট প্রকাশ্যে দিতে হবে।' চেয়ারম্যান পদে আগে থেকে ভোট নিয়ে নেওয়ার চর্চাটি এমন ব্যাপকতা পায় যে শেষ পর্যন্ত গত ২৮ মে পঞ্চম দফার ভোটের পর সন্ধ্যার সংবাদ সম্মেলনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার দাবি করেন, এবার আর আগের মতো রাতের বেলায় ব্যালট বাক্স ভরে রাখার ঘটনা ঘটেনি। নাগরিকদের ভোটাধিকার হরণ এবং নির্বাচন কমিশনের তা মেনে নেওয়ার এ এক নতুন নজির।
শুরুতেই দেখা গেল ক্ষমতাসীন দলের কৌশল হচ্ছে বিনা ভোটে নির্বাচিত হওয়ার চেষ্টা। একবার নির্বাচিত ঘোষিত হলে তা ভোটারবিহীন, কি কম ভোটের, সে প্রশ্নে হইচই যে বেশি দিন টেকে না, তা তো এবারের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্ষেত্রেই প্রমাণিত। সুতরাং ক্ষমতাধরদের প্রথম কৌশল ছিল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন নিশ্চিত হলে অন্যদের প্রার্থী হতে না দেওয়া। দলীয়ভাবেও আওয়ামী লীগের নেতাদের অনেকে ভাবলেন, বিএনপির প্রার্থী না থাকলে দল হিসেবে তারা যে অস্তিত্বের হুমকিতে পড়েছে, সেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে। সুতরাং জেলায় জেলায় শুরু হয় ভয়ভীতি দেখিয়ে অথবা টাকাপয়সা দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীদের মাঠছাড়া করার চেষ্টা। সেখানেও দেখা গেল নির্বাচন কমিশনের রহস্যজনক নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা। অথচ সম্ভাব্য প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র জমা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগে নির্বাচন স্থগিত করার দৃষ্টান্ত এ দেশেই রয়েছে। ফেয়ার ইলেকশন ওয়ার্কিং গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক আলীমুজ্জামানের মুখ থেকে শোনা এটি। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে তিনি বলছিলেন যে ভোলায় একটি পৌরসভার নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ায় বাধা দেওয়ার কারণে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার আবু সাঈদ সেই নির্বাচন স্থগিত করে দিয়েছিলেন। কাজী রকিবউদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কমিশন অনেক দেরিতে অনলাইনে মনোনয়নপত্র জমা নেওয়ার ব্যবস্থা করলেও তা খুব একটা কাজে লাগল না।
এবারের নির্বাচনের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো প্রশাসনের ওপর সবকিছু ছেড়ে দিয়ে কমিশনের দর্শকের আসন গ্রহণ। শুরুতেই প্রশ্ন উঠেছিল নিজস্ব নির্বাচনী কর্মকর্তা থাকতেও কমিশন অযথাই দলীয়করণের দোষে দুষ্ট প্রশাসনের ওপর নির্বাচনের সব দায়িত্ব দিচ্ছে কেন? আমাদের স্বাধীন নির্বাচন কমিশন সে অভিযোগ গ্রাহ্যই করল না। আবার, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য পুলিশ-র্যা ব-বিজিবিসহ বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানদের ডেকে নিয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়ার বদলে দেখা গেল শুধু চিঠি পাঠিয়েই কমিশন তার দায়িত্ব শেষ করেছে। একজন কমিশনার এমনকি বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানের অফিসে গিয়েও ধরনা দিলেন। কিন্তু কোনো পর্যায়েই কারও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারলেন না। সাতক্ষীরার এসপি এবং কয়েকজন পুলিশ কর্তাকে কমিশনে ডেকে পাঠানোতেই শেষ হলো জবাবদিহি আদায়। গাজীপুরের এসপিকে প্রত্যাহারের নোটিশ বহাল থাকা অবস্থায় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁকে আবার তাঁর আগের জায়গায় ফিরিয়ে নিলে একটি ভূতাপেক্ষ চিঠি আদায় করা ছাড়া কমিশন আর কিছুই করল না। এ রকম মেরুদণ্ডহীন ও অক্ষম কমিশনের আদেশ শুনতে সরকার বা প্রশাসনের বয়েই গেছে!
কমিশন মার্চের চতুর্থ সপ্তাহ থেকে শুরু করে জুনের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে তিন মাস ধরে পর্যায়ক্রমে ভোট অনুষ্ঠানের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তার পেছনে যুক্তি দেওয়া হয়েছে চার হাজারের ওপরে ইউপিতে একসঙ্গে একই দিনে নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় সামর্থ্য আমাদের নেই। একাধিক পর্বে ভাগ করে নির্বাচন করলে আশপাশের জেলা থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাড়তি শক্তি নির্বাচনী এলাকাগুলোতে মোতায়েন সম্ভব হবে, তা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজে লাগবে। বাস্তবে হয়েছে তার উল্টো। ক্ষমতাধর প্রার্থীদের জন্য আশপাশের এলাকাগুলোর দুর্বৃত্তদের নির্বাচনী এলাকায় জড়ো করা সহজ হয়েছে। ফলে সহিংসতাও রক্তক্ষয়ী ও প্রাণঘাতী রূপ নিয়েছে।
নির্বাচনী অনিয়ম, কেন্দ্র দখল, ভোট ছিনতাইয়ের মতো অপরাধ বা অন্যায়ের প্রতিকার চাইতে সংক্ষুব্ধ প্রার্থীরা যখন কমিশনের দ্বারস্থ হলেন, তখন আবারও দেখা গেল তাদের দায় এড়ানোর এক নতুন কৌশল। কমিশন নিজস্ব আইন বিশেষজ্ঞদের পরামর্শের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করে সংক্ষুব্ধ প্রার্থীদের আবেদন শুনতে অস্বীকৃতি জানাল। দেখিয়ে দিল আদালতের দরজা। অথচ শুরুর দিকে দখলবাজদের শিক্ষা দেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত দিয়ে দু-একটি দৃষ্টান্ত তৈরি করলে পরের দিকে ঝক্কি কমানো সম্ভব হতো।
৪ হাজার ৮৮টি ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে বরাদ্দ ছিল সাড়ে পাঁচ শ কোটি টাকারও বেশি। কিন্তু ঐতিহাসিক রেকর্ডের দিক দিয়ে এই নির্বাচনটি ছিল সবচেয়ে প্রাণঘাতী এবং রক্তক্ষয়ী (নিহত ১০৯ জন এবং আহত পাঁচ হাজারের মতো)। আর, অন্যান্য মাপকাঠিতে এমন একটি দুঃস্বপ্নের নির্বাচন, যার পুনরাবৃত্তি আর কেউ কখনোই চাইবেন না। নব্বইয়ের দশকে আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ব্যবস্থার সংস্কারের জন্য দাবি তুলে বলেছিল, 'হোন্ডা-গুন্ডার নির্বাচন চলতে পারে না'। দুর্ভাগ্যজনকভাবে সেই হোন্ডা-গুন্ডার নির্বাচনকেই ফিরিয়ে এনেছে রকিব কমিশন এবং তার চেয়েও বড় ক্ষতি যেটি হলো, তা হচ্ছে নির্বাচনী ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থার ধ্বংসসাধন।

 

 



__._,_.___

Posted by: "Darmanar" <darmanar@darmanar.org>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___