Banner Advertiser

Tuesday, September 9, 2014

[mukto-mona] ফারুকী হত্যাকাণ্ড তদন্তে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর খোঁজ পেয়েছে গোয়েন্দারা



বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১
ফারুকী হত্যাকাণ্ড তদন্তে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর খোঁজ পেয়েছে গোয়েন্দারা
সুমি খান ॥ উগ্র ধর্মান্ধ গোপন খুনীদের সন্ধানে মাঠে গোয়েন্দা দল। সুপ্রীমকোর্ট জামে মসজিদের খতিব এবং টেলিভিশন উপস্থাপক ফারুকী হত্যাকাণ্ড তদন্তে নেমে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর খোঁজ পেয়েছেন গোয়েন্দারা। মতাদর্শগতভাবে ভিন্ন হবার কারণে সুন্নী মতাবলম্বী বা শান্তিকামী মুসলমানদের 'বেদাত' আখ্যা দিয়ে নির্দ্বিধায় জবাই করে হত্যা করছে এই উগ্র ধর্মান্ধরা। মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) নাসিরউদ্দিন খান জনকণ্ঠকে এ তথ্য জানিয়ে বলেন, কিছুদিন থেকে জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটছে। ঘাতকদের অনুসন্ধানে নেমেছেন আমাদের গোয়েন্দারা। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে গ্রেফতারকৃতদের অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদ করে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন- জামায়াত, জেএমবি, হিযবুত তাহরীর, হিযবুত তাওহীদ, হেফাজতে ইসলামসহ বেশ কিছু জঙ্গী উগ্রপন্থী সংগঠন তরুণদের বিভ্রান্ত করে ধর্মীয় উন্মাদনায় উন্মত্ত করে তুলছে। এদের ক্ষমতার মূল উৎস আল কায়েদা। এ প্রসঙ্গে আল জাওয়াহিরির সাম্প্রতিক ভিডিওবার্তা তাঁদের সন্দেহের সঙ্গে মিলে যায় বলে মনে করছেন গোয়েন্দা বিভাগের জঙ্গী বিশেষজ্ঞ নাসিরউদ্দিন খান। এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেন, জামায়াত-বিএনপি শাসনামলে হত্যা ও বোমাবাজিতে অনেক বেশি সক্রিয় ছিল জঙ্গী গোষ্ঠীগুলো। সরকারের নিষ্ক্রিয়তার সুযোগে এই উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠী তৎপর হয় উল্লেখ করে নাসিরউদ্দিন খান বলেন, গোয়েন্দাদের জিজ্ঞাসাবাদে এই উগ্রবাদী ধর্মান্ধ জঙ্গীরা জানায়- 'সরকার ঘুমে থাকলে আমরা জাগি, সরকার জাগলে আমরা ঘুমাই।' সরকারের উদাসীনতাকে ইঙ্গিত করে জঙ্গীরা এ ধরনের মন্তব্য করে বলে জানান নাসিরউদ্দিন খান।
গত ২৭ আগস্ট রাতে রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজারের নিজ বাসায় ফারুকীকে জবাই করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় শেরেবাংলা নগর থানায় করা মামলাটি তদন্ত করছে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। সুপ্রীমকোর্ট জামে মসজিদের খতিব ও বেসরকারী টেলিভিশন চ্যানেলের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের উপস্থাপক মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী হত্যার ১৩ দিন পরও মূল হত্যাকারী শনাক্ত করতে পারেনি গোয়েন্দারা। ফারুকী হত্যার ঘটনায় জামায়াত নেতা এবং টিভি উপস্থাপক তারেক মনোয়ারসহ মোট ৬ জনের বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে। ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার সিএমএম আদালতে বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্য ফ্রন্টের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রসেনার ঢাকা মহানগরের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হুসাইন তুষার মামলাটি দায়ের করেন। ফারুকী হত্যায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নেয়া হয়েছে।
ফারুকীর পরিবারের দাবি উগ্রবাদীরাই হত্যা করেছে তাকে। নুরুল ইসলাম ফরুকীর ছেলে আহাম্মেদ রেজা ফারুকীর দাবি, তাঁর বাবার ধর্মীয় মতাদর্শের বিরোধী উগ্রবাদীরাই পরিকল্পিতভাবে খুন করেছে। নিজ বাসায় আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছেন, আমাদের সঙ্গে পারিবারিকভাবে কারও বিরোধ নেই কিংবা লেনদেন নিয়ে কারও সঙ্গে কোন শত্রুতা ছিল না। 'পারিবারিক কলহ বা ব্যবসায়িক কারণে তিনি খুন হননি, ধর্মীয় মতাদর্শ বিরোধীরাই এ ঘটনা ঘটিয়েছে।' ফারুকীর আরেক পুত্র ফয়সাল ফারুকী বলেছেন, শাইখ নুরুল ইসলাম ফারুকী হিযবুত তাওহীদ, জামায়াতে ইসলামী ও হেফাজতে ইসলামের বিরোধিতা করতেন। তিনি হযরত মুহম্মদ (সাঃ)-এর শানে দাঁড়িয়ে মিলাদ ও মাজারের পক্ষে মতপোষণ করতেন। একই সঙ্গে তিনি সুন্নীভিত্তিক সংগঠন আহ্লে সুন্নাতওয়াল জামাতের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ও ইসলামিক ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। এ কারণেই তাঁকে হত্যা করা হতে পারে। ফয়সাল আরও জানান, ২০১৩ সালের শুরুতে নুরুল ইসলাম ফারুকীকে ফোনে হুমকি দিয়ে বলা হয়েছে- 'জুমা পড়ানোর আগে তুই কাফনের কাপড় নিয়ে তৈরি থাকিস।' গত এপ্রিলে টাঙ্গাইলে একটি ওয়াজ মাহফিলে বক্তব্য দিয়ে ফেরার পথে তাঁর গাড়িতে হামলা হয় বলে জানিয়েছেন ফয়সল ফারুকী।
মামলার প্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর বাদীর জবানবন্দী গ্রহণ করে মামলাটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করেন এবং বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য শেরেবাংলা নগর থানার ওসিকে নির্দেশ দেন। মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, বিভিন্ন চ্যানেলের ইসলামী অনুষ্ঠানের উপস্থাপকরা 'এ্যাসোসিয়েশন অব ইসলামী পারসোনালিটি' নামের একটি সংগঠন প্রতিষ্ঠা করার জন্য গত ২২ আগস্ট ঢাকা ট্রেড সেন্টারে বৈঠক করেন। ওই বৈঠকে নুরুল ইসলাম ফারুকীকে জামায়াত নেতা তারেক মনোয়ারী হুমকি দিয়েছিলেন। অন্য আসামিরাও তারেক মনোয়ারীর সঙ্গে একসঙ্গে ফারুকীকে হুমকি দেন। এ ঘটনা পরিবারের সদস্যরা জানতেন। এ কারণে বাদীর বিশ্বাস, আসামিরা পরিকল্পিতভাবে ফারুকীকে হত্যা করেছে। শেরেবাংলা নগর থানায় ফারুকীর ছেলের দায়ের করা মামলার আসামিরা হলেন- তারেক মনোয়ার, কামাল উদ্দিন জাফরী, কাজী ইব্রাহীম, আরকানুল্লাহ হারুনী, খালেদ সাইফুল্লাহ বখশী, মুখতার আহমদ। আসামিরা সবাই জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের উপস্থাপক ও আলোচক। জবানবন্দী শুনে মামলার তদন্তের নির্দেশ দেন ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূর। 
ব্লগার রাজীব হত্যাকা-, বুয়েটছাত্র দীপ হত্যাকা-সহ বেশকিছু হত্যাকা-ের তদন্তে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নিশ্চিত হয়েছে জামায়াত, জেএমবি, হিযবুত তাহরীর, হিযবুত তাওহীদ, হেফাজতে ইসলামসহ বেশকিছু জঙ্গী উগ্রপন্থী সংগঠন বড় ধরনের নাশকতা করার জন্য তৎপর। এদের তৎপরতার নেপথ্য শক্তি হিসেবে কাজ করছে আল কায়েদার উন্মাদনামূলক তাড়না। 
বুয়েটছাত্র দীপকে হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছিল আরেক বুয়েটছাত্র মেজবাহ উদ্দিন। বুয়েটের মেধাবীছাত্র মেজবাহ উগ্র ধর্মান্ধতায় উন্মত্ত হয়ে নিজেই চাপাতি কিনে দীপের মতাদর্শগত ভিন্নতাকে 'বেদাত' মনে করে কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে আদালতে নির্দ্বিধায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী দিয়েছেন। মেজবাহর বিরুদ্ধে মহানগর গোয়েন্দা শাখা চার্জশীট দিয়েছে বলে জানান মহানগর গোয়েন্দা বিভাগের অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) নাসিরউদ্দিন খান। একইভাবে রাজীবের ঘাতকরাও নর্থসাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবীছাত্র। তিনি বলেন, 'এ ধরনের সব ঘটনা তদন্ত করে জানা গেছে, আল কায়েদা স্টাইলে তারা টার্গেট করে এবং হত্যাকা- ঘটায়। পাশাপাশি কয়েকটি গ্রুপ হত্যাকা-ে নামলেও কেউ কারও কথা জানতে পারে না, তাদের নির্দেশদাতা ছাড়া। একে তারা বলে 'কাট-আউট সিস্টেম'। তবে এ ব্যাপারে গোয়েন্দাদের সমন্বিত এবং পরিকল্পিত পদক্ষেপ প্রয়োজন বলে মনে করেন জঙ্গী বিশেষজ্ঞ এই গোয়েন্দা কর্মকর্তা।
বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

Related:
বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২০ ভাদ্র ১৪২১
ফারুকী হত্যাকা-পরিকল্পিত ॥ পরিবারের দাবি

সন্দেহের তীর উগ্রপন্থী দুই সংগঠনের দিকে
সাজ্জাদ মাহমুদ খান





 মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকী হত্যাকান্ডে ব্যক্তিগত কিংবা ব্যবসায়িক বিরোধ খুঁজে পাননি তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। মতাদর্শগত বিরোধকে সামনে রেখে তদন্ত চলছে। যারা ফারুকীর মতাদর্শ নিয়ে অনলাইনে সরব ছিল তাদের একটি তালিকা তৈরি করেছেন তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। এই তালিকায় আনসারুল্লাহ বাংলা টিম ও আনসারুস সুন্নাহ নামে দুটি উগ্রপন্থী দলের নাম উঠে এসেছে। তবে মঙ্গলবার পর্যন্ত হত্যাকা-েসরাসরি সংশ্লিষ্ট কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।- See more at: 
http://www.alokitobangladesh.com/last-page/2014/09/03/94188
যে কারণে মাওঃ নূরুল ইসলাম ফারুকীকে জীবন দিতে হলো         
  


  • মাওঃ নূরুল ইসলাম ফারুকীকে জবাই করে হত্যা | Faridgonj Times

    www.faridgonjtimes24.com/মাওঃ-নূরুল-ইসলাম-...

    5 days ago - বিশিষ্ট আলেমে দ্বীন, চ্যানেল আই'র কাফেলা অনুষ্ঠানের উপস্থাপক, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওঃ নুরুল ইসলাম ফারুকীকেগতকাল বুধবার রাতে তার বাসায় ঢুকে একদল দুর্বৃত্ত জবাই করে হত্যা করে। প্রখ্যাত এই আলেমের হত্যাকাণ্ডের খবরে চাঁদপুর জেলার ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে ...
  • মাওঃ নূরুল ইসলাম ফারুকীর খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে - চাঁদপুর ...

    1 day ago - বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম, সুপ্রীম কোর্ট জামে মসজিদের খতিব, চ্যানেল আইর জনপ্রিয় ইসলামী অনুষ্ঠান 'কাফেলা' ও 'সত্যের সন্ধানে'সহ আরো বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে ইসলামী অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও বিজ্ঞ আলোচক, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত ও বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওঃ শায়খ নূরুল ইসলাম ফারুকীকে ...
  • মাওঃ নূরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যার... - দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠ

    মাওঃ নূরুল ইসলাম ফারুকীকে হত্যার প্রতিবাদ বিক্ষোভে উত্তাল চাঁদপুর রোববার দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা হরতাল.






  • __._,_.___

    Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    [mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Re: [Dahuk]: Invitation of Secular Conferene in Patna--confusion about reality of secularism



    The problem with Mr. Alamgir is that he is not a secular person at all when it comes to the minorities of Bangladesh. If you read some of his past comments, you would not even reply to this smelly person. His mentality is very clear. Muslims do not need to be secular in their own turfs but he wants other infidel countries to be more secular and gentle to the Muslim causes. He loves secular US but would hate a secular Bangladesh. Do you recognize the syndrome?

    Please go ahead with your secular conference and make things better for your community than listening these communal individuals. Thank you.  
    -SD

    On Tue, Sep 9, 2014 at 9:52 AM, Salim Rashid <srashid17@gmail.com> wrote:
    Let me repeat the substance of what I said before about India, based on 4 months teaching in Gujarat. I write from Chicago, so some recollections may be inexact in detail.I know NOTHING about this particular conference so I am making general remarks
    1 If there is proof of Modi's guilt, let it be produced. Otherwise, we should try to treat people as innocent unless proven otherwise; if this is too problematic, then we should certainly avoid acting as though we have proof of guilt.
    2 Focusing on Modi is pointless and misleading. Those who could read Gujarati told me that the vernacular press used language about Muslims that cannot be repeated. This is the real tide that has to be addressed. It is what allows a court in Nagpur to claim that ,for tax purposes, 'Hinduism is not a religion'.One should read Nandita Huskar
    3 The ordinary Indians, meaning the one or two hundred we met and talked to, are nice ordinary people. But their reaction to the word 'Pakistani' is horror and to 'Bangladeshi' contempt. This is the real attitude that needs to be probed and addressed. It is at the root of Bangladesh's inability to get land and water rights clarified and inability to export to India.
    4 The Muslims are marginalised and depressed. No doubt whatsoever. But the problem is greatly aggravated by their own ignorance of their capabilities and lack of coordination
    5 After the riots in Gujarat, two very important observations came to mind. First, that riots occurred ONLY in Gujarat, and not in any other part of the sub-continent that is India: secondly, that the most vigorous criticisms of the riots came from within India.
    If we refuse that which is positive on principle, who is to blame?
    Khuda hafiz
    Salim



    On Tue, Sep 9, 2014 at 6:48 AM, Faruque Alamgir <faruquealamgir@gmail.com> wrote:
    This conference in the name of "  SECULARISM" and that too in Hidustan which is tainted with over thousand communal riots causing hundreds of the thousands people killed many more injured n displaced n women raped and the fetus removed brutally by the majority hindus all over. The victims of such brutal acts are mainly the "MUSLIMS". The BJP/BHP/RSS/SHIB SENA/BAAJ RANG etc etc communal parties are threatening the Muslims day and night to pack up and leave else turn Hindu. They have ultimate dream to make hidustan only for Hindus.

    I wonder waht the so-called conference will deal with since the present PM is personally is killer of Muslims when being CM of Gujrat and indicted by authorities for the killing. But surprising that the  magnanimity of Hidustan's great Democracy( democrazy) the murderer is in seat of power in Hindustan.

    Muslims should ignore this so-called face saving conference to show the the world that they are SECU.....??????



    On Tue, Sep 9, 2014 at 11:02 AM, Shah Abdul Hannan shah_abdul_hannan@yahoo.com [dahuk] <dahuk@yahoogroups.com> wrote:
     




    Subject: Re: Invitation of Secular Conferene in Patna

    Dear all, Assalamu Alaikum.There is confusion about secularism among many Muslims in India.In Indian context, by secularism many of them mean continuance of democracy ,human rights and religious rights of minorities. This is misconception. Secularism means seperation of state and government and education from religion which leads to immorality in individual and state behavior.
    In my view the Muslims in India should not support secularism, instead work for full democracy and fundamental rights there which will safeguard their rights. Harping on secularism is unnecessary..
    Shah Abdul Hannan






    Date: Sun, 7 Sep 2014 07:19:13 +0300
    Subject: Re: Specimen copy of Invitation of Secular Conferene in Patna
    From: zakatfoundation7@gmail.com
    To: zakatfoundation7@gmail.com


       Dear Brother/Sister,
        I am  herewith enclosed a Draft Programme to be held in Patna on 26 October 2014 , for your perusual   and return it  at your earlist.
        APA RAHMAN
        VIJAYAWADA 09618953802 Mail: abutaharahman@yahoo.com
     
     
    PATNA
    26 Oct- 2014
    Agenda
    Conference on Secularism-Democracy and Civil Rights
    26-Oct- 2014
    ANJUMAN ISLAMIA HALL, PATNA,BIHAR
      
    BACKGROUND 
    The  rise of the Communal and Facist elements, including but not limited to Hindutva, and their efforts to gain political power and control the state apparatus and public institutions has meant that organised religions‟ role vis-a-vis the state as well as secularism and the complete separation of religion from the state have become critical political and civil rights matters.   At this unprecedented conference, prominent women and men on the frontlines of  defending secularism, including those of faith and none, will come together to discuss the religious-Right, its attacks on civil rights and freedoms, and the role of secularism for 21st century humanity.   Speakers from Indian States of :  J&K,Haryana,Delhi,Rajasthan,Gujrat,Panjab,MP,UP,Bihar,WB, Assam,Orrisa,Jarkhand, AP,Telangana,Kerala,TN, Goa, Karnataka, Maharastra and Lakshadeep  
    Reflections on the struggle for secularism in both regional and thematic ways and discussions on specific forms that attack on secularism – and on secularists themselves – taken from various parts of the INDIA. Discussions on how these attacks are linked to the rise of Communal forces  in INDIA.   The conference aims to highlight the voices of the many persecuted, address the challenges faced by activists, elaborate on the links between equality, democratic politics and secularism, promote secular and rights-based alternatives to the Communal forces, establish priorities for regional and states collective action and influence policy and practice locally, nationally. 
    The conference will result in the establishment of a National Political Alliance of secularists against the Communal and Fascist forces.
    TENTATIVE SCHEDULE (Subject to Change)  
    The Conference will be in Urdu
    Sunday 26 October 2014 
    8:00-9:30am    Registration 
    Arrival Tea/Coffee  
    9:30-9:40        Welcome - Ashiq Bhagalpuri,Bihar 
    9:40-9:50        Opening Address-Riyaz Atish,Bihar 
    Riyaz Ahmed Atish  will give an overview of the conference aims, the political necessity for such a conference during the rise of the Communal forces and the need for secularism as a minimum precondition. 
    9:50-10:05      Riyaz Azimabadi,Patna: Attacks on Secularism 
    Riyaz Azimabadi will look at the shifting meaning of "secularism‟; the political consequences of this shift and how it enhances and legitimises both the rise of fundamentalist theocratic ideologies and the fragmentation of people into "communities‟ with unequal rights. 
    10:30-12:00      Secularism Panel 
    This panel will discuss the definition of secularism and whether secularism is a minimum precondition for a democratic society. 
    Chair: M.Omer Khan,Kolkata 
    Panellists:  
    Abdul Rasheed Agwan,New Delhi ("Secularism against Fanaticism"),  KHALID SABIR,Allahbad (UP) ("The Need for a National Secular  Movement"),   Riyaz Azimabadi,Editor,Secular Mahaz,Patna(Bihar)
    ("Rise and Fall of Secularism"),  
    Inayatullah S.J and Abdul Rahim Patel ("The Isolation and Alienation Caused by Clergy and Why Secularism is Important") 
    12:00-13:00    Lunch 
    13:00-13:30    Yousufuddin Khan,Editor,METROAGE DAILY,Hyderabad " Lakum Deenakum Waliyadeen" 
    13:30-15:00    Religion in Law and Politics Panel 
    This panel will look at religion's role in the law and politics and discuss whether organised religions must be kept out the state. 
    Chair: A.H.Lakhani,Gujrat 
    Panelists:
    Shafee  Ahmed ,Islamic Scholar,VIJAYAWADA(AP) ("Production and  
    Reproduction of the Myth of the Moderate Religion"),                                 
    Moulana Abdul Aleem Islahi,Islamic Scholar,Hyderabad                                                                                                            .........................................................................................................("Religion and Politics in Secular States"), 
    Ameen Peeran,Adocate,Cuddapah(AP)  ("New World Orders: Promoting Customary and Religious Law"),   
    Khalid Sabir,Sr.Journalist,Allahabad(UP)  ("Political situation in India"), and 
    15:00-15:30     
    C.R.Imtiaz, Banglore "Secularism and Education" 
    15:30-16:00    Break 
    16:00-17:30    Multi-faithism, Multiculturalism and citizenship Panel 
    The panel will look at problems related to the erroneous conflation of people, religions and the religious- Right and whether multiculturalism and multi-faithism undermines notions of citizenship. 
    Chair: Mohammed Shoaib, Advocate, LUCKNOW 
    Panellists:   
    Dr.Azam Baig, Kota (Rajasthan)  ("My Experience at an Islamic  School in India"),  
    Abdul Mateen,New Delhi  (" The Communalist and its Enablers in Higher Education"). 
    Shafee Ahmed,Vijayawada ("Islamic Law in the India: The Essentialists"),  
    Habeebur Rahman,Vijayawada(Andhra)  
    ("Meaning of Religious Freedom"), and  
    Moulvi R.Abdul Khader, Pondichery  ("Communities, Conflicting Rights and Hierarchy of Rights in Secular States") 
    17:30-18:00    A.P.Abdul Rahman,VIJAYAWADA ,  
    "Has the Secular State ever been a historical reality?"                            
    Regional Sessions 
    19:30-23:00    Dinner with Entertainment 







    --
    You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
    To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
    For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



    --
    Salim Rashid
    Professor of Economics, Emeritus
    University of Illinois

    --
    You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
    To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
    For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



    __._,_.___

    Posted by: Shah DeEldar <shahdeeldar@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    [mukto-mona] বিএনপি এখনো বিদেশমুখী - প্রথম আলো



    বিএনপি এখনো বিদেশমুখী

    সেলিম জাহিদ | আপডেট: ০২:৫৪, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৪ প্রিন্ট সংস্করণ

    সবার অংশগ্রহণে একটি মধ্যবর্তী নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে বাধ্য করাতে বিএনপি এখনো আন্দোলনের চেয়ে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর ভূমিকাকেই প্রাধান্য দিচ্ছে। দলটির প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য তৎপরতার বেশির ভাগই বিদেশকেন্দ্রিক।
    বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল গত জুলাইয়ে জাতিসংঘের সহকারী মহাসচিব অস্কার ফার্নান্দেজ তারানকোর সঙ্গে দেখা করেছে। তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাধিক সিনেটর ও কংগ্রেসম্যানের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেছে। শিগগিরই আরেকটি প্রতিনিধিদল চীনে যাবে বলে বিএনপির দায়িত্বশীল একজন নেতা প্রথম আলোকে জানিয়েছেন। ৫ জানুয়ারির আগে তারানকো একাধিকবার ঢাকায় এসে প্রধান দুই দলের মধ্যে সমঝোতার চেষ্টা করেছিলেন।
    দলীয় সূত্রগুলো জানায়, বিএনপির শীর্ষ পর্যায় থেকে নতুন করে আন্দোলনের ঘোষণা দিলেও কার্যত তার কোনো লক্ষণ দলে নেই। ঢাকায় কর্মীদের চাঙা করতে ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক কমিটি করলেও নেতা-কর্মীরা এখন আহ্বায়ক মির্জা আব্বাস ও সদস্যসচিব হাবিব-উন-নবী খানের দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছেন। বিরোধ মীমাংসায় দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলামকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তিনি দ্বন্দ্বের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অন্তত কুড়িজন নেতার সঙ্গে কথা বলেছেন বলে এই প্রতিবেদকের কাছে স্বীকার করেছেন।
    আবার আন্দোলন প্রশ্নে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ের সঙ্গে দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মতের অমিল এখনো কাটেনি। এর জেরে কূটনীতিকদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী এবং দলের পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারণের সঙ্গে যুক্ত দুজন নেতার তৎপরতা কমানো হয়েছে বলে জানান দলের একাধিক দায়িত্বশীল নেতা।
    বিএনপির নীতিনির্ধারণী একাধিক নেতা স্বীকার করেছেন, বিএনপির মূল দৃষ্টি এখনো আন্তর্জাতিক মহলের দিকেই। যদিও ৫ জানুয়ারির সংসদ নির্বাচনের আগে বিএনপি অতিমাত্রায় বিদেশনির্ভর হয়ে পড়েছিল বলে দলের ভেতরেই সমালোচনা আছে।
    তবে দলের চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ওসমান ফারুক দাবি করেন, এটা বিদেশমুখিতা নয়। তাই যদি হয়, আওয়ামী লীগ আরও বেশি বিদেশমুখী। তিনি বলেন, 'আমরা গ্লোবাল ভিলেজে বাস করছি। ৫ জানুয়ারির নির্বাচন সম্পর্কে বহির্বিশ্ব যে নেতিবাচক অবস্থান নিয়েছে, বিএনপি সময় সময়ে কেবল তার ফলোআপ করছে।'
    দলটির নেতারা মনে করেন, ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনের ব্যাপারে জাতিসংঘ, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ আন্তর্জাতিক মহল এখনো আগের অবস্থানে আছে। বিশ্বজনমতের এই অবস্থানের অবশ্যই মূল্য আছে এবং এর প্রভাব পড়তে বাধ্য। আন্তর্জাতিক মহলের এই অবস্থান দিন দিন জোরালো হচ্ছে বলেও দাবি করছেন আন্তর্জাতিক মহলের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষাকারী দলটির একাধিক দায়িত্বশীল নেতা।
    জাতিসংঘের সদর দপ্তর ঘুরে আসা বিএনপির নেতারা এ প্রসঙ্গে গত ২২ জুলাই লন্ডনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের বৈঠকের বক্তব্যকে 'বিকৃত' করা, এর আগে ১৯ জুন নিউইয়র্কে রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের সঙ্গে জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুনের বৈঠকের আলোচনাকে 'ভিন্ন রূপ' দেওয়ার কথা উল্লেখ করেন। একইভাবে তাঁরা বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা ও নতুন মনোনীত রাষ্ট্রদূত মার্শিয়া ব্লুম বার্নিকাট সম্পর্কে সরকারের মন্ত্রী-সাংসদদের প্রকাশ্যে বিরূপ মন্তব্য করাকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভেতরকার অস্থিরতা হিসেবে দেখছেন। তাঁদের ধারণা, এসব ঘটনার নেতিবাচক দিকগুলো একটা সময়ে এসে সরকারের জন্য জটিল আকার ধারণ করতে পারে।
    তবে বাস্তব পরিস্থিতি হলো, বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহল থেকে শেখ হাসিনা সরকারের ওপর তেমন কোনো চাপ নেই। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, ভারতসহ গুরুত্বপূর্ণ অন্যান্য দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক খাতসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক যথাযথভাবে বহাল আছে; কিছু কিছু ক্ষেত্রে বেড়েছেও।
    কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, আন্তর্জাতিক মহল মনে করছে, এ দেশের রাজনৈতিক সংকট এখানকার অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ সংকট সমাধানে দেশের জনগণ, নাগরিক সমাজ ও রাজনৈতিক দলগুলোকে উদ্যোগী হতে হবে। 
    বিএনপির নেতারা বলছেন, তাঁরা এখনো মনে করছেন, ৫ জানুয়ারির নির্বাচন বহির্বিশ্বে বৈধতা না পাওয়ায় সরকারের ভেতরে অস্বস্তি কাজ করছে। এ কারণে সরকারের শীর্ষ মহল প্রকাশ্যে কঠোর ও শক্ত কথা বললেও ভেতরে ভেতরে আন্তর্জাতিক মহলের মন জোগাতে নানাভাবে চেষ্টা-তদবির চালাচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যুক্তরাজ্য, চীন ও জাপান সফর করেন। এসব দেশকে বড় আকারে বাণিজ্যিক সুযোগ-সুবিধা দিয়ে সরকার নিবিড় সম্পর্ক গড়তে চাইছে বলে দাবি করেন দলটির একাধিক নেতা। 
    এ প্রসঙ্গে ওসমান ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, 'সরকার রাষ্ট্রীয় অর্থ ব্যয় করে লবিস্ট পালছে। বিএনপির কোনো লবিস্ট নেই। আমরা কোথাও ধরনাও দিচ্ছি না; বরং সরকারই প্রতিনিয়ত এগুলো নিয়ে আছে।'
    সর্বশেষ গত শনিবার জাপানের প্রধানমন্ত্রীর ঢাকা সফর এবং জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অস্থায়ী সদস্যপদে জাপানের সমর্থনে বাংলাদেশের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের ঘোষণাকেও শেখ হাসিনা সরকারের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বৃদ্ধির তৎপরতা হিসেবে দেখছেন বিএনপির নেতারা। তাঁরা বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গেও জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের সাক্ষাৎ করাকে ইতিবাচক মনে করছেন।
    বিএনপির নীতিনির্ধারকেরা মনে করছেন, চলতি মাসে নিউইয়র্কে অনুষ্ঠেয় জলবায়ু শীর্ষ সম্মেলনের পর বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটা পরিবর্তন আসতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওই সম্মেলনে অংশ নেবেন। সেখানে প্রভাবশালী একাধিক দেশের রাষ্ট্রপ্রধানসহ প্রতিবেশী দেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গেও শেখ হাসিনার বৈঠক হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
    বিএনপির নেতাদের আশা, আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীর মধ্যস্থতায় সংলাপের মধ্য দিয়ে সবার অংশগ্রহণে একটি মধ্যবর্তী নির্বাচন হবে। তাঁরা এ-ও মনে করেন, মোদির নেতৃত্বাধীন ভারতের নতুন সরকার আগের কংগ্রেস সরকারের মতো আওয়ামী লীগ বা একদলদর্শী নীতি বহাল রাখবে না। এ রকম আভাস আছে বলে দাবি করেন বিএনপির নেতৃস্থানীয় দুজন নেতা। তাঁরা জানান, মোদি সরকারের সঙ্গে একটা আস্থার সম্পর্ক গড়তে বিএনপির পক্ষ থেকে চেষ্টা অব্যাহত আছে।
    বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য তরিকুল ইসলাম বলেন, যারা ৫ জানুয়ারির একতরফা নির্বাচনে সমর্থন দিয়েছিল এবং যারা দেয়নি, তাদের প্রত্যেকের সঙ্গে বিভিন্নভাবে বিএনপি উত্তরোত্তর যোগাযোগ বাড়াচ্ছে। তিনি বলেন, জনগণের চাপে এবং আন্তর্জাতিক মহলের ভূমিকায় অবশ্যই বর্তমান অবস্থার পরিবর্তন হতে বাধ্য। যদি না হয়, তা হবে দুর্ভাগ্যজনক।
    বিএনপির নীতিনির্ধারণের সঙ্গে যুক্ত তিনজন নেতা জানান, মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবিতে এ বছরের শেষ নাগাদ একটি স্বল্পমেয়াদি জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁদের। তবে রাস্তায় আন্দোলন করে সরকারের পতন ঘটানো বা সরকারকে মধ্যবর্তী নির্বাচন দিতে বাধ্য করার মতো সামর্থ্য নিয়ে বিএনপির ভেতরেই সংশয় আছে। এর কারণ, বারবার আন্দোলনের ঘোষণা দিয়েও তারিখ পেছানো, দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-অবিশ্বাস, নেতা-কর্মীদের ওপর শত শত মামলার খড়্গ।
    অবশ্য তরিকুল ইসলাম বলেন, 'আমরা তো কারও সঙ্গে যুদ্ধ করতে পারব না। জনগণকে সংগঠিত করে মিছিল-সমাবেশ, বড়জোর হরতাল-অবরোধ দিতে পারি।'

    http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/314575/

    Prothom Alo

    Memory Lane:



    ​​






    __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___

    [mukto-mona] এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ? - ১



    বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১
    এই বইটির প্রকাশ কি একটি সমন্বিত চক্রান্তের অংশ?  - ১ 
    আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
    বাংলায় একটা কথা আছে, দশ চক্রে ভগবান ভূত। আমাদের অব. এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের বেলায় কথাটা সঠিক মনে হয়। '১৯৭১ : ভেতরে বাইরে' শীর্ষক যে বইটি তার নামে বের করা হয়েছে, এটিও দশ চক্রের কাজ বলে আমার অন্য এক লেখায় উল্লেখ করেছি। আমার এই অনুমানের কারণ, এ কে খন্দকার ব্যক্তিগতভাবে একজন ভাল মানুষ। তাঁর মাথায় এই শেষ বয়সে এই ভূত চাপল কেন? এবং নিজে ভূত হতে গেলেন কেন?
    একটু খোঁজখবর নিতেই জানলাম, তিনি সত্যিই দশ চক্রের কবলে পড়েছেন। এই চক্রটি লন্ডন থেকে ঢাকা পর্যন্ত বিস্তৃত। এই চক্রে বিএনপি, জামায়াতসহ মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের বিরোধীরা তো বটেই, মুক্তিযুদ্ধের সাবেক সমর্থক একটি গোষ্ঠীও রয়েছে। আমাকে প্রথম এ সম্পর্কে সতর্ক করেন লন্ডনে বসবাসকারী এক পাকিস্তানী সাংবাদিক বন্ধু। তিনি আমাকে বলেন, প্রচুর অর্থ-তহবিল নিয়ে মুজিব-বিরোধী একটি প্রোপাগান্ডা শুরু হতে যাচ্ছে। মধ্যপ্রাচ্যের দুটি দেশ এবং পাকিস্তানও এই অর্থের যোগানদার।
    আমি তাঁর কথা প্রথমে বিশ্বাস করিনি। কারণ, বঙ্গবন্ধু এখন জীবিত নেই। ক্ষমতায় আসীন শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগ। চক্রান্ত ও প্রচার অভিযান চালাতে হলে তো এঁদেরই টার্গেট হওয়ার কথা। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে টানাটানি করে লাভ হবে কি? পাকিস্তানের সাংবাদিক বন্ধু বললেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার শত্রুপক্ষ এতদিনে বুঝে ফেলেছে যে, শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের শক্তির ভিত্তি শেখ মুজিব। তাঁকে হত্যা করেও ইতিহাস থেকে মুছে ফেলা যায়নি। এখন তাঁর চরিত্র হত্যা দ্বারা ইতিহাস এবং বাংলার মানুষের মন থেকে তাঁকে মুছে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে। তা যদি করা যায়, তাহলে আওয়ামী লীগের শক্তির ভিত্তি ধ্বংস হবে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাকেও বিতর্কিত করা যাবে।
    এর পরেও আমি কথাটা সম্পূর্ণ বিশ্বাস করছি না দেখে তিনি বললেন, শীঘ্রই দেখতে পাবে এই লন্ডন থেকেই মুজিব-বিরোধ প্রোপাগান্ডার অভিযান শুরু হয়েছে। শেখ মুুজিবুর রহমানকে হেয় করা এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসকে বিকৃত করার জন্য অক্সফোর্ড ও কেমব্রিজের কিছু জামায়াতিমনা বাঙালী ও পাকিস্তানী স্কলারকে ভাড়া করা হয়েছে। তাঁরা তারেক রহমানকে সহায়তা যোগাবেন। তারেক রহমানের বিদ্যাবুদ্ধি না থাকলেও এদের সাহায্যে তিনি নতুন ইতিহাসবিদ সাজবেন। নতুন নতুন ঐতিহাসিক তথ্য আবিষ্কার করে শেখ মুজিবকে বিতর্কিত করে তোলার চেষ্টা করা হবে।
    আমি পাকিস্তানের সাংবাদিক বন্ধুকে বলেছি, তাঁদের এই চেষ্টা সফল হবে না। বাংলাদেশে যতই দিন যাচ্ছে, বঙ্গবন্ধু ততই নতুনভাবে জীবিত হয়ে উঠছেন। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি হিসেবে তিনি এখন বিশ্বময় স্বীকৃত। সাংবাদিক বন্ধু বললেন, এ কথা মুজিব-বিরোধী প্রচারক গোষ্ঠীও জানে। তাই তাদের প্রচারণা ধোপে টিকবে না, এ কথা বুঝতে পেরে তারা শেখ মুজিবের এককালের অনুসারী এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকদের মধ্য থেকেও কিছু লোককে নানাভাবে প্রলোভিত করে এই প্রচারণায় যুক্ত করার ব্যবস্থা করেছেন। যাঁরা শেখ মুজিবের ঘনিষ্ঠজন ছিলেন, শুধু তাঁরা কোন কথা বললে সহজেই মানুষকে বিশ্বাস করানো যাবে, এই ধারণা থেকেই প্রচারণাটি শুরু করা হচ্ছে। 
    বেশ কিছুকাল আগে এক পাকিস্তানী সাংবাদিক বন্ধুর কাছ থেকে এই টিপ্্সটি পাওয়ার পরেও আমার বিশ্বাস করতে ইচ্ছে হয়নি যে, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে কোন অসত্য প্রচারণা হঠাৎ গজিয়ে উঠতে পারে; বিশেষ করে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের কোন ব্যক্তি বা তাঁর অনুগামী ছিলেন এমন কেউ এই প্রচারণায় যোগ দিতে পারেন। কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই আমি প্রথম সচকিত হই, আমার এক অনুজপ্রতিম বন্ধু, বাংলা একাডেমি কর্তৃক গবেষক হিসেবে স্বীকৃত ফারুক আহমদের (লন্ডনে বসবাসকারী) হাতে একটি বই দেখে। ইংরেজী উপন্যাস, নাম ব্ল্যাক কোট। লেখকের নাম আমার কাছে সম্পূর্ণ অপরিচিত। একটি পশ্চিমা প্রকাশনা সংস্থা বইটি বের করেছে।
    ফারুক আমাকে বললেন, এই বইটিতে বঙ্গবন্ধুকে অত্যন্ত নোংরাভাবে আক্রমণ করা হয়েছে। এটির প্রতিবাদ করা দরকার। আমি তাঁকে বলেছি, নোংরা জিনিস ঘাঁটতে নেই। কোথাকার কোন্ যদু মধু বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে লিখছে, তাতে বঙ্গবন্ধুর কোন ক্ষতি হবে না। আমাদের উচিত এগুলো উপেক্ষা করা। আকাশের দিকে থুথু ছিটালে তা নিজের গায়েই পড়ে। আকাশকে স্পর্শ করে না। এর কিছুদিন পরেই জানতে পারি, এই বইয়ের প্রকাশনার অর্থায়নের পেছনে জামায়াত এবং তাদের বিদেশী পেট্রনরা রয়েছেন। 
    তারপর দু'দিন না যেতেই লন্ডনের সভায় ইতিহাসবিদ সেজে জিয়াপুত্র তারেক রহমানের আবির্ভাব। টার্গেট বঙ্গবন্ধু। জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার এই অকাল কুষ্মা- পুত্রটি যে মিথ্যাচারের রেকর্ড ভঙ্গ করতে পারে তা আমার জানা ছিল না। বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেননি, বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের বৈধ প্রথম রাষ্ট্রপতি ছিলেন না, ছিলেন তাঁর পিতা জিয়াউর রহমান, ২১ আগস্টের (২০০৪) শেখ হাসিনার সভায় গ্রেনেড হামলার জন্য শেখ হাসিনাই দায়ী ইত্যাদি লোক হাসানো অসংখ্য ঐতিহাসিক তথ্য আবিষ্কার করে তিনি কিছুদিনের জন্য বাজার গরম করে তোলেন। 
    জামায়াত ও তারেকের এই প্রচার অভিযানের পাশাপাশি যখন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম মহানায়ক তাজউদ্দীন আহমদের কন্যা শারমিন রিপি 'পিতা ও নেতা' নাম দিয়ে একটি বই প্রকাশ করে বঙ্গবন্ধুকে বিতর্কিত করে তোলার চেষ্টা করেন, তখন আমি আরও সচকিত হই। পাকিস্তানী সাংবাদিক বন্ধুর সতর্ক বাণীটি আমার স্মরণ হয়। কথায় বলে ঘরের শত্রু বিভীষণ। এই বিভীষণ যে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শিবিরেও তৈরি করা হয়েছে তা আমি বুঝতে পারি।
    তাজউদ্দীন ভাই ও জোহরা ভাবীর প্রতি শ্রদ্ধাবশত আমি কখনও তাঁর এই কন্যাটিকে নিয়ে কিছু লিখতে চাইনি। এমন কি তাঁর বইটি পড়ার পরেও চাইনি। কারণ, এই ধরনের ট্র্যাশ-বই দেশের শিক্ষিত মানুষের কাছে কোন গুরুত্ব পাবে না এই ধারণা আমি করেছি এবং আমার ধারণা সত্য হয়েছে।
    রিপি নিজে বিভ্রান্ত এবং বিতর্কিত। নিজের জ্ঞাতসারে অথবা অজ্ঞাতসারে তিনি স্বাধীনতার শত্রুপক্ষের দ্বারা স্ট্যালিনকন্যা সেভেটলানার মতো যে ব্যবহৃত হয়েছেন তা সম্ভবত বুঝতে পারেননি। সোভিয়েত ইউনিয়নকে ধ্বংস করার জন্য মার্কিন সাম্রাজ্যবাদীরা প্রয়াত স্ট্যালিনের নামে অনেক সত্য-মিথ্যা প্রচার চালিয়েও যখন স্ট্যালিনের ভাবমূর্তিকে সম্পূর্ণ বিনষ্ট করতে পারেনি তখন তাঁর কন্যা সেভেটলানকে প্রচুর সুযোগ-সুবিধা দিয়ে মার্কিন মুল্লুকে নিয়ে যাওয়া হয় এবং সেভেটলানা তাঁর পিতা স্ট্যালিন যে কত বড় মনস্টার ছিলেন তা প্রচার করতে থাকেন। তাজউদ্দীনকন্যা রিপি জাতির পিতার ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করতে গিয়ে যে তাঁর নিজের পিতার ভাবমূর্তিতেও কালিমা লেপন করেছেন তা হয়ত বুঝতে পারেননি। কারণ, তিনি এ কে খন্দকারের মতো দশ চক্রে ভূত হয়েছেন। এই দশচক্রীদের একজনের কাছে তিনি আবার তাঁর বইতে বইটি লেখার ব্যাপারে সাহায্য লাভের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশও করেছেন। আমি সেই নামটি এবং বঙ্গবন্ধুর প্রতি তাঁর অন্ধ ক্রোধের কারণ সম্পর্কে এখানে আর লেখালেখি করতে চাই না। তা কালি-কলমের অপচয়।
    আজ কোথায় সেভেটলানা, আর কোথায় তাঁর বই? সিআইএ'র এত পেট্রোনাইজেশন সত্ত্বেও স্ট্যালিনকন্যা সেভেটলানা আজ সম্পূর্ণ বিস্মৃত এবং তাঁর বইটি আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত। বাংলাদেশে রিপির বইটি তো বাজারে বেরুতে না বেরুতেই বিস্মৃতপ্রায়। বঙ্গবন্ধু-বিরোধী প্রচারণায় দশ চক্র যখন দেখলেন, তাদের নিক্ষিপ্ত এই তীরটিও কোন কাজে লাগেনি তখন মঞ্চে প্রায় নিখোঁজ এক ব্যক্তিকে হাজির করা হয়। তার নাম সিরাজুল আলম খান। ছাত্রনেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহকর্মী ছিলেন এবং বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতা যুদ্ধের পরিকল্পনায় সাহায্যদানের জন্য গঠিত নিউক্লিয়াসের সদস্য ছিলেন। কিন্তু লেখাপড়া না করে প-িত সাজার ভ-ামি তার রাজনৈতিক জীবন ব্যর্থ করে দেয়। 
    অতি উচ্চাকাক্সক্ষা তাকে বঙ্গবন্ধু সরকারের পতনের ষড়যন্ত্রেও সহযোগী করেছে বলে অনেকের ধারণা। দাড়ি-গোঁফ রেখে কিছুদিন তিনি কার্ল মার্কস সাজার চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু বাজারে তার নাম হয় কাপালিক। তিনি বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের সমর্থক। কিন্তু এক সময় তার প্রায় স্থায়ী ঠিকানা হয়ে দাঁড়ায় নিউইয়র্ক ও ওয়াশিংটন। কিছু চটি বই লিখে তিনি তাত্ত্বিক সাজার চেষ্টা করেছিলেন, তাও ব্যর্থ হয়। 
    বঙ্গবন্ধু-বিরোধী তারেকের প্রচারণার পাশাপাশি দেখা গেল হঠাৎ সিরাজুল আলমেরও আবির্ভাব। তিনি তারেকের মতোই হঠাৎ ঐতিহাসিক সেজে ছোট ইস্তাহার বিলি করে সকলকে জানালেন, বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণটি তারাই তৈরি করে দিয়েছিলেন। এমনকি বঙ্গবন্ধু যখন ভাষণটি দিচ্ছিলেন তখন কোন কোন কথা তিনি যাতে ভুলে না যান, সেজন্য তাঁর পাঞ্জাবির কোণা ধরে চাপ দেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। এভাবে শুধু বঙ্গবন্ধুকে নয়, তাঁর ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণটিকেও বিতর্কিত করার অপচেষ্টা হয়। 
    সিরাজুল আলম খান এ রকম দাবি করে বিকৃত মানসিকতা ও বুদ্ধিও সম্ভবত আমেরিকা থেকে পেয়েছেন। প্রেসিডেন্ট লিঙ্কনসের ঐতিহাসিক গেটিসবার্গ ভাষণ সম্পর্কেও এই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল। কি আমেরিকার গৃহযুদ্ধের শেষে লিঙ্কনস একটি ট্রেনে চেপে গেটিসবার্গে আসছিলেন । তখন তিনি একটি পুরনো পোস্টকার্ডের মধ্যে এই ভাষণের খসড়াটি লেখেন। তারপর গেটিসবার্গে উপস্থিত হয়ে ভাষণটি দেন।
    প্রেসিডেন্ট লিঙ্কনস আততায়ীর হাতে নিষ্ঠুরভাবে মৃত্যুবরণের পর তাঁর এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু দাবি করে বসেন, গেটিসবার্গের ভাষণের মুসাবিদাটি ট্রেনে বসে তিনিই লিখে দিয়েছিলেন। তা নিয়ে তুমুল বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছিল। পরে প্রমাণিত হয়, ওই বন্ধু লিঙ্কনসের ভাষণের খসড়া লেখা দূরের কথা, ওইদিন লিঙ্কনসের সঙ্গে ট্রেনেই ছিলেন না। 
    সিরাজুল আলম খানদের বঙ্গবন্ধুর পাঞ্জাবির কোণা ধরে টানাটানির গল্প শুনে মনে প্রশ্ন জাগে, এগুলো কি মানসিক বিকৃতির ফল, না কোন বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ? আমার ধারণা, এক বৃহত্তর চক্রান্তের অংশ। চক্রান্তগুলো কি পরস্পর বিচ্ছিন্ন, না সমন্বিত? এই প্রশ্নের জবাব ঘটনাপ্রবাহ থেকেই বোঝা যাবে।
    বঙ্গবন্ধু এখন বিশ্বময় 'ফাউন্ডার ফাদার অব বাংলাদেশ' নামে স্বীকৃত। বিবিসি রেডিওর জনমত সমীক্ষায় তিনি হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী হিসেবে নন্দিত। তাঁর ওপর একটি ব্রিটিশ প্রকাশনা সংস্থা কর্তৃক প্রকাশিত 'The speeches that inspired history' বইতে বিশ্বের সেরা ভাষণগুলোর একটি ভাষণ হিসেবে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। 
    বাংলাদেশেও বঙ্গবন্ধু আজ স্বগৌরবে ও স্বমহিমায় প্রতিষ্ঠিত। ঠিক এই সময়ে তাঁকে হেয় ও বিতর্কিত করা না গেলে তাঁকে এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে আর নস্যাত করা যাবে না। শত্রুপক্ষের এই ভয়ভীতি থেকেই অকস্মাৎ বঙ্গবন্ধু-বিরোধী প্রচারণার শুরু বলে অবশ্যই ধারণা করা চলে।
    প্রায় একই সময়ে এই প্রচারণাটি শুরু করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে ব্ল্যাক কোট নাম দিয়ে বই প্রকাশ (নেপথ্যে জামায়াত), তারেকের বঙ্গবন্ধু-বিরোধী প্রচার অভিযান ও ইতিহাস বিকৃতি, তাজউদ্দীনকন্যার বই প্রকাশ এবং সর্বশেষে অব. এয়ার ভাইস মার্শাল এ কে খন্দকারের এই বই। মনে হবে এগুলো বিচ্ছিন্ন ঘটনা। কিন্তু বিচ্ছিন্ন ঘটনা যে নয়, বরং এর পেছনে রয়েছে অনেক মাথার সমন্বিত প্রয়াস তা একটু লক্ষ্য করলেই বোঝা যায়। খন্দকারের বইটির প্রকাশক-'প্রথমারই' বা আসল চেহারা ও উদ্দেশ্য কি?

    (পরবর্তী অংশ আগামীকাল)
    লন্ডন ৯ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার, ২০১৪ ॥
    প্রকাশ : বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪, ২৬ ভাদ্র ১৪২১

    ÔÔGK †Lv›`Kv‡i i¶v †bB, Av‡iK †Lv›`Kvi wK Zvi †`vmi?Ó
     B‡ËdvK, Ave`yj Mvd&dvi †PŠayix
    ¯'vbxq mgq : 1020 N›Uv, 07 †m‡Þ¤^i 2014

    http://www.ittefaq.com.bd/print-edition/sub-editorial/2014/09/07/2288.html


    Note: On February 22, 1971 the generals in West Pakistan took a decision to crush the Awami League and its supporters. It was recognized from the first that a campaign of genocide would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands." (Robert Payne, Massacre [1972], p. 50.) On March 25 the genocide was launched. The university in Dacca was attacked and students exterminated in their hundreds. Death squads roamed the streets of Dacca, killing some 7,000 people in a single night. It was only the beginning. "Within a week, half the population of Dacca had fled, and at least 30,000 people had been killed. 

    Related:
    1. Gendercide Watch: Genocide in Bangladesh, 1971

      Hundreds of thousands of people were killed in sectarian violence and ... would be necessary to eradicate the threat: "Kill three million of them," said President Yahya Khan at the February conference, "and the rest will eat out of our hands. ... They did so with increasing skill and effectiveness, utilizing their knowledge of the ...
    2. The war Bangladesh can never forget - The Independent

      www.independent.co.uk › News › World › Asia
      The Independent
      Feb 19, 2013 - These can be on any number of grievances. ...they are, however, calling with great urgency for the death penalty to be passed on Mollah ... recorded as saying in fury: "Kill three million of them, and the rest will eat out of our hands. .... Wehave a duty to learn about this forgotten genocide, and face our own ...
    3. Genocide Since 1945: Never Again? - SPIEGEL ONLINE

      Jan 26, 2005 - We rightly say 'never again.' But action is much harder. ... "Kill three million of them," then-Pakistani President Yahya Khan reportedly said at the time, "and the rest will eat out of our hands." None of the Pakistani generals ..
    4. The Blood Telegram: Nixon, Kissinger, and a Forgotten Genocide









    __._,_.___

    Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


    ****************************************************
    Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
    Call For Articles:

    http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

    http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

    ****************************************************

    VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

    ****************************************************

    "I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
                   -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





    __,_._,___