Banner Advertiser

Tuesday, December 10, 2013

[mukto-mona] বিজয়ের মাসেও ইতিহাস বিকৃতি



বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৭ অগ্রহায়ন ১৪২
বিজয়ের মাসেও ইতিহাস বিকৃতি
অধ্যাপক ড. আবদুল মান্নান চৌধুরী
হরতাল ও অবরোধ মাথায় নিয়ে শুরু হলো বিজয়ের মাস ডিসেম্বর। আমার জন্য বিস্ময়কর এ বছরের ১ ডিসেম্বর। সেদিনের একটি পত্রিকায় রনক ইকরামের কলামে কতিপয় বিশ্বখ্যাত গেরিলা যোদ্ধার কীর্তিগাথা দেখলাম বাংলাদেশ থেকে তাঁর কলামে শফী ইমাম রুমির কথা ফুটে উঠেছে। তাঁর লেখায় বাংলাদেশের আর কোন গেরিলা যোদ্ধার নাম না এলেও কালাম আজাদ নামের প্রতিবেদকের লেখায় বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তমের বীরত্বগাথা পৃথকভাবে বর্ণিত হয়েছে। কাদের সিদ্দিকী খ্যাতিমান গেরিলা যোদ্ধা তবে তাকে উর্ধে তুলে ধরতে যে তথ্য বিকৃতি করা হয়েছে তা আমাকে বিস্মিত করেছে। 
কালাম আজাদের ভাষায়, 'মুক্তিযুদ্ধে হানাদার পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে গেরিলাযুদ্ধ শুরু করেন এই অসীম সাহসী বীর।' এই বাক্যটি থেকে মনে হতে পারে, একমাত্র কাদের সিদ্দিকী ছাড়া অন্য যোদ্ধারা কেউ গেরিলা যোদ্ধা ছিলেন না। আর এক জায়গায় তিনি লিখেছেন, 'বলা হয় মুক্তিযুদ্ধের সব সেক্টর কমান্ডারের সম্মিলিত সাফল্যের চেয়েও বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একক সাফল্য অনেক বেশি।' কালাম আজাদ এমন কথাও লিখেছেন যে 'পাকিস্তান বাহিনীর আত্ম-সমর্পণও অনুষ্ঠিত হয় কাদেরিয়া বাহিনীর প্রধান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর উপস্থিতিতে।' মুক্তিযুদ্ধের ৪২ বছর পর এই জাতীয় উচ্চারণ কাউকে উচ্চাসনে বসালেও সব সেক্টর কমান্ডার এমনকি অনেক সিভিলিয়ান গেরিলা যোদ্ধাকে শুধু অবমূল্যায়ন নয়, অপমানও করা হয়। এটা কি জেনেশুনে ইতিহাস বিকৃতি? কালাম আজাদ আরও লিখেছেন, 'মুক্তিযুদ্ধে কাদের সিদ্দিকীই একমাত্র বীরউত্তম উপাধির অধিকারী যিনি সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য নন' একথাও সর্বৈব মিথ্যা। কাদের সিদ্দিকী জীবনের কোন এক পর্যায়ে পাকিস্তান বাহিনীর সদস্য ছিলেন যেমন ছিলেন বীরউত্তম উপাধিকারী আরও কয়েকজন। সত্যিকার অর্থে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ছিলেন না তেমন একমাত্র বীরউত্তমের কথা আমি জানি। তার নামটি শহীদ খাজা নিজাম উদ্দিন বীরউত্তম। খাজা নিজাম জনাব সিদ্দিকীর ন্যায় ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন। আমার পরম সৌভাগ্য যে, খাজা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কমার্স এ্যাসোসিয়েশনের নির্বাচিত সদস্য হিসেবে আমার সহকর্মী ছিলেন এবং তিনি আমারই মতো কুমিল্লা জেলার বাসিন্দা। আমি ভেবেছিলাম কাদের সিদ্দিকী অন্তত: সহযোদ্ধাদের কথা বিবেচনায় রেখে এ জাতীয় ভিত্তিহীন কৃতিত্বার্পণের প্রতিবাদ করবেন। তিনি করেননি বলে আমাকে করতে হলো। এই প্রসঙ্গে এই বিজয়ের মাসেই কতিপয় নির্জলা সত্য তুলে ধরতে হচ্ছে তার একটি হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতাযুদ্ধ নিয়ে বিতর্ক বা সম-অর্থারোপ।
২৬ মার্চ হচ্ছে আমাদের স্বাধীনতা দিবস। তাহলে স্বাধীনতাটা কিভাবে এল? প্রকৃত প্রস্তাবে বাংলাদেশে স্বাধীনতার সংগ্রামটি শুরু হয় পাকিস্তান সৃষ্টির পর পরই। প্রথমে এমন কথা উচ্চারণ বিপজ্জনক ছিল বলেই এদেশের মানুষকে প্রথমে ভাষা আন্দোলন ও তারপর স্বায়ত্তশাসন আন্দোলন নিয়ে এগিয়ে যেতে হয়। এক পর্যায়ে স্বায়ত্তশাসনের ধারণাটি স্বাধীনতার ধারণায় পর্যবসিত হয়। তাই পাকিস্তানের ২৩ বছর সময়টায় সকল আন্দোলন সংগ্রামকে স্বাধীনতা সংগ্রাম বলা অসঙ্গত নয়। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নির্বাচিত প্রতিনিধিদের প্রধান হিসেবে স্বাধীনতার ঘোষণা দান করেন। সাংবিধানিকভাবে তাই ২৬ মার্চ আমাদের স্বাধীনতা দিবস। বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা বিভিন্ন কণ্ঠে পুনরুচ্চারিত হয়েছে এবং এই নিয়ে বিতর্কের অবকাশ থাকলেও ২৬ মার্চকে স্বাধীনতা দিবস হিসেবে আমরা সবাই গ্রহণ করেছি। 
২৬ মার্চ থেকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের প্রয়োজন ছিল না যদি পাকিস্তানীরা আমাদের মাটিতে ঝেঁকে বসে না থাকত। আমরা পাকিস্তানী বাহিনীকে উচ্ছেদ করার জন্যেই মুক্তিযুদ্ধে অবতীর্ণ হই। নয় মাসের সশস্ত্র গতানুগতিক যুদ্ধ ও গেরিলাযুদ্ধে আমরা পাকিস্তানী বাহিনীকে পরাস্ত করে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম পর্ব সমাপ্ত করি এবং সাংবিধানিকভাবে তার স্বীকৃতিও মিলেছে। তাই ১৬ ডিসেম্বর আমাদের বিজয় দিবস। তাই স্বাধীনতা সংগ্রামকে স্বাধীনতা যুদ্ধ বলার যৌক্তিক বা সাংবিধানিক ভিত্তি যেমন নেই, তেমনি ১৬ ডিসেম্বরকে স্বাধীনতা দিবস বলারও যৌক্তিকতা বা সাংবিধানিক ভিত্তি নেই। তবু আমাদের দেশে এক শ্রেণীর মানুষ জেনেশুনে দুটোকে এক করে দেখতে প্রয়াসী। তারা সাংবিধানিকভাবে দুটোকে এক করার প্রয়াস ব্যর্থ হলেও তাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত আছে। আমাদের দেশে আরও এক শ্রেণীর মানুষ আছে যারা কথায় কাজে দুটোর ফারাক বুঝেন না। তাই কেউ সজ্ঞানে, কেউ অজ্ঞানে, কেউ চেতনাহীনতার কারণে সাংবিধানিকভাবে নিষ্পত্তি হয়ে যাওয়া ও ঐতিহাসিকভাবে দুটো স্বীকৃত দিবসকে এক করে দেখেন। 
এই মাসেই আর একটি কথা বড্ড মনে পড়ে যায়। আমরা যারা সশস্ত্রবাহিনীর বাইরে গেরিলাযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছি কিংবা মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছি তাদের বলা হয় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। আসলে মুক্তিযোদ্ধা বা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক এই দুয়ের পার্থক্য মৃত্যুর আগেও আমি বুঝতে পারব কিনা জানি না। একটা উদাহরণ দিয়ে কথাটা পরিষ্কার করতে চাই। আমাদের প্রয়াত নেতা আবদুর রাজ্জাককে বলা হয় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। তার বিপরীতে জেনারেল শফিউল্লাহ হলেন সেক্টর কমান্ডার। আমাদের ইতিহাসবিদ, প্রাবন্ধিক বা নব প্রজন্ম কি জানে যে আবদুর রাজ্জাক মুজিব বাহিনীর উত্তর-পূর্বাঞ্চলের প্রধান কমান্ডার ছিলেন। তেমনিভাবে মুজিব বাহিনীর আরও তিনটি অঞ্চলের তিনজন ছিলেন প্রধান কমান্ডার। তাঁরা হলেন মরহুম শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, তোফায়েল আহমদ। তাঁরাও রাজ্জাক সাহেবের মতো মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক, কমান্ডার নন। জেনারেল শফিউল্লাহ মুক্তিযুদ্ধে যা যা করেছেন শেখ মনি, সিরাজুল আলম খান, তোফায়েল আহমদ ও রাজ্জাক সাহেবরা ঠিক তা-ই করেছেন। তারপরও একজন হলেন সংগঠক আর একজন যোদ্ধা। আমার মতো তাদের অনুগামী ও অনুসারীরাও বা সহযোগীরা ঠিক এমনটি করেছেন। 
মুক্তিযুদ্ধ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরুর আগেই আমাদের সেনা সদস্যের অনেকেই প্রতিরোধ যুদ্ধে অবতীর্ণ হন এবং বেশ কয়েকদিন যাবত সে যুদ্ধ চালিয়ে যান। পরবর্তীতে তারা যোদ্ধা সংগ্রহ করেন, প্রশিক্ষণ দেন, অস্ত্রের ব্যবস্থা করেন, রসদ ও নিরাপদ আশ্রয়ের সংস্থান করেন, যোদ্ধাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করেন এবং তাদের সীমান্ত অতিক্রমে কুরিয়ার নিয়োগ করেন, খবরাখবর আদান-প্রদানের ব্যবস্থা করেন, যুদ্ধের গতি-প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে পরিবর্তিত নির্দেশনামা পাঠাতেন। আমরা এর সব কটি করেছি। তদুপরি আমাদের অনেকেই মুক্তিযুদ্ধের দীক্ষা গ্রহণ করি, যুদ্ধের পূর্বেই অস্ত্র চালনা শিখি, যুদ্ধকালীন সময়ে ভারতীয় অস্ত্র ব্যবহারের জন্য নতুন করে প্রশিক্ষণ নেই, গেরিলা যুদ্ধের নিয়ম-কানুন, কলা-কৌশল পুনরায়ত্ত করি, শিক্ষিত ও দীক্ষিত যোদ্ধা সংগ্রহ করে, ট্রেনিং, অস্ত্র ও অর্থ সংগ্রহ, নিরাপদ আশ্রয়, খাদ্য ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করি এবং নিয়মিত নির্দেশ পাঠিয়ে কিংবা সশরীরে উপস্থিত হয়ে যুদ্ধটাকে চলমান রাখি। তাহলে নিয়মিত সেনা সদস্য ও আমাদের পার্থক্যটা কোথায় রইল? 
প্রশ্ন হতে পারে, সংগঠক বড় না যোদ্ধা বড়? আমার মনে হয় স্বাধীনতা দিবস ও বিজয় দিবসকে উপজীব্য করে বাংলাদেশে দু' কিসিমের মানুষ আছে কিংবা ছিল। তাদের একাংশ পাকিস্তানের ২৩ বছরে কোন না কোন পর্যায়ে স্বাধীনতার সংগ্রাম করেছে ও ২৬ মার্চ থেকে মুক্তিযুদ্ধে প্রত্যক্ষভাবে অংশ নিয়েছে। আমি স্বাধীনতা সংগ্রামী ও মুক্তিযোদ্ধাকে সংগঠক বলে অবমূল্যায়ন বা অধিমূল্যায়নে প্রয়াসী নই বরং তাদের স্বাধীনতা সংগ্রামী ও ম্ুিক্তযোদ্ধা বলতেই অভ্যস্ত। এটা ইতিহাস বিকৃতি নয়, বরং ইতিহাসকে স্বস্থানে প্রতিস্থাপনের প্রয়াস। এই ডিসেম্বর মাসে আর একটি কথা বলা বোধ হয় প্রাসঙ্গিক। 
আমরা আমাদের জাতির পিতাকে বিভিন্ন অভিধায় অভিহিত করি। কিন্তু আমরা যখন একই মঞ্চে দাঁড়িয়ে বা বসে বঙ্গবন্ধুকে শতাব্দীর মহানায়ক বা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বলি, তখন প্রকান্তরে ইতিহাস বিকৃতি হয়ে যায়, কেননা বিবিসির বিশ্বব্যাপী জনমত জরিপে বঙ্গবন্ধুকে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী হিসেবে চিহ্নিত করার পর তাকে শতাব্দী কি সহস্রাব্দের শ্রেষ্ঠ বাঙালী বলা অবান্তর ও ইতিহাস বিকৃতির শামিল। একই ভাবে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি বঙ্গবীর ওসমানীকে সর্বাধিনায়ক হিসেবে চিহ্নিত করাও ইতিহাস বিকৃতি। আমাদের রাজনীতি ও সমাজ জীবনে কিংবা লেখালেখিতে এমনি দ্বার্থক, সংঘাতময় ও অসাংবিধানিক প্রসঙ্গ প্রায়শ: উত্থাপিত হয়। এসব বিকৃতি কারও কাছে সুচতুর ও সজ্ঞান প্রয়াস, মতলব বাজিতার অংশ বিশেষ; আর কারও কাছে অজ্ঞানতাপ্রসূত। আমার ধারণা, কালাম আজাদ অতি উৎসাহী হয়ে বা অজ্ঞাতসারে এমনি ইতিহাস বিকৃতিতে পরোক্ষ অবদান রেখেছেন। বিজয়ের মাসে এ সব চিরতরে নির্বাসিত হওয়া বাঞ্ছনীয়।

লেখক : মুক্তিযোদ্ধা ও শিক্ষাবিদ
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৭ অগ্রহায়ন ১৪২



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] War Criminal Verdict

আমাদের হতাশ হলে চলবে না।সকল মুক্তিযোদ্ধা, নূতন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা,
মুক্তিযুদ্ধের সকল শক্তি ও দেশের সকল নাগরিক বৃন্দকে আুল আবেদন জানাচ্ছি
সবাই ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধ ভাবে
যুদ্ধাপরাধী রাজাকার কাদের মোল্লা সহ সকল রাজাকারদের সাজা অতি দ্রূততার
সাথে কার্য্যকরী করানোর লক্ষে গণআন্দোলন গড়ে তুলুন।
জয় বাংলা জয় জনতা জয় মানবতা।

সেফাত উল্লাহ্
ভিয়েনা


------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
http://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] যে সাক্ষ্যে কাদের মোল্লার ফাঁসি



যে সাক্ষ্যে কাদের মোল্লার ফাঁসি         
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৭ অগ্রহায়ন ১৪২০
আরাফাত মুন্না ॥ একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সুপ্রীমকোর্ট থেকে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত জামায়াত নেতা কাদের মোল্লার বিরুদ্ধে আনা ছয় অভিযোগের মধ্যে পাঁচটি অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছিল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। তবে প্রমাণিত হলেও ষষ্ঠ অভিযোগে কাদের মোল্লাকে দেয়া হয়েছে যাবজ্জীবন। এই অভিযোগেই কাদের মোল্লাকে দেয়া হয়েছে মৃত্যুদণ্ড। এই অভিযোগ সম্পর্কে সুপ্রীমকোর্ট রায়ে বলেন, সাজার দণ্ডে অপরাধের মাত্রা এবং অপরাধীর দায়ের মাত্রার প্রতিফলন ঘটতে হবে। অপরাধের মাত্রা যদি কাদের মোল্লার সাজার ভিত্তি ধরা হয়, তাহলে ৬ নম্বর অভিযোগে কাদের মোল্লাকে সর্বোচ্চ দণ্ড প্রদানের ক্ষেত্রে উপযুক্ততম মামলা যেখানে হত্যা এবং ধর্ষণ ছিল বর্বরোচিত, ঠাণ্ডা মাথার ও নিষ্ঠুরতম। এই অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনায় এই মামলায় যদি ট্রাইব্যুনাল সর্বোচ্চ সাজা না দেয় তাহলে সর্বোচ্চ সাজা দেয়ার মতো অন্য কোন মামলা পাওয়া কঠিন হবে।
ষষ্ঠ অভিযোগে বলা হয়েছে, একাত্তরের ২৬ মার্চ কাদের মোল্লা, তার সহযোগী এবং পাকিস্তানী সেনারা মিরপুরের ১২ নম্বর সেকশনে হযরত আলী লস্করের বাসায় যান। কাদের মোল্লার নির্দেশে হযরত, তার স্ত্রী, দুই মেয়ে এবং দুই বছরের এক ছেলেকে হত্যা করা হয়। ধর্ষণের শিকার হন শহীদ হযরত আলী লস্করের এক মেয়ে। হযরত আলী লস্করের ওই মেয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যও দিয়েছিলেন। তবে সেটি ছিল ক্যামেরা ট্রায়ালে। সাক্ষ্যটি ক্যামেরা ট্রায়ালে হওয়ায় কোন সংবাদ মাধ্যমেই এ বিষয়টি নিয়ে কোন সংবাদ প্রকাশ করা হয়নি। মোমেনা বেগমের সাক্ষ্যের বিষয়ে আপীল শুনানিতে এ্যাটর্নি জেনারেল বলেছিলেন, মোমেনা বেগমের সাক্ষ্য বিশ্বাস করা প্রয়োজন ছিল। কারণ তার জবানবন্দীতে উঠে এসেছে কাদের মোল্লার অপরাধের হিংস্রতা। এ হিংস্র অপরাধে কাদের মোল্লার মৃত্যুদ- ছাড়া অন্য কিছু হতে পারে না। জনকণ্ঠের পাঠকদের জন্য পেপার বুক থেকে সংগৃহীত মোমেনা বেগমের ওই সাক্ষ্যের জবানবন্দীর অংশটুকু হুবহু তুলে ধরা হলো।
'আমার নাম মোমেনা বেগম। স্বামীর নাম হাবিবুর রহমান। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমার বয়স ছিল ১২/১৩ বছর। আমরা ৪ বোন ১ ভাই। ভাই-বোনদের মধ্যে আমি সবার বড়। আমার বাবার নাম হযরত আলী লস্কর। আমার বাবা দরজির কাজ করতেন। তিনি আওয়ামী লীগ করতেন এবং বঙ্গবন্ধুর ভক্ত ছিলেন। আমার বাবা মিছিলে যেতেন, নৌকা মার্কার পোস্টার লাগাতেন। আমার মা ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালে গর্ভবতী ছিলেন। আমরা তখন মিরপুরে ১২ নম্বর সেকসনে কালাপানি ৫ নম্বর লেনের ২১ নম্বর বাসায় থাকতাম।'
'২৬ মার্চ ১৯৭১ সন্ধ্যায় বেলা ডোবার আগেই ঘটনাটা ঘটে। সেই সময় আমার আব্বা দৌড়াইয়া দৌড়াইয়া আসে এবং বলতে থাকে কাদের মোল্লা মেরে ফেলবে। আক্তার গুন্ডা বিহারীরা তারা ও পাক বাহিনীরা দৌড়াইয়া আসছিল আমার বাবাকে মেরে ফেলার জন্য। তখন আমার আব্বা ঘরে এসে দরজার খিল লাগায়ে দেয়। ঘরের মধ্যে আমার মা-বাবা, ভাই-বোনেরা সবাই ছিলেন। আব্বা বলেন, তোমরা খাটের নিচে লুকাও। তখন আমরা দুই বোন আমেনা ও আমি খাটের নিচে লুকাই। কাদের মোল্লা ও বিহারীরা দরজার সামনে এসে বলে যে, "এই হারামিকা বাচ্চা দরজা খোল, বোমা মারদেঙ্গা" দরজা না খোলায় তারা একটি বোমা মারে। আমার আম্মা হাতে একটা দা নিয়ে দরজাটা খোলে। দরজা খোলার সাথে সাথে আমার আম্মাকে তারা গুলি করে। আমার আব্বা আমার আম্মাকে ধরতে গেলে অভিযুক্ত কাদের মোল্লা পিছন থেকে শার্টের কলার টেনে ধরে বলে, এই শুয়ারের বাচ্চা, এখন আর আওয়ামী লীগ করবি না? বঙ্গবন্ধুর সাথে যাবি না? মিছিল করবি না? জয় বাংলা বলবি না? তখন আমার বাবা হাত জোড় করে কাদের মোল্লাকে বলে, "কাদের ভাই আমাকে ছেড়ে দাও।" বাবা আক্তার গুন্ডাকে বলে, "আক্তার ভাই আমাকে ছেড়ে দাও।" তখন তারা আমার বাবাকে টেনে হেঁচড়ে ঘরের বাইরে নিয়ে যায়। দাও দিয়ে আমার মাকে তখন তারা জবাই করে (সাক্ষী তখন অঝোরে কাঁদছিল)। তখন চাপাতি দিয়ে খোদেজাকে জবাই করে, তাসলিমাকেও জবাই করে। আমার একটি ভাই ছিল বাবু বয়স ছিল ২ বছর তাকে আছড়িয়ে মারে। বাবু মা মা করে চিৎকার করছিল। এ চিৎকার শুনে আমেনাও চিৎকার দেয়। চিৎকার দেয়ার সাথে সাথে আমেনাকে তারা টেনে বের করে। টেনে বের করে তারা আমেনার সব কাপড়-চোপড় ছিঁড়ে ফেলে। ছিঁড়ে ফেলে তারা তখন আমার বোনকে নারী নির্যাতন করতে থাকে। তখন আমেনা অনেক চিৎকার করে, এক পর্যায়ে চিৎকার বন্ধ হয়ে যায়। (এ পর্যায়ে সাক্ষী কিছু সময়ের জন্য কাঁদতে কাঁদতে অজ্ঞান হয়ে পড়ে)। তার পর প্রায় সন্ধ্যা হয়ে আসে, অন্ধকার হয়ে আসে তখন তারা কি দিয়ে যেন খুচাচ্ছিল, দেখছে ঘরে আর কেউ আছে কি না। এই পর্যায়ে একটি খোঁচা আমার বাম পায়ে গেঁথে যায়। আমি খুব আঘাতপ্রাপ্ত হই। খোঁচা লাগার পরে আমাকে যখন টেনে বের করে তখন আমি আর কিছু বলতে পারি না। আমি অজ্ঞান হয়ে যাই। আঘাত পাবার পর আমি চিৎকার করি এবং অজ্ঞান হয়ে যাই। আমার যখন জ্ঞান ফেরে তখন অনেক রাত। আমার পেটে তখন প্রচন্ড ব্যথা এবং ভেজা-আমি হাঁটতে পারি না। আমার পেটে অনেক ব্যাথা। আমি প্যান্ট পরা ছিলাম, প্যান্ট ফাড়া। তখন আমি আস্তে আস্তে অনেক কষ্টে ফকির বাড়ি যাই। ফকির বাড়ি যাওয়ার পরে ঐ বাড়িতে আমি বলি, মা দরজাটা খোল, বাবা দরজাটা খোল। তখন দরজা খোলে। তখন আমার শরীরের কাপড়-চোপড় রক্তে ভেজা দেখে আমার প্যান্টটা ফাড়া দেখে। তারা একটি কাপড় দিয়ে আমার পায়ের ক্ষতস্থান বেঁধে দেয় এবং তাদের বড় ছালোয়ার আমাকে পরতে দেয় এবং পরের দিন ডাক্তার এনে আমাকে চিকিৎসা করায় এবং ঔষধপত্র দেয়। খুব ছোটবেলায় আমার বিয়ে হয়েছিল কিন্তু তখনও স্বামীর ঘরে যাইনি। ফকির বাড়ির লোকজন আমাকে জিজ্ঞেস করে আমার বাড়ি কোথায়, আমার স্বামী কোথায়। তখন তারাই আমার শ্বশুরবাড়িতে খবর দেয়। আমার শ্বশুর এসে আমাকে নিয়ে যায়। নিয়ে গিয়ে আমাকে তারা চিকিৎসা করায়। আমার শ্বাশুড়ি রাতে আমাকে বুকের মধ্যে রাখতেন। আমি পাগলের মতো এদিক-সেদিক দৌড়াদৌড়ি করতাম। আমার শ্বশুর-শাশুড়ি আমাকে ধরে নিয়ে এসে বুকে জড়ায়ে রাখত।'
বাংলাদেশ স্বাধীন হলেও মিরপুর তখনও স্বাধীন হয়নি। টেকনিক্যাল থেকে একটি কাগজে তিন ঘন্টার টাইম লিখে নিয়ে আমার মা-বাবার লাশ খুঁজতে যেতাম। আমাদের বাড়িতে আমি কাউকে পাইনি শুধু দুর্গন্ধ, সেখানে অনেক লোক মেরেছে। কামাল খান নামে একটা লোক ছিল সে মুক্তিযোদ্ধাদের চা বানিয়ে খাওয়াত। তিনি আমাকে বলত কাদের মোল্লা তোর বাবা-মাকে মেরে ফেলেছে। আক্কাছ মোল্লা আমার উকিল বাবা ছিলেন, তিনিও একই কথা বলতেন। তিনি বলতেন আল্লার কাছে বিচার দাও, আল্লাহ কাদের মোল্লার বিচার করবে। দেশ স্বাধীন হওয়ার পরে প্রায় তিন বছর আমি পাগল ছিলাম। আমাকে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখত। ১৯৭১ সালে আমার চোখের সামনে বাবা-মা, ভাই-বোনদের হত্যা করার সেই দৃশ্য আজও ভুলতে পারি না। সেই জন্যই আমি প্রায় পাগল ছিলাম। আমি বেঁচে থেকেও মরে আছি। আমি বিচার চাই। (অভিযুক্ত কাদের মোল্লা ওকে শনাক্ত)। তখন তিনি আরও জোয়ান ছিলেন, অল্প বয়সী ছিলেন, পাঞ্জাবি পরেছিলেন। আমি তাকে জিজ্ঞাস করতে চাই "আমার বাবা কোথায়?" এই মামলার তদন্তকারী অফিসার আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল।
বুধবার, ১১ ডিসেম্বর ২০১৩, ২৭ অগ্রহায়ন ১৪২০
---------------------------------------------------------------------------------------------
Also read:
ছাত্র ইউনিয়ন ছেড়ে আলবদর কমান্ডার আবদুল কাদের মোল্লা !




__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] You will like it





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

Re: [mukto-mona] India's anti Bangladesi role interesting



Interesting observations, Saif! This is a different world; here, you need talent to rule the world, not religion. Just memorizing a few thousand year old verses will not give you that talent; you will just waste valuable time of your life, and fall behind. Addiction to religion is a severe mental disease; getting out of it is not easy.

Jiten Roy





On Tuesday, December 10, 2013 9:23 PM, Kamal Das <kamalctgu@gmail.com> wrote:
 
Due to drug addiction, Akbar was probably impotent.  So the best he could do was to molest the girls.  On the contrary, it is widely believed that Akbar had his son Selim conceived by his wife and impregnated by Selim Chisty.


On Tue, Dec 10, 2013 at 11:26 PM, SAIF Davdas <islam1234@msn.com> wrote:
 

 

From: islam1234@msn.com
To: mushtaq1@hotmail.ca
Subject: RE: India's anti Bangladesi role interesting
Date: Tue, 10 Dec 2013 12:21:00 -0500



US ambassador to Pakistan Cameron Munter has said that the United States has the right to interfere in Pakistan's internal affairs, if it determines that anti-americanism is being taught in madrassas to attack American soldiers anywhere, it has the right to send hell fire missiles. It is India's time, they will flex their muscle, they will impose their world order sooner or later. It is called power principle. It is called the imperative of power.
CIA agent opened fire killing civilians in Lahore. Millions of Pakis came on the street demanding hanging of this bastard. What happened? Kerry told Zardari and army chief to hand him over to the Americans. The killer flew back to America in first class, enjoying martini and angus beef steak. Where are the Jihadis? What is the point of having this rhetorical mindset? If  the Pakistanis  with 100 Nuclear bombs are not allowed to govern; if the Iranians are forced to give up nuclear ambition; if the Syrians are forced to give up the weapons; if the Qaddafi despite giving up the nuclear weapons, buried in the sand; if Saddam was destroyed; if Usama is buried under the sea and if US soldiers are occupying the socalled Muslim holly land, despite the order from the Prophet himself; what the hell is our BNP desh-netri and her Jihadi followers are upto? Cheap sloganeering and anti-India bashing is only paving the pathway to even greater humiliation for the nation. Great emperor Akber was vising Ajmir Shareef , staying in the house of Sheikh Salim. Akber raped two daughters of the holly man. The girls immediately reported this matter to their Muslim holly father. Father told the girls, " when you invite the elephant into your room, you must make the room big enough for him". Do you understand what does that mean?  Listen you JIhaadi, when we had the 'Big Sword' we ruled from Jiddah to Jakarta; now they have 'even bigger sword' understand it, respect it for your survival with humility.  There is no reason to feel offended. Everything in this world comes with strings attached.
 
SaifDevdas 

Date: Tue, 10 Dec 2013 00:01:54 -0500
Subject: India's anti Bangladesi role interesting
From: mushtaq1@hotmail.ca




Sent from Samsung Mobile



-------- Original message --------
From: Iqbal Rahman <iqbalhrahman@yahoo.co.uk>
Date: 12-09-2013 11:10 PM (GMT-05:00)
To: mushtaq1@hotmail.ca
Subject: interesting to read!







__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] Re: India's anti Bangladesi role interesting



Interesting thought! Go along, get along and make your home stronger! Blaming others for our misery would not bring any fruits when we, ourselves are the biggest contributors to that damn dirty misery. Beggars and miskins have no place in this world even they got few lethal bombs in their pockets!
-SD

 
"I speak for the trees, for the trees have no tongues."
-Seuss



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___

[mukto-mona] DHAKA DAILY DISH (37th Issue, 10th Dec '13) [1 Attachment]

[Attachment(s) from mk haque included below]

To bangladeshiamericans@googlegroups.com
Today at 5:44 PM

Dear All,
Pl take my Salam.

Following two features are small and self explanatory.  Thanks.

Haque
Lowell, MA, USA.


মানবাধিকার দিবসে বিক্ষত স্বদেশ

. মাহফুজ পারভেজ 10th Dec '13, Manob Jamin
আজ ১০ই ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবসে বাংলাদেশ বিক্ষত কয়েক দফার
অবরোধ-হরতালে মারা গেছেন ২৬৭ জন অগ্নিদগ্ধ শতাধিক আহত কয়েক হাজার
জাতীয় ব্যক্তিগত সম্পত্তি বিনষ্ট হয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকার প্রধানমন্ত্রীকে
সামনে পেয়ে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের গীতা সেন যে আকুতি জানিয়েছেন,
মানবাধিকারের এমন চরম প্রত্যাশা আর হতে পারে না তার মতো সকল নাগরিকই
বাঁচতে চায় তারা সরকার বা বিরোধীদের বিচার করার আগে নিজের নিরাপত্তা চায়
বাঁচার মৌলিক মানবিক অধিকার এই বাংলাদেশে আজ সুদূরপরাহত আইনই বলছে -
বিনা বিচারে আটক রাখা যাবে না, সঙ্গত অভিযোগ ছাড়া কাউকে ধরা যাবে না,
রাতের আঁধারে গৃহে হানা দেয়া যাবে না, বিচারের আগেই গুলি করে মেরে ফেলা যাবে না,
অতিদ্রুত নিকটস্থ আদালতে হাজির করতে হবে- এসব কি পালন করা হচ্ছে ? .............

'সমঝোতা না হলে অবস্থান হারাবে বাংলাদেশ'

Dr Tarek Shamsur Rehman, 10th Dec '13, Manob Jamin
আন্তর্জাতিক রাজনীতির বিশ্লেষক অধ্যাপক তারেক শামসুর রেহমান বলেছেন,
তারানকোর সফরে খুব বেশি অগ্রগতি হবে বলে মনে হয় না। যদি তার চেষ্টা ব্যর্থ হয়
তাহলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অবস্থান হারাবে বাংলাদেশ। এরপর বাণিজ্য অন্যন্য বিষয়ে
সম্পর্ক নিয়েও নতুন করে ভাবা হতে পারে। মানবজমিন অনলাইনকে দেয়া প্রতিক্রিয়ায়
তিনি বলেন, অনেক আগে থেকেই আমরা বলে আসছি, আমাদের সরকার বিরোধী দলের
মধ্যে ছাড় দেয়ার কোন মানসিকতা নেই। কারণে রাজনীতিবিদদের প্রতি আস্থা হারিয়ে
ফেলছে জনগণ। ফলে আমাদের সমস্যা সমাধানের জন্য বিদেশীরা নাক গলাতে পারছে।
এটা আমাদের জন্য খুবই খারাপ সংবাদ। এই অবস্থায় জাতিসংঘের সহকারি মহাসচিবের
বারংবার বাংলাদেশ সফরে আসার একটা গভীর তাৎপর্য আছে। তারানকো জাতিসংঘের
প্রতিনিধি। এর মানে হলো, তারানকো যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়াসহ বাংলাদেশের
সকল কূটনৈতিক স্টেকহোল্ডারের প্রতিনিধি। এই সফর সফল হলে সব দেশের কাছে
আমাদের ভাবমূর্তি ভাল করার একটা সুযোগ হতো। .............


__._,_.___

Attachment(s) from mk haque

1 of 1 File(s)



****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___