Banner Advertiser

Monday, March 10, 2014

[mukto-mona] রাজনীতিতে ‘গুণগত’ পরিবর্তন!!! by মাসুদা ভাট্টি




মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০১৪, ২৭ ফাল্গুন ১৪২০
রাজনীতিতে 'গুণগত' পরিবর্তন!!!
মাসুদা ভাট্টি
২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে পরাজয়ের পর বিএনপি রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনার ঘোষণা দেয়। বেগম জিয়া নিজেই দেন এই ঘোষণা। সন্দেহ নেই, এই ঘোষণা কেবল নির্বাচনে পরাজয়ের কারণে আসেনি। বরং ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত চলা বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে যে ভয়ঙ্করের রাজনীতি এদেশের মানুষের ঘাড়ে জেঁকে বসেছিল তা থেকে মানুষ উত্তরণের পথ খুঁজছিল। আওয়ামী লীগ নির্বাচনী ইশতেহারে ডিজিটাল বাংলাদেশ নির্মাণের ঘোষণা দিয়ে এদেশের মানুষকে এই অপশাসন থেকে মুক্তির স্বপ্ন দেখিয়েছে সফলভাবে। ফলে বিএনপি-জামায়াতের ভূমিধস পরাজয় ঘটেছে। বেগম জিয়া সে কারণেই ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, দলীয় রাজনীতিতে তিনি গুণগত পরিবর্তন ঘটাবেন। কিন্তু গুণগত পরিবর্তন ঘটাতে হলে তো প্রথমেই তাঁর গুণধর পুত্রদের রাজনীতি থেকে দূরে সরাতে হবে। কারণ, এই দুই পুত্রের কারণেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সমান্তরালে হাওয়া ভবন নামে একটি ভবন প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সেখান থেকে প্রকৃত সরকারের চেয়েও শক্তিশালী একটি ছায়া সরকার বাংলাদেশ চালাতে শুরু করেছিল। এমনকি রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অনেক সিদ্ধান্তও এই হাওয়া ভবন থেকে আসত তখন। দেশকে জঙ্গীরাষ্ট্রে পরিণত করার সকল আয়োজনও সম্পন্ন হয়েছিল এখান থেকেই। এছাড়া বিরোধী দলকে নেতৃত্বশূন্য করতে হাওয়া ভবন থেকে গ্রেনেড হামলার মতো ঘটনা ঘটানো হয়েছে বলে ক্রমশ প্রমাণ বেরিয়ে আসছে। কিন্তু বেগম জিয়া যেহেতু তাঁর পুত্রদের বিশেষ করে বড় পুত্র তারেক জিয়াকে দল থেকে সরাতে পারেননি সেহেতু তাঁর কথিত 'গুণগত পরিবর্তন' দেখার সৌভাগ্য আমাদের হয়নি। তারপর গত ছয় বছরে বিএনপির রাজনীতি ক্রমাগত আমাদের সেই 'গুণগত'(?) পরিবর্তনের প্রমাণ দিয়ে যাচ্ছে, যাতে বোঝা যাচ্ছে যে, বিএনপি আসলে নিজেদের রাজনীতিই ভুলে গিয়েছে। রাজনীতি ও আন্দোলনকে 'আউটসোর্স' করার যে নতুনতর আয়োজন বেগম জিয়া আমাদের সেটিই শিখিয়েছেন তাঁর রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনার ঘোষণা দিয়ে। 
যাহোক, বিএনপি রাজনীতির এই গুণগত পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি যোগ হয়েছে নতুন একটি অধ্যায়। হঠাৎই ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী বেগম জিয়ার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বলে গণমাধ্যম জানিয়েছে। বিষয়টি কৌতুককর, সন্দেহ নেই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোহ্্রাওয়ার্দী উদ্যানে ৭ মার্চ উপলক্ষে আয়োজিত জনসভায় ভাষণ দিতে গিয়ে কৌতুক করেছেন বিষয়টি নিয়ে। এবং তিনি বলতে গেলে অতিকথনই করেছেন এ নিয়ে এবং যথারীতি তিনি এ জন্য সমালোচিতও হয়েছেন। আমরা মনে করি যে, প্রধানমন্ত্রীর এ বিষয়ে এভাবে বলাটা উচিত হয়নি। কারণ, তিনি প্রধানমন্ত্রী এবং কোন ধরনের উস্কানিমূলক ভাষা তিনি ব্যবহার করবেন না বলেই আশা করা যায়। কিন্তু বেগম জিয়া ও বদরুদ্দোজা চৌধুরী সাহেবের বৈঠকের ভেতর দিয়ে বাংলাদেশের রাজনীতির আরেকটি কঠিন সত্যও যে বেরিয়ে এসেছে সে বিষয়টি নিয়েই আজকে আলোচনা করতে চাইছি। তা হলো জেনারেল জিয়া আমাদের জানিয়েছিলেন যে, রাজনীতিতে শেষ কথা বলতে আসলে কিছুই নেই। এই বৈঠক আবারও সে কথাটি আমাদের সামনে এনে হাজির করেছে। এই বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে বিএনপি বিশেষ করে বেগম জিয়া স্ব উদ্যোগে এক সময় চরম অপমান করে দল থেকে বের করে দিয়েছিলেন। কবর জিয়ারতের রাজনীতি থেকে ডা. চৌধুরী নিজেকে একটু সরাতে চেয়েছিলেন বলেই তাঁর এ পরিণতি হয়েছিল বলে অনেকে মনে করে থাকেন। কিন্তু সে জন্য তাঁকে রেললাইন ধরে দৌড়াতে হয়েছিল মনে করার কোন কারণ নেই। এর পেছনে আরও বড় কোনও কারণ ছিল যা কোনদিনই হয়ত বেরিয়ে আসবে না। কারণ, সেগুলো জনসম্মুখে আনার দায় ও দায়িত্ব ছিল ডা. চৌধুরীর। তিনি এতদিন যেহেতু সে বিষয়ে মুখ খোলেননি এখন তো তিনি আবার তাঁর সাবেক রাজনীতির ঘরে ফিরে যাওয়ার আয়োজন প্রায় শেষই করেছেন; সেহেতু জাতি জানতেও পারবে না কেন বদরুদ্দোজা চৌধুরীকে প্রায় 'ইমপীচ্' করা হয়েছিল? কেনই বা তাঁকে নিজ হাতে গড়া রাজনৈতিক দল থেকে বেরিয়ে আসতে হয়েছিল? কেন তাঁকে রেললাইন ধরে দৌড়ে প্রাণ বাঁচাতে হয়েছিল? 
আমরা দেখেছি যে, বিগত বছরগুলোতে ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরী বিএনপি-জামায়াতের বাইরে (কিন্তু রাজনীতিতে একই কাতারভুক্ত) ড. কামাল হোসেন, আ স ম রব, কাদের সিদ্দিকী, মাহমুদুর রহমান মান্নাদের নিয়ে একটি বিকল্প রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম গঠনের চেষ্টা করেছেন। মূলত এই প্ল্যাটফর্ম যতটা না আওয়ামী লীগবিরোধী ততটাই বিএনপি-জামায়াতের নিকটবর্র্তী। মজার ব্যাপার হলো, এদের পক্ষ থেকে এদেশের জঙ্গী রাজনীতির প্রবক্তা, স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াতকে কখনওই সমালোচনা করে কিছু বলা হয়নি। এদেশে দুর্নীতিকে স্থায়িত্ব দেয়া বিএনপি বা তারেক জিয়ার সমালোচনাও এখান থেকে কখনও শোনা যায়নি। কেবলমাত্র আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার যে কোন ত্রুটি-বিচ্যুতিতে এঁরা মুখর থেকেছেন। তা খারাপ অবশ্যই নয়, কিন্তু তাতে তাঁদের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন হয়নি এদেশের মানুষের কাছে। আমরা জানি, ড. কামাল হোসেন এদেশের রাজনীতিতে কেবল একজন 'ব্যক্তি' মাত্র, একসময় আওয়ামী রাজনীতির সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত ছিলেন কিন্তু বঙ্গবন্ধুর মৃত্যুর পর থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নিতে শুরু করেছিলেন এবং এক সময় তিনি দল থেকে বেরিয়ে আসেন। কিন্তু বেরিয়ে এসে তিনি রাজনৈতিক দল গঠনে কার্যত ব্যর্থ হন। কারণ মানুষের কোন স্পষ্ট ধারণা তাঁর রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সম্পর্কে গড়ে ওঠেনি। বিশেষ করে আওয়ামী রাজনীতি থেকে বেরিয়ে এসে এর বিকল্প কোন সুষ্ঠু রাজনৈতিক প্রোগ্রাম তিনি জনগণের সামনে হাজির করতে পারেননি। তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধকালীন তাঁর অবস্থান এবং বঙ্গবন্ধু পরবর্তীকালে তাঁর রাজনৈতিক দোলাচল, বিদেশী যোগাযোগ ইত্যাদি তাঁকে এদেশের মানুষের রাজনৈতিক ভাবনা থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। ফলে তিনি যখন নিজেই সক্রিয় রাজনৈতিক দল খোলার ঘোষণা দিলেন তখন তাঁর পাশে কতিপয় ছাড়া বিশাল কোন জন-এর সমাবেশ দেখা গেল না। 
অন্যদিকে ডা. বি. চৌধুরী এদেশে বিএনপির রাজনীতির প্রাণপুরুষ বলতে গেলে। যদিও তাঁরও জন্ম আওয়ামী পরিবারেই। কিন্তু তিনি জেনারেল জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক হাত হিসেবেই এদেশে পরিচিত ছিলেন। আওয়ামী লীগের বিকল্প প্ল্যাটফর্ম হিসেবে একটি রাজনৈতিক শক্তির প্রয়োজনীয়তা তিনি জিয়াউর রহমানকে বোঝাতে সক্ষম হয়েছিলেন এবং সে লক্ষ্যেই তিনি কাজ করে গিয়েছেন। এমনকি বিএনপিকে ইসলামী জাতীয়তাবাদী রাজনীতির সঙ্গে ট্যাগ করার কৃতিত্বও তাঁরই। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ এবং অবস্থান কি সে বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা নেই আমার। কিন্তু স্মরণ করা যেতে পারে, ২০০১ সালের নির্বাচনের আগে এটিএন বাংলা টেলিভিশনে 'সাবাশ বাংলাদেশ' নামক কুরুচিপূর্ণ অনুষ্ঠানটির নেপথ্যকার তিনি নিজেই এবং তখন জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির যে জোট গঠিত হয়েছিল তাতেও তিনি কোন প্রকার বাধা হননি। ফলে এদেশের রাজনীতিতে ডা. বি চৌধুরী আসলে সনাতনপন্থীই অর্থাৎ ধর্মভিত্তিক রাজনীতিকে উস্কে দিয়ে আওয়ামী লীগের বিকল্প একটি প্ল্যাটফর্মে থেকেই রাজনীতিকে তিনি দেখেছেন মূলত।
এরপর বাকি থাকলেন আ স ম রব। এক সময়ের জাসদ এবং তারপর এরশাদ শাহী। এর সম্পর্কে বলার বিষয় সামান্যই। কাদের সিদ্দিকী সম্পর্কেও যত কম বলা যায় ততই স্বাস্থ্যকর। কারণ একজন মুক্তিযোদ্ধা যে চিরকাল মুক্তিযোদ্ধা নন তার জ্বলজ্বলে প্রমাণ কাদের সিদ্দিকী স্বয়ং। এদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে তাঁর ভূমিকা সর্বাধিক বলেই আমি মনে করি। কারণ, তখন যে অনেক মুক্তিযোদ্ধাই আসলে চেতনা-বিষয়ে অজ্ঞ ছিলেন পরবর্তীকালে কাদের সিদ্দিকীর মতো অনেকেই তার প্রমাণটি আমাদের দিয়েছেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে বনিবনা হয় না ভাল কথা, কিন্তু তাই বলে আওয়ামী বিরোধিতার নামে দেশবিরোধী, স্বাধীনতাবিরোধী রাজাকারদের সঙ্গে গিয়ে নিজেদের মুক্তিযোদ্ধা হওয়ার 'পাপ'(!) খ-াতে হবে তা কাদের সিদ্দিকীই জানিয়েছেন আমাদের। এখন তো আবার শুনছি তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে আদালত পর্যন্ত দৌড়াচ্ছেন। দেখা যাক, দৌড়ের ফলাফল কী হয়? ডা. চৌধুরী রেললাইন দিয়ে দৌড়ে তো আবার সেই বেগম জিয়ার কাছেই পৌঁছেছেন!!
এখন প্রশ্ন হলো, এই যে যাঁদের কথা উপরে বলেছি তাঁদের সকলেই নিজ নিজ অবস্থান এবং গোষ্ঠীগতভাবে বিগত নির্বাচনের আগে তা বন্ধ করার জন্য যারপরনাই শক্তি খরচ করেছেন। ধর্ণা দিয়েছেন দেশী ও বিদেশী বিভিন্ন অপশক্তির কাছে। কিন্তু তাঁরা ব্যর্থ হয়েছেন, ঠেকাতে পারেননি নির্বাচন। যে প্রকারেরই হোক না কেন, নির্বাচন একটি হয়েছে এবং দেশে আপাত শান্তি ফিরে এসেছে। স্বাভাবিক গতি ফিরে পেয়েছে অর্থনীতি। আমরা কিছুদিন যাবত এদের কোন কর্মকা-ই দেখতে পাচ্ছিলাম না; অনেকেই হয়ত ভেবেছেন যে, যাক বাঁচা গেল, এদের চুপ করানো গিয়েছে। কারণ, জনসমর্থনের অভাব যাঁদের রয়েছে তাঁদের কথা মানুষ শুনতেও চায় না, বিশ্বাসও করে না। ব্যক্তিকে কিছু ব্যক্তিমাত্রই শোনেন বা বোঝার চেষ্টা করেন, সমষ্টির কাছে ব্যক্তির অবস্থান সামান্যই। একথা বুঝতে পেরেই হয়ত ডা. বি চৌধুরী তাঁর মিত্রদের অর্থাৎ ড. কামাল হোসেন, আ স ম রব, কাদের সিদ্দিকী, মাহমুদুর রহমান মান্নাকে ছেড়ে আবার গিয়ে হত্যে দিয়ে পড়েছেন বেগম জিয়ার কাছে। প্রশ্ন হলো, এঁদের কাছ থেকে দেশের, রাজনীতির, গণতন্ত্রের এবং সর্বোপরি জাতির আর কিছু পাওয়ার আছে কি? 
প্রশ্নটি দিয়েই শেষ করতে চাই আজকের আলোচনার। বেগম জিয়ার রাজনীতিতে গুণগত মান ফিরিয়ে আনার কথা দিয়ে শুরু করেছিলাম। জানি না, এই গুণগত মান বলতে তিনি আমাদের কী বুঝিয়েছিলেন? আমরা এখনও বুঝতে পারিনি, বিএনপি রাজনীতির কি মানের তিনি পরিবর্তন এনেছেন? অপরদিকে ডা. চৌধুরী, ড. হোসেন, সিদ্দিকী, রব, রহমানরাই বা এদেশের রাজনীতিকে কি দিতে পারেন? কি দিতে চান সে বিষয়েও আমরা এখন পর্যন্ত বুঝতে পারিনি, পারব কি-না তাও জানি না। আশা করি, পাঠকও এতক্ষণে একটি প্রশ্নের মুখোমুখি হচ্ছেন? প্রশ্নটি আর কিছুই নয়, সত্য সত্যই কি দেশের রাজনীতিতে একটি নতুন ও গুণগত পরিবর্তন প্রয়োজন নয়? আমি তো বিশ্বাস করি, প্রয়োজন, অবশ্যই প্রয়োজন। কিন্তু সে পরিবর্তন নিশ্চয়ই উপরে যাঁদের কথা বলেছি তাঁদের হাত ধরে আসবে না? আপনারা কি একমত আমার সঙ্গে? 

ঢাকা ॥ ১০ মার্চ, সোমবার ॥ ২০১৪ ॥ 
masuda.bhatti@gmail.com
প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০১৪, ২৭ ফাল্গুন ১৪২০





__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Please Read




শিতাংশু গুহ 
৬৪৬-৬৯৬-৫৫৬৯


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] পরামর্শ উপেক্ষিত তারেক ক্ষুব্ধ





সহযোগী বিভিন্ন সংগঠনের কমিটি গঠনে পরামর্শ আমলে না নেওয়া, দলের মহানগর কমিটি গঠনে পরামর্শ কাজে লাগাতে না পারা, নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে আন্দোলন অব্যাহত রাখার জন্য দেওয়া পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ব্যর্থতা এবং কিছু নেতার ব্যাপারে তাঁর অভিযোগে যথাসময়ে যথাযথভাবে কান না দেওয়ায় বেজায় ক্ষুব্ধ বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এসব নিয়ে সম্প্রতি লন্ডন থেকে একটি মূল্যায়ন বার্তা দলের চেয়ারপারসনের কাছে পাঠিয়েছেন তিনি। তাতে ভবিষ্যৎ করণীয় বিষয়ে কিছু দিকনির্দেশনাও আছে। একান্ত দলীয় সূত্রে এ কথা জানা গেছে।

জানা গেছে, ছাত্রদলের বর্তমান কমিটি গঠনের সময় বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পরামর্শ চেয়েছিলেন দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। তারেক তাঁর 'নিজস্ব' ব্যক্তিদের মাধ্যমে খোঁজখবর করে তাঁর বিবেচনায় যোগ্য, মেধাবী ও পরীক্ষিত নেতাদের একটি তালিকাও পাঠিয়েছিলেন। কিন্তু কমিটি ঘোষণার পর দেখা গেল, ছাত্রদলের শীর্ষ পাঁচ পদের মাত্র একটি পদ দেওয়া হয়েছে ওই তালিকা থেকে। যুবদলের কমিটি গঠনের সময়ও একই ঘটনা ঘটে। তালিকা এনেও রাখা হয় মাত্র একজনকে। বিএনপির বর্তমান ঢাকা মহানগর আহ্বায়ক কমিটি গঠনের সময়ই তারেক রহমান তাঁর মা খালেদা জিয়াকে কিছু পরামর্শ দিয়েছিলেন। কিন্তু সে পরামর্শও রাখতে পারেননি বেগম জিয়া। সর্বশেষ নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন চলমান রাখার পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছিল বেগম জিয়ার কাছে। সেটিও ভেস্তে যায়। এসব নিয়ে তারেক রহমান প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ।

কেন তাঁর পরামর্শ আমলে নেওয়া হচ্ছে না? কে বা কারা এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বাধা দিচ্ছে? এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর খুঁজছেন তারেক রহমান। তিনি দলের ভেতর ও বাইরের কিছু লোকের- যাঁদের নিজস্ব রাজনৈতিক উদ্দেশ্য রয়েছে- প্রতি ইঙ্গিত করছেন। একই সঙ্গে দলের কয়েকজন সিনিয়র নেতার (বিশেষ করে গুলশান অফিসে বসেন এমন কয়েকজন সাবেক

আমলা) দিকেও অভিযোগের আঙুল তুলেছেন তিনি। কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি তারেক রহমানের ক্ষোভের বিষয়টি অবশ্য নির্বাচনের আগেই দলের ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরীর সঙ্গে টেলিসংলাপে বেরিয়ে এসেছে। দলের জাতীয় নির্বাহী কমিটির গুরুত্বপূর্ণ একজন আইনজীবী নেতা কালের কণ্ঠকে এসব তথ্য জানান। সম্প্রতি তিনি লন্ডন ঘুরে এসেছেন। প্রায়ই লন্ডনে যান এবং তারেক জিয়ার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রাখেন এমন কয়েকজন নেতাও একই রকমের তথ্য জানিয়েছেন।

এসব অভিযোগের বিষয়ে অবশ্য দ্বিমত রয়েছে বিএনপির সিনিয়র নেতাদের মধ্যে। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'তারেক রহমান যে দলের সিনিয়র নেতাদের ওপর ক্ষুব্ধ, আমি তা শুনিনি বা এ বিষয়ে আমার কাছে কোনো তথ্য নেই। তবে দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি ভূমিকা রাখছেন।' তাঁর মতে, সংগঠনকে গতিশীল করতে তিনি (তারেক) আগেও ভূমিকা রেখেছেন, এখনো রাখছেন। মাঝখানে অসুস্থ থাকায় তিনি সেভাবে কাজ করতে পারেননি। তিনি এখনো পুরোপুরি সুস্থ নন। এর পরও দলের দুর্দিনে কাজ করে যাচ্ছেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান বলেন, তারেক রহমান দলের সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্তের বিষয়ে তাঁর মতামত দেবেন- এটাই স্বাভাবিক। বিদেশে থাকলেও নিজের দল নিয়ে কাজ করছেন তিনি। দলের সব দিক বিবেচনা করে একটি মূল্যায়ন প্রতিবেদন দলের চেয়ারপারসনের কাছে তিনি দিতেই পারেন। জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) হান্নান শাহ বলেন, 'দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে তাঁর দ্বন্দ্ব আছে বলে আমার মনে হয় না।'

অভিমান করে দলের কর্মকাণ্ড থেকে খানিকটা দূরে অবস্থানকারী স্থায়ী কমিটির এক নেতা জানান, 'কেউ স্বীকার করুক আর না-ই করুক; তারেক রহমানের সিদ্ধান্ত নিয়ে সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা উঠলে বেশির ভাগ সদস্য কথা বলেন না। কারণ সবার সামনে আলোচনা করে কেউ তারেকের বিরাগভাজন হতে চান না। কিন্তু বেগম জিয়া যখন এ নিয়ে ওয়ান-টু-ওয়ান আলোচনা করেন, তখন অনেক সিনিয়র নেতাই নেতিবাচক মন্তব্য করেন। তারেকের সিদ্ধান্তগুলো মনঃপুত না হলে অনেক নেতাই তাঁর (তারেকের) অনুসারী নেতাদের দিয়ে বিষয়টি খালেদা জিয়ার কাছে ভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করান।'

পূর্বোক্ত আইনজীবী নেতা আরো জানান, নিজস্ব নানা মাধ্যমে প্রাপ্ত তথ্য যাচাই-বাছাই করে তারেক রহমান তাঁর পরামর্শ যে আমলে নেওয়া হচ্ছে না বা তাঁর মতামত যে ভিন্নভাবে দেখা হচ্ছে সেসব বিষয়ে জানতে পেরেছেন। দলকে সুসংগঠিত করতে এবং আগামীতে সরকারবিরোধী আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত করতে বেশ কিছু পরিকল্পনাও নিয়েছেন তিনি। খালেদা জিয়ার কাছে একটি মূল্যায়ন বার্তাও পাঠিয়েছেন বিএনপির এই ভবিষ্যৎ কাণ্ডারি।

কোন সময়ের মধ্যে দলের তৃণমূল সাংগঠনিক ইউনিটের কমিটি গঠন শেষ করতে হবে, কখন দলের ষষ্ঠ কাউন্সিল করতে হবে, কোন সময়ের পর সরকারবিরোধী আন্দোলনে যাওয়া যেতে পারে- এসব বিষয়ে দিকনির্দেশনা রয়েছে ওই মূল্যায়ন বার্তায়। তিনি জানান, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আন্দোলন ব্যর্থ হওয়ার বিষয়সহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে হোমওয়ার্ক করছেন তারেক। হোমওয়ার্ক থেকে উঠে আসা অনেক বিষয়ও রয়েছে বেগম জিয়ার কাছে পাঠানো বার্তার মধ্যে। যেসব নেতা দলকে বিভ্রান্ত করেছেন এবং করছেন তাঁদের ব্যাপারে এখনই সতর্ক হওয়ার জন্য তিনি তাঁর মাকে পরামর্শ দিয়েছেন। একই সঙ্গে দলের ঢাকা মহানগর কমিটি, ছাত্রদল, যুবদল, শ্রমিক দলসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠনের কমিটি দ্রুত গঠন বা পুনর্গঠনের কথাও বলেছেন তিনি।

আন্দোলন থেকে দূরে থাকার জন্য যেসব নেতা বউ-বাচ্চা নিয়ে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে ঘুরে বেড়িয়েছেন তাঁদের বিষয়েও তথ্য দিয়েছেন তারেক। বার্তায় তিনি দেখিয়েছেন, বিএনপির কার্যনির্বাহী কমিটির মোট সদস্য ৩৮৬ জন। তাঁদের মধ্যে আন্দোলনের কারণে গ্রেপ্তার হয়েছেন মাত্র ২২ জন। স্থায়ী কমিটির সদস্য ১৯ জন, গ্রেপ্তার হয়েছিলেন চারজন, অসুস্থ ছিলেন দুজন। ভাইস চেয়ারম্যান ১৭ জন, গ্রেপ্তার হয়েছিলেন দুজন। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ৩৫ জন, তাঁদের মাত্র দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। যুগ্ম মহাসচিব সাতজন, গ্রেপ্তার ছিলেন দুজন। সাংগঠনিক সম্পাদক সম্পাদক সাতজন, মাত্র একজন গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। তারেক প্রশ্ন রেখেছেন, বাকিরা কোথায় ছিলেন?

দলের 'নিষ্ক্রিয়' নেতাদের বিষয়েও বলা হয়েছে। তাতে দলের বিভিন্ন পর্যায়ের প্রায় অর্ধশত নেতার নাম রয়েছে। নিষ্ক্রিয়তা বা কোনো ভূমিকা না থাকায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির তিনজন, উপদেষ্টা পরিষদের ১০ জন, ভাইস চেয়ারম্যানদের আটজন, যুগ্ম মহাসচিবদের তিনজন, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদকসহ গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকজন সম্পাদক, সহসম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ প্রায় ২৫ জনের ব্যাপারে সজাগ থাকতে বেগম জিয়াকে অনুরোধ জানিয়েছেন তারেক।

এদিকে তারেক রহমানের পরামর্শ অনুযায়ী খালেদা জিয়া কর্মপন্থা তৈরির চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছে। গত রবিবার রাতে খালেদার সভাপতিত্বে স্থায়ী কমিটির বৈঠকে নেওয়া সিদ্ধান্তে এর ইঙ্গিত রয়েছে বলে ওই আইনজীবী নেতা দাবি করেছেন।

চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে রাত সাড়ে ৯টা থেকে দুই ঘণ্টা ধরে চলা ওই বৈঠকে উপজেলা নির্বাচনের পরে বিএনপির জাতীয় কাউন্সিল এবং যেকোনো দিন ঢাকা মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হতে পারে বলে সিদ্ধান্ত হয়। তবে কাউন্সিল বা মহানগর কমিটি করার তারিখ ঠিক করা হয়নি।

বৈঠকে উপস্থিত স্থায়ী কমিটির এক নেতা কালের কণ্ঠকে জানান, আলোচনায় প্রাধান্য পায় ঢাকা মহানগর কমিটি গঠন। শিগগিরই মহানগর কমিটির নেতৃত্বে বড় ধরনের পরিবর্তন আসবে। কমিটি দুই ভাগ করার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি। ওয়ার্ড কমিটি গঠনের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

ওই নেতা জানান, উপজেলা নির্বাচনের পর জাতীয় কাউন্সিল করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাঁরা ৫ জানুয়ারির নির্বাচনবিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তাঁদের মূল্যায়ন করা হবে। এ ক্ষেত্রে তৃণমূলের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হবে। উপজেলা নির্বাচন নিয়েও আলোচনা হয়েছে। বাকি উপজেলাগুলোয় বিএনপির একক প্রার্থী রাখার বিষয়টি গুরুত্ব পেয়েছে। একই সঙ্গে সরকার বিদ্যুৎ-গ্যাস-তেলের দাম বাড়ালে জনসম্পৃক্ত কর্মসূচি দেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত হয়েছে।

বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আর এ গনি, ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, লে. জে. (অব.) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ড. মঈন খান, ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায় উপস্থিত ছিলেন।

- See more at: http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2014/03/11/60528

civgk© D‡cw¶Z Zv‡iK ¶yä



__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] আমেরিকা কি সন্ত্রাসী, বোমা হামলার আসামিদের অভয়ারণ্য?




মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০১৪, ২৭ ফাল্গুন ১৪২০
আমেরিকা কি সন্ত্রাসী, বোমা হামলার আসামিদের অভয়ারণ্য?
রাজনৈতিক আশ্রয়ের আড়ালে প্রতিষ্ঠা পাচ্ছে কেউ কেউ
মাহফুজুর রহমান, নিউইয়র্ক থেকে ॥ রাজনৈতিক আশ্রয়ের আড়ালে বাংলাদেশের একটি বিরাট সন্ত্রাসী গ্রুপ ও বিভিন্ন হত্যা এবং বোমা হামলার তালিকাভুক্ত আসামিরা নিউইয়র্কসহ আমেরিকার বাংলাদেশী অধ্যুষিত বিভিন্ন শহরকে তাদের অভয়াশ্রমে পরিণত করেছে। দেশে হত্যা মামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকা-ের অভিযোগে পুলিশের তালিকাভুক্ত আসামিরা বিভিন্ন সরকারের সময়ে তাদের রাজনৈতিক গুরু অথবা প্রশাসনের সহায়তায় দেশ থেকে পালিয়ে এসে নিউইয়র্কসহ আমেরিকার বিভিন্ন শহরে এসে প্রথমেই রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে আস্তে আস্তে কমিউনিটির সঙ্গে মিশে গিয়ে নানা সত্য-মিথ্যা গল্প প্রচার করে নিজেদের 'বীর' হিসেবে পরিচিত করেন। এটি প্রচার করে তাদের মতের রাজনৈতিক দলের শাখার নেতাকর্মীদের কাছে নিজেদের গ্রহণযোগ্য করার পর একসময়ে সমাজে মিশে গিয়ে দেশে অর্জিত সম্পদ এনে এখানে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এবং কেউ কেউ মিডিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে নতুন পরিচয়ে জীবন শুরু করেন।
এসব তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী আমেরিকায় বাংলাদেশের বিভিন্ন সরকারী প্রতিষ্ঠানে যখন অবাধে বিচরণ করেন তখন প্রশ্ন উঠে এলে কি তারা দেশে তালিকাভুক্ত হত্যা ও বোমা হামলার আসামি? অনেক সময় তাদের বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানেও বীরদর্পে বিচরণ করতে দেখা যায় অথচ প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে প্রবেশ করতে বিশেষ ক্লিয়ারেন্স দিয়ে থাকে তার নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনী। এই ঘটনায় অভিজ্ঞমহল মনে করছে এটি প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তায় নিয়োজিত বাহিনীর বড় একটি দুর্বলতা। আর সেটি দূর করতে বিদেশে অবস্থানরত এসব দাগী আসামির তালিকা, তথ্য ও ছবি থাকা উচিত তাদের কাছে।
দেশে হত্যা মামলা-বোমা হামলার আসামিদের সরকারী প্রতিষ্ঠানে অবাধ বিচরণ এবং তাদের আহ্বানের অনুষ্ঠানে দূতাবাস, কনস্যুলেট ও মিশন কর্মকর্তাদের উপস্থিতির বিষয়টিও কমিউনিটিকে দিধান্বিত করছে। কারণ যে সরকারের সময়ে এসব অপরাধী পালিয়ে আমেরিকায় আসছে সেই সরকারের আমলারা কী করে এদের ডাকে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে গিয়ে তাদের অনুমোদন করেন তা সত্যি বিস্ময়কর ঘটনা। এসব অপরাধী বিভিন্ন সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদ দখল করে বা দেশ থেকে অবৈধপথে তাদের উপার্জিত অবৈধ অর্থ এনে বড় বড় ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুলে কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বনে গিয়ে জাতে ওঠার জন্য তাদের অনুষ্ঠানে সরকারী কর্মকর্তাদের এনে কমিউনিটিকে দেখাতে চান যে তারা অপরাধী নন, তাদের বিরুদ্ধে যেসব মামলা হয়েছে তা মিথ্যা। মাঝে মধ্যে দেশ থেকে আসা তাদের বিপক্ষ দলের বড় বড় রাজনৈতিক নেতার পাশে দাঁড়িয়ে ম্যানেজ করে ছবি তুলে নিজেদের অবস্থানও বড় করে দেখান এরা। এতে সহজেই নিরীহ সাধারণ প্রবাসীরা বিভ্রান্ত হন।
সম্প্রতি আলোচিত যুবলীগ নেতা মিল্কী হত্যা মামলার তালিকাভুক্ত এক আসামি যেমন এখন নিউইয়র্কে, তেমনি শীর্ষ সন্ত্রাসী টোকাই সাগরও এই শহরে বাস করেন। এখানে অনেক দিন আত্মগোপনে থেকে প্রশাসনের সঙ্গে দফারফা করে দেশে ফিরে গেছেন ঢাকার লালবাগের সন্ত্রাসী কমিশনার কালা খোকন। এই শহরেই দাপটে বসবাস করছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের প্রথম সরকারের সময়ে নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগ অফিসে বোমা হামলার তালিকাভুক্ত মূল আসামিদের কেউ কেউ। অন্যদিকে লস এ্যাঞ্জেলেস ও এর আশপাশের অনেক শহরে শিবিরের অনেক দুর্ধর্ষ ক্যাডার রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে বসবাস করার সঙ্গে সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন বলে প্রায়ই অভিযোগ করে আসছেন সেখানকার বাংলাদেশীরা। এদের কেউ কেউ বাফলা নামের সংগঠনটির শীর্ষ পর্যায়ের পদও কখনও কখনও অলঙ্কৃত করেছেন।
এসব দাগী আসামি অনেকেই আবার জনারণ্যের শহরগুরোতে বসবাস না করে নিরিবিলি অনেক শহর বেছে নিয়েছেন। ফলে এরা লোকচক্ষুর আড়ালে থেকে কী করছেন তা কেউ জানেন না।
দেশের আইন ও বিচার বিভাগের তালিকাভুক্ত অপরাধীদের এমনভাবে সাধারণ প্রবাসীদের সঙ্গে মিশে যাওয়ার সুযোগ বন্ধ করতে সাধারণ প্রবাসীরা সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে বলেছেন হত্যা মামলা ও বোমা হামলার মতো জঘন্য অপরাধে অভিযুক্ত মামলার আসামিদের পূর্ণ জীবনবৃত্তান্তসহ ছবি দূতাবাসে টাঙ্গিয়ে রাখার। সেই সঙ্গে স্থানীয় বাংলা সাপ্তাহিকগুলোতে বিজ্ঞপ্তি আকারে এসব অপরাধীর ছবিসহ অপরাধ কর্ম তুলে ধরার কথাও বলেছেন অনেকেই। বাংলাদেশী-আমেরিকান ক'জন আইনবিদের কাছে এ ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা বলেন, যদিও আমেরিকার সঙ্গে বাংলাদেশের অপরাধী বা বন্দীবিনিময় চুক্তি নেই, কিন্তু তারপরও বাংলাদেশ সরকারের উচিত এসব দাগী অপরাধীর বিস্তারিত তথ্য আমেরিকার এফবিআই ও বিচার বিভাগের কাছে সরবরাহ করা। এতে এসব অপরাধীকে তারা শনাক্ত করে তাদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে পারবে এবং মিথ্যা তথ্য দিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে গেলে তারা আইনের আওতায় পড়বেন। তাছাড়া এরা এখানে কোন অপরাধের সঙ্গে জড়িত হলে তাদের সহজে বিচারের আওতায় এনে আমেরিকা থেকে বহিষ্কার করাও সহজ হবে।

প্রকাশ :মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০১৪, ২৭ ফাল্গুন ১৪২০

Also Read:

প্রেমিক ফালুর কুকীর্তির রাজসাক্ষী টোকাই সাগর:


Jan 15, 2013 - আমেরিকায় আত্মগোপনরত এক সন্ত্রাসীর নাম টোকাই সাগর। আসল নাম গোলাম রসুল সাগর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টোকাই ছিল। আন্ডারওয়ার্ল্ডে এসে তার নাম হয় টোকাই সাগর। তাকে ধরিয়ে দিতে পুরষ্কার ঘোষণা করার পর সে আমেরিকায় চলে গেছে। আরেক সন্ত্রাসীর নাম কিলার আব্বাস। তার আসল নাম আব্বাসউদ্দিন। পেশাদার কিলার হওয়ায় ...

যায় যায় দিন

কালা জাহাঙ্গীরের পর বিদেশে পালিয়ে যান শীর্ষ সন্ত্রাসী ও সাবেক যুবদল নেতা আমিন রসুল সাগর ওরফেটোকাই সাগর। ডাকসাইটে চোরাচালানী হিসেবেও টোকাই সাগরের পরিচিতি রয়েছে। সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ও মুরগি মিলনের সঙ্গে একত্রে তৎকালীন জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর দিয়ে চোরাচালানের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার ...


  1. মিল্কী হত্যার রহস্য উম্মোচিত | লিড নিউজ | বাংলাদেশ প্রতিদিন - হোম

    2 hours ago - আলোচিত হত্যাকাণ্ড যুবলীগ নেতা রিয়াজুল হক খান মিল্কী খুনের রহস্য উন্মোচিত হয়েছে। এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে এস এম জাহিদ সিদ্দিক, কিলার তারেক, সাখাওয়াত হোসেন চঞ্চল ও রফিকুল ইসলাম রফিকসহ অন্যরা কে কীভাবে জড়িত তার চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া গেছে। মামলাটির তদন্তকারী সংস্থা র‌্যাবের তদন্ত গ্রেফতার হওয়া আসামিদের ...
  2. মিল্কী হত্যার রহস্য উম্মোচিত
    আনিস রহমান
প্রকাশ : ১১ মার্চ, ২০১৪ ০০:০০:০০আপডেট : ১০ মার্চ, ২০১৪ ২৩:৩১:৩৬ - See more at: http://www.bd-pratidin.com/2014/03/11/48023#sthash.DVHwlGXI.dpuf











__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] FW: [Secular Perspective] Gandhi Murder debate



An important article by Ram that has implications in Bangladesh in terms of the conflicting claims of liberation struggle of 1971 -- and the traumatic assassination of Sheikh Mujib in 1975.  Puniyani rightly notes: "The present attacks on secular fabric of our polity are yet another assassination attempts of Mahatma".  Jamaat/BN{wallah still justify the murder of Sheikh Mujib as if they would do it all over again, and again,  and . . .


Date: Mon, 10 Mar 2014 19:31:15 +0530
Subject: [Secular Perspective] Gandhi Murder debate
From: ram.puniyani@gmail.com
To: ram.puniyani@gmail.com

Gandhi Murder and Role of RSS: Debate Continues

 

Ram Puniyani

 

Last week (March 2014) Rahul Gandhi in an election campaign meeting said that 'RSS people killed Gandhiji and today their people and BJP talk of him…They opposed Sardar Patel and Gandhiji." In a reaction to his statement RSS has lodged a complaint with election commission. This is not the first time that Rahul Gandhi has made such a statement; on an earlier occasion also he had made similar statement. What is the truth of Gandhi murder; did RSS as an organization had any role in it? Were members of RSS involved in it? What was the reaction of RSS followers in the wake of Gandhi murder? What was the response of Sardar Patel, the then Home minister in Union Cabinet to this ghastly murder?

 

These have been the subject matters of many books, films and plays, apart from myriad of books and articles. While the incident, the commissions of inquiry and the judgment are there for all to see, the deeper causes of Gandhi murder have not been debated, the underlying cause of contrasting Nationalisms is not brought to the fore in most of the debates. Today it is necessary not only to unearth the incident of Gandhi murder but it is also imperative to understand that Gandhi murder had deeper ideological underpinnings, those related to two notions of Nationalism, the one Indian Nationalism, which Gandhi espoused and strived for and other the Hindu Nationalism, the nationalism pursued by Godse, Gandhi's murderer. Incidentally the current Prime Ministerial candidate of BJP, the political wing of RSS, is also boasting about his nationalism being Hindu, so the matters become all the more relevant in the current political context.

 

After the murder of Mahatma, the official RSS line had been that we have nothing to do with Godse; neither is he a member of RSS.  They could get away with this as there was no official record of members of RSS, and they could disown Godse at legal level. As such Godse joined RSS in 1930 and very soon rose to be its bauddhik pracharak (intellectual propagator), "Having worked for the uplift of the Hindus I felt it necessary to take part in political activities of the country for the protection of just rights of Hindus. I therefore left the Sangh (RSS) and joined Hindu Mahasabha (Godse, 'Why I Assassinated Mahatma Gandhi' 1993, and Pg.  102). He held Mahatma responsible for appeasing Muslims, and thereby the formation of Pakistan. He joined Hindu Mahasabha, at that time the only political party of Hindutva, and became general secretary of its Pune Branch.  In due course he started a newspaper, as founder editor, called Agrani or Hindu Rashtra.

 

In an interview given to 'The Times of India' (25 Jan 98) Nathuram's brother Gopal Godse, who was also an accomplice in the murder, elaborates the apparent reasons and Nathuram's RSS membership. "The appeasement policy followed by him (Gandhi) and imposed on all Congress governments' encouraged the Muslim separatist tendencies that eventually created Pakistan…. Technically and theoretically he (Nathuram) was a member (of RSS), but he stopped workings for it later. His statement in the court that he had left the RSS was to protect the RSS workers who would be imprisoned following the murder. On the understanding that they (RSS workers) would benefit from his dissociating himself from the RSS, he gladly did it."

 

This murder was celebrated by RSS followers by distributing sweets, Sardar Patel wrote, "All their (RSS) leaders' speeches were full of communal poison.  As a final result, the poisonous atmosphere was created in which such a ghastly tragedy (Gandhi's murder) became possible.  RSS men expressed their joy and distributed sweets after Gandhi's death."  Excerpts from Sardar Patel's letters to M S Golwalkar and S P Mookerjee.  (Outlook, April 27, 1998) The way Hindu communalists were spewing poison against Gandhi, it was logical outcome of their politics.  They used the word wadh for this murder; this word stands for killing a demon who is harming the society.  In a way Gandhi murder was the first major offensive of the Hindutva politics on Indian Nationalism, in a way it was to herald the onset of bigger dangers which Hindutva politics has assumed today.

 

Contrary to the claims of Godse that it was only his planning, the commissions of inquiry have stated that it was a conspiracy by various followers of Hindu Mahsabha-RSS ideology, who planned to kill the Mahatma as he, a Hindu, was a big obstacle to turn this country in to a Hindu nation. Sardar Patel wrote that it was a fanatical wing of the Hindu Mahasabha directly under Savarkar that hatched the conspiracy and saw it through,…of course his assassination was welcomed by those of the RSS and Hindu Mahasabha who were strongly opposed to his way of thinking and to his policy…" (Sardar Patel Quoted in Justice Kapoor report Chapter I page 43). Justice Jivan Lal Kapoor himself concluded that "…all the facts taken together were destructive of any theory other than the conspiracy to murder by Savarkar and his group."

 

This Hindutva became the base of politics of Hindu Mahsabha and RSS. Gandhi in contrast was a Hindu but was opposed to the idea of Nation being a Hindu nation. Similarly we see Maulana Abul Kalam Azad; a Muslim never supported the idea of a Muslim Nation Pakistan. Gandhi and Hindutva politics were two opposite poles. Gandhi united the whole nation on secular grounds, cutting across region, religion and caste. He was a religious person but he was opposed to misuse of religion for political goals... "In India, for whose fashioning I have worked all my life, every man enjoys equality of status, whatever his religion is. The state is bound to be wholly secular" (Harijan August 31, 1947) and," religion is a personal affair of each individual, it must not be mixed up with politics or national affairs"(ibid pg 90).While Hindu Mahasabha and RSS believed that this nation is a Hindu nation and minorities have to remain subordinate to Hindus. They mostly did not take part in anti British agitations and struggles. For example Savarkar who was an anti British revolutionary in the beginning of his life, after getting released from Andman jail, never participated in any anti British movement or joined and national movement. RSS followers barring Hedgewar, occasionally and in the beginning also did not take part in freedom movement. Their main focus was countering the Muslim communalists and subjugating them, they were not against the British power as such.

 

The issue of 55 crores was a mere pretext As a matter of fact this 55 crore was the Pakistan's share from the united treasury. The first installment of the money was already given and 55 crores were to be given. Meanwhile Pakistan attacked Kashmir. Indian Government withheld these 55 crores after Pakistan attack on Kashmir. Kashmir that time was an independent state and Gandhi, true to his ethical stand in political arena, asked the government not to link Pakistan's share with the Kashmir problem.

 

Any way this was a pretext as even before Gandhi talked about Pakistan's share of 55 crores, already four attacks were made on Gandhi's life, in some of which Godse was also involved. Jagan Phadnis in his book 'Mahatmyachi Akher'  (Lokvangymay Griha, 1994) correctly argues that Gandhi murder was not on the charges propagated by them (Partition and insistence on paying Pakistan's dues (55 crore) from the treasury), but due to the basic deep differences with the social politics of Gandhi and that of the followers of the Hindu Rashtra.  These two reasons are proffered merely as a pretext for the same. We need to understand that when BJP and company talk of nationalism, they are not talking of Indian Nationalism but Hindu nationalism, which is the not so hidden part of their political agenda. The present attacks on secular fabric of our polity are yet another assassination attempts of Mahatma. So talking about the deeper causes of his murder will remain relevant till the attacks on secular democratic values of the country continue to hover on the nation.

 


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "Secularperspective" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to secularperspective+unsubscribe@googlegroups.com.
To post to this group, send email to secularperspective@googlegroups.com.
Visit this group at http://groups.google.com/group/secularperspective.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] [মুক্তমনা বাংলা ব্লগ] 'বাংলা সাহিত্যের তৃতীয় ভুবন; প্রসঙ্গঃ বরাক উপত্যকায় বাংলাভাষার আন্দোলন, পর্বঃ ২'

মুক্তমনা বাংলা ব্লগ has posted a new item,
'বাংলা সাহিত্যের তৃতীয় ভুবন;
প্রসঙ্গঃ বরাক উপত্যকায়
বাংলাভাষার আন্দোলন, পর্বঃ ২'

প্রথম পর্ব

এদিকে সারা শহরে
সত্যাগ্রহীদের ব্যাপকভাবে
গ্রেফতার করা হয় । সকাল ১১ টার
মধ্যে প্রায় ২ হাজার
সত্যাগ্রহীকে জেলে পুরা হয় ।
একদলকে গ্রেফতার করা হলে
নেতৃত্বের নির্দেশ মতো অন্যদল
সে স্থান সঙ্গে সঙ্গে পূরণ করে
নেয় । আন্দোলনকারী অনেককে
পুলিশ ট্রাকে তুলে দূরে ফেলে
আসে । সত্যাগ্রহীদের ট্রাক
সঙ্গে সঙ্গে তাদের তুলে শহরে [...]

You may view the latest post at
http://mukto-mona.com/bangla_blog/?p=40143

You received this e-mail because you asked to be notified when new updates are
posted.

Best regards,
মুক্তমনা বাংলা ব্লগ ।



------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

Newer Posts Older Posts Home