Banner Advertiser

Friday, May 1, 2015

[mukto-mona] Fw: Remembering Election Under the CareTaker Govt. Of Latifur Rahman !!!!!





On Friday, May 1, 2015 11:04 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:


Dear All ,
How can we forget the caretaker govt. of Latifur Rahman ? We feel ashame to call it a neutral caretaker govt. It was truly a replica of BNP govt. imposed by Latifur Rahman . Most of his advisors were preselected by a vested quarters who were in a mission to re-instate BNP to the power . Just after oath , the caretaker govt. of Latifur Rahman reorganised administration with ProBNP officials .(Later he said that he did 'Home Work' to do it)! BNP got all the benefits by the caretaker govt. , whereas Awami League was denied in every respect . In fact , during that period BNP was in power and Awami League was in the opposition . According to BNP's demand Army was put all over the country to conduct the election and we have seen how Awami League cadres and minorities were denied by the BNP supporters with the help of Army to cast vote . Moreover , crores of fake voters were in the list . No wonder BNP made a landslide victory in that controversial election ! 

Now , BNP is hungry to go to the power by any means . They are in a relentless mission to have another 'Latifur Rahman' type caretaker govt. ! But those days are gone . Peoples are very conscious now . Army and voter list are very 'CLEAN' now .
Joy Bangla , Joy Bangabandhu ,
Dr. Muhammad Ali Manik ,
Vice President , US Awami League 




__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: [Bangladesh-Zindabad] RAZAKAR's CAN'T BE LEBELED AS "SHAHEED"





On Friday, May 1, 2015 9:08 PM, "Muhammad Ali manik195709@yahoo.com [Bangladesh-Zindabad]" <Bangladesh-Zindabad@yahoogroups.com> wrote:


 





__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: US SEEKS BANGLADESH HELP TO CONTROL TERRORISM !!!!!





On Friday, May 1, 2015 1:12 PM, Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com> wrote:



বাংলাদেশের কাছ থেকে সন্ত্রাস দমনের কৌশল জানতে চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাস দমন ও জঙ্গীবাদের বিরুদ্ধে বর্তমান সরকারের নেওয়া প্রতিটি কৌশল মুগ্ধ করেছে যুক্তরাষ্ট্রকে। আর এই কারণে বিশ্বব্যাপী সন্ত্রাস ও চরমপন্থা মোকাবেলায় বাংলাদেশের কাছ থেকে সন্ত্রাস দমনের কৌশল জানতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনীতি বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারী ওয়েন্ডি শেরম্যান আজ সন্ধ্যায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাতকালে এ কথা বলেন। তিনি আরো বলেন, সন্ত্রাস দমনে বাংলাদেশ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কাছে অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত।
বিস্তারিতঃ http://bit.ly/1DOpvpp
Bd journal
Bangladesh Awami League's photo.





__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Hello





__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] সাম্প্রদায়িকতা কী ও কেন - সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী:



I tend to agree with Jiten Roy here. Religions are used for political-economic purposes not only in Bangladesh but also in other countries, in other continents all the time. It reminds me of the famous quote of Archbishop Desmond Tutu. He said, "The missionaries came to Africa and told us to hold the Holy Bible and close our eyes in prayer. We closed our eyes in prayer and when we opened them, we found that we got the Bible and they got our land". 

- AR



On Friday, 1 May 2015, 0:47, "Jiten Roy jnrsr53@yahoo.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Economic reason is undoubtedly a factor behind communality in Bangladesh, but there are other contributing factors as well. Since, most of the Hindu-victims are helpless and destitute, conversion attempt or just raw religious hatred could be the factor for the communality in these cases.
Organized religions (Islam, Christianity, Buddhism, Judaism, etc.) have built-in communality in their conversion incentives. Also, these religions are constantly competing for space, and want to eliminate one another. On top of that - each of these religions is fragmented by various interpretations (Mots), and there are hatred among these groups as well. In short, religion is the main host for breeding communality, and, it appears that, Islam is the champion in the bunch.
Jiten Roy

 

From: "SyedAslam Syed.Aslam3@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Thursday, April 30, 2015 2:24 PM
Subject: [mukto-mona] সাম্প্রদায়িকতা কী ও কেন - সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী:

 
সাম্প্রদায়িকতা  কী ও কেন
সাম্প্রদায়িকতা কী সে তো আমরা অবশ্যই জানি। দেখিও। আমরা ভুক্তভোগীও বটে। ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কারণে আমাদের এই দেশে দাঙ্গা হয়েছে। দাঙ্গার পরিণতিতে এক সময়ে অবিভক্ত বঙ্গ দ্বিখন্ডিত হয়ে গেছে, এক খন্ড যুক্ত হয়েছে পাকিস্তানের সঙ্গে অন্যখন্ড ভারতের সঙ্গে। কিন্তু তারপরেও দাঙ্গা থেমেছে কি? দুই বঙ্গের কোনো বঙ্গেই থামেনি। সাম্প্রদায়িকতারও অবসান হয়নি। শেষ পর্যন্ত ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের বন্ধন ছিন্ন করে আমরা প্রতিষ্ঠা করেছি স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। তারপরেও সাম্প্রদায়িকতার অবসান ঘটেছে কি?
না, ঘটে নি। কেবল যে মানসিক সাম্প্রদায়িকতা রয়ে গেছে তা নয়, সাম্প্রদায়িক নির্যা তনও ঘটেছে। গত ২০০১-এর সাধারণ নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বহু স্থানে নানারকম নিপীড়নের খবর আমাদেরকে লজ্জিত করেছে। সম্পত্তি দখল, নারী ধর্ষণ সবকিছুই ঘটেছে। 
কাজেই সাম্প্রদায়িকতা জিনিসটা যে কেমন নির্মম, কদর্য ও ক্ষতিকারক সেটা আমরা অবশ্যই জানি। না-জানবার কারণ নেই। সাম্প্রদায়িকতাকে চিনিও বটে। কিন্তু ব্যাপারটা আসলে যে কি তা সব সময়ে খেয়াল করি না। কেন ঘটছে তাও বুঝি না। আমরা ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কথাই বলছি। এই সাম্প্রদায়িকতার কারণে দুটি ভিন্ন ধর্মাবলম্বীর মানুষ পরস্পরকে ঘৃণা করে। ঘৃণা পারস্পরিক সংঘর্ষেরও জন্ম দেয়। রক্তপাত ঘটে। আমাদের দেশে যেমনটা ঘটেছে। 
কিন্তু আমাদের দেশে তো বিভিন্ন ধর্মের মানুষ যুগ যুগ ধরে একত্রে বসবাস করেও এসেছে। হিন্দু কৃষক ও মুসলমান কৃষকের মধ্যে সংঘর্ষ বাধেনি। তারা একে অপরকে উৎখাত করতে চায়নি। নদীতে হিন্দু জেলে ও মুসলমান জেলে এক সাথে মাছ ধরেছে। তাঁতিরা তাঁত বুনেছে। সাধারণ মানুষ একে অপরের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছে। মন্দিরের ঘণ্টা ধ্বনি ও মসজিদের আজান এক সাথে মিশে গেছে। মানুষ একই পথ ধরে হেঁটেছে, একই বাজার হাটে গিয়ে কেনাবেচা করেছে, থেকেছে একই আকাশের নিচে। কে হিন্দু কে মুসলমান তা নিয়ে খোঁজাখুঁজি করেনি, নাক সিঁটকায়নি। তাহলে? সাম্প্রদায়িকতা তৈরি করলো কারা? তৈরি হলো কীভাবে? কেন?
শুরু করলো দুই দিকের দুই মধ্যবিত্ত হিন্দু মধ্যবিত্ত এবং মুসলিম মধ্যবিত্ত। ব্রিটিশ যুগেই এই ঘটনার সূচনা। তার আগে সম্প্রদায় ছিল, কিন্তু সাম্প্রদায়িকতা ছিল না। ব্রিটিশ আমলে হিন্দু মধ্যবিত্ত শিক্ষায় ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠায় উঠতি মুসলিম মধ্যবিত্তের তুলনায় অন্তত পঞ্চাশ বছর এগিয়ে ছিল। মুসলিম মধ্যবিত্ত দেখল জায়গা তেমন খোলা নেই, অন্যরা দখল করে নিয়েছে। শুরু হলো দু"পক্ষের প্রতিযোগিতা ও প্রতিদ্বন্দ্বিতা। যারা দখল করে রেখেছে তারা হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক। শাসক ব্রিটিশরা এ ব্যাপারে দু"পক্ষকেই উস্কানি দিল যাতে তাদের রেষারেষিটা আরো বাড়ে। বাড়লে ব্রিটিশের সুবিধা, কেন না ঝগড়াটা তখন শাসক-শাসিতের থাকবে না, হয়ে দাঁড়াবে হিন্দু-মুসলমানের। 
ব্রিটিশ আমলে স্বাধীনতার জন্য সংগ্রাম হয়েছে। কিন্তু সেই সংগ্রামে হিন্দু ও মুসলিম ঐক্যবদ্ধ থাকতে পারেনি, পারেনি ওই সাম্প্রদায়িক বিরোধের কারণে। অবিভক্ত বঙ্গে বিরোধ মিটিয়ে দুই সম্প্রদায়কে কাছে আনবার চেষ্টা করা হয়েছিল। চিত্তরঞ্জন দাশ কিছুটা এগিয়েছিলেন। তাঁর উদ্যোগে দুই সম্প্রদায়ের নেতাদের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যাতে চাকরির সুযোগ সুবিধা অর্ধেক অর্ধেক ভাগাভাগিতে তাঁরা সম্মত হন। এই চুক্তি তৈরি হয় ১৯২৩-এ, এর দু"বছর পর চিত্তরঞ্জন পরলোক গমন করেন, এবং বলা বাহুল্য ওই চুক্তি মোটেই বাস্তবায়িত হয়নি, বরঞ্চ দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে বিরোধ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে, একের পর এক দাঙ্গা ঘটেছে এবং শেষ পর্যন্ত বাংলা দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। মূল কারণ দুই মধ্যবিত্তের দ্বন্দ্ব, যাতে ব্রিটিশের উস্কানি খুব কাজে দিয়েছে। সাম্প্রদায়িকতা ওপর থেকে নিচে নেমেছে। নিচ থেকে ওপরে ওঠেনি। 
চিত্তরঞ্জনের মৃত্যুর পর বাংলায় সর্বভারতীয় রাজনীতির অবাধ প্রবেশ ঘটে। ভারতীয় কংগ্রেস ও মুসলিম লীগ উভয়েই অত্যন্ত তৎপর হয়ে ওঠে। কংগ্রেস নিজেকে অসাম্প্রদায়িক বলতো, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে সেটি ছিল হিন্দু-প্রধান প্রতিষ্ঠান। গান্ধী নিজে অত্যন্ত অসাম্প্রদায়িক ছিলেন, কিন্তু তিনি ধর্ম ও রাজনীতিকে আলাদা করতে চাননি, ফলে ধর্মীয় ধ্বনি তুলে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য সিদ্ধির কাজটা মোটেই বাধাপ্রাপ্ত হয়নি। কংগ্রেসে কট্টর সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন লোকেরা ছিল, এবং তারাই শেষ পর্যন্ত মূল শক্তি হয়ে ওঠে, পরে তারা গান্ধীকে পর্যন্ত হত্যা করে। ওদিকে মুসলিম লীগ তো মুসলিমদের প্রতিষ্ঠান হিসেবেই গড়ে উঠেছে, তার নেতা জিন্নাহ দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে, অর্থাৎ ভারতে হিন্দু ও মুসলমান দুটি ভিন্ন ভিন্ন জাতি এই মতবাদের ওপর তাঁর রাজনীতিকে দাঁড় করিয়েছিলেন। কংগ্রেস ও লীগ উভয়ের রাজনীতিই হয়ে দাঁড়াল সাম্প্রদায়িক রাজনীতি। 
ভারতবর্ষ ভাঙলো, বাংলাও দু"টুকরো হলো, মূল কারণ ওই সাম্প্রদায়িক বিরোধ এবং সেই সাথে ব্রিটিশের উস্কানি। কিন্তু তারপরেও সাম্প্রদায়িকতার অবসান ঘটলো না। অবসান হবে বলে অনেকে আশা করেছিলেন। কেননা ভারত হয়ে দাঁড়ালো হিন্দুপ্রধান এবং পাকিস্তান মুসলিমপ্রধান। দুই রাষ্ট্রে দুই সম্প্রদায়ের প্রাধান্য এমন প্রবল যে সংখ্যালঘু সম্প্রদায় যে সংখ্যাগুরুর সাথে বিরোধে লিপ্ত হবে এটা মোটেই সম্ভব ছিল না। অর্থাৎ সাম্প্রদায়িকতার পূর্বতন যে ভিত্তি ছিল সেটা আর রইলো না। দ্বন্দ্বের শেষ হলো। কিন্তু তবু যে সাম্প্রায়িকতা শেষ হয়ে গেলো না তার কারণ কী? কারণটা হলো বৈষয়িক লালসা। আরো স্পষ্ট করে বললে সম্পত্তির লোভ। সম্পত্তি বলতে এক্ষেত্রে জমি, বাড়িঘর, ব্যবসা-বাণিজ্য, চাকরি-বাকরি, সুযোগ-সুবিধা সব কিছুই বোঝাবে। সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের লোকেরা সংখ্যালঘুদের উৎখাত করে তাদের সম্পত্তি দখল করতে তৎপর হয়ে উঠলো। আসলে এ হচ্ছে দুর্বলের ওপর প্রবলের অত্যাচার। প্রবল, অর্থাৎ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের লোকেরা, দুর্বলের অর্থাৎ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সম্পত্তি কেড়ে নিতে থাকলো। ব্যাপারটি ছিল লুণ্ঠন, কিন্তু তার ওপর একটা আচ্ছাদন দেওয়া হলো, সেটা ধর্মীয়। ধর্মীয় আচ্ছাদনে দুটো সুবিধা। এক. এতে লুটপাটের ব্যাপারটাকে পবিত্র কর্তব্য বলে সাজানো যায়। দুই. ধর্মের জিগির তুললে মানুষের মধ্যে উন্মাদনাও তৈরি করা সম্ভব হয়। 
পাকিস্তান রাষ্ট্রকে আমরা মানি নি। আমরা তার জিঞ্জির ছিড়ে বের হয়ে এসেছি। বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। দ্বিজাতি তত্ত্ব পরিত্যক্ত হয়েছে। ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের জায়গায় এসেছে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ। কিন্তু তবু সাম্প্রদায়িকতা শেষ হয়নি। না হবার কারণ অন্যকিছু নয়, ওই যে সম্পত্তি দখল করা সেটাই। সংখ্যালঘু হিন্দুরা এখানে দুর্বল, সংখ্যাগুরু মুসলমানরা তাই তাদের সম্পত্তি কব্জা করতে তৎপর। কেবল যে হিন্দু সম্পত্তি লুণ্ঠিত হচ্ছে তা নয়, মুসলমানদের সম্পত্তিও চলে যাচ্ছে ধনীদের হাতে। কিন্তু হিন্দুদের সম্পত্তি বিশেষভাবে অরক্ষিত অবস্থায় রয়েছে। প্রথমত, অধিকাংশ হিন্দুই দরিদ্র; দুই, তারা আবার সংখ্যায় কম। তিন, তাদের সম্পত্তি দখল করার সময় ধর্মকে ব্যবহার করা যায়। 
সাম্প্রদায়িকতা তাই ধর্মের ব্যাপার নয়, ধর্মব্যবসায়ীদের ব্যাপার বটে। ধর্ম ব্যবসায়ীরা ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল এবং বর্তমান আমলেও ধর্মকে ব্যবহার করে লুণ্ঠনের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে অবাধে। যে জন্য সাম্প্রদায়িকতার অবসান ঘটছে না।  
সাম্প্রদায়িকতার ব্যাপারটা বোঝা গেলো। কিন্তু প্রশ্ন হলো-এর প্রতিকার কী? প্রতিকার খুঁজবার আগে রাষ্ট্রের ভূমিকাটার দিকে তাকানো দরকার। ব্রিটিশ আমলে রাষ্ট্র সাম্প্রদায়িক বিরোধকে উস্কানি দিয়েছে। পাকিস্তানের কালে রাষ্ট্র হিন্দুদেরকে শত্রু বলে বিবেচনা করতে চেয়েছে এবং স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রও যে ধর্মনিরপেক্ষ তা বলা যাবে না। এ রাষ্ট্রের পক্ষে ধর্মনিরপেক্ষ হবার কথা ছিল। ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবেই এর অভ্যুদয় ঘটেছে। কিন্তু সংবিধানে এখন ধর্মনিরপেক্ষতা আর নেই। আমেরিকানরা আমাদের রাষ্ট্রকে মুসলিম রাষ্ট্র বলছে, আমরা প্রতিবাদ করছি না। বলছি না যে আমাদের রাষ্ট্র গণতান্ত্রিক। এখানে সব নাগরিকের রয়েছে সমান অধিকার। আমরা প্রতিবাদ করছি না কথাটার অর্থ হলো আমাদেরকে যারা শাসন করে তারা প্রতিবাদ করছে না। বড় দুই দলের কেউই এ ব্যাপারে উৎসাহী নয়, সংবিধানে ধর্মনিরপেক্ষতাকে পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করার ব্যাপারে কোনো দলেরই উদ্যোগ নেই, বরঞ্চ উভয় দলই ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করছে। আর তারাই হচ্ছে সর্বক্ষেত্রে আমাদের মুখপাত্র। 
সংখ্যালঘুরা নিরাপদ বোধ করে না। নীরবে তাদের দেশত্যাগ যে ঘটছে এটা মিথ্যা নয়। আমাদের রাষ্ট্রে বলতে গেলে কোনো নাগরিকেরই জীবন ও জীবিকার নিরাপত্তা নেই। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মানুষেরা বিশেষভাবে বিপন্ন। মূল কারণ হলো রাষ্ট্রের চরিত্র। যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের স্বপ্ন আমরা দেখেছিলাম, যার জন্য সংগ্রাম করেছি, সেই রাষ্ট্র আমরা পাইনি। তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ এখানে মানুষে মানুষে বৈষম্য রয়েছে। ধনী-দরিদ্র বৈষম্যই প্রধান, সেই সাথে নারী-পুরুষের বৈষম্যও স্পষ্ট এবং সংখ্যাগুরু ও সংখ্যালঘুর মধ্যকার পুরাতন বৈষম্য শেষ হয়ে যায়নি। 
রাষ্ট্রকে তাই গণতান্ত্রিক করা চাই। শ্রেণি, ধর্ম, নারীপুরুষ, জাতিসত্তা নির্বিশেষে সব মানুষের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠা করা দরকার। তা না হলে শোষণ, লুণ্ঠন, সাম্প্রদায়িকতা, জাতিসত্তার নিপীড়ন কোনো ব্যাধিই শেষ হবে না। আমরা ভুগতে থাকবো এবং ভুগতে ভুগতে কেবলি দুর্বল হবো। 
কিন্তু রাষ্ট্রের চরিত্রে কাঙ্খিত পরিবর্তনটা কীভাবে আসবে? নির্বাচনের মধ্য দিয়ে? সে সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। কেননা নির্বাচনে বড় দুই দলের একটি কিংবা অপরটি ক্ষমতায় আসবে। তারা রাষ্ট্রের চরিত্রে বদল আনতে চাইবে না, চাইবে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে অক্ষুণ্ণ রেখে লুণ্ঠন করতে। সে জন্য যারা দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক তাদেরই কর্তব্য হবে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলন করা। আন্দোলন ছাড়া মুক্তির অন্য কোনো উপায় নেই। এই ব্যাপারটা আমাদেরকে বুঝতে হবে। আমরা সামরিক শাসন দেখেছি, নির্বাচনও দেখেছি এবং দেখবো। সামরিক সরকার অবৈধ, নির্বাচিত সরকার বৈধ। কিন্তু বৈধ-অবৈধ যে সরকারই ক্ষমতায় আসে দুর্বল মানুষের ভাগ্যে পরিবর্তন আসে না। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একদল ক্ষমতায় যায়, আরেক দল ক্ষমতা ছাড়ে। কিন্তু দুর্বলের ভাগ্য প্রসন্ন হয় না। তাই সাধারণ মানুষের স্বার্থ যারা দেখবে তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অবস্থা এই কথাই বলছে। 

লেখক: ইমেরিটাস অধ্যাপক, ইংরেজি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

সাম্প্রদায়িকতা কী ও কেন :: মুক্ত আলোচনা :: সংবাদ - Sangbad

Mar 13, 2015 সাম্প্রদায়িকতা কী সে তো আমরা অবশ্যই জানি। দেখিও। আমরা ভুক্তভোগীও বটে। ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতার কারণে আমাদের এ দেশে দাঙ্গা হয়েছে। দাঙ্গার পরিণতিতে এক সময়ে অবিভক্ত বঙ্গ দ্বিখ-িত হয়ে গেছে, এক খ- যুক্ত হয়েছে পাকিস্তানের সঙ্গে অন্যখ- ভারতের। কিন্তু তারপরেও দাঙ্গা থেমেছে কি? দুই বঙ্গের কোনো বঙ্গেই .

Also Read:

সাম্প্রদায়িকতা অথবা মৌলবাদ!! উৎস কি?।

এপ্রিল ৩, ২০১৩
সাম্প্রদায়িকতা  অথবা মৌলবাদ!! উৎস কি?।  
শিহাব হায়দার মুন (সপ্তক)






__._,_.___

Posted by: ANISUR RAHMAN <anisur.rahman1@btinternet.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] উগ্র অন্ধ হিন্দুত্ব আর নয় : হিন্দুত্বে বিরক্ত হয়ে কি নয়া কৌশল মোদীর



হিন্দুত্বে বিরক্ত হয়ে কি নয়া কৌশল মোদীর

জয়ন্ত ঘোষাল

নয়াদিল্লি, ১ মে, ২০১৫, ০৩:৫৯:১২
modi

উগ্র অন্ধ হিন্দুত্ব আর নয়।

মেরুকরণের রাজনীতি কোনও ভাবেই তাঁকে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সাহায্য করছে না বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাই সম্প্রতি দলের কয়েক জন শীর্ষ নেতার কাছে তিনি বলেছেন—'ঢের হয়েছে। আর নয়!' সরকারি সূত্রের খবর, হিন্দুত্বকে একটি সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদ হিসেবে না দেখে সঙ্ঘ পরিবারের কেউ কেউ যে ভাবে মোদী ও তাঁর সরকারকে উগ্র হিন্দুত্বের পথে নিয়ে যাচ্ছেন, তাতে প্রধানমন্ত্রী যথেষ্ট বিরক্ত ও ক্ষুব্ধ। দিল্লির সরকার যখন এক বছর ছুঁতে চলেছে, তখন আর্থিক উন্নয়ন ও বৃদ্ধিকেই অগ্রাধিকার দিতে চাইছেন মোদী। কিন্তু সঙ্ঘ পরিবারের নেতাদের কীর্তিকলাপ তাঁর সেই উদ্দেশ্যকেই ঢেকে দিচ্ছে বলে দলের অন্দরে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি।


কখনও সাক্ষী মহারাজ, কখনও সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি, কখনও গিরিরাজ সিংহ— একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্যে মোদীর বিড়ম্বনা বাড়িয়েছেন দলের নেতারা। এর মধ্যে নিরঞ্জন জ্যোতি ও গিরিরাজ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। সনিয়া গাঁধীকে নিয়ে বর্ণবিদ্বেষমূলক মন্তব্য করার পর মোদীর চাপেই সংসদে ক্ষমা চাইতে বাধ্য হয়েছিলেন গিরিরাজ। এর সঙ্গে রয়েছে ক'মাস আগে উত্তরপ্রদেশে ঢালাও 'ঘর ওয়াপসি' কর্মসূচি এবং একের পর এক গির্জায় হামলা। বিশেষজ্ঞদের মতে, মোদী বুঝতে পারছেন, এই সমস্ত ঘটনাই বহির্বিশ্বে তাঁর সরকার সম্পর্কে ইতিবাচক বার্তা দিচ্ছে না। বিশেষত একাধিক বার যেখানে ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে মোদীর উদ্দেশে প্রচ্ছন্ন কড়া বার্তা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।

কারও কারও মতে, সাম্প্রতিক বিদেশ সফরেই মোদীর তরফে সেই ভাবমূর্তি বদলের প্রয়াস চোখে পড়েছে। ফ্রান্সে ইউনেস্কার সভায় তিনি বলেছেন, সংখ্যালঘু হোন বা সংখ্যাগুরু, সব ভারতীয়র সমান অধিকার চান তিনি। এর পর দেশে ফিরেও সংখ্যালঘুদের ইতিবাচক বার্তা দিয়েছিলেন মোদী। এক দিকে খ্রিস্টান প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠক করে তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। এবং সেই বৈঠকের পরের দিনই অজমের শরিফে মোদীর পাঠানো চাদর চড়িয়েছিলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নকভি।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই সবই মোদীর সুচিন্তিত কর্মসূচি এবং তা মোটেই আকস্মিক ভাবে শুরু হয়নি। তাঁদের মতে, মূলত দিল্লি নির্বাচনে বিজেপি ধরাশায়ী হওয়ার পর থেকেই মোদী এ দিকে বিশেষ নজর দিতে শুরু করেন (উল্লেখ্য, মোটামুটি ওই একই সময়ে ভারতে ধর্মাচরণের স্বাধীনতা নিয়ে মোদীকে কার্যত তাঁর দায়িত্ব স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন ওবামা)। এর পর বেঙ্গালুরুতে দলের কর্মসমিতির বৈঠকে আরও একটি চোখে পড়ার মতো ঘটনা ঘটে। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বেঙ্কাইয়া নায়ডু সেখানে রাজনৈতিক আলোচনার সময়ে কতকটা আকস্মিক ভাবেই বলেন, ''যাঁরা ধর্মান্ধ হয়ে বিবৃতি দিচ্ছেন, তাঁরা বিজেপিকে নয়, দেশকে ধ্বংস করছেন। আমরা এ ধরনের বিবৃতি বরদাস্ত করব না। বিজেপি কোনও দিনই সাম্প্রদায়িকতাকে সমর্থন করে না।'' বেঙ্কাইয়ার এই বক্তব্য শুনে উপস্থিত নেতাদের অনেকেরই মনে হয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সমর্থন ছাড়া কোনও মতেই এতটা সাহস দেখাতে পারতেন না তিনি। বস্তুত, বেঙ্কাইয়া সম্পর্কে বিজেপি মহলে কথিতই রয়েছে, মোদীকে না জানিয়ে কোনও কাজই করেন না দলের এই প্রাক্তন সভাপতি। আরও তাৎপর্যপূর্ণ হল, বেঙ্কাইয়ার এই বক্তব্যকে সে দিন সমর্থন করেছিলেন বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ।

লোকসভা নির্বাচনের আগে অবশ্য অমিত শাহের বিরুদ্ধেই উত্তরপ্রদেশে মেরুকরণের রাজনীতির অভিযোগ উঠেছিল। এমনকী সভাপতি হওয়ার পরেও দিল্লির বিধানসভা নির্বাচনে তিনি একই পন্থা নিয়েছিলেন বলে মনে করেন কেউ কেউ। সে ক্ষেত্রে প্রশ্ন উঠছে, এই পরিবর্তিত রণকৌশল কি একান্ত ভাবেই মোদীর মস্তিষ্কপ্রসূত? বিহারে বিধানসভা ভোট হতে আর মাস ছয়েক বাকি। বরাবরই জাতপাতের ভিত্তিতে ভোট হয় সেই রাজ্যে। মোদী-বিরোধিতায় সম্প্রতি অভিন্ন জনতা পরিবারের ছাতার তলায় এসেছেন লালু প্রসাদ, নীতীশ কুমার ও মুলায়ম সিংহ। সে ক্ষেত্রে অনেকেরই কৌতূহল হল, মোদী কৌশল পাল্টালে এ বার কি বিহারের ভোটে মেরুকরণ দেখা যাবে না? কেউ কেউ আবার মনে করেন, মোদীর ভবিষ্যৎ ভাবনায় রয়েছে বিহারের পরে ভোটের পথে হাঁটতে চলা আরও দু'টি রাজ্য— তামিলনাড়ু ও পশ্চিমবঙ্গ। ওই দুই রাজ্যেই সাধারণত মেরুকরণের রাজনীতি প্রভাব ফেলে না। তাই উন্নয়ন ও স্বচ্ছ প্রশাসনের প্রতিশ্রুতিকে হাতিয়ার করেই ওই দুই রাজ্যে ভোটে যেতে চান মোদী।

প্রধানমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ নেতা, কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির কাছে বৈদ্যুতিন চ্যানেলের সাক্ষাৎকারে জানতে চাওয়া হয়েছিল, কট্টর হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীদের কেন বিতাড়িত করছেন না মোদী? সরাসরি জবাব এড়িয়ে জেটলিও বলেছেন, এই ধরনের উগ্র হিন্দুত্বের লাইনকে তাঁরা কোনও দিনই সমর্থন করেননি। তিনিও মনে করেন, উন্নয়নই প্রধান রাজনৈতিক হাতিয়ার।

বিজেপি-বিরোধী নেতারা বলছেন, মোদীর এই ধর্মনিরপেক্ষতা ও উন্নয়নের ধ্বজা ওড়ানোর গোটাটাই নাটক। কংগ্রেস নেতারা বলেন, বেড়াল মাছ খাবে না, এটা হতে পারে না। কারণ অতীতে অটলবিহারী বাজপেয়ী ও লালকৃষ্ণ আডবাণীর জমানাতেও বিজেপি একই ধরনের দ্বিমুখী কৌশল নিয়ে চলেছে। বাজপেয়ী ছিলেন ধর্মনিরপেক্ষ মুখ। আডবাণী-উমা ভারতীরা সেখানে কট্টর হিন্দুত্বের লাইন ধরে চলেছেন। ফলে মোদী মুখে যা-ই বলুন, তাতে পরিস্থিতির বদল হবে না। যদিও জেটলিদের মতে, সাক্ষী মহারাজ, সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি বা গিরিরাজ সিংহের মতো নেতাদের বিক্ষিপ্ত মন্তব্যে সংসদ তথা দেশ চালানোই কঠিন হয়ে পড়ছে। সেই কারণেই সাম্প্রতিক অতীতে বিজেপি নেতারা যখনই বিতর্কিত মন্তব্য করেছেন, তখনই তাঁদের ভর্ৎসনা করে ক্ষমা চাইতে বলা হয়েছে। তবে দলীয় সূত্রের খবর, আগামী চার বছর সরকারের উপরে সঙ্ঘের হিন্দুত্ববাদী কর্মসূচি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা হবে না বলেই সম্প্রতি এক বৈঠকে অমিত শাহকে আশ্বাস দিয়েছেন সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত। আবার জেটলিরাও মহারাষ্ট্রে গো-হত্যা বন্ধের মতো সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছেন। কারণ এটি সঙ্ঘেরই অন্যতম প্রধান কর্মসূচি।

অর্থাৎ প্রচ্ছন্ন ভারসাম্যের বন্দোবস্ত। এ বার মোদী কতটা মসৃণ ভাবে তাঁর উন্নয়নের রথ এগিয়ে নিয়ে যান, সেটাই দেখার।

http://www.anandabazar.com/national/modi-focused-on-financial-progress-1.140805




হিন্দুত্বে বিরক্ত হয়ে কি নয়া কৌশল মোদীর - Anandabazar

14 hours ago - উগ্র অন্ধ হিন্দুত্ব আর নয়। মেরুকরণের রাজনীতি কোনও ভাবেই তাঁকে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সাহায্য করছে না বলে মনে করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তাই সম্প্রতি দলের কয়েক জন শীর্ষ নেতার কাছে তিনি বলেছেন—'ঢের হয়েছে। আর নয়!' সরকারি সূত্রের খবর, হিন্দুত্বকে একটি সাংস্কৃতিক জাতীয়তাবাদ হিসেবে না দেখে সঙ্ঘ .

নেপালের ভূমিকম্প ও বিজেপি এমপির ধর্মান্ধ ফতোয়া : 

'গরুর গোশত খেয়ে নিজেকে শুদ্ধ না করেই পবিত্র কেদারনাথ মন্দির ভ্রমণ করার জন্য নেপালে ভূমিকম্প হয়েছে!'

মোঃ আব্দুর রাজ্জাক

বুধবার ২৯এপ্রিল২০১৫, অপরাহ্ণ ১১:০৭


Bdnews24.com Blog





__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___