Banner Advertiser

Wednesday, February 18, 2015

[mukto-mona] 'কুখ্যাত' সুবহানের ফাঁসির আদেশ




'কুখ্যাত' সুবহানের ফাঁসির আদেশ

আশরাফ-উল-আলম, এম বদি-উজ-জামান ও রেজাউল করিম





'এ কী নৃশংসতা! মসজিদ থেকে বের করে এনে তলোয়ার দিয়ে গলা কেটে মানুষজনকে হত্যা করেন সুবহান ও তাঁর সহযোগীরা! এর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়া উচিত।' জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আবদুস সুবহানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় দিতে গিয়ে কথাগুলো বলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারক। সুবহানের বিরুদ্ধে প্রমাণিত তিনটি অভিযোগে তাঁকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

গতকাল বুধবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারক প্যানেল এই রায় ঘোষণা করেন। প্যানেলের অন্য দুজন বিচারক হলেন- বিচারপতি মো. মুজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি শাহিনুর ইসলাম। এটি ট্রাইব্যুনালের ১৬তম এবং জামায়াতে ইসলামীর নবম নেতার বিরুদ্ধে রায়। আবদুস সুবহানের বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের ৯টি অভিযোগের মধ্যে ছয়টি প্রমাণিত হয়েছে বলে রায়ে বলা হয়। এর মধ্যে তিনটিতে সুবহানের মৃত্যুদণ্ড, দুটিতে আমৃত্যু কারাদণ্ড ও একটিতে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ট্রাইব্যুনাল।

ট্রাইব্যুনাল রায়ে বলেন, আবদুস সুবহান সামান্য অপরাধী নন। তিনি গুরুতর অপরাধী। তিনি সরাসরি মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত ছিলেন। এ ছাড়া তিনি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে ১৯৭১ সালে অপরাধে সহযোগিতা করেন বলে প্রমাণিত হয়েছে। আবদুস সুবহান পাবনা জেলা জামায়াতের তৎকালীন আমির ছিলেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহায়তায় তিনি গণহত্যা, হত্যা, অপহরণ, নির্যাতন, বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটে অংশ নেন বলে সাক্ষ্য-প্রমাণে প্রমাণিত হয়েছে। রায়ে বলা হয়, আবদুস সুবহান মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব কাজ করেছেন তাতে তাঁকে একজন 'কুখ্যাত ব্যক্তি' হিসেবে অভিহিত করা যায়।

ট্রাইব্যুনাল রায়ে আরো বলেন, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি আবদুস সুবহানকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত তাঁর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে হবে। একই সঙ্গে আদালত সাজা পরোয়ানাসহ তাঁকে কারাগারে পাঠাতে ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেন। তবে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ইচ্ছে করলে এ রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আপিল করতে পারবেন বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়। ট্রাইব্যুনাল রায়ের অনুলিপি ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে পাঠানোরও নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিকেও রায়ের অনুলিপি সরবরাহের নির্দেশ দেন। ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, গতকালই রায়ের অনুলিপি আসামিপক্ষকে দেওয়া হয়েছে, জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকেও পাঠানো হয়েছে। রায়ের পর সাজা পরোয়ানাসহ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়।

যেসব অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড

অভিযোগ নম্বর ১ : ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিলের পর এক সপ্তাহের মধ্যে ঈশ্বরদী কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ থেকে অপহরণ করে মোয়াজ্জেম হোসেন, মোতালেব খান ও তাঁর ছেলে নাজমুল হক খানসহ ২০ জনকে হত্যার অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় আবদুস সুবহানকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়। একাত্তরে সহযোগী জামায়াত নেতা ও বিহারিদের সঙ্গে নিয়ে পাবনার ঈশ্বরদীতে জামে মসজিদে আশ্রয় নেওয়া স্বাধীনতাকামী মানুষকে অপহরণ করে হত্যা করেন সুবহান।

অভিযোগ নম্বর ৪ : একাত্তরের ২ মে সুবহানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ঈশ্বরদীর সাহাপুর গ্রামে অসংখ্য বাড়িঘর লুটপাট ও আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয় এবং কয়েকজনকে হত্যা করে।

অভিযোগ নম্বর ৬ : একাত্তরের ১২ মে সুবহানের নেতৃত্বে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর একটি বিরাট বহর পাবনার সুজানগরের কয়েকটি গ্রামে হামলা চালিয়ে তিন-চার শ মানুষকে হত্যা এবং বিভিন্ন বাড়িঘরে লুটপাট চালায় ও পুড়িয়ে দেয়।

এ তিনটি অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ভিন্নভাবে সুবহানকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়।

আমৃত্যু কারাদণ্ড

অভিযোগ নম্বর ২ : ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল সুবহানের নেতৃত্বে ও উপস্থিতিতে ঈশ্বরদীর যুক্তিতলা গ্রামে হামলা চালিয়ে লুটপাটসহ ব্যাপক ক্ষতিসাধন করে তিনজনকে গুরুতরভাবে আহত এবং পাঁচজন নিরস্ত্র লোককে হত্যা করা হয়।

অভিযোগ নম্বর ৭ : ২০ মে সুবহানের নেতৃত্বে পাবনা সদর থানার ভাড়ারা গ্রামে ১৮ জনকে অপহরণ করে হত্যা করা হয়।

এ দুটি অভিযোগ আসামির বিরুদ্ধে প্রমাণিত হওয়ায় তাঁকে আমৃত্যু কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে বলা হয়।

অভিযোগ নম্বর ৩ : ১৯৭১ সালের ১৬ মে ঈশ্বরদীর অরণখোলা গরুরহাট থেকে দুজনকে অপহরণ করে পাবনার ঈশ্বরদীতে জেলা পরিষদ ডাকবাংলোর ক্যাম্পে  নিয়ে নির্যাতন করেন সুবহান। এই অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাঁকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

তবে তিনটি অভিযোগের যেকোনো একটিতে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হলে বাকি সাজাগুলোর কার্যকারিতা থাকবে না বলে রায়ে বলা হয়।

তিনটি অভিযোগ প্রমাণ না হওয়ায় সুবহানকে খালাস দেওয়া হয়।

২০১২ সালের ২০ সেপ্টেম্বর পাবনার একটি ফৌজদারি মামলায় সুবহান গ্রেপ্তার হলে ২৩ সেপ্টেম্বর তাঁকে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক দেখানো হয়। ওই সময় থেকে তিনি কারাগারে আটক আছেন।

আদালতের পরিবেশ : গতকাল সকাল ১১টায় রায় ঘোষণার জন্য ট্রাইব্যুনালের বিচারক প্যানেল এজলাসে ওঠেন। এর পরই ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ১৬৫ পৃষ্ঠার রায়ের সারাংশ পড়া শুরু করেন। এ সময় আসামি আবদুস সুবহান কাঠগড়ায় সাদা পাজামা-পাঞ্জামির ওপর খাকি রঙের হাফ সোয়েটার পরে বসেছিলেন। তিনি নীরবে রায় পড়া শোনেন। তাঁকে স্বাভাবিক দেখাচ্ছিল। রায় ঘোষণা শেষ হলে তাঁকে ট্রাইব্যুনালের হাজতখানায় নিয়ে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। এর আগে সুবহানকে সকাল সাড়ে ৯টায় কারাগার থেকে ট্রাইব্যুনালে আনা হয়। রায় শোনার জন্য ট্রাইব্যুনালে সংশ্লিষ্ট আইনজীবী, আসামির ছেলে, তদন্ত সংস্থার কর্মকর্তা, প্রসিকিউশন টিমের সদস্যরা, বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ ও বিপুলসংখ্যক সাংবাদিক উপস্থিত হন। ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্টের আশপাশে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়।

রায়ের প্রতিক্রিয়া : রায় ঘোষণার পর সন্তোষ প্রকাশ করেন  মামলা পরিচালনাকারী প্রসিকিউটর টিমের সদস্য ড. তুরিন আফরোজ, অ্যাডভোকটে জিয়াদ আল মালুম ও সুলতান মাহমুদ সিমন। অন্যদিকে আসামির আইনজীবী মো. শিশির মনির রায়ের প্রতিক্রিয়ায় বলেন, 'আমরা এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করব।'

পাবনায় আনন্দ মিছিল : জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহানের ফাঁসির রায় ঘোষণার পর পাবনায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এবং আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা গতকাল আনন্দ মিছিল করেছে। মিছিল শেষে আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। রায়কে স্বাগত জানিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন মামলার সাক্ষী ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

মামলার অন্যতম সাক্ষী সুজানগর উপজেলার সাতবাড়িয়া গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, এই রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ ৪৪ বছর পরে পাবনার শহীদ পরিবারের সদস্যদের স্বজন হারানোর কষ্ট অনেকখানি লাঘব হয়েছে।

পাবনা জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাবিবুর রহমান হাবিব অবিলম্বে এই রায় কার্যকরের দাবি জানান।

ঈশ্বরদী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুর রাজ্জাক, মামলার সাক্ষী শহীদুজ্জামান নাসিম ও মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান ফান্টু বলেন, এই রায় দীর্ঘ প্রত্যাশিত ছিল।

http://www.kalerkantho.com/print-edition/first-page/2015/02/19/189614

Also read:

কামারুজ্জামানের ফাঁসি দ্রুত কার্যকর চান সোহাগপুরের বিধবারা

নালিতাবাড়ী (শেরপুর) প্রতিনিধি | আপডেট: ১৮:৪৯, নভেম্বর ০৩, ২০১৪

শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলার সোহাগপুর গ্রামের বেঁচে থাকা ৩১ জন বিধবা। ছবি: আবদুল মান্নান সোহেল'

http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/362062

কামারুজ্জামানের-ফাঁসি-দ্রুত-কার্যকর-চান-সোহাগপুরের

Prothom Alo


2014-11-03 7:54 GMT-05:00 M. Aleem <aleem53@yahoo.com>:
I see who is the decision maker জ্যেষ্ঠ বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার
 
On Monday, November 3, 2014 12:40 AM, SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com> wrote:

কামারুজ্জামানের মৃত্যুদণ্ড বহাল

নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ০৯:৩৪, নভেম্বর ০৩, ২০১৪
   
মুহাম্মদ কামারুজ্জামান
প্রকাশ : ০৩ নভেম্বর, ২০১৪ ০৯:৫৪:১৪
মানবতাবিরোধী অপরাধ
কামারুজ্জামানের চূড়ান্ত রায়েও ফাঁসি বহাল
- See more at: http://www.alokitobangladesh.com/latest-news/2014/11/03/105159#sthash.yUdWauy7.dpuf
চূড়ান্ত রায়েও কামারুজ্জামানের ফাঁসি

Jamaate Islami is জামাত-ই-মুনাফেক!!!






__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] ভুয়া বিবৃতি: বিএনপির মঞ্চে সেই মজিব



ভুয়া বিবৃতি: বিএনপির মঞ্চে সেই মজিব

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি,  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

Published: 2015-02-19 10:42:43.0 BdST Updated: 2015-02-19 11:05:01.0 BdS

মঞ্চে সাদেক হোসেন খোকা ও ওসমান ফারুকের পাশে মজিবর রহমান মজুমদার। ছবি- বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

মঞ্চে সাদেক হোসেন খোকা ও ওসমান ফারুকের পাশে মজিবর রহমান মজুমদার। ছবি- বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসম্যানদের নামে গণমাধ্যমে ভুয়া বিবৃতি পাঠিয়ে দলীয় পদ হারানো যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বিএনপি নেতা মজিবর রহমান মজুমদারকে পাশে নিয়ে সভা করেছেন সাদেক হোসেন খোকা।

যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়ায় গত রোববার রাতে বিএনপির এক প্রতিবাদ সমাবেশে মঞ্চে  খোকা ও ওসমান ফারুকের পাশেই বসেছিলেন মজিবর। বক্তব্যও দিয়েছেন তিনি।

জালিয়াতির দায়ে দলীয় পদ থেকে বাদ পড়ার পর মাস না পেরোতেই ফের মজিবরকে দলীয় সভামঞ্চে দেখে  ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির অনেক নেতা-কর্মী।

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ করা এবং তার ছেলে তারেক রহমানের বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা আরোপের নিন্দা জানিয়েছেন বলে গত ৮ জানুয়ারি কয়েকটি গণমাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ছয় কংগ্রেসম্যানের নামে একটি 'মিথ্যা বিবৃতি'পাঠানো হয়।

বাংলাদেশের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম এবং যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যভিত্তিক দুটি অনলাইন সংবাদ পোর্টালে  মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের নামে ওই বিবৃতির খবর প্রকাশ হয়। এর প্রতিক্রিয়ায় বিবৃতি পাঠিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন যুক্তরাষ্ট্রের দুই কংগ্রেস সদস্য।

এরপর গত ১৩ জানুয়ারি নিউ ইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘটনার জন্য দায়ী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মজিবর রহমান মজুমদার ও জাহিদ এফ সর্দার সাদীকে বিএনপির বৈদেশিক দূত ও বিশেষ উপদেষ্টার পদ থেকে অপসারণের কথা জানান সাদেক হোসেন খোকা।

ভুয়া বিবৃতি প্রচারের বিষয়টি 'ব্যক্তি বিশেষের রহস্যময় তৎপরতার ফসল' দাবি করে এর পিছনে 'বাংলাদেশ সরকারের প্ররোচনা' থাকতে পারে বলেও সেদিন মন্তব্য করেছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান খোকা।

ওই সংবাদ সম্মেলনে প্রবাসী দুই নেতাকে দলীয় পদ থেকে অপসারণের সিদ্ধান্ত জানিয়ে একটি চিঠির অনুলিপি বিতরণ করা হয়, যাতে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষর ছিল।

এদিন সমাবেশ মঞ্চে খোকা, ওসমান ফারুকের পাশে মজিবর ছাড়াও বিএনপির পররাষ্ট্র বিষয়ক কমিটির সদস্য মুশফিক ফজল আনসারী ছিলেন।

খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে প্রয়াত আরাফাত রহমান কোকোকে স্মরণ এবং বাংলাদেশে চলমান আন্দোলনের সমর্থনে এই সভা হয়।

সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের নেতাকর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন চালানোর অভিযোগ করেন বক্তারা।

http://bangla.bdnews24.com/bangladesh/article927211.bdnews

Related:

ভুয়া বিবৃতি দাতা উপদেষ্টাদের বাদ দিল বিএনপি


মার্কিন কংগ্রেস সদস্যদের বিবৃতি জালিয়াতি : বিএনপির প্রবাসী দুই নেতা ডা. মুজিবুর ও সাদিকে অব্যাহতি অব্যাহতি 
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে দলটির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান ও ঢাকার সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকা বুধবার নিউ ইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অব্যাহতির ঘোষণা দেন। অব্যাহতি প্রাপ্ত দুই নেতা হলেন ডা: মজিবুর রহমান মজুমদার ও জাহিদ এফ সরদার সাদী। তারা দু'জনই বিএনপির বিশেষ উপদেষ্টা ও বৈদেশিক দূত পদে নিযুক্ত ছিলেন। 


01092015_06_NRB_SHORDAR_ZAHID


01092015_07_NRB_SHORDAR_ZAHID

http://khabor.com/archives/40998

Related Links:

https://bn-in.facebook.com/ZahidFSarderSaddi

Zahid F Sarder - Saddi

যাঁদের নাম প্রতারণা করে ব্যবহার করা হয়েছে,তাঁরা কেউ বিবৃতির সঙ্গে জড়িত না।

বিএনপি বরাবরই মিথ্যাচারে পারদর্শী :

weGbwc †Pqvicvim‡bi we‡kl Dc‡`óv Ges 

বিএনপির ˆe‡`wkK `~Z Rvwn` Gd mi`vi mv`x !

untitledti

 [জালিয়াতি ও প্রতারণার মামলায় ৯ বছরে ২৭ বার 

গ্রেফতার হওয়া,বিভিন্ন মেয়াদে শাস্তিভোগকারী 

বিএনপি নেতা জাহিদ এফ সরদার সাদী]




__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] হোয়াইট হাউসের সামনে বিএনপির বিশাল জটলা: উপস্থিত ২৫ জন !



হোয়াইট হাউসের সামনে বিএনপির বিশাল জটলা উপস্থিত ২৫ জন !




2015-02-18 12:01 GMT-05:00 Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>:

হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ 

 
Written by  Published in প্রবাসী বাংলাTuesday, 17 February 2015 11:42
 
হোয়াইট হাউসের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ
 
ঢাকার নিউজ-১৭ ফেব্রুয়ারী ২০১৫ঃ দেশে গুম, হত্যা, খুন সহ মানবাধিকার পরিস্থিতির সীমাহীন অবনতি ও অবৈধ সরকারের পদত্যাগের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্রস্থ ওয়াশিংটন ডিসি হোয়াইট হাউসের সামনে বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। স্থানীয় সময় দুপুর ৩ঘটিকায় নিউইয়র্ক, ওয়াশিংটন, ভার্জিনিয়া, ফ্লোরিডা এবং নিউজার্সি সহ দেশের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকে আগত স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীসহ বিপুল সংখ্যক সাধারণ মানুষের ঢল নেমে আসে। অনুষ্ঠিত এই সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী ড. এম.ওসমান ফারুক এবং দলের আরো নেতৃবৃন্দ শরাফত হোসেইন বাবু, গিয়াস আহমেদ, জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া, কামাল পাশা বাবুল, মাওলানা আতিকুর রহমান আতিক, গোলাম ফারুক শাহীন, এম.এ খালেক আকন্দ, সেলিম রেজা, রুহুল আমিন নাসির, মোস্তফা কামালাসহ প্রমুখ দেশের সার্বিক পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়ে কঠোর সমালোচনা করে বক্তব্য রাখেন। বক্তাগণ বলেন, আওয়ামী এই অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতার লোভে গণতন্ত্রকে গলা টিপে হত্যা করেছে এবং দেশকে একটি পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করে সাধারণ মানুষের উপর পাশবিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। দলীয় নেতাকর্মীরা ক্ষুব্ধ হয়ে বলেন, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপর অমানবিক নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে এই অবৈধ সরকার এবং তাঁরা এর তীব্র নিন্দা জানান। তাঁরা আরো বলেন, এই সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দলীয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে গুলশান কার্যালয়ের সামনে কখনো বালুর ট্রাক, সিমেন্টের ট্রাক দিয়ে অবরুদ্ধ করে রেখেছিলো আবার কখনো ইলেক্ট্রিসিটি, মোবাইল নেটওয়ার্কসহ সব ধরনের নেটওয়ার্ক বন্ধ করে রেখেছিলো এবং এখন আবার উনার কার্যালয়ে খাবার আসা বন্ধ করে অবৈধ সরকার তাঁর ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। উপস্থিত নেতৃবৃন্দ জানান দলের বিভিন্ন নেতাকর্মীকে নানা রকম মিথ্যা মামলা দিয়ে প্রতিনিয়ত হয়রানি করা হচ্ছে এবং অনতিবিলম্বে মামালাগুলো তুলে নেয়ার দাবি জানান। তাঁরা আরো কঠোরভাবে দাবি জানিয়ে বলেন, দেশের জনগণের শান্তি ফিরিয়ে আনতে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে এই অবৈধ সরকারকে হঠিয়ে অনতিবিলম্বে দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই এবং আমাদের দাবি তথা জনগণের দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই কঠোর কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার আহবান জানান দেশবাসীকে। সমাবেশে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেনঃ হযরত আলী, শাহ আলম, হাফিজ খান সোহেল, ইমরান শাহ রুন, এম.এস.আই শাহীন, শাহাদাত হোসেইন রাজু, বাহার উদ্দিন, হাজী নুরুল ইসলাম, নীরা রাব্বানী, আব্দুল বাতেন, আতাউর রহমান আঁতা, সাদী মিন্টু, ফাতেমা পাশা, রুবি চৌধুরী, হাবিবুর রহমান, গোলাম মোস্তফা, কামাল উদ্দিন, রুবেল গাজী, মনিরুল ইসলাম মনির, শামীম আহমেদ, মোঃ বায়েজীদ হোসেন, হাজী লিয়াকত আলী খান, তোফায়েল আহমেদ, আজাদ চৌধুরী প্রমুখ।
 
 



__._,_.___

Posted by: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] পর্যাপ্ত বরাদ্দ, জনবল, সরঞ্জামাদি থাকার পরও অভিযোগের শেষ নেই দুই পাখাওয়ালার বিরুদ্ধে!



পর্যাপ্ত বরাদ্দ, জনবল, সরঞ্জামাদি থাকার পরও অভিযোগের শেষ নেই দুই পাখাওয়ালার বিরুদ্ধে!

 

চলমান রাজনৈতিক সঙ্কটের কারণে থমকে যাচ্ছে রাজধানী ঢাকার মশক নিধন কর্মসূচি নিয়মিত মশক নিধন করতে না পারায় দিনের পর দিন মশার যন্ত্রণা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে মশাঘটিত রোগ-ব্যাধির প্রকোপও ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে থমকে গেছে ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের মশক নিধন কার্যক্রম বেড়ে গেছে মশার উপদ্রব

রাজধানীর মশা নিধনে গড়ে প্রতিমাসে এক কোটি ৯৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা ব্যয় হচ্ছে কিন্তু পাড়া মহল্লা থেকে শুরু করে অভিজাত এলাকার কোথাও মশার উৎপাত কমছে না দিন দিন মশা বাড়লেও কর্তৃপক্ষ বলছে নিয়মিত ওষুধ ছিটানো হচ্ছে

মশার কামড়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা অতিষ্ঠ মসজিদে নামায-কালামে রত মুসল্লীদের একাগ্রতায় হুল ফুটাচ্ছে মশা কয়েল দিয়ে মশা যাচ্ছে না এক সময় কয়েলে কাজ হলেও এখন স্প্রে করেও কাজ হয় না আগে শুধু রাতে উৎপাত থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে দিনেও সমানতালে হামলে পড়ছে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেছে, মশা নিধনে আমরা নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি তবে বর্তমানে দেশে লাগাতার হরতাল-অবরোধ চলার কারণে আমাদের নিয়মিত মশক নিধন কার্যক্রম চালাতে সমস্যা হচ্ছে কিন্তু নগরবাসী বলছে, নিয়মিত মশা নিধনের ওষুধ ছিটানো হচ্ছে না

অথচ প্রতি বছরই মশা নিধনের জন্য বড় অঙ্কের অর্থ বরাদ্দ রাখে ঢাকা উত্তর দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন সেই ধারাবাহিকতায় ২০১৪-১৫ অর্থবছরে মশক নিয়ন্ত্রণ কাজে ২৩ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ করে উভয় সিটি কর্পোরেশন এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের বরাদ্দ ১৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা এবং ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের বাজেট কোটি টাকা সে অনুযায়ী গড়ে প্রতি মাসে বাজেট দাঁড়ায় কোটি ৯৩ লাখ ১৫ হাজার টাকা রাজধানীর কথিত অভিজাত এলাকা উত্তরা, বনানী, বারিধারা, গুলশান , মহাখালী, খিলগাঁও, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, সাততলা বস্তি, রামপুরা, বাড্ডা, মধ্যবাড্ডা, বনশ্রী, টিটিপাড়া, মদিনাবাগ, মাদারটেক, আহমদবাগ, মুগদাপাড়া, গোড়ান, কুড়িল, গাবতলী, পাইকপাড়া, রূপনগর, মিরপুর-, , ১০ ১২ নম্বর, কালশী, পল্লবী, কাফরুল, ক্যান্টনমেন্টের মাটিকাটা, ধানমন্ডি, মুহম্মদপুর, শ্যামলী, কল্যাণপুর, পুরান ঢাকা, সদরঘাট, পল্টন, মতিঝিল, গোপীবাগ, মানিকনগর, কমলাপুর, মগবাজার, যাত্রাবাড়ী, ওয়াপদা কলোনি, দনিয়া, জুরাইন, সায়েদাবাদ, শাহজাহানপুর, আজিমপুর, লালবাগ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন এলাকা, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর এলাকাবাসীর মশা নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই

সিটি কর্পোরেশনের হিসাব অনুযায়ী, নগরীতে পাঁচ শতাধিক খাল-ডোবা রয়েছে কিন্তু এসব পরিষ্কারের কোনো উদ্যোগ নেই তাই এসব খাল-ডোবা মশার বংশবৃদ্ধির উর্বর ক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে আবার রাজধানীর বেশির ভাগ বাসিন্দা যত্রতত্র ময়লা-আবর্জনা ফেলে পরিবেশকে নোংরা করে রাখে তাছাড়া সিটি কর্পোরেশন সড়কে কনটেইনারে রাত-দিন সবসময়ই ময়লা-আবর্জনা জমা করে রাখে অনেক দিন সেখানে ময়লা জমে থাকলে তা পচে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয় এবং জন্ম নেয় নতুন মশা যে কারণে মশার উৎপাত যেন নগরবাসীর নিয়মিত ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে পর্যালোচনায় জানা যায়, মশক নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর প্রতিটি মহল্লাভিত্তিক মশক নিধন কর্মী রয়েছে দুই সিটি কর্পোরেশনে মশক নিধন কর্মী রয়েছে ৬৩৮ জন উড়ন্ত মশা মারার যন্ত্র বা ফগার মেশিন রয়েছে প্রায় ৫০০টি ১০টি আঞ্চলিক কার্যালয়ে রয়েছে ১০ স্বাস্থ্য কর্মকর্তাসহ প্রায় ১৫ কর্মকর্তা পর্যাপ্ত বরাদ্দ, জনবল, সরঞ্জামাদি থাকার পরও মশক নিধনে পুরোপুরি ব্যর্থ ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশন

উল্লেখ্য, সিটি কর্পোরেশনের পক্ষেও মশা মারার ওষুধ এবং যন্ত্রপাতি কেনা নিয়েও রয়েছে নানা দুর্নীতি-অনিয়মসহ লুটপাটের অভিযোগ কম দামের ওষুধ কেনা হয়েছে বেশি দাম দেখিয়ে তাতেও কতটা ওষুধ, কতটা ভেজাল কে জানে! যে দেশে প্রায় প্রতিটি খাদ্যদ্রব্যে ভেজাল মেশানো হয়, সে দেশে মশার ওষুধে ভেজাল দেয়া হবে না, এটা অবিশ্বাস্য! সুতরাং মশককুলের আর কি দোষ! ডিসিসি' লোকদেখানো ভেজালমিশ্রিত ওষুধ কোথাও দেয়া হলেও তাতে মশা তো দূরে থাক, এমনকি লার্ভা, শুককীট, মুককীট কোনোটাই মরে না মহানগরীর হাজার ১৪২ বিঘা নীরাশয়ও ময়লা-নোংরা আবর্জনা কচুরিপানায় পরিপূর্ণ, অরক্ষিত, অবহেলিত, পরিত্যক্ত এসব নীরাশয় পরিষ্কার করে মৎস্য চাষ করা হলেও মশা সহজে বংশ বিস্তার করতে পারতো না তবে কথায় বলে, বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে? মশা মারতে কামান দাগার দায়িত্ব কার? অবশ্যই ডিসিসি' কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, তাদের নাকে মশা ঢুকলেও ঘুম ভাঙবে না সরকার সংশ্লিষ্ট এলজিআরডি মন্ত্রণালয় কী সে দায়িত্ব নেবে?

পাশাপাশি উল্লেখ্য যে, মশক নিধন কার্যক্রম মোটামুটি সারা বছর ধরেই পরিচালিত হওয়া উচিত ওষুধ স্প্রের পাশাপাশি নালা, নর্দমা, ডোবাগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করা হলে মশার বংশ বিস্তারের ক্ষেত্র ধ্বংস হবে ডিসিসি' ক্রাশ প্রোগ্রামে এসব কার্যক্রম থাকলেও মশক নিয়ন্ত্রণকারী কর্মীদের তৎপরতা ব্যাপারে খুব কমই দেখা যায় কিছু কথিত ভিআইপি বিত্তশালী এলাকায় দু-তিন দিন পরপর ওষুধ ছিটাতে দেখা গেলেও অন্যান্য এলাকায় দেখা যায় কদাচিৎ মশক নিধন কার্যক্রমে ধরনের বৈষম্যের অবসান আশু কাম্য সব নাগরিকই সিটি কর্পোরেশনকে কর দেয় সব এলাকার প্রতিই ডিসিসি' দৃষ্টি থাকতে হবে তবে যেসব এলাকায় মশার উৎপাত বেশি, সেগুলো অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত এটাও ডিসিসি কর্মীদের সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে হবে



__._,_.___

Posted by: Monsur Haider <haidermonsur@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___