Banner Advertiser

Tuesday, September 12, 2017

[mukto-mona] Fwd: রাখাইনে পুলিশের স্থাপনা পুড়িয়েছে সেনা-মগেরাই



Who knows what's the truth now a days. The Rohingya refugee problem did not start with burning of Police Stations or anything, it started at least 30/40 years back. Pakistan is sheltering 500,000 Rohingyas for 30/40 years. Why did they leave Burma? Does anyone care to know about that story?


---------- Forwarded message ----------
From: Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com>
Date: 2017-09-12 16:48 GMT-04:00
Subject: রাখাইনে পুলিশের স্থাপনা পুড়িয়েছে সেনা-মগেরাই
To:


রাখাইনে পুলিশের স্থাপনা পুড়িয়েছে সেনা-মগেরাই

  হাসান আল জাভেদ, শাহপরী দ্বীপ, কক্সবাজার থেকে

 ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ০০:০০ | আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ০০:৫৬ | প্রিন্ট সংস্করণ


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মগ-মুরংদের জাতিগত দ্বন্দ্ব নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে গঠিত কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল করা হয় গত ১৮ আগস্ট। কফি আনান কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উঠে আসে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও তাদের দোসর মগ-দস্যুদের নির্যাতনের চিত্র। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে কিছু সুপারিশ পেশ করে আনান কমিটি। কিন্তু জাতিগত দ্বন্দ্ব নিরসনের শান্তিপূর্ণ উপায় খোঁজার এ পরামর্শ প্রদানের পরপরই অন্তত ২৪টি পুলিশ পোস্ট ও স্টেশনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয় রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সলভেশন আর্মির (এআরএসএ) বিরুদ্ধে। এ অজুহাতে হত্যা-ধর্ষণ-লুটপাট-অগ্নিসংযোগ করা হয় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর। অথচ মিয়ানমার সরকার গত ১১ আগস্ট থেকেই রাখাইনে সেনা সমাবেশ ঘটায় এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি শুরু করে। এ পরিস্থিতির মধ্যে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা কী করে পুলিশ পোস্ট বা পুলিশ স্টেশনে আগুন লাগাল তা এক বিশাল প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।

মিয়ানমারের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ১০ পুলিশ সদস্য, এক সেনাসদস্য এবং এক ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা নিহত হয় বিদ্রোহীদের হামলায় তথা নাশকতায়। কিন্তু অগ্নিদগ্ধ সেসব পুলিশ স্টেশন ঘেঁষে বসবাসকারী সে দেশের প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গারা বলছেন, দিনের আলোয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সদস্যরাই পেট্রল ঢেলে পুলিশ স্টেশনে আগুন ধরিয়েছে। রাতের অন্ধকারে সেনাবাহিনীর জিপ আসার পর আগুন ছড়িয়ে পড়েছে পুলিশ ফাঁড়িতে। আবার আগুন জ্বালিয়ে সেনাসদস্যরা রোহিঙ্গা পাড়ায় এসে নাটকীয়ভাবে সন্দেহভাজন রোহিঙ্গাদের শনাক্ত করে বলতে থাকে, 'তোরা (রোহিঙ্গারা) পুলিশ স্টেশনে আগুন দিয়েছিস।' এরপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন।

নিরক্ষর রোহিঙ্গাদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে তাদের বিতাড়নের জন্যই পুলিশ স্টেশনে নাটক করে আগুন দেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও মগ-মুরংদের যুগ যুগ ধরে চলা নিষ্পেষণ এবং রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের পন্থা সংবলিত আনান কমিশনের রিপোর্ট নস্যাৎ করার টার্গেট রেখে পরিকল্পিতভাবে 'অগ্নিকা-' নাটক তৈরি করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।

শাহপরীর দ্বীপে কথা হয় মিয়ানমারের মংডু জেলার বাচিডং এলাকার ৩৫ বছর বয়সী কিষানি মরিজান বেগমের সঙ্গে। তিনি ওই পুলিশ স্টেশনে অগ্নিকা-ের সময়কালীন একজন প্রত্যক্ষদর্শী। মরিজান বলেন, ওরা আমার ৫ বছরের মেয়ে সামিরাকে পানিতে ফেলে হত্যা করে। স্বামীকে গুলি করার পর জবাই করে। স্বামী ও মেয়ের করুণ মৃত্যুর পর এ নিয়ে কোনো মিথ্যা বলব না। সেদিন দুপুর দুটার দিকে রান্না করছিলাম। স্বামী ছিল ধানক্ষেতে। হঠাৎ করে গাড়ি থেকে আর্মিরা নামে। তারা থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘরের পাশে থাকায় আমি সব স্পষ্ট দেখতে পাই। আমি সেদিন পুলিশ-মিলিটারি কাউকে মরতে দেখিনি। এক পুত্র ও তিন শিশুকন্যাকে নিয়ে রাতের আঁধারে নিজের জন্মভূমি ত্যাগ করেছেন মরিজান।

টেকনাফ-কক্সবাজার সড়কের বালুখালীতে রাস্তার পাশে বসেছিলেন ৪৫ বছর বয়সী নুরুল আমিন। সঙ্গে তিন মেয়ে, দুই ছেলে ও স্ত্রী। অন্যদের মতো তিনিও মংডুর রাচিডং এলাকা থেকে নাফ নদী পেরিয়ে এসেছেন। কৃষক নুরুল আমিনের বাড়ি থেকে ওই পুলিশ স্টেশনের দূরত্ব আধা কিলোমিটার হবে। তিনি বলেন, সেদিন দুপুরে পুলিশ স্টেশনে কারা আগুন দিয়েছে সেটি বলতে পারব না। তবে আগুন জ্বলার সময় সেনাবাহিনীর লোকজন সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল। পাশে দেখা গেছে মগদেরও।

গত ৬ দিন আগে মংডু থেকে শাহপরীর দ্বীপ হয়ে এসেছেন রশিদ উল্লাহ, আশ্রয় নিয়েছেন বালুখালী সড়কের পাশে খোলা আকাশের নিচে। এই আঠারো বেলায় কবে খেয়েছেন, তা মনে নেই পঞ্চাশোর্ধ্ব এই কৃষকের। রশিদ উল্লাহর ভাষ্য, রাত তিনটার দিকে পুলিশ স্টেশনে আগুন দেওয়া হয়। আগুন জ্বলে ওঠার পর সেনাবাহিনীর গাড়ি রাস্তা দিয়ে চলে যায়।

একই তথ্য উঠে এসেছে মংডু থানার খুবই কাছাকাছি বসবাসকারী সিতারা বেগমের কথায়। তিনি আমাদের সময়কে বলেন, রাত ৩টার দিকে আর্মিরা থানায় আগুন দেয়। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলে ঘুম ভাঙে আমার। চেয়ে দেখি আর্মিরা দাঁড়িয়ে আছে, তাদের পাশে আছে মগরা। একপর্যায়ে সেনাবাহিনী চলে যায়। তখনো আগুন জ্বলছিল। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মগরা বলতে থাকে, 'তোরা আগুন দিয়েছিস। বাঁচতে হলে বাংলাদেশে চলে যা।' বাধ্য হয়ে রাতের আঁধারে বাংলাদেশের পথে রওনা হই।

সিতারা বলেন, এতদিন এসব মগের সঙ্গে একই সমাজে বসবাস করেছি, সুসম্পর্কও ছিল। কিন্তু একদিনের ব্যবধানে দেখেছি, তারা আমাদের চোখের সামনে রোহিঙ্গাদের জবাই করেছে। হয়তো প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি।

বালুখালী সড়কে কথা হয় একদল যুবকের সঙ্গে। শেষ বিকালে মংডুর দুম্বাই টেংখালী এলাকায় একই ফুটবল মাঠে খেলতেন। আড্ডা দিতেন ঝুপড়ি চায়ের দোকানে। পূর্বসূরিদের বসতভিটা ফেলে তারা প্রত্যেকেই ঈদের দিন সপরিবারে পালিয়ে এসেছেন কক্সবাজারে। এদের মধ্যে একজন নুরুল আমিন। নুরুল আমিন এই প্রতিবেদককে বলেন, মগরা বলছে, আমরা নাকি আগুন দিয়েছি। অথচ নিজ জন্মভূমিতে আমরা রোহিঙ্গারা চোরের মতো বসবাস করি। আগুন দেওয়া দূরের কথা, মগ-মুরংদের গায়ে একটি ঢিল ছোড়ারও সাহস নেই আমাদের। আসলে ওরা অজুহাত তৈরি করে আমাদের দেশ থেকে বের করে দিয়েছে। অপরাধÑ আমরা মুসলিম। কৃষক নুরুল আমিন জানান, নিজেরা প্রাণে বেঁচে গেলেও পথে পথে স্বজাতির লাশের সারি দেখে এসেছেন তারা।

গত দুদিনে টেকনাফ-উখিয়ার বালুখালী, থাইংখালী, কুতুপালং, তাজিনমারখলা এলাকা ঘুরে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, পুলিশ স্টেশনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার এমন নাটকীয় তথ্য। এতে স্পষ্ট, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সদস্যরাই পুলিশ স্টেশনে আগুন দিয়ে রোহিঙ্গা বিতাড়নের এমন বর্বর কৌশল বেছে নিয়েছে। এতে ব্যবহার করা হয়েছে ইতিহাসের জঘন্যতম দস্যু খেতাব পাওয়া আরেক জনগোষ্ঠী মগদের।

রোহিঙ্গাদের হামলায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের প্রাণ হারানোর কথা বলা হলেও সেসব লাশের প্রকৃত চিত্র এখনো আসেনি মিয়ানমারের বা আন্তর্জাতিক কোনো গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে। মুখে মুখে কিংবা সু চি সরকারের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শুধু সেনাসদস্যদের লাশের সংখ্যাই বলা হচ্ছে।

এদিকে অন্যান্য দিনের মতো গতকালও নাফ নদী তীরবর্তী কক্সবাজারের হোয়াইচ্যং, লেদা, হ্নীলা, শাহপরীর দ্বীপ, সাবরাংয়ের উল্টো পাশের মিয়ানমার ভূখ-ে কু-লী পাকানো আগুন দেখা গেছে। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বর্বর সেনাবাহিনী ও মগ-মুরংরা এসব আগুন ধরিয়ে দেয়। উদ্দেশ্য, রোহিঙ্গারা যেন নিজের ভূখ- ছেড়ে প্রাণভয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

আগুনে বসতভিটা পোড়ানো, হত্যা-নির্যাতনের কারণে অন্যান্য দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবারও একের পর এক জেলে নৌকায় করে সারিবদ্ধভাবে শাহপরীর দ্বীপের জেটি এলাকায় নামে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। তাদের অনেকেই জানান, মিয়ানমার সেনাবাহিনী মাইকে গত দুদিন ধরে তাদের আলটিমেটাম দিয়েছে। সেনাবাহিনী হুমকি দিয়ে বলছে, মঙ্গলবার রাতের মধ্যে মিয়ানমার ত্যাগ না করলে তারা ব্রাশফায়ার করবে। কোনো রোহিঙ্গাকে বাঁচিয়ে রাখা হবে না।

http://www.dainikamadershomoy.com/todays-paper/firstpage/100292/রাখাইনে-পুলিশের-স্থাপনা-পুড়িয়েছে-সেনা-মগেরাই


বুধবার, ঢাকা ।। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ।। ২৯ ভাদ্র ১৪২৪।। ২১ জিলহজ ১৪৩৮


                                                                                                   




__._,_.___

Posted by: Dristy Pat <dristypat5@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] রাখাইনে পুলিশের স্থাপনা পুড়িয়েছে সেনা-মগেরাই



রাখাইনে পুলিশের স্থাপনা পুড়িয়েছে সেনা-মগেরাই

  হাসান আল জাভেদ, শাহপরী দ্বীপ, কক্সবাজার থেকে

 ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ০০:০০ | আপডেট : ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ০০:৫৬ | প্রিন্ট সংস্করণ


মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে রোহিঙ্গা মুসলিম জনগোষ্ঠীর সঙ্গে মগ-মুরংদের জাতিগত দ্বন্দ্ব নিরসনে জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব কফি আনানের নেতৃত্বে গঠিত কমিশনের প্রতিবেদন দাখিল করা হয় গত ১৮ আগস্ট। কফি আনান কমিশনের চূড়ান্ত প্রতিবেদনে উঠে আসে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও তাদের দোসর মগ-দস্যুদের নির্যাতনের চিত্র। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে কিছু সুপারিশ পেশ করে আনান কমিটি। কিন্তু জাতিগত দ্বন্দ্ব নিরসনের শান্তিপূর্ণ উপায় খোঁজার এ পরামর্শ প্রদানের পরপরই অন্তত ২৪টি পুলিশ পোস্ট ও স্টেশনে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ আনা হয় রোহিঙ্গা বিদ্রোহীদের সংগঠন আরাকান রোহিঙ্গা সলভেশন আর্মির (এআরএসএ) বিরুদ্ধে। এ অজুহাতে হত্যা-ধর্ষণ-লুটপাট-অগ্নিসংযোগ করা হয় রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর। অথচ মিয়ানমার সরকার গত ১১ আগস্ট থেকেই রাখাইনে সেনা সমাবেশ ঘটায় এবং রোহিঙ্গা মুসলিমদের বাড়ি বাড়ি তল্লাশি শুরু করে। এ পরিস্থিতির মধ্যে রোহিঙ্গা বিদ্রোহীরা কী করে পুলিশ পোস্ট বা পুলিশ স্টেশনে আগুন লাগাল তা এক বিশাল প্রশ্নের উদ্রেক করেছে।

মিয়ানমারের গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, ১০ পুলিশ সদস্য, এক সেনাসদস্য এবং এক ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা নিহত হয় বিদ্রোহীদের হামলায় তথা নাশকতায়। কিন্তু অগ্নিদগ্ধ সেসব পুলিশ স্টেশন ঘেঁষে বসবাসকারী সে দেশের প্রত্যক্ষদর্শী রোহিঙ্গারা বলছেন, দিনের আলোয় মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সদস্যরাই পেট্রল ঢেলে পুলিশ স্টেশনে আগুন ধরিয়েছে। রাতের অন্ধকারে সেনাবাহিনীর জিপ আসার পর আগুন ছড়িয়ে পড়েছে পুলিশ ফাঁড়িতে। আবার আগুন জ্বালিয়ে সেনাসদস্যরা রোহিঙ্গা পাড়ায় এসে নাটকীয়ভাবে সন্দেহভাজন রোহিঙ্গাদের শনাক্ত করে বলতে থাকে, 'তোরা (রোহিঙ্গারা) পুলিশ স্টেশনে আগুন দিয়েছিস।' এরপর শুরু হয় রোহিঙ্গা নিধন।

নিরক্ষর রোহিঙ্গাদের ধারণা, পরিকল্পিতভাবে তাদের বিতাড়নের জন্যই পুলিশ স্টেশনে নাটক করে আগুন দেওয়া হয়। ধারণা করা হচ্ছে, রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও মগ-মুরংদের যুগ যুগ ধরে চলা নিষ্পেষণ এবং রোহিঙ্গাদের জীবনমান উন্নয়নের পন্থা সংবলিত আনান কমিশনের রিপোর্ট নস্যাৎ করার টার্গেট রেখে পরিকল্পিতভাবে 'অগ্নিকা-' নাটক তৈরি করে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।

শাহপরীর দ্বীপে কথা হয় মিয়ানমারের মংডু জেলার বাচিডং এলাকার ৩৫ বছর বয়সী কিষানি মরিজান বেগমের সঙ্গে। তিনি ওই পুলিশ স্টেশনে অগ্নিকা-ের সময়কালীন একজন প্রত্যক্ষদর্শী। মরিজান বলেন, ওরা আমার ৫ বছরের মেয়ে সামিরাকে পানিতে ফেলে হত্যা করে। স্বামীকে গুলি করার পর জবাই করে। স্বামী ও মেয়ের করুণ মৃত্যুর পর এ নিয়ে কোনো মিথ্যা বলব না। সেদিন দুপুর দুটার দিকে রান্না করছিলাম। স্বামী ছিল ধানক্ষেতে। হঠাৎ করে গাড়ি থেকে আর্মিরা নামে। তারা থানায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘরের পাশে থাকায় আমি সব স্পষ্ট দেখতে পাই। আমি সেদিন পুলিশ-মিলিটারি কাউকে মরতে দেখিনি। এক পুত্র ও তিন শিশুকন্যাকে নিয়ে রাতের আঁধারে নিজের জন্মভূমি ত্যাগ করেছেন মরিজান।

টেকনাফ-কক্সবাজার সড়কের বালুখালীতে রাস্তার পাশে বসেছিলেন ৪৫ বছর বয়সী নুরুল আমিন। সঙ্গে তিন মেয়ে, দুই ছেলে ও স্ত্রী। অন্যদের মতো তিনিও মংডুর রাচিডং এলাকা থেকে নাফ নদী পেরিয়ে এসেছেন। কৃষক নুরুল আমিনের বাড়ি থেকে ওই পুলিশ স্টেশনের দূরত্ব আধা কিলোমিটার হবে। তিনি বলেন, সেদিন দুপুরে পুলিশ স্টেশনে কারা আগুন দিয়েছে সেটি বলতে পারব না। তবে আগুন জ্বলার সময় সেনাবাহিনীর লোকজন সেখানে দাঁড়িয়ে ছিল। পাশে দেখা গেছে মগদেরও।

গত ৬ দিন আগে মংডু থেকে শাহপরীর দ্বীপ হয়ে এসেছেন রশিদ উল্লাহ, আশ্রয় নিয়েছেন বালুখালী সড়কের পাশে খোলা আকাশের নিচে। এই আঠারো বেলায় কবে খেয়েছেন, তা মনে নেই পঞ্চাশোর্ধ্ব এই কৃষকের। রশিদ উল্লাহর ভাষ্য, রাত তিনটার দিকে পুলিশ স্টেশনে আগুন দেওয়া হয়। আগুন জ্বলে ওঠার পর সেনাবাহিনীর গাড়ি রাস্তা দিয়ে চলে যায়।

একই তথ্য উঠে এসেছে মংডু থানার খুবই কাছাকাছি বসবাসকারী সিতারা বেগমের কথায়। তিনি আমাদের সময়কে বলেন, রাত ৩টার দিকে আর্মিরা থানায় আগুন দেয়। দাউ দাউ করে আগুন জ্বলে উঠলে ঘুম ভাঙে আমার। চেয়ে দেখি আর্মিরা দাঁড়িয়ে আছে, তাদের পাশে আছে মগরা। একপর্যায়ে সেনাবাহিনী চলে যায়। তখনো আগুন জ্বলছিল। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মগরা বলতে থাকে, 'তোরা আগুন দিয়েছিস। বাঁচতে হলে বাংলাদেশে চলে যা।' বাধ্য হয়ে রাতের আঁধারে বাংলাদেশের পথে রওনা হই।

সিতারা বলেন, এতদিন এসব মগের সঙ্গে একই সমাজে বসবাস করেছি, সুসম্পর্কও ছিল। কিন্তু একদিনের ব্যবধানে দেখেছি, তারা আমাদের চোখের সামনে রোহিঙ্গাদের জবাই করেছে। হয়তো প্রতিবেশী হওয়ায় তাদের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছি।

বালুখালী সড়কে কথা হয় একদল যুবকের সঙ্গে। শেষ বিকালে মংডুর দুম্বাই টেংখালী এলাকায় একই ফুটবল মাঠে খেলতেন। আড্ডা দিতেন ঝুপড়ি চায়ের দোকানে। পূর্বসূরিদের বসতভিটা ফেলে তারা প্রত্যেকেই ঈদের দিন সপরিবারে পালিয়ে এসেছেন কক্সবাজারে। এদের মধ্যে একজন নুরুল আমিন। নুরুল আমিন এই প্রতিবেদককে বলেন, মগরা বলছে, আমরা নাকি আগুন দিয়েছি। অথচ নিজ জন্মভূমিতে আমরা রোহিঙ্গারা চোরের মতো বসবাস করি। আগুন দেওয়া দূরের কথা, মগ-মুরংদের গায়ে একটি ঢিল ছোড়ারও সাহস নেই আমাদের। আসলে ওরা অজুহাত তৈরি করে আমাদের দেশ থেকে বের করে দিয়েছে। অপরাধÑ আমরা মুসলিম। কৃষক নুরুল আমিন জানান, নিজেরা প্রাণে বেঁচে গেলেও পথে পথে স্বজাতির লাশের সারি দেখে এসেছেন তারা।

গত দুদিনে টেকনাফ-উখিয়ার বালুখালী, থাইংখালী, কুতুপালং, তাজিনমারখলা এলাকা ঘুরে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, পুলিশ স্টেশনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার এমন নাটকীয় তথ্য। এতে স্পষ্ট, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সদস্যরাই পুলিশ স্টেশনে আগুন দিয়ে রোহিঙ্গা বিতাড়নের এমন বর্বর কৌশল বেছে নিয়েছে। এতে ব্যবহার করা হয়েছে ইতিহাসের জঘন্যতম দস্যু খেতাব পাওয়া আরেক জনগোষ্ঠী মগদের।

রোহিঙ্গাদের হামলায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ও পুলিশ সদস্যদের প্রাণ হারানোর কথা বলা হলেও সেসব লাশের প্রকৃত চিত্র এখনো আসেনি মিয়ানমারের বা আন্তর্জাতিক কোনো গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে। মুখে মুখে কিংবা সু চি সরকারের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে শুধু সেনাসদস্যদের লাশের সংখ্যাই বলা হচ্ছে।

এদিকে অন্যান্য দিনের মতো গতকালও নাফ নদী তীরবর্তী কক্সবাজারের হোয়াইচ্যং, লেদা, হ্নীলা, শাহপরীর দ্বীপ, সাবরাংয়ের উল্টো পাশের মিয়ানমার ভূখ-ে কু-লী পাকানো আগুন দেখা গেছে। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, বর্বর সেনাবাহিনী ও মগ-মুরংরা এসব আগুন ধরিয়ে দেয়। উদ্দেশ্য, রোহিঙ্গারা যেন নিজের ভূখ- ছেড়ে প্রাণভয়ে বাংলাদেশে পালিয়ে আসে।

আগুনে বসতভিটা পোড়ানো, হত্যা-নির্যাতনের কারণে অন্যান্য দিনের মতো গতকাল মঙ্গলবারও একের পর এক জেলে নৌকায় করে সারিবদ্ধভাবে শাহপরীর দ্বীপের জেটি এলাকায় নামে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠী। তাদের অনেকেই জানান, মিয়ানমার সেনাবাহিনী মাইকে গত দুদিন ধরে তাদের আলটিমেটাম দিয়েছে। সেনাবাহিনী হুমকি দিয়ে বলছে, মঙ্গলবার রাতের মধ্যে মিয়ানমার ত্যাগ না করলে তারা ব্রাশফায়ার করবে। কোনো রোহিঙ্গাকে বাঁচিয়ে রাখা হবে না।

http://www.dainikamadershomoy.com/todays-paper/firstpage/100292/রাখাইনে-পুলিশের-স্থাপনা-পুড়িয়েছে-সেনা-মগেরাই


বুধবার, ঢাকা ।। ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ।। ২৯ ভাদ্র ১৪২৪।। ২১ জিলহজ ১৪৩৮


                                                                                                   



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] অং সান সু চিকে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে - ড. মুহাম্মদ ইউনূস




অং সান সু চিকে এখনই সিদ্ধান্ত নিতে হবে

মুহাম্মদ ইউনূস
১২ সেপ্টেম্বর ২০১৭, ২০:০৯

আমি চট্টগ্রামের যে গ্রামে বড় হয়েছি, তা থেকে সামান্য দূরত্বে বিশ্বমাপের একটি মানবিক বিপর্যয় সংঘটিত ও ঘনীভূত হচ্ছে। লাখ লাখ অসহায়, বিধ্বস্ত পুরুষ, নারী ও শিশু, যাদের কেউ কেউ মিয়ানমার সামরিক বাহিনীর নিষ্ঠুরতায় গুরুতরভাবে আহত, মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তে ছুটে আসছে। নাফ নদীর তীরে প্রতিদিন নারী ও শিশুর লাশ ভেসে আসছে, যাদের অধিকাংশই মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা পরিবার ভর্তি নৌকাডুবির শিকার।

মিয়ানমার সরকার যে যুক্তিতে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব অস্বীকার করছে, তা একেবারেই আজগুবি। বর্তমান যে রাখাইন রাজ্যটি, তা ঐতিহাসিকভাবে আরাকান রাজত্বের মূল ভূখণ্ড ছিল। এই রাজত্বটি একসময় আমার নিজ জেলা চট্টগ্রাম পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এর অনেক পরে আরাকান ব্রিটিশ ভারতের একটি প্রদেশে পরিণত হয়। ইতিহাস তার নিজ খেয়ালে ও প্রয়োজনে কোনো এলাকার সীমানা ক্রমাগত নির্ধারণ ও পুনর্নির্ধারণ করে যায়, কিন্তু সেখানকার মানুষের সঙ্গে মাটির সম্পর্কটি অপরিবর্তিত থেকে যায়। এলাকাটি যে দেশের নতুন সীমানার মধ্যে পড়ে যায়, তা সে দেশের অংশে পরিণত হয়। মানুষ ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় সে দেশের নাগরিকে রূপান্তরিত হয়।

১৯৪৮ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে বার্মা স্বাধীন হওয়ার পর এবং পরবর্তী বিভিন্ন সরকারের সময়কালে বার্মা তার সীমানাভুক্ত রোহিঙ্গাসহ সব জাতিগোষ্ঠীকে পূর্ণ নাগরিক বলে স্বীকার করে নেয় এবং তাদের প্রতিনিধিত্বের অধিকার দেয়। তার ভিত্তিতে রোহিঙ্গারা সে দেশের সংসদে নির্বাচিত হয় ও সরকারের মন্ত্রীর দায়িত্বও পালন করে।

আশ্চর্যজনকভাবে, ১৯৮০-এর দশকে সে দেশের সামরিক শাসকদের উর্বর মস্তিষ্ক থেকে হঠাৎ এই ধারণার উৎপত্তি হয় যে রোহিঙ্গারা বার্মিজ নয়! এরপর তারা রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয় এবং তাদেরকে সে দেশ থেকে বিতাড়িত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন সামরিক ও রাজনৈতিক কৌশল গ্রহণ করে। শুরু হয় জাতিগত ও ধর্মীয় নিধনের উদ্দেশ্যে সুপরিকল্পিত নির্যাতন।

গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে হাজার হাজার রোহিঙ্গা উদ্বাস্তু মিয়ানমার সরকারের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য বাংলাদেশে এসে ভিড় করছে। ২৬ আগস্ট ২০১৭ তারিখের পর এই অত্যাচারের মাত্রা এতই বৃদ্ধি পেয়েছে যে গত দুই সপ্তাহেই প্রায় তিন লাখ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশ সীমান্তে প্রবেশ করেছে।

মিয়ানমারের নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের ওপর দেশটির এই নির্বিচার সামরিক আক্রমণ—যার ফলে তারা গণহারে দেশটি থেকে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে—এটা বন্ধ করার উদ্দেশ্যে জরুরি ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করে গত ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৭ আমি জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদকে একটি খোলা চিঠি দিই। এর আগেও গত বছরের ডিসেম্বর মাসে আরও কয়েকজন নোবেল বিজয়ীকে সঙ্গে নিয়ে আমি রোহিঙ্গাদের ওপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে একটি যৌথ আবেদন নিরাপত্তা পরিষদের নিকট পেশ করেছিলাম।

দেশটির এই অভ্যন্তরীণ পরিস্থিতি রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন সশস্ত্র গ্রুপগুলো কর্তৃক আরাকানের জন্য 'স্বাধীনতা'র দাবিতে ঘৃতাহুতি দিয়েছে। ফলে এশিয়ার এক নীরব প্রান্তে অবস্থিত অত্যন্ত দরিদ্র কিন্তু অর্থনৈতিক ও মানবীয় সম্ভাবনায় বিপুলভাবে সমৃদ্ধ একটি ভূখণ্ড হঠাৎ করে উত্তপ্ত হয়ে উঠল। প্রতিবেশী দুই দেশের মানুষের একই ধরনের অর্থনৈতিক প্রত্যাশার কারণে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের মধ্যে পরম বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে ওঠার সব উপাদানই বিদ্যমান। আমাদের দুটি দেশই তাদের অতীতকে পেছনে ফেলে সামনে এগিয়ে যাওয়ার এবং সবার জন্য একটি নতুন বিশ্ব গড়ে তোলার বিশ্বময় কর্মযজ্ঞে মর্যাদাপূর্ণ অংশীদার হওয়ার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আমি বরাবরই মিয়ানমারকে এই এলাকার আঞ্চলিক সংগঠন সার্কের সদস্যভুক্ত করার এবং বাংলাদেশকে আসিয়ান জোটের সদস্যভুক্ত করার জন্য প্রস্তাব দিয়ে এসেছি—এই দুটি দেশ এশিয়ার দুটি শক্তিশালী ও সম্ভাবনাময় রাষ্ট্রজোটের মধ্যে দৃঢ় মৈত্রীবন্ধন তৈরি করে দিতে পারে—আমি এ যুক্তিই এর পক্ষে দিয়ে এসেছি। আমি এটা বিশ্বাস করি।

সৌভাগ্যক্রমে, মিয়ানমার সরকার নিজেই বর্তমান রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধানের ভিত্তি রচনা করে রেখেছে। কফি আনানের নেতৃত্বাধীন ও মিয়ানমার সরকার নিযুক্ত রাখাইন রাজ্যবিষয়ক উপদেষ্টা কমিশনের প্রতিবেদনেই তা সম্প্রতি দেওয়া হয়েছে। আমরা নতুন বিতর্কে না গিয়ে সরাসরি এখান থেকেই শুরু করতে পারি। এই প্রতিবেদনে চমৎকার সব সুপারিশ রয়েছে, যা মিয়ানমার সরকার গ্রহণ করেছে। কী কী সংশোধনমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে, তা কমিশনের প্রতিবেদনে সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে। অত্যন্ত আনন্দের ব্যাপার হলো, সব পক্ষই এই প্রতিবেদন অনুমোদন করেছে।

এই সুপারিশগুলোর মধ্যে রয়েছে রোহিঙ্গাদের পূর্ণ নাগরিকত্ব প্রদানের ব্যবস্থা; তাদের অবাধ চলাচলের সুযোগ ও আইনের চোখে সমান অধিকার; রোহিঙ্গাদের স্থানীয় প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা, যার অভাবে স্থানীয় মুসলিমরা তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এবং নিজ ভূমিতে ফিরে আসা রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জাতিসংঘের সহায়তা কাজে লাগানো। আনান কমিশনের সুপারিশগুলোর পূর্ণ ও তাৎক্ষণিক বাস্তবায়ন রোহিঙ্গা সংকটের অবসান ঘটাতে সক্ষম।

শান্তি স্থাপনের প্রক্রিয়া এখনই শুরু করা দরকার। আমরা এখনই ব্যবস্থা না নিলে র‌্যাডিকালাইজেশনের যে আশঙ্কার কথা আনান কমিশন মিয়ানমার কর্তৃপক্ষকে মনে করিয়ে দিয়েছে, তা বাস্তবে নিশ্চিতভাবে জটিলতর হতে থাকবে। ত্বরিত ব্যবস্থা নিতে সময়ক্ষেপণ এবং মিয়ানমার সরকারের নীরবতা ও নিষ্ক্রিয়তা শান্তি স্থাপন প্রক্রিয়াকে বিলম্বিত ও কঠিন করে তুলবে।

কমিশনের সুপারিশগুলো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আমি নিম্নলিখিত প্রস্তুতিমূলক পদক্ষেপগুলো সুপারিশ করছি:

১. আনান কমিশনের সদস্যদের নিয়ে অবিলম্বে একটি 'বাস্তবায়ন কমিটি' গঠন করা, যার কাজ হবে কমিশনের সুপারিশগুলোর যথাযথ বাস্তবায়ন তত্ত্বাবধান করা।
২. দেশটি থেকে শরণার্থীর প্রবাহ বন্ধ করতে অবিলম্বে পদক্ষেপ গ্রহণ।
৩. আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের নিয়মিতভাবে পীড়িত এলাকাগুলো পরিদর্শন করতে আমন্ত্রণ জানানো।
৪. যেসব শরণার্থী ইতিমধ্যে দেশ ত্যাগ করেছে, তাদের ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করা।
৫. ফিরে যাওয়া শরণার্থীদের পুনর্বাসনের জন্য জাতিসংঘের অর্থায়ন ও তত্ত্বাবধানে মিয়ানমারে ট্রানজিট ক্যাম্প স্থাপন।
৬. বাস্তবায়ন কমিটির কর্তৃত্বে আনান কমিশনের প্রতিবেদনের সুপারিশ মোতাবেক রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব প্রদান।
৭. রোহিঙ্গাদের রাজনৈতিক স্বাধীনতা ও অবাধে চলাফেরার স্বাধীনতা নিশ্চিত করা।

এই প্রক্রিয়ার শুরু হিসেবে মিয়ানমারের জাতীয় নেত্রী অং সান সু চি বাংলাদেশে এসে শরণার্থী ক্যাম্পগুলো পরিদর্শন করতে পারেন। তিনি শরণার্থীদের এই বলে আশ্বস্ত করতে পারেন যে মিয়ানমার যেমন তাঁর দেশ, এটা শরণার্থীদেরও নিজেদের দেশ; তিনি তাদের ফিরিয়ে নিতে এসেছেন। এ রকম একটি সফর এবং বক্তব্য পুরো পরিস্থিতিই শান্ত করে দিতে পারে।

অং সান সু চি নিশ্চয়ই এমন একটি নতুন মিয়ানমার গড়ে তুলতে চান, যেখানে কোনো ধরনের বৈষম্য থাকবে না। জাতিগত, ধর্মীয়, ভাষাগত বা সাংস্কৃতিক এবং একে গড়ে উঠতে হবে মানুষের অধিকার ও আইনের শাসনের ওপর ভিত্তি করে। তাঁর জীবনে সবচেয়ে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময়টা এখন তাঁর সামনে। তিনি কোন পথে যাবেন—শান্তি ও বন্ধুত্বের, নাকি ঘৃণা ও সংঘর্ষের, তা বেছে নেওয়ার ঐতিহাসিক মুহূর্ত এটাই।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস: গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা, নোবেল শান্তি পুরস্কারজয়ী অর্থনীতিবিদ।



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Re: India and Myanmar conspiring against Bangladesh on Rohinga issue:ø 0;োহিঙ্গা ইস 09;যুকে ‘সন্ত্&# 2480;াসী’ রূপ দিচ ;্ছে ভারত ও ম 495;য়ানমার



Brother,

ARSA is a matter of this day. What about the rights, citizenship of Rohingyas. Why Myanmar do not allow UN & others, lest muchalman (as I call) countries. Rohingyas have been there for centuries. We did not tolerate Punjabis' dominance, discrimination, no question of citizenship etc. 
If you had followed me, I met many. Burmese even as my classmates among whom at least a muslim who goes by his buddhist name! In brief.
ZA


On Tue, Sep 12, 2017 at 7:17 AM, Sitangshu Guha
<guhasb@gmail.com> wrote:
Thanks. Salam. 
You are intelligent enough to see my supportive attitude for Bangladesh. 
Can anyone disagree with the population ratio below? 
How can a rational person support ARSA? Don't forget the story of one-eyed deer? 
Lungi episode is just a joke. Lungi, we got from Burma, the same way we are getting now, Hijab from Arabs? 
Most of the people in this forum see everything from Islamic points of view, so they failed to see the total elephant! 
Finally, on Rohinga issue, my second column just published, you will be able to read that soon. Bottom line is: give the refugees food and shelter now and force them back when situation normalizes. I believe government is just doing that! 
Thank you. 

On Tue, Sep 12, 2017 at 12:59 AM 'zainul abedin' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com> wrote:
Boxbe This message is eligible for Automatic Cleanup! (pfc-friends@googlegroups.com) Add cleanup rule | More info
Nomoshker, Dada!

Questions not bad, but should be based on our/your minimum good will/supportive attitude!
ZA


On Monday, September 11, 2017 8:57 PM, Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:


লুঙ্গি বার্মা থেকে এসেছে? রোহিঙ্গাদের সমর্থনে আমরা কি লুঙ্গি পরা ছেড়ে দেবো?

2017-09-11 21:18 GMT-04:00 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>:
Saudi population density, 15 per square kilometer, Turkey: 99, Iran: 48 and Qatar 187; India 387. Does Bangladesh with a population density of 1,115 people per square kilometer bear some divine responsibility to admit refugees when Islamic Ummah just happily ignores them? 

2017-09-11 17:56 GMT-04:00 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>:
On 25 August 2017, ARSA attacked 30+ military & police bases, killing a dozen army, >2 dozens police and about 70 civilians, totaling 100+? What we would do if our police and military were killed like that? ARSA is a terrorist organization and for its brutal action civilian Rohingas are suffering! Support the refugees, but not the criminals and terrorists? 

--
Sitanggshu Guha

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: zainul abedin <zainul321@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] র‍্যাব-১২ কোম্পানি কমান্ডার বীনা রানী দাস, পাবনার প্রথম নারী জেলা প্রশাসক রেখা রানী বালো ও জাতিসংঘ শান্তিমিশনে সেক্টর প্রশাসক সাহসী নারী রাশেদা সুলতানা [3 Attachments]

[Attachment(s) from Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] included below]

Increasing empowerment of women is the best accomplishment for Bangladesh. It is a good contradiction to the growing religiosity in the country, including under the patronage of Sheikh Hasina. Respect for women and for eligious and ethnic minorities is key to the advancement of any nation. Religiosity should not be encouraged.

SuBain

======================================


On Monday, September 11, 2017 5:39 PM, "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

কর্মক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা খারাপ লাগে

শফিউল আলম দুলাল | 

কর্মক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা খারাপ লাগে কর্মক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা খারাপ লাগে
হয় শিক্ষক না হয় ডাক্তার— একসময় প্রচলিত এ ধরনের পেশাকেই ঘুরেফিরে বেছে নিতে হতো নারীদের। সময় বদলেছে, সেসঙ্গে বদলেছে তাদের পেশা বাছাইয়ের ধরনও। আটপৌরে গণ্ডি পেরিয়ে নারীরা আজ বেছে নিচ্ছেন বিভিন্ন চ্যালেঞ্জিং পেশা। এমনই এক নারী বীণা রানী দাস। র‍্যাব-১২-এর পাবনা জেলার উপপরিচালক বা কোম্পানি কমান্ডার হিসেবে দায়িত্বরত তিনি। কর্মক্ষেত্রে সাহসিকতা আর নিষ্ঠা দিয়ে বীণা তৈরি করেছেন নিজের স্বাতন্ত্র্য অবস্থান। সর্বজয়ার পাঠকদের জন্য আজ থাকছে তার গল্প—
'ওই যে, দস্যুরাণী আসছে পালাও!' অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ গড়ার জন্য এলাকার অনেকের কাছে 'দস্যুরানী' হিসেবে পরিচিত বীণা রানী দাস। হবিগঞ্জ জেলা সদরের পিটিআই রোডে জন্ম । বাবা ব্যবসায়ী চূড়ামণি দাস আর তার মা সুরেখা রানী দাস। বাসার অদূরেই ছিল রামচরণ অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যাপীঠ। বাবার হাত ধরে এ স্কুলেই প্রাথমিক শিক্ষাজীবন শুরু করেন বীণা। প্রাথমিক শিক্ষার গণ্ডি কৃতিত্বের সঙ্গে পাড়ি দিয়ে হবিগঞ্জ শহরেরই বিকেজিসি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন। ১৯৯০ সালে মাধ্যমিক শিক্ষা শেষ হলে নিজ শহরের বৃন্দাবন সরকারি কলেজে উচ্চ মাধ্যমিক মাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শুরু হয় বীণার। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা শেষে স্নাতক করেন ঢাকার ইডেন মহিলা কলেজে। এ প্রতিষ্ঠান থেকেই ১৯৯৯ সালে স্নাতোকোত্তর ডিগ্রি নেন।
বীণা রানী দাস বীণা রানী দাস
চটপটে হাস্যোজ্জ্বল বীণা ঠিক করেন পেশা হিসেবে তিনি বেছে নিবেন শিক্ষকতা। এ ভাবনা থেকেই ২০০৩ সালে ঢাকা টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে এমএড ডিগ্রি নেন। কিন্তু বাবার ইচ্ছে মেয়েকে বিসিএস পরীক্ষা দিতে হবে। বাবার কথা মেনে নিয়ে তিনি শুরু করেন বিসিএস পরীক্ষা প্রদানের প্রস্তুতি। পরিশ্রম আর চেষ্টা দিয়ে বীণা উতরে যান ২৭তম বিসিএস। যদিও এ পরীক্ষায় কৃতকার্য হওয়ার পর তা বাতিলের ঘোষণা আসে। অবশেষে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে বাতিলের ঘোষণা তুলে নেয়া হয়। ২০০৮ সালের নভেম্বরের মাঝামাঝিতে যোগদান করেন পুলিশ বাহিনীতে। রাজশাহীর সারদা পুলিশ একাডেমি থেকে এমপিএস বা মাস্টার্স অব পুলিশ সনদ নেন ২০০৯ সালে। সহকারী পুলিশ সুপারের দায়িত্ব পালন করার পর ২০১৬ সালের ১২ এপ্রিল পদোন্নতি পান অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হিসেবে। ঢাকার সিআইডিতে কর্মরত থাকার পর জাতিসংঘ মিশনের হাইতিতে কাটে একটি বছর। ফিরে যোগ দেন র‍্যাবে। পাবনা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, বগুড়া ও সিরাজগঞ্জ জেলা নিয়ে গঠিত র‍্যাব-১২-এর বর্তমানে পাবনা জেলার উপপরিচালক বা কোম্পানি কমান্ডার তিনি। ২০১২ সালে ব্যবসায়ী চন্দন লোধের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন। শিবম লোধ নামের তাদের এক সন্তান রয়েছে।
বীণা জানান, 'কর্মক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা খারাপ লাগে। সত্ভাবে দেশ ও জাতীর কাজ করতে গিয়ে যখন বিভিন্ন মহল থেকে তদবির আসে, তখন মনে হয় আমার পোশাকের সঙ্গে প্রতারণা করতে হবে। তখন যতটা সম্ভব সাপ-লাঠি বাঁচিয়ে তদবিরবাজদের বুঝিয়ে আমার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করার জন্য সচেষ্ট থাকি।'
জানতে চেয়েছিলাম, ঝুঁকিপূর্ণ এ দায়িত্ব পালন করতে কোথাও কোনো অসুবিধায় পড়েছেন কিনা? জানালেন, তেমন কোনো অসুবিধায় পড়িনি। তবে মনে পড়ে সিলেটে দায়িত্ব পালনকালে ওয়ারেন্টের এক আসামিকে গ্রেফতারের পর তার বৃদ্ধ বাবা এসে আমার পা জড়িয়ে ধরে আর ছাড়তে চাননি। পুলিশ তাকে জোর করে সরিয়ে দেয়। সেদিন আমার বাবার কথা মনে পড়ে বেশ খারাপ লেগেছিল। কিন্তু আমার দায়িত্ব পালনে ছিলাম অনড়।

Inline image 1

পাবনার প্রথম নারী জেলা প্রশাসক

পাবনা অফিস

প্রিন্ট সংস্করণ
রেখা রানী বালোপাবনার প্রথম নারী জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেছেন রেখা রানী বালো। গতকাল শুক্রবার তিনি জেলার ১৪০তম জেলা প্রশাসক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, রেখা রানীর বাড়ি মানিকগঞ্জ জেলা সদরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়ন বিজ্ঞানে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর পাস করেন তিনি। তিনি ১৫তম বিসিএসের একজন কর্মকর্তা। পাবনার জেলা প্রশাসক কাজী আশরাফ উদ্দিনকে রাজশাহীর জেলা প্রশাসক হিসেবে বদলি করা হয়েছে।
দায়িত্ব গ্রহণের পর রেখা রানী বালো প্রথম আলোকে বলেন, 'কাজকর্ম বুঝে নিচ্ছি। সুন্দর ও সমৃদ্ধ পাবনা গড়তে সবার সহযোগিতা কামনা করছি। সেই সঙ্গে কাজের শুরুতে পাবনাবাসীর সুখী ও শান্তিময় জীবন কামরা করছি। আশা করি সবাই মিলে কাজ করলে পাবনাকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব হবে।'
Inline image 2
alt

রেখা রানী বালো

জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট

মোবাইল : ০১৭১৩ ২০ ০৮ ৬৩
ফোন (অফিস) : ০৭৩১-৬৫৪৯৯
ইমেইল : dcpabna@mopa.gov.bd
ফ্যাক্স : ০৭৩১-৬৬২২৮
ব্যাচ (বিসিএস) : ১৫

৯ জেলার দায়িত্ব এখন নারীর হাতে - Dhakatimes24

Aug 26, 2016 - রেখা রানী বালো জানান, তার জেলায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক হিসেবেও কাজ করছেন একজন নারী মাকসুদা বেগম সিদ্দীকা। এ ছাড়া স্থানীয় সরকার  অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট সালমা খাতুন এবং র‌্যাবের কমান্ডার হিসেবে কাজ করছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপর বিনা রানী দাস। পাবনার জেলা প্রশাসক বলেন, 'নারী-পুরুষ যদি সমানভাবে ...

জেলা প্রশাসনে নারী - জনকন্ঠ

জেলা প্রশাসক হিসেবে একদিনেই নিয়োগ পেলেন চার নারী। ৬৪ জেলায় সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পদে এখন নারীর সংখ্যা নয়। জেলা প্রশাসক হিসেবে ... ... তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা  মানবাধিকার কর্মী সুলতানা কামাল বলেন, 'দেশের নয় জেলায় নারী। এটা অবশ্যই নারীর ... পাবনার জেলা প্রশাসক হিসেবে রেখা রানী বালো নিয়োগ পান গত জানুয়ারিতে।

জাতিসংঘ শান্তিমিশনে সেক্টর প্রশাসক হিসেবে সুদানে কর্মরত সাহসী নারী রাশেদা সুলতানা।







__._,_.___

Attachment(s) from Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] | View attachments on the web

3 of 3 Photo(s)


Posted by: Sukhamaya Bain <subain1@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___