Banner Advertiser

Saturday, May 7, 2016

[mukto-mona] সুইফটের মাধ্যমে রিজার্ভ চুরির ঝুঁকির কথা জানত যুক্তরাষ্ট্র




সুইফটের মাধ্যমে রিজার্ভ চুরির ঝুঁকির কথা জানত যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশিত : ৮ মে ২০১৬
সুইফটের মাধ্যমে রিজার্ভ চুরির ঝুঁকির কথা জানত যুক্তরাষ্ট্র

রহিম শেখ ॥ সুইফট সিস্টেমের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির মতো ঘটনা ঘটার ঝুঁকির শঙ্কা আগেই প্রকাশ করেছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা। এত বড় ঝুঁকির বিষয়টি জানার পরও নিজেদের বা সুইফটের নিরাপত্তা নিয়ে সন্তুষ্টি থেকে তা তেমন গুরুত্ব দেয়নি ফেডারেল ব্যাংক অব নিউইয়র্ক। রিজার্ভ চুরির তিন মাস পর রয়টার্সের এক অনুসন্ধানে এসব তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এর আগে ব্রিটিশ নিরাপত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিএই সিস্টেমস জানিয়েছিল, রিজার্ভ জালিয়াতির ঘটনায় বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার নয়, সুইফটের সফটওয়্যারই হ্যাক করা হয়েছিল। একাধিকবার অস্বীকার করার পর অবশ্য সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশনের (সুইফট) জানিয়েছে, রিজার্ভ চুরির ঘটনায় সফটওয়্যার হ্যাকিংয়ের টার্গেট নিয়ে ম্যালওয়্যার ঢুকানোর বিষয়টি তারা নিশ্চিত হয়েছেন। এদিকে রিজার্ভ জালিয়াতির ঘটনায় সিআইডির তদন্তে সন্তোষ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ইন্টারপোল। শনিবার তদন্ত সংশ্লিষ্ট সিআইডির এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, আমরা তদন্তে অনেক এগিয়েছি। ইন্টারপোলের সদস্যরা বাংলাদেশ ছাড়াও ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কায় কাজ করছেন।

জানা গেছে, সুইফটের বার্তা পাঠানোর মাধ্যমে গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আট কোটি ১০ লাখ ডলার ফিলিপিন্স ও শ্রীলঙ্কায় ব্যক্তিগত ব্যাংক এ্যাকাউন্টে সরানোর ঘটনাটি এখন বিশ্বজুড়ে আলোচিত। যুক্তরাষ্ট্রের সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কিছু বিদেশী কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নিরাপত্তা ব্যবস্থার ঘাটতি এবং 'সেকেলে প্রযুক্তি' ব্যবহার সাইবার অপরাধীরা সেখানকার কম্পিউটার ব্যবহার করে ফেডারেল ব্যাংকের বিদেশী এ্যাকাউন্টগুলোর নিরাপত্তা ভেঙে ফেলতে পারে বলে শঙ্কার বিষয়টি বেশ আগেই জানিয়েছিলেন তারা। বিশেষজ্ঞদের পাশাপাশি এফবিআই কর্মকর্তারাও আন্তর্জাতিক ব্যাংক লেনদেনের মাধ্যম সুইফট (সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলি-কমিউনিকেশন) ব্যবহার করে এ ধরনের সাইবার হামলার আশঙ্কার কথা জানিয়েছিলেন। ফেডারেল ব্যাংকের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা অনেক দিন ধরেই টাকা লেনদেনে অনেক বিষয়ে দুর্বলতা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে। এর মধ্যে সুইফট একটা, বলেন যুক্তরাষ্ট্রের এক সাবেক সরকারী কর্মকর্তা। ফেডারেল ব্যাংকের নিরাপত্তা বিষয়ক একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, মুদ্রা পাচার নিয়ন্ত্রণ ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা কার্যকরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের বেশি অগ্রাধিকার এবং সুইফটের সফটওয়্যার 'কখনই অকার্যকর না হওয়া'র স্বস্তির মধ্যে ওই বিষয়টি গুরুত্ব পায়নি। সমালোচকরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক অনেক দিন ধরেই এ ধরনের নিরাপত্তা ত্রুটির মধ্যে ছিল। কিন্তু তারা সমস্যাটি ধরতে অক্ষম কিংবা অনিচ্ছুক ছিল।

এ ঘটনায় ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক ও সুইফট কর্তৃপক্ষকে দায়ী করে বাংলাদেশ ব্যাংকের দুই কর্মকর্তা এর আগে রয়টার্সকে বলেছিলেন, টাকা লেনদেনের ঝুঁকি সম্বন্ধে সুইফট বাংলাদেশ ব্যাংককে সতর্ক করেনি আর ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক তাদের এ্যাকাউন্ট থেকে হ্যাকারদের টাকা জালিয়াতি আটকাতে পারেনি। ঘটনার পর ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ তাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কোন ধরনের মন্তব্য করতে রাজি হয়নি, কথা বলতে চায়নি সুইফট কর্তৃপক্ষও। পরে অবশ্য সুইফটের পক্ষ থেকে বলা হয়, তাদের ক্লায়েন্ট সফটওয়্যারকে টার্গেট করে হ্যাকারদের ম্যালওয়্যার বসানোর বিষয়ে তারা নিশ্চিত হয়েছেন। বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ পুলিশ ও এফবিআই ঘটনাটির তদন্ত করছে। নিউইয়র্ক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হ্যাকের আগেই ব্যাংকটির নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা সুইফট ব্যবহার করে জালিয়াতির মাধ্যমে টাকা সরিয়ে নেয়ার সম্ভাবনাকে 'লেজ মোটা ঝুঁকি' হিসেবে বিবেচনা করছিল। এর ব্যাখ্যায় তারা দেখিয়ে ছিল, 'ঘটার সম্ভাবনা কম, কিন্তু পরিণতি ভয়াবহ।'

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরিকে 'লেজ মোটা ঝুঁকি' ভাল উদাহরণ হিসেবে দেখা যেতে পারে; যে সাইবার হামলায় হ্যাকাররা মাত্র ১২টি অনুরোধের মাধ্যমে ফেডারেল ব্যাংক থেকে প্রায় ১ বিলিয়ন ডলার সরাতে সক্ষম হয়েছিল। রয়টার্স বলছে, হ্যাকিংয়ের এ ঘটনা ব্যাংক খাতকে 'স্তম্ভিত' করে দিয়েছিল, কেননা এই রিজার্ভ চুরি সংঘটিত হয়েছিল সুইফটের নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে, বিশ্বব্যাপী আন্তঃব্যাংকিং সেবার জন্য যে নেটওয়ার্ক সুবিখ্যাত। এই মুহূর্তে প্রত্যেকেই বুঝতে পারছে যে, এই ধরনের ঝুঁকি অনুমোদন করা সম্ভব নয়, বলেন ফেডারেল ব্যাংকের এক কর্মকর্তা, যিনি নিরাপত্তা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত। ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংক অব নিউইয়র্কে বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ট্রিলিয়ন কোটি ডলারের বেশি অর্থ গচ্ছিত আছে এবং এসব এ্যাকাউন্টে প্রতিদিন অন্তত ৮ হাজার কোটি ডলার লেনদেন হয় বলে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন। এসব লেনদেনের নিরাপত্তা দেখে নিউইয়র্কের ফেডারেল সেন্ট্রাল ব্যাংক এ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল এ্যাকাউন্ট সার্ভিসেস ডিভিশন (সিবিআইএএস), যে বিভাগ ম্যানহাটনের একটি সুরক্ষিত ভবনের ভেতর তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে। বিভাগের কর্মকর্তার প্রত্যেকটি আলাদা দেশ ও অঞ্চল নিয়ে পর্যালোচনা বিশেষ করে সরকারের স্থায়িত্ব, সন্ত্রাসী আক্রমণের ঝুঁকি ও সংঘটিত অপরাধ বিবেচনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের টাকা ছাড় বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়।

এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাইবার হামলার আগে ওই বিভাগটি মুদ্রা পাচার নিয়ন্ত্রণে আরও বেশি মনোযোগ দিচ্ছিল বলে জানা গেছে; ব্যাংকটির বোর্ড অব গবর্নরসের সিদ্ধান্তের পর এদিকে মনোযোগ বাড়ানো হয় বলে বলে সেখানে কাজ করা দুই কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন। সাম্প্রতিক বিভাগটির আরেকটি অগ্রাধিকার ছিল- তাদের নিজস্ব ফেডওয়্যার পেমেন্ট সিস্টেমকে সাইবার হামলা থেকে বাঁচানো। ব্যাংকটির নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে কাজ করেন এমন কয়েক সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, বেশিরভাগ লেনদেন কম্পিউটারে দেখে স্বতন্ত্রভাবে ছাড় করার অনুমতি দেয়া হয়। এর বাইরে প্রতিদিন সর্বোচ্চ দুই হাজার পর্যালোচনা করা হয়। অন্য এক কর্মকর্তা বলেন, মুদ্রা পাচার প্রতিরোধ ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়নে সুইফট যতখানি কার্যকর, জালিয়াতি ঠেকাতে এটি একই রকম তৎপর নয়। সিবিআইএএসের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সুইফটের নিরাপত্তা ব্যবস্থা টাকা ছাড়ের আবেদনে বানান ও এ জাতীয় ভুল ধরতে সক্ষম; এর মাধ্যমে চুরির অনেক আবেদন ঠেকিয়ে দেয়া গেছে বলেও ব্যাংক সূত্র রয়টার্সের কাছে দাবি করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গবর্নর ফজলে কবির এ বিষয় নিয়ে আগামী সপ্তাহে ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম ডুডলি এবং সুইফটের একজন জ্যেষ্ঠ নির্বাহীর সঙ্গে বৈঠক করবেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

সম্প্রতি ব্রিটিশ নিরাপত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান বিএই সিস্টেমস দাবি করেছে, যুক্তরাষ্ট্রে ফেডারেল ব্যাংক অব নিউইয়র্কে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ এ্যাকাউন্ট থেকে ১০১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার চুরিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভার নয়, সুইফটের সফটওয়্যারই হ্যাক করা হয়। হ্যাকাররা বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্ভারে ঢুকে ক্রেডেনশিয়াল (পাসওয়ার্ড, কোড ) চুরি করে এবং তা ব্যবহার করে সুইফট সিস্টেমে ম্যালওয়্যার বসিয়ে হ্যাকাররা নিরাপত্তা বলয় ভেঙ্গে দেয়। এরপর নিজেদের অবৈধ লেনদেনের তথ্য মুছে ফেলে দেয় হ্যাকাররা। এর পরই সোসাইটি ফর ওয়ার্ল্ডওয়াইড ইন্টারব্যাংক ফাইন্যান্সিয়াল টেলিকমিউনিকেশনের (সুইফট) জানিয়েছে, ক্লায়েন্টের সফটওয়্যার হ্যাকিংয়ের টার্গেট নিয়ে ম্যালওয়্যার ঢুকানোর বিষয়টি তারা নিশ্চিত হয়েছেন। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে থাকা বাংলাদেশ ব্যাংকের অর্থ লোপাটের ঘটনায় তাদের সিস্টেমের কোন দুর্বলতা ছিল না বলে একাধিকবার দাবি করেছে সুইফট কর্তৃপক্ষ।

পরবর্তী সিনেট শুনানি ১৭ মে ॥ বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনা তদন্তে ফিলিপিন্সের ব্লু রিবন সিনেটের পরবর্তী শুনানি আগামী ১৭ মে অনুষ্ঠিত হবে। এ নিয়ে কমিটির সপ্তম শুনানি হতে যাচ্ছে। শুনানিতে ফিলরেমের হিসাবরক্ষকের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে। শুনানি শুরুর পর ক্যাসিনো অপারেটর কিম অং, বরখাস্ত হওয়া আরসিবিসির জুপিটার শাখার ব্যবস্থাপক মায়া দেগুইতো এবং ফিলরেমের মাইকেল ও সালুদ বাদিস্তার ফোন রেকর্ডের সব তথ্য খতিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন সিনেটর তিওফেস্তো গুইঙ্গোনা। শনিবার দেশটির শীর্ষস্থানীয় এক গণমাধ্যমে এ তথ্য জানানো হয়।

সিআইডির তদন্তে সন্তুষ্ট ইন্টারপোল ॥ রিজার্ভ জালিয়াতির ঘটনায় সিআইডির তদন্তে সন্তুষ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক তদন্ত সংস্থা ইন্টারপোল। শনিবার তদন্ত সংশ্লিষ্ট সিআইডির এক কর্মকর্তা জনকণ্ঠকে বলেন, আমরা তদন্তে অনেক এগিয়েছি। ইন্টারপোল আমাদের কাজে সন্তুষ্ট। তারা জানিয়েছে, আমরা যে কাজ করেছি, তারা হলেও এই একই কাজ করত। বিশ্বব্যাপী ইন্টারপোলের ব্যাপক অভিজ্ঞতা, তাদের রয়েছে আধুনিক যন্ত্রপাতি। এসব দিয়ে তারা আমাদের সহায়তা করছে। তারা তাদের মতো করে তদন্তও করছে। তারা যদি মনে করে বাংলাদেশের কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, তাহলে তারা তাকেও পিক করতে পারে। ইন্টারপোলের সদস্যরা বাংলাদেশ ছাড়াও ফিলিপিন্স, সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কায় কাজ করছেন। ব্যাংকের কোন আলামত তারা পরীক্ষা করতে সহায়তা করবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে সিআইডির ওই কর্মকর্তা বলেন, তারা যদি মনে করে কোন ঘটনার তদন্ত নির্দিষ্ট কোন রাষ্ট্র তদন্ত করলে ভাল হবে, কোন আলামতের পরীক্ষা যদি অন্য কোন রাষ্ট্রকে দিয়ে করাতে চায়, তাহলে তারা সেই আলামত ওই সংশ্লিষ্ট রাষ্ট্রকে দিয়ে করাবে। এর আগে গত মঙ্গলবার ব্রাড মারডেনের নেতৃত্বে ইন্টারপোলের ছয় সদস্যের দলটি তিন দিনের জন্য ঢাকায় আসে। দলটি মূলত আইটি ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ।

- See more at:  
https://www.dailyjanakantha.com/details/article/189882/সুইফটের-মাধ্যমে-রিজার্ভ-চুরির-ঝুঁকির-কথা-জানত
আরও পড়ুন: আরসিবিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে ফিলিপাইন!

বাংলাদেশ ব্যাংকে সাইবার ডাকাতিবাকি আড়াইশো মিলিয়ন পেসোও ফেরত দিলেন অং

কিম অং

http://www.banglatribune.com/foreign/news/102093/বাকি-আড়াইশো-মিলিয়ন-পেসোও-ফেরত-দিলেন-অং

সিআইডিকে তদন্তে সহায়তা শুরু ইন্টারপোলের - Bangla News 24


1 day ago ঢাকা: বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) সহযোগিতা করতে ঢাকা এসে কাজ শুরু করেছে ইন্টারপোলের ... বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৬৪৮ কোটি টাকা (৮১ মিলিয়ন ডলার) গত ৫ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে ওই দেশের রিজাল কমার্স ...

বাংলাদেশ ব্যাংকের টাকা উদ্ধারে সুইজারল্যান্ডে বৈঠক : তদন্তের জন্য ...

coxbangla.com/.../বাংলাদেশ-ব্যাংকের-টাক...

17 hours ago - কক্সবাংলা ডটকম(৪ মে) :: বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলারের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় শুরু থেকেই ফেডারেল রিজার্ভব্যাংক অব নিউ ইয়র্ক এবং সুইফট নেটওয়ার্ককে দায়ী করে আসছে বাংলাদেশ। . গতফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভে গচ্ছিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করে হ্যাকাররা। ......

রিজার্ভের অর্থ চুরি : তদন্তে ঢাকায় ইন্টারপোল টিম - দৈনিক জনতা

www.djanata.com/index.php?ref...
  1. গত ফেব্রুয়ারিতে নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভে গচ্ছিত বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ১০১ মিলিয়ন ডলার চুরি করে হ্যাকাররা। এর মধ্যে শ্রীলঙ্কায় ২০ মিলিয়ন ও ফিলিপাইনে ৮১ মিলিয়ন ডলার স্থানান্তর করা হয়। গত ৫ ফেব্রুয়ারি ফিলিপাইনের কেন্দ্রীয়ব্যাংকের মাধ্যমে ঐ দেশের রিজাল কমার্স ব্যাংকের ৫ জন গ্রাহকের ...

On Mon, Apr 4, 2016 at 5:06 PM, Jamal G. Khan <m.jamalghaus@gmail.com> wrote:

Recto says $81-M heist 'made in China'

By Patricia Lourdes Viray (philstar.comUpdated April 1, 2016 - 3:17pm

RELATED: Kim Wong tags 2 Chinese in $81-M heist

Kim Wong tags 2 Chinese in $81-M heist

By Marvin Sy and Christina Mendez (The Philippine Star) Updated March 30, 2016 - 12:00am

MANILA, Philippines – Initially tagged as a principal player in the laundering of $81 million stolen from Bangladesh, Chinese-Filipino casino junket operator Kim Wong yesterday named instead two Chinese nationals who brought the money to the Philippines and had it deposited in the Rizal Commercial Banking Corp. (RCBC).

Read more at:  http://www.philstar.com/headlines/2016/03/30/1567568/kim-wong-tags-2-chinese-81-m-heist

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ৪৬ লাখ ডলার ফেরত দিলেন কিম অং

www.banglatribune.com › জাতীয়



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] বেলায় অবেলায় রবীন্দ্রনাথ



বেলায় অবেলায় রবীন্দ্রনাথ

প্রকাশ : ০৮ মে ২০১৬, ০০:০০ | আপডেট : ০৮ মে ২০১৬, ০০:৩৮ | প্রিন্ট সংস্করণ

আতা সরকার

বাঙালি এখনো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে নিয়ে গর্ব করে। এ ধারা চলবে বহুকাল। বাঙালির অস্তিত্বের সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়ানো তিনি। বিশ্বকবি বা কবিগুরু অভিধার মধ্যে আর আটকে নেই, তিনি আরও গভীরে ঢুকে গিয়েছেনÑ তার সমূহ সার্বিকতা নিয়ে।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা কবিতার, এমনকি বাংলা সাহিত্যেÑ গল্পে, উপন্যাসে, নাটকে, পত্রালাপে, প্রবন্ধে, মননশীল চিন্তা প্রকাশে সর্বত্রইÑ গতিমান ধারা সৃষ্টি করেছেন। শুরু থেকেই তাকে ঘিরে, তাকে কেন্দ্র করে ঝড়ো হাওয়া, এখনো তাই। রবীন্দ্রসাহিত্যের জীবন্ত-প্রভায় তার অস্তিত্ব রয়ে যাবে কালে-কালে।

বাঙালি পালা-পার্বণে, সুখে-দুঃখে, আনন্দ-উল্লাসে-উৎসবে, অনুষ্ঠানে, প্রার্থনায়, পূজায় এমনকি আটপৌরে প্রাত্যহিকতার নানান অবয়বে রবীন্দ্রনাথের সঙ্গ-সাহচর্যে অভিষিক্ত হয়। আবার বাদ-প্রতিবাদ লড়াকু দিনেরও সাথী তিনি। প্রাণরস ও শক্তিবোধ সংগ্রহ করা হয় তারই সাহিত্য থেকে। ধর্মাধর্মের ঊর্ধ্বে অভিন্ন বাঙালি সত্তার অস্তিত্ব হিসেবে তাকে পাওয়া যায়।

রবীন্দ্রনাথের সাহিত্য-জীবনের শুরু থেকেই বণিক প্রজন্মের মুখোমুখি দাঁড়াতে হয়েছে। শুরুতে তার পূর্বপ্রজন্মের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে মোকাবিলা করতে হয়েছে 'ঠাকুরবাড়ির রবি সেও আবার কবি'Ñ এ উপহাসকে। তাদের ছাপিয়ে তিনি এগিয়ে গেছেন। মুখোমুখি হতে হয়েছে সতীর্থদের। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের তরুণরা তার মুখোমুখি দাঁড়িয়েছেন। আধুনিক কাব্য-উপকরণ সাহিত্যিক হাতিয়ার নিয়ে তাকে ঘায়েল করতে চেয়েছেন। এমনকি এখনো যে কোনো তরুণ কবি বুক চিতিয়ে ঋজু দাঁড়িয়ে বলতে পারেন : এই আমি। এ জগৎকে ধারণ করেছি। আবাহন করেছি একালকে। সময়ের সব সাজসজ্জায় আমি। আশ্চর্য, রবীন্দ্রনাথ অবলীলায় তাকেও অতিক্রম করে কালের মহাসড়ক বেয়ে এগিয়ে চলেন। কাল-অতিক্রম করার এ অসাধারণ ক্ষমতা তিনি অর্জন করে নিয়েছেন বাঙালিবোধের মাঙ্গলিকতা থেকে। বাঙালি সত্তার অন্তর্গত গভীর চৈতন্য থেকে।

ভারতীয় আবহমান মিশ্র-দর্শনের ভাববাদ, মঙ্গলবোধ, ইহজাগতিকা ও কর্মযোগ, জীবনাচার ও জীবনচর্চা, ধর্মশাস্ত্রের মরমিয়া এসব কিছুকেই ধারণ করেছেন তিনি। তিনি তার চৈতন্য জীবনদেবতায় সমর্পিত করতে চেয়েছেন, খুঁজে ফিরেছেন মানুষের মাঝে দেবতার অস্তিত্ব, সাধন-ভজন করেছেন মঙ্গলবোধের, তার দীপ জ্বালাতে চেয়েছেন অন্তর্লোকে। ধারণ করেছেন মহাকালকে। জড়িয়ে দিয়েছেন সমকালকে। আবাহন করেছেন সময়ের অনাদি কালকে। এভাবেই ঘটেছে তার সৃজনশীলতার ব্যাপ্তি।

তার পক্ষেই সম্ভব হয়েছে ভবিষ্যৎ-কালকেও অতিক্রম করে নিজের কবিতা প্রোথিত করা : 'আজি হতে শতবর্ষ পরে/ কে তুমি পড়িছ বসি আমার কবিতাখানি/ কৌতুকভরে/আজি হতে শতবর্ষ পরে!' আবার তিনিই ভবিষ্যৎ-প্রজন্মের কবিকে আগাম অভিবাদন জানাতে পারেন নির্দ্বিধায় : 'আজি হতে শতবর্ষ পরে/ এখন করিছে গান সে কোন নূতন কবি/ তোমাদের ঘরে! আজিকার বসন্তের আনন্দ-অভিবাদন/পাঠায়ে দিলাম তাঁর করে।/ আমার বসন্তগান তোমার বসন্তদিনে/ ধ্বনিত হউক ক্ষণতরেÑ/ হৃদয়স্পন্দনে তব, ভ্রমরগুঞ্জনে নব,/পল্লমর্মরে/ আজি হতে শতবর্ষ পরে।' (১৪০০ সাল : চিত্রা)

'গীতাঞ্জলি'র ইংরেজি সংস্করণের বদৌলতে বিশ্ব রবীন্দ্রনাথকে খানিকটা চিনেছে। কিন্তু সে চেনাটা সম্পূর্ণ নয়। গীতাঞ্জলির ভাবময়তা যে আধ্যাত্মিক পরিবেশ তৈরি করে, বিশেষ করে ইংরেজির অনুবাদগুলোয় তাতে তাকে ভারতীয় দর্শনের আধ্যাত্মিক সাধক বলে মনে হয়, মনে করা হয়েছিল তিনি ভারতীয় ধ্রুপদী সাহিত্যের প্রতিনিধিত্ব করছেন। এ গ্রন্থ 'মরমি কবি' হিসেবে তার পরিচয় তুলে ধরে। নোবেল পুরস্কারদাতা সুইডিশ অ্যাকাডেমিও গীতাঞ্জলিকে 'সেরা আদর্শবাদী রচনা' বলে অভিধা দেয়।

এভাবে পশ্চিমা জগৎ তাকে জানায় পারলৌকিকতায় নিমজ্জিত অধ্যাত্মবাদের কবি হিসেবে। প্রসঙ্গান্তরে ড. আনিসুজ্জামানের অবলোকন : 'এর ফলে, রবীন্দ্রসাহিত্যের বিষয় যে ইহজগৎ ও মানুষÑ মানুষের চিরকালীন আবেগ-অনুভূতি এবং সমকালীন জীবনের নানারকম ঘাত-প্রতিঘাতÑ সে কথাটা পাশ্চাত্য জগৎ বিশেষ করে জানল না। রবীন্দ্রনাথ যখন বর্তমান বিশ্ব ও তার সমস্যা নিয়ে কথা বলতে গেলেন, তখন পাশ্চাত্যের পাঠক ও শ্রোতাদের কানে তা বেসুরো ঠেকল। এই বৃত্তাবদ্ধতা থেকে বেরিয়ে আসতে রবীন্দ্রনাথের অনেক সময় লেগেছিল।' (ভূমিকা : গীতাঞ্জলি)

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের দর্শন গভীর তাৎপর্যময়। এ দর্শন একদিকে যেমন অবলোকন, অন্য অর্থে ভাব-মতবাদ। তিনি মানুষ, তার জীবনাচার, ভাবজগৎ পর্যবেক্ষণ করেছেন গভীরভাবে। সেখান থেকে উৎসারিত হয়েছে মনো-দর্শন, যা আবার ভারতীয় দর্শন-ঐতিহ্যে জারিত। কোথাও কোনো ঘটনা দেখাটা স্বাভাবিক পর্যবেক্ষণ। কিন্তু ঘটনার সার্বিক ব্যাখ্যা দেওয়াটা হলো গুরুত্বপূর্ণ এবং এর প্রয়োগ সাহিত্যকে মহত্তম পর্যায়ে তুলে দেয়। সাহিত্যকে করে কালোত্তীর্ণ।

জমিদার-তনয় বলে তার দিকে বাঁকা চোখে তাকানোর প্রবণতাও ছিল কারও কারও। উচ্ছন্নে যাওয়া জমিদারির দেখভালের দায়িত্বও তাকে পালন করতে হয়েছিল। এ সম্পর্কেও কেউ কেউ লোমহর্ষক ও অরোমাঞ্চকর গল্প বলেন কেউ কেউ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের প্রখর দৃষ্টি ও গভীর পর্যবেক্ষণ গ্রামের মানুষের জীবনযাপন ও ভাব-ভাবনা, আচার-আচরণ যত ঘনিষ্ঠভাবে তুলে এনেছে, তার সাক্ষী হয়ে আছে গল্পগুলো, কিছু কিছু কবিতাও। প্রাসঙ্গিক, শিল্প-বিপ্লবের আধুনিক বিশ্বে আধুনিক ছোটগল্পের যখন বিকাশ ঘটছে, ঠিক সে সময়টাতেই রবীন্দ্রনাথ আধুনিকতম ছোটগল্প বিশ্বকে উপহার দেন।

রবীন্দ্রনাথ নিরন্তর নিজেকে সম্পাদনা করেছেন। করতে করতে কাল-উপযোগিতা তৈরি করেছেন। প্রয়োজনে নিজের দুর্বল রচনাগুলো অস্বীকার করেছেন। কোনো কবি বা লেখক নিজেরই রচনায় সম্পাদক হওয়া কঠিন বিষয়। তার পা-ুলিপির চিত্রময় কাটাকুটি এর প্রমাণ দেয়। তার এ চরিত্রটির পরিচয় পাওয়া যায় 'সঞ্চয়িতা'র ভূমিকায় : 'সন্ধ্যাসঙ্গীত, প্রভাতসঙ্গীত এবং ছবি ও গান এখনো যে বই আকারে চলছে, একে বলা যেতে পারে কালাতিক্রমণ দোষ।' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একালের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। এতদিন পরেও তাকে ত্যাজ্য করার সাহস কি আমাদের আছে? নাকি তাকে নতুন মাত্রায় সম্পাদিত করার?

এখনো তা সম্ভব নয়। বোধহয় কখনই নয়। তিনি বাঙালি সত্তায় প্রোথিত হয়ে গিয়েছেন। বেলায় অবেলায় তার কাছেই আমাদের ফিরে ফিরে আসতে হবে।

 

লেখক : কথাসাহিত্যিক

বিশেষ প্রতিনিধি | আপডেট: ০২:০৩, মে ০৮, ২০১৬ | প্রিন্ট সংস্করণ
Like
      



__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] যৌন হয়রানি : আহসানউল্লাহ'র শিক্ষক ফেরদৌসের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি



আহসানউল্লাহ'র শিক্ষক ফেরদৌসের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি

বাংলা ট্রিবিউন রিপোর্ট১৯:৫০, মে ০৭, ২০১৬
মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস

যৌন হয়রানির মামলায় আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এইউএসটি) শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

দুইদিনের রিমান্ড শেষে শনিবার দুপুরে ঢাকা মহানগর মুখ্য হাকিম (সিএমএম) কাজী কামরুল ইসলাম ওই শিক্ষকের জবানবন্দি গ্রহণ করেন।

সংশ্লিষ্ট আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা (জিআরও) উপপরিদর্শক পার্থ চ্যাটার্জী বাংলা ট্রিবিউনকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, 'তিনি (শিক্ষক) ওই কর্মকাণ্ডের কথা স্বীকার করে আদালতের কাছে জবানবন্দি দিয়েছেন। আদালত তার জবানবন্দি রেকর্ড করেছেন।'

এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসের বিরুদ্ধে আদালতে জবানবন্দি দেন নির্যাতিত ৫ ছাত্রী। এদের মধ্যে দুজন ঢাকা মহানগর হাকিম নুরুননাহার ইয়াসমিনের আদালতে এবং অপর ৩ জন ঢাকা মহানগর হাকিম মো. গোলাম নবী, মারুফ হোসেন ও সাদবির ইয়াসির আহসান চৌধুরীর আদালতে জবানবন্দি দেন।এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন বিভাগের উপ-পরিদর্শক আফরোজা আইরিন কলি এই নির্যাতিত ছাত্রীদের ঢাকা মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে ডেকে জবানবন্দি নেওয়ার জন্য আবেদন করেন। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ (সংশোধনী-২০০৩) এর ২২ ধারায় এই জবানবন্দি নেওয়া হয়।

তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদনের পরে ওই ৫ ছাত্রীকে নিজ জিম্মায় ফিরে যাওয়ার জন্য আদেশ দেন ঢাকা মহানগর হাকিম মো. মাহমুদুল হাসান। এ সময় বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতির আইনজীবী ফাহমিদা আক্তার রিংকি বাদী পক্ষের হয়ে আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তড়িৎ কৌশল বিভাগের ওই শিক্ষক বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বেও রয়েছেন। তিনি প্রক্টোরিয়াল ক্ষমতা ব্যবহার করে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করতেন। ছাত্রীদের নানাভাবে যৌন হয়রানি করতেন। বিভাগে তার নিজের কক্ষে ছাত্রীদের ডাকতেন এবং না আসলে নম্বর কম দেওয়ার হুমকিও দিতেন। সম্প্রতি একজন তরুণ বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধন ২০০৩) এর ১০ ধারায় যৌন হয়রানির অভিযোগ এনে কলাবাগান থানায় একটি মামলা করেন।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের কারণে বাধ্য হয়ে  গত ৩০ এপ্রিল মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসকে বরখাস্ত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার (৪ মে) ভোরে কলাবাগান থানা পুলিশের একটি দল রাজধানীর ইস্কাটনের বাসায় অভিযান চালিয়ে ফেরদৌসকে গ্রেফতার করে। পরে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কলাবাগান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) শামীম আহমেদ শিক্ষক ফেরদৌসকে আদালতে হাজির করে রিমান্ড আবেদন করলে দুইদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন ঢাকা মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেন।

/এসআইটি/এআরআর/ এপিএইচ/

http://www.banglatribune.com/national/news/102885/আহসানউল্লাহ-র-শিক্ষক-ফেরদৌসের-স্বীকারোক্তিমূলক

আরও পড়ুন: 

যৌন হয়রানি : আহসানউল্লাহর সেই শিক্ষক ২ দিনের রিমান্ডে

যৌন হয়রানির অভিযোগে আহসানউল্লাহর শিক্ষক গ্রেফতার

০৪ মে ২০১৬,বুধবার, ১১:১১

নয়া দিগন্ত অনলাইন


যৌন হয়রানি ও শিক্ষার্থীদের অনৈতিক প্রস্তাব দেয়ার অভিযোগে আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে নিজ ফ্ল্যাট থেকে কলাবাগান থানা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এর আগে রাতে তার বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। - See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/115660#sthash.VPFYd1Kw.dpuf

http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/115660


..

www.protidinersangbad.com/.../যৌন-হয়রানি-আহস...

5 hours ago - আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এইউএসটি) সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহফুজুর রশীদ ফেরদৌসের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত। ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় তার এই রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়। আজ বুধবার ঢাকা মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেন শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। মামলায় ...

যৌন হয়রানি: আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষক গ্রেপ্তার - প্রচ্ছদ

www.protidinersangbad.com/.../যৌন-হয়রানি-আহস...

10 hours ago - শিক্ষার্থীদের আন্দোলন এবং মামলা দায়েরের পর যৌন হয়রানির অভিযোগে তেঁজগাওয়ের আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার...

যৌন হয়রানি : আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক গ্রেপ্তার - Amardesh

10 hours ago - ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় রাজধানীর বেসরকারি আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বুধবার সকালে কলাবাগান থানাধীন এলাকার একটি বাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। কলাবাগান থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইকবাল হোসেন ওই ...

যৌন হয়রানির অভিযোগে আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক গ্রেফতার

bangla.irib.ir/.../...
Islamic Republic of Iran Broadcasting
10 hours ago - ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগে আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এইউএসটি) সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ মাহফুজুর রশীদ ফেরদৌসকে গ্রেফতার করেছে &#8230;

যৌন হয়রানি: আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বরখাস্ত | দৈনিক শিক্ষা

www.dainikshiksha.com/যৌন-হয়রানি-আহসানউ...

যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠার পর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে এক শিক্ষককে বরখাস্ত করেছে রাজধানীর আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বরখাস্ত মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌস বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়টির তড়িৎ কৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বও পালন করছিলেন।

যৌন হয়রানি: আহসানউল্লাহর শিক্ষক বরখাস্ত

4 days ago - যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠায় রাজধানীর আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের তড়িৎ কৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাহফুজুর রশিদ ফেরদৌসকে বহিস্কার করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টরের দায়িত্বও পালন করছিলেন। একই বিভাগের ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগে শনিবার সকাল ১০টা থেকে ...

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি: আহসানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক গ্রেপ্তার ...

11 hours ago - নিজস্ব প্রতিবেদকআরটিএনএনঢাকা: ছাত্রীদের যৌন হয়রানির অভিযোগে রাজধানীর আহসানউল্লাহ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (এইউএসটি) ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনি.






__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___