Banner Advertiser

Saturday, September 30, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।

One hindu told, idol is to god, what portrait is to the person in portrait;.they dump many in river after end of puja. They use it as a reference of ditection for their prayer, as Kava sharif is for muslim. Almighty is omipresent, but kaca is important for prayer , not because Almighty is only there. As matter of fact prophet did wanted remove it before Omar protested. Omar before taking up.Islam for religion was idol worshiper idols that were stored in kava. Many Muslim converted from kafir to muslim like Omar, kava was such a important part of their pschyee since their childhood, Prophet realizing spiritual comfort they derive from that place, Prohet stoped praying in the direction of jews did and started praying as muslim do today. That doesn't mean muslim like kafir see it as house of God; abecause no artifacts or breathing or dead is not worthy of praying to. Bagdadi made promise to demolish kaba, in IS INTERPRETATION is it haram to give religious sanctity to kaba, because that is from kafir ( kaba worshiper) practice but suni and shia share their point view..

Karfir and hindu practice what can be seen lingo worshiping. Kafir tilted to female , when hindu for male.
Both religions had same origin in minor asia . Bagdadi think Kaba is a baggage from kafir religion. Prophet used that as any other meeting place, but when omar got the reign, the place got back its sanctity in mind of sunni and shia and other denomination that followed, except for some whabis. He think kaba is preventing clean breakaway from kafir, which in turn from Hinduism, because the many muslim showing more reverence to it than what Prophet did.

I dont think hindu idols after end of puja have same or more sanctity than what kaba according sunni or shia. This debate on idols deserve any time from muslim. Unless you have time to play pocket billard like bum. It not for muslim to set rule for religion , only Almighty can judge others religious convuction; so stay away from that role.



--------------------------------------------
On Sat, 9/30/17, DeEldar <shahdeeldar@gmail.com> wrote:

Subject: Re: {PFC-Friends} দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।
To: "bangladesh-progressives googlegroups" <bangladesh-progressives@googlegroups.com>, "mukto-mona@yahoogroups.com" <mukto-mona@yahoogroups.com>
Cc: "Rezaul Karim" <rezaulkarim617@gmail.com>, "Iqbal Kabir" <iqbalkabir582@gmail.com>, "Khabor(email group) DC" <khabor@yahoogroups.com>, "BANGLADESH C.FORUM" <bdesh_cul.forum@yahoo.com>, "Mohammad Gani" <mgani69@gmail.com>, "ranu51@hotmail.com" <ranu51@hotmail.com>, "New England Bnp" <bnp.newengland@yahoo.com>, "azadcop@yahoo.com" <azadcop@yahoo.com>, "Mohiuddin Anwar" <almuntakim@gmail.com>, "Zoglul Husain" <zoglul@hotmail.co.uk>, "pfc" <pfc-friends@googlegroups.com>, "Bijoy Daas" <bijoydaas1971@gmail.com>, "N.E. AWAMI LEAGUE" <ne_awamileague@yahoo.com>, "SITANGSHU GUHA" <sbguha@yahoo.com>, "BANE BANE" <Bane.usa1971@gmail.com>, "Bangla Press" <banglapress@gmail.com>, "Jalal Khan" <jukhan@gmail.com>, "Bangladesh Environment Network" <BEN@listserv.cc.emory.edu>, "Bangladeshi Americans" <bangladeshiamericans@googlegroups.com>, "Muazzam Kazi" <kazi4986@yahoo.com>, "Syed Margoob" <smargoob@yahoo.com>, "Zahirul Bhuiyan" <mukulcity@gmail.com>, "NewEngland Awami League" <neawamileague@gmail.com>, "bane-us@googlegroups.com" <bane-us@googlegroups.com>, "Iqbal Yousuf" <iqbalyousuf1@yahoo.com>, "Bangladeshi Americans" <bangladeshiamericans@gmail.com>, "Suhas Barua" <suhasboston@gmail.com>, "aleem53@yahoo.com" <aleem53@yahoo.com>, "bangla-vision@yahoogroups.com" <bangla-vision@yahoogroups.com>, "Post Card" <abahar.canada@gmail.com>, "Khoniker Othithee" <khoniker.othithee@yahoo.com>, "Muazzam Kazi' via BDPANA" <bdpana@googlegroups.com>, "Mohamed Nazir" <nazir0101@gmail.com>, "nabdc@googlegroups.com" <nabdc@googlegroups.com>, "Isha Khan" <bdmailer@gmail.com>, "zainul321@yahoo.com" <zainul321@yahoo.com>, "Tareque Ahmed" <tareque7@gmail.com>, "S Akhter" <sakhter1015@gmail.com>, "subain1@yahoo.com" <subain1@yahoo.com>
Date: Saturday, September 30, 2017, 7:04 PM

So, low IQ
mosque Mollahs need to start giving sermons to Hindus how
they should follow strictly the Hindu scripture? These pujas
are basically ceremonial and not obligatory to any
practicing or non-practicing Hindus. Hindus are not Muslims
and they won't need any inferior Islamic/Arabic
indoctrination of following a book or books, let alone
hallucinating men authored religious books. Did Hindus start
Durga puja to please English and themselves? If so, that was
a great step towards the rejuvenating the Indian-ess of
India than letting Muslims to dictate a foreign inferior
culture and customs for the Indians. Do you not see what is
happening with all Muslim dominated countries? Muslims are
basically fleeing their own paradises and fellow Muslim
citizens. What have they achieved so far except explosive
breeding, poverty and illiteracy? English colonization of
India was a great blessing in disguise and all Indians
should be thankful to English that English came and put an
end to the Muslim rule and domination. There is no
difference between a foreign Muslim rule or  English rule.
None of them was favoring indigenous Indians. So, if Hindus
have played a cunning game to pit these two animals against
each other, that means they have played a brilliant Chankya
game without poor Muslims getting the idea. But India has
become Muslim choke-hold free country!

So, if Durga puja has started it all, more power to
this fictional Durga. I say, go and celebrate this mighty
Durga forever even that would rightly tickle many Mollahs in
their genital areas. The game is pretty fair and square.
These Mollahs need to adopt living in a pluralistic society
by respecting other culture and customs. Otherwise, many
more Rohingas would be repatriated from many other
countries. How that would benefit these witless Mollahs?

2017-09-30 17:38
GMT-04:00 Rezaul Karim <rezaulkarim617@gmail.com>:
আজ আমাদের আশ
পাশের যেসমস্ত হিন্দু
বন্ধু বান্ধব,  পাড়া
প্রতিবেশিরা খুব
আনন্দের সাথে
দূর্গোৎসব পালন করছে সে
দূর্গোৎসবের কোনো
পাত্তাই মেলে না বেদ, 
গীতা,  মহাভারতে।
দেখুন
রেফ্যারেন্সসহ...১)
শারদীয় দূর্গা
পূজাহিন্দু
ধর্মেরই
কোনঅনুষ্ঠান নয়।
শারদীয়
দূর্গাপূজার
সৃষ্টির
ইতিহাসবলে- যখন
ব্রিটিশ
দস্যুরাবাংলা দখল
করে, তখনপলাশীর
অন্যতমবিশ্বাসঘাতক
হিন্দু
(নাম:নবকৃষ্ণ) ঐ
দস্যু
বাহিনীকেঅবৈধ
কর্মের
মাধ্যমেমনোরঞ্জনের
জন্য একঅনুষ্ঠানের
প্রচলন করে।
ঐঅনুষ্ঠান থেকেই
দূর্গাপূজার
আবির্ভাব
ঘটে।(ইতিহাস পড়ুন-
http://bit.ly/2dhG3QI )
২) দূর্গাপূজা
মূর্তি
বানাতেপতিতালয়ের
মাটি লাগে(সূত্র:
'সানন্দা',
১৮ইএপ্রিল, ১৯৯১)
কিন্তুপতিতাদেরই
পূজা করতেদেয় না
হিন্দুরা।
২০১৩সালের আগে
কলকাতারপতিতাপল্লীর
মেয়েরাপূজা করতে
পারতো না।( http://bit.ly/2dxRtBX )
৩)দূর্গা পূজা
মানেমহিষাসুরকে বধ
করারকল্পকাহিনী।
কিন্তুমহিষাসুরকে
দেবতামানে ভারতের
অনেকএলাকা। তারা
দূর্গারপূজা করে
না,
মহিষাসুরেরপূজা
করে, অর্থাৎ
এরাদূর্গা পূজার
বিরোধী।( http:// bit.ly/2dVko1Q )দূর্গা পূজা
যদি
হিন্দুদেরধর্মীয়
পূজাই হতো তবেসারা
ভারত জুড়ে
তারঅস্তিত্ব
মিলতো। কিন্তুদেখা
যাচ্ছে শুধু
বঙ্গতেইএই পূজার
অস্তিত্বমিলছে।
তার মানেইতিহাস
অনুসারে
এটাহিন্দুদের কোন
ধর্মীয়অনু্ষ্ঠান
নয়, বরংব্রিটিশদের
মনোরঞ্জনেবাংলার
বিশ্বাসঘাতকহিন্দুদের
সৃষ্টি করা
একটিপার্টি মাত্র,
যা ২০০ বছরব্রিটিশ
দাসত্বের
কথাইস্মরণ করিয়ে
দেয়।বিশ্বাস
কতিপয়বিশ্বাসঘাতক
যবন হিন্দু ওখ্রিস্টানদের
বানানো এপূজা
কিছুতেই কোন
ধর্মীয়অনুষ্ঠান
হতে পারে না।তাই এ
পূজা বর্জন
করাইখাটি
হিন্দুত্বের
লক্ষণহওয়ার কারণ
বলে মনেকরি। আরো
পড়তেপারেনঃ
১৯৯৭-এর ৫ইঅক্টোবর
তারিখেরকলকাতার
আনন্দবাজারপত্রিকার
রবিবাসরীয়তে'ক্লাইভের
দুর্গোৎসব'প্রবন্ধ।

সংগৃহিত

On Sep 30, 2017 1:22
PM, "DeEldar" <shahdeeldar@gmail.com>
wrote:
Many brainless people have taken a foreign
religion without finding their own God/gods in their own
land but an Arabian God that was imposed on them with the
promise of an imaginary heaven.... because that does not
need to be delivered right way but after the death. So, what
they follow is an Arab authored scripture in Arabic which
has no connection to the land they are born and reside. I
call them people with no roots and no heritage. At least
Hindus and Buddhists have their own indigenous Gods, leaders
and their own religious philosophy.... rather than having
tofollow some foreign holy crooks.    

2017-09-30 12:48
GMT-04:00 Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>:
আমি মাঝে মধ্যে
ভাবি ১০০০ হাজার বছরের
এত নির্যাতনের পরও কেন
হিন্দু ধর্ম শেষ হয়ে
যায়নি? নীচের ছোট্ট
দু'টি ভিডিও সম্ভবত: এর
উত্তর:https://www.facebook.com/sitan
gshu.guha/videos/1021467923072 0369/

https://www.facebook.com/sitan
gshu.guha/videos/1021468226275 6168/
প্রকৃতি
ও উৎসব মুখর এই ধর্ম শেষ
হবার নয়, বিশ্বব্যাপী
ইসলামী নির্যাতনের
প্রেক্ষিতে সকল ধর্মের
মানুষ এখন জাগছে,
হিন্দুরাও জাগছে।
এতকাল হিন্দু ধর্ম থেকে
শুধু গেছে, এখন
হিন্দুরা অন্যদের
গ্রহণ শুরু করেছে। যদিও
ধর্মভিত্তিক জাগরণ
মনুষ্যের জন্যে শুভ নয়,
কিন্তু ইসলামী
সন্ত্রাস সেই অশুভ
কাজটি করে দিয়েছে। 
নয়ন
চ্যাটার্জী কোন হিন্দু
নন, ইনি 'বাঁশের
কেল্লার' ছদ্দবেশী
হিন্দু। উনি কি লিখেছেন
তা পড়ে খুশি হবার কোন
কারণ দেখিনা।
হিন্দুধর্ম সমুদ্রের
মত, এটি বুঝতে হলে জ্ঞান
চাই, পড়তে হবে, জানতে
হবে। একখান বই পড়ে এটি
বোঝা যাবেনা। আমি নিজেও
বুঝিনা, তবে এটুকু
বুঝেছি যে, 'ভক্তি ও
ভালবাসা' এই ধর্মের
শেষ কথা। এই ভালবাসা
শুধু মানুষকে নয়,
'জীব'-কে, প্রকৃতিকে।
দূর্গা প্রকৃতির একটি
ক্ষুদ্র অংশ মাত্র?
ধন্যবাদ। 

2017-09-30 12:16
GMT-04:00 Rezaul Karim <akmrpatwari@msn.com>:
It's
good to know, why Hindus do things what they do as puja,
worshipping idols, even they are not prescribed in their
scriptures.দূর্গা
পূজা কিন্তু কখনই
হিন্দুদের কোন ধর্মীয়
অনুষ্ঠান ছিলো না।Noyon
Chatterjee6:10
AM 2
comments ইতিহাসে
দুর্গাপূজা সর্বপ্রথম
পালিত হয় অত্যাচারী
রাজা কংসনারায়ণের
দ্বারা ঘোড়শ শতাব্দীতে
ধনরত্নের দাপট দেখানোর
উদ্দেশ্যে। তখন হিন্দু
জমিদার ও মহাজনরা টাকার
খেলা দেখানোর জন্য এই
দুর্গাপূজা নামক
মচ্ছবে লিপ্ত হতো।
কিন্তু এটা ছিলো
বাসন্তী (চৈত্র মাসের)
দুর্গাপূজার ইতিহাস,
(আশ্বিন মাসের) শারদীয়
নয়। শারদীয় দূর্গা পূজা
নামক উৎসবের প্রথম
সৃষ্টি ১৭৫৭ সালের
পলাশী যুদ্ধের পর।
পলাশীর যুদ্ধের পর ইস্ট
ইন্ডিয়া কোম্পানির
দস্যুদের এক সংবর্ধনা
দিতে চেয়েছিলো বাংলার
কতিপয় বিশ্বাসঘাতক
হিন্দু। মূলত ঐ
সংবর্ধনা অনুষ্ঠান
থেকেই আজ এই 'শারদীয়
দূর্গা পূজা'র সৃষ্টি।
উল্লেখ্য পলাশীর
যুুদ্ধে যারা বাংলার
সাথে যারা
বিশ্বাসঘাতকতা
করেছিলো তার মধ্যে
অন্যতম ছিলো নবকৃষ্ণ
নামক এক হিন্দু।
নবকৃষ্ণ পেশায় ছিলো
মুন্সি এবং
আরবী,ফার্সী, ইংরেজী,
সংস্কৃত সহ অনেক ভাষা
জানতো। পলাশী
চক্রান্তে মূলত এই
নবকৃষ্ণই ক্লাইভের
দোভাষী হিসাবে কাজ
করেছিলো। এই নবকৃষ্ণ
না থাকলে ক্লাইভ এত সহজ
ভাবে এবং দ্রুত দেশীয়
জমিদার ও রাজাদের সাথে
সম্পর্ক স্থাপন করতে
পারতো না, পারতো না
বাংলা দখল করতে। পলাশীর
যুদ্ধের পর বৃটিশরা
মুর্শিদাবাদের ৫০ কোটি
টাকা লুন্ঠন করেছিলো।
ভাগের বাটোয়ারা
অনুযায়ী নবকৃষ্ণ
পেয়েছিলো আট কোটি টাকা।
পলাশী যুদ্ধের পর
বিশ্বাসঘাতক নবকৃষ্ণ
চেয়েছিলো ক্লাইভকে
সংবর্ধনা দিতে। কিন্তু
সে সময় কলকাতায় বড় কোন
গির্জা ছিলো না। তাই
নবকৃষ্ণ এক ফন্দি আটলো।
সে বাড়িতে ৪দিন দিন
ব্যাপী এক পার্টি দিতে
চাইলো, যা সেকলের কাছে
পরিচিত ছিল কোম্পানীর
পূজো হিসেবে। যা আজও
শোভাবাজার রাজবাড়ির
পূজো বলে টিকে আছে।
কালক্রমে এই সংবর্ধনা
অনুষ্ঠান পরিণত হয়
শারদীয় দূর্গা পূজা
রূপে। তাই
দেশপ্রেমিকরা এই
পুজোকে 'বেইমানের
পুজো' বলে আখ্যা দিতো৷
বঙ্কিমচন্দ্রও জানত যে
লর্ড ক্লাইভের আমলেই
দুর্গার সৃষ্টি। সে এও
জানত যে ওটা ইংরেজদেরই
কারসাজি।
"বঙ্কিমচন্দ্র
বিদ্রুপ করিয়া
লিখিয়াছিল যে, পরে
দুর্গাপূজার মন্ত্রও
ইংরাজিতে পঠিত হইবে।"
(তথ্যসূত্র : এ এক অন্য
ইতিহাস- গোলাম আহমদ
মোর্তজা, বিশ্ববঙ্গীয়
প্রকাশন, কলকাতা,
পৃষ্ঠা ৩২-৩৪) পূজা নামক
এ অনুষ্ঠানগুলোতে
মদ-বাইজি এবং
বারবাণিতাদের অবাধ
আয়োজন থাকতো। সাথে
ব্রিটিশদের জন্যে
থাকতো গোমাংস সহযোগে
ডিনার। উনবিংশ শতকে
নবকৃষ্ণের দেখা দেখি সব
পুজোতেই মদ্যপান, নারী
এবং গোমাংস সহযোগে
উদ্যোম পার্টি করা হতো
ব্রিটিশদের নিয়ে।
দুর্গাপুজোর
জনপ্রিয়তার এটাই মূল
কারন যে তা বৃটিশদের
পৃষ্ঠপোষকাতে তাদের
উমেদারদের জন্যেই
জনপ্রিয় হয়েছে। ১৮৪০
সাল পর্যন্ত এই
ট্রাডিশন বজায় ছিল।
অনেক ব্রিটিশ নিজেরাই
পুজো দিতো-পার্টি
দিতো। শেষে পুজোর সময়
বারবানিতা এবং
বাইজিদের নিয়ে এত
টানাটানি এবং টানাটানি
থেকে
রেষারেশি,মারামারি হতে
লাগল, কোম্পানী আইন করে,
বৃটিশদের দূর্গাপুজো
থেকে বিরত করে। দূর্গা
পূজা যদি হিন্দুদের
ধর্মীয় পূজাই হতো তবে
সারা ভারত জুড়ে তার
অস্তিত্ব মিলতো।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে
শুধু বঙ্গতেই এই পূজার
অস্তিত্ব মিলছে। তার
মানে ইতিহাস অনুসারে
এটা হিন্দুদের কোন
ধর্মীয় অনু্ষ্ঠান নয়,
বরং ব্রিটিশদের
মনোরঞ্জনে বাংলার
বিশ্বাসঘাতক
হিন্দুদের সৃষ্টি করা
একটি পার্টি মাত্র, যা
২০০ বছর ব্রিটিশ
দাসত্বের কথাই স্মরণ
করিয়ে দেয়। বিশ্বাস
কতিপয় বিশ্বাসঘাতক
হিন্দু ও যবন
খ্রিস্টানদের বানানো এ
পূজা কিছুতেই কোন
ধর্মীয় অনুষ্ঠান হতে
পারে না। তাই এ পূজা
বর্জন করাই খাটি
হিন্দুত্বের লক্ষণ
হওয়ার কারণ বলে মনে
করি। পড়তে
পারেন:১৯৯৭-এর ৫ই
অক্টোবর তারিখের
কলকাতার আনন্দবাজার
পত্রিকার রবিবাসরীয়তে
'ক্লাইভের
দুর্গোৎসব'
প্রবন্ধ।

http://www.noyonchatterjee.com/201
6/09/blog-post_66.html?m=1






--

You received this message because you are subscribed to the
Google Groups "PFC-Friends" group.

To unsubscribe from this group and stop receiving emails
from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@google
groups.com.

For more options, visit https://groups.google.com/d/op
tout.




--
Sitanggshu Guha




--

--

Disclaimer: All content provided on this discussion forum is
for informational purposes only. The owner of this forum
makes no representations as to the accuracy or completeness
of any information on this site or found by following any
link on this site. The owner will not be liable for any
errors or omissions in this information nor for the
availability of this information. The owner will not be
liable for any losses, injuries, or damages from the display
or use of this information.

This policy is subject to change at anytime.



---

You received this message because you are subscribed to the
Google Groups "Bangladesh Progressives" group.

To unsubscribe from this group and stop receiving emails
from it, send an email to bangladesh-progressives+unsubs
cribe@googlegroups.com.

For more options, visit https://groups.google.com/d/op
tout.







------------------------------------
Posted by: Khoniker Othithee <khoniker.othithee@yahoo.com>
------------------------------------

****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration:
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
-Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190
------------------------------------

Yahoo Groups Links

<*> To visit your group on the web, go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/

<*> Your email settings:
Individual Email | Traditional

<*> To change settings online go to:
http://groups.yahoo.com/group/mukto-mona/join
(Yahoo! ID required)

<*> To change settings via email:
mukto-mona-digest@yahoogroups.com
mukto-mona-fullfeatured@yahoogroups.com

<*> To unsubscribe from this group, send an email to:
mukto-mona-unsubscribe@yahoogroups.com

<*> Your use of Yahoo Groups is subject to:
https://info.yahoo.com/legal/us/yahoo/utos/terms/

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।



Mr. Guha,
      Idol warships not 1,000 years old. It's much more older than anyone can imagine. Any book of religion you read, will explain the same. 

Following story you will find in four books:

""আর, আমি ইতিপূর্বে ইব্রাহীমকে তার সৎপন্থা দান করেছিলাম এবং আমি তার সম্পর্কে সম্যক পরিজ্ঞাত ও ছিলাম।
যখন তিনি তাঁর পিতা ও তাঁর সম্প্রদায়কে বললেনঃ এই মূর্তিগুলো কী, যাদের তোমরা পূজারী হয়ে বসে আছ।
তারা বললঃ আমরা আমাদের বাপ-দাদাকে এদের পুজা করতে দেখেছি।
তিনি বললেনঃ তোমরা প্রকাশ্য গোমরাহীতে আছ এবং তোমাদের বাপ-দাদারাও।

তারা বললঃ তুমি কি আমাদের কাছে সত্যসহ আগমন করেছ, না তুমি কৌতুক করছ?
তিনি বললেনঃ না, তিনিই তোমাদের পালনকর্তা যিনি নভোমন্ডল ও ভুমন্ডলের পালনকর্তা, যিনি এগুলো সৃষ্টি করেছেন; এবং আমি এই বিষয়েরই সাক্ষ্যদাতা।

আল্লাহর কসম, যখন তোমরা পৃষ্ঠ প্রদর্শন করে চলে যাবে, তখন আমি তোমাদের মূর্তিগুলোর ব্যাপারে একটা ব্যবস্থা অবলম্বন করব।

অতঃপর তিনি সেগুলোকে চূর্ণ-বিচুর্ণ করে দিলেন ওদের প্রধানটি ব্যতীতঃ যাতে তারা তাঁর কাছে প্রত্যাবর্তন করে।

তারা বললঃ আমাদের উপাস্যদের সাথে এরূপ ব্যবহার কে করল? সে তো নিশ্চয়ই কোন জালিম।

কতক লোকে বললঃ আমরা এক যুবককে তাদের সম্পর্কে বিরূপ আলোচনা করতে শুনেছি; তাকে ইব্রাহীম বলা হয়।

তারা বললঃ তাকে জনসমক্ষে উপস্থিত কর, যাতে তারা দেখে।

তারা বললঃ হে ইব্রাহীম তুমিই কি আমাদের উপাস্যদের সাথে এরূপ ব্যবহার করেছ?

তিনি বললেনঃ না এদের এই প্রধানই তো একাজ করেছে। অতএব তাদেরকে জিজ্ঞেস কর, যদি তারা কথা বলতে পারে।

অতঃপর মনে মনে চিন্তা করল এবং বললঃ লোক সকল; তোমরাই বে ইনসাফ।

অতঃপর তারা ঝুঁকে গেল মস্তক নত করে, তুমি তো জান যে, এরা কথা বলে না

তিনি বললেনঃ তোমরা কি আল্লাহর পরিবর্তে এমন কিছুর এবাদত কর, যা তোমাদের কোন উপকার ও করতে পারে না এবং ক্ষতিও করতে পারে না ?

ধিক তোমাদের জন্যে এবং তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরই এবাদত কর, ওদের জন্যে। তোমরা কি বোঝ না?

তারা বললঃ একে পুড়িয়ে দাও এবং তোমাদের উপাস্যদের সাহায্য কর, যদি তোমরা কিছু করতে চাও।

আমি বললামঃ হে অগ্নি, তুমি ইব্রাহীমের উপর শীতল ও নিরাপদ হয়ে যাও।

তারা ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে ফন্দি আঁটতে চাইল, অতঃপর আমি তাদেরকেই সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্থ করে দিলাম।"""

"কতক মানুষ জ্ঞান; প্রমাণ ও উজ্জ্বল কিতাব ছাড়াই আল্লাহ সম্পর্কে বিতর্ক করে।"

""মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বন্দ্বে জড়িত হয়ে আল্লাহর এবাদত করে। যদি সে কল্যাণ প্রাপ্ত হয়, তবে এবাদতের উপর কায়েম থাকে এবং যদি কোন পরীক্ষায় পড়ে, তবে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। সে ইহকালে ও পরকালে ক্ষতিগ্রস্ত। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি""



Razzak A. Syed


Sent from my iPhone



On 1 Oct 2017, at 3:48 am, Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:

আমি মাঝে মধ্যে ভাবি ১০০০ হাজার বছরের এত নির্যাতনের পরও কেন হিন্দু ধর্ম শেষ হয়ে যায়নি? নীচের ছোট্ট দু'টি ভিডিও সম্ভবত: এর উত্তর:

https://www.facebook.com/sitangshu.guha/videos/10214679230720369/

https://www.facebook.com/sitangshu.guha/videos/10214682262756168/


প্রকৃতি ও উৎসব মুখর এই ধর্ম শেষ হবার নয়, বিশ্বব্যাপী ইসলামী নির্যাতনের প্রেক্ষিতে সকল ধর্মের মানুষ এখন জাগছে, হিন্দুরাও জাগছে। এতকাল হিন্দু ধর্ম থেকে শুধু গেছে, এখন হিন্দুরা অন্যদের গ্রহণ শুরু করেছে। যদিও ধর্মভিত্তিক জাগরণ মনুষ্যের জন্যে শুভ নয়, কিন্তু ইসলামী সন্ত্রাস সেই অশুভ কাজটি করে দিয়েছে। 


নয়ন চ্যাটার্জী কোন হিন্দু নন, ইনি 'বাঁশের কেল্লার' ছদ্দবেশী হিন্দু। উনি কি লিখেছেন তা পড়ে খুশি হবার কোন কারণ দেখিনা। হিন্দুধর্ম সমুদ্রের মত, এটি বুঝতে হলে জ্ঞান চাই, পড়তে হবে, জানতে হবে। একখান বই পড়ে এটি বোঝা যাবেনা। আমি নিজেও বুঝিনা, তবে এটুকু বুঝেছি যে, 'ভক্তি ও ভালবাসা' এই ধর্মের শেষ কথা। এই ভালবাসা শুধু মানুষকে নয়, 'জীব'-কে, প্রকৃতিকে। দূর্গা প্রকৃতির একটি ক্ষুদ্র অংশ মাত্র? ধন্যবাদ। 



2017-09-30 12:16 GMT-04:00 Rezaul Karim <akmrpatwari@msn.com>:

It's good to know, why Hindus do things what they do as puja, worshipping idols, even they are not prescribed in their scriptures.

দূর্গা পূজা কিন্তু কখনই হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান ছিলো না।

 ইতিহাসে দুর্গাপূজা সর্বপ্রথম পালিত হয় অত্যাচারী রাজা কংসনারায়ণের দ্বারা ঘোড়শ শতাব্দীতে ধনরত্নের দাপট দেখানোর উদ্দেশ্যে। তখন হিন্দু জমিদার ও মহাজনরা টাকার খেলা দেখানোর জন্য এই দুর্গাপূজা নামক মচ্ছবে লিপ্ত হতো। কিন্তু এটা ছিলো বাসন্তী (চৈত্র মাসের) দুর্গাপূজার ইতিহাস, (আশ্বিন মাসের) শারদীয় নয়। শারদীয় দূর্গা পূজা নামক উৎসবের প্রথম সৃষ্টি ১৭৫৭ সালের পলাশী যুদ্ধের পর। পলাশীর যুদ্ধের পর ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির দস্যুদের এক সংবর্ধনা দিতে চেয়েছিলো বাংলার কতিপয় বিশ্বাসঘাতক হিন্দু। মূলত ঐ সংবর্ধনা অনুষ্ঠান থেকেই আজ এই 'শারদীয় দূর্গা পূজা'র সৃষ্টি। উল্লেখ্য পলাশীর যুুদ্ধে যারা বাংলার সাথে যারা বিশ্বাসঘাতকতা করেছিলো তার মধ্যে অন্যতম ছিলো নবকৃষ্ণ নামক এক হিন্দু। নবকৃষ্ণ পেশায় ছিলো মুন্সি এবং আরবী,ফার্সী, ইংরেজী, সংস্কৃত সহ অনেক ভাষা জানতো। পলাশী চক্রান্তে মূলত এই নবকৃষ্ণই ক্লাইভের দোভাষী হিসাবে কাজ করেছিলো। এই নবকৃষ্ণ না থাকলে ক্লাইভ এত সহজ ভাবে এবং দ্রুত দেশীয় জমিদার ও রাজাদের সাথে সম্পর্ক স্থাপন করতে পারতো না, পারতো না বাংলা দখল করতে। পলাশীর যুদ্ধের পর বৃটিশরা মুর্শিদাবাদের ৫০ কোটি টাকা লুন্ঠন করেছিলো। ভাগের বাটোয়ারা অনুযায়ী নবকৃষ্ণ পেয়েছিলো আট কোটি টাকা। পলাশী যুদ্ধের পর বিশ্বাসঘাতক নবকৃষ্ণ চেয়েছিলো ক্লাইভকে সংবর্ধনা দিতে। কিন্তু সে সময় কলকাতায় বড় কোন গির্জা ছিলো না। তাই নবকৃষ্ণ এক ফন্দি আটলো। সে বাড়িতে ৪দিন দিন ব্যাপী এক পার্টি দিতে চাইলো, যা সেকলের কাছে পরিচিত ছিল কোম্পানীর পূজো হিসেবে। যা আজও শোভাবাজার রাজবাড়ির পূজো বলে টিকে আছে। কালক্রমে এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠান পরিণত হয় শারদীয় দূর্গা পূজা রূপে। তাই দেশপ্রেমিকরা এই পুজোকে 'বেইমানের পুজো' বলে আখ্যা দিতো৷ বঙ্কিমচন্দ্রও জানত যে লর্ড ক্লাইভের আমলেই দুর্গার সৃষ্টি। সে এও জানত যে ওটা ইংরেজদেরই কারসাজি। "বঙ্কিমচন্দ্র বিদ্রুপ করিয়া লিখিয়াছিল যে, পরে দুর্গাপূজার মন্ত্রও ইংরাজিতে পঠিত হইবে।" (তথ্যসূত্র : এ এক অন্য ইতিহাস- গোলাম আহমদ মোর্তজা, বিশ্ববঙ্গীয় প্রকাশন, কলকাতা, পৃষ্ঠা ৩২-৩৪) পূজা নামক এ অনুষ্ঠানগুলোতে মদ-বাইজি এবং বারবাণিতাদের অবাধ আয়োজন থাকতো। সাথে ব্রিটিশদের জন্যে থাকতো গোমাংস সহযোগে ডিনার। উনবিংশ শতকে নবকৃষ্ণের দেখা দেখি সব পুজোতেই মদ্যপান, নারী এবং গোমাংস সহযোগে উদ্যোম পার্টি করা হতো ব্রিটিশদের নিয়ে। দুর্গাপুজোর জনপ্রিয়তার এটাই মূল কারন যে তা বৃটিশদের পৃষ্ঠপোষকাতে তাদের উমেদারদের জন্যেই জনপ্রিয় হয়েছে। ১৮৪০ সাল পর্যন্ত এই ট্রাডিশন বজায় ছিল। অনেক ব্রিটিশ নিজেরাই পুজো দিতো-পার্টি দিতো। শেষে পুজোর সময় বারবানিতা এবং বাইজিদের নিয়ে এত টানাটানি এবং টানাটানি থেকে রেষারেশি,মারামারি হতে লাগল, কোম্পানী আইন করে, বৃটিশদের দূর্গাপুজো থেকে বিরত করে। দূর্গা পূজা যদি হিন্দুদের ধর্মীয় পূজাই হতো তবে সারা ভারত জুড়ে তার অস্তিত্ব মিলতো। কিন্তু দেখা যাচ্ছে শুধু বঙ্গতেই এই পূজার অস্তিত্ব মিলছে। তার মানে ইতিহাস অনুসারে এটা হিন্দুদের কোন ধর্মীয় অনু্ষ্ঠান নয়, বরং ব্রিটিশদের মনোরঞ্জনে বাংলার বিশ্বাসঘাতক হিন্দুদের সৃষ্টি করা একটি পার্টি মাত্র, যা ২০০ বছর ব্রিটিশ দাসত্বের কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। বিশ্বাস কতিপয় বিশ্বাসঘাতক হিন্দু ও যবন খ্রিস্টানদের বানানো এ পূজা কিছুতেই কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান হতে পারে না। তাই এ পূজা বর্জন করাই খাটি হিন্দুত্বের লক্ষণ হওয়ার কারণ বলে মনে করি। পড়তে পারেন:১৯৯৭-এর ৫ই অক্টোবর তারিখের কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার রবিবাসরীয়তে 'ক্লাইভের দুর্গোৎসব' প্রবন্ধ।


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.



--
Sitanggshu Guha

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Razzak Syed <amsmel@aol.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

Re: [mukto-mona] কল্যাণময়ী মা দুর্গা




2017-09-29 20:21 GMT-04:00 Sukhamaya Bain subain1@yahoo.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

The writer and the publisher of the article are a 'moharaj' and a 'swami', respectively. They are the kind of crooks that have been in the business of fooling the religious fools for a very long time. Obviously, if Durga were 'kolyanmoyee', Hindus would not have been uprooted from their homeland of centuries. I actually contribute money to the Bain family Durga puja in my village in Bangladesh. But I tell my people there that I do it for them to have some fun, not because of anything like a religious belief. I do it particularly because most of the better educated and financially well-to-do Bains do not live in the village anymore.

SuBain

============================

On Friday, September 29, 2017 6:40 PM, "Dristy Pat dristypat5@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 
Durga Puja is just a symbolic occasion for celebration to have fun, just like any other occasions. If Durga was really "Kollyan-Moyee," after performing thousands of Durga Pujas in Bangladesh year after year, Hindus would not have to leave Bangladesh.

So, there is no need to pretend something that is not there. All Pujas are just seasonal festivities for enjoyment and have fun. If people can have fun during any occasion, it is worthy of celebration. 

2017-09-29 8:59 GMT-04:00 'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona] <mukto-mona@yahoogroups.com>:
 

কল্যাণময়ী মা দুর্গা

দুর্গাপূজা যে এক সময় বাংলার গ্রামে গ্রামে হতো তার প্রমাণ, বেশিরভাগ সামর্থ্যবান হিন্দুদের বাড়িতে চণ্ডিমণ্ডপ ছিল। যে যুগে আমরা বাস করছি, দুর্ভাগ্যবশত তা স্বার্থপরতা, হিংসা, মিথ্যাচার ও সংঘর্ষে আন্দোলিত। সুস্থ' চিন্তাশীল, হৃদয়বান মানুষের সংখ্যা যেন কমে আসছে। এমতাবস্থায় ঘন মেঘের আঁধার ভেদ করে শারদ-সূর্যের প্রকাশের মতোই আমাদের সংশয়দীর্ণ হৃদয়ে দিব্যোজ্জ্বল আত্মপ্রকাশ করছেন জগৎমাতা মহাশক্তি দেবীদুর্গা। তার সে আগমনীবার্তা 'নিনাদিত হতেছে অনল অনিলে চির নভোনীলে…।' আমরা দেবী-দুর্গার শ্রীচরণে প্রার্থনা জানাচ্ছি- তিনি আমাদের অন্তরের আসুরিক শক্তিকে বিনাশ করে শুভ শক্তির উদ্বোধন করুন। মা দুর্গা আমাদের সবার সর্বাঙ্গীন কল্যাণ করুন। আমাদের চারপাশের অসংখ্য দারিদ্র্যপীড়িত, অজ্ঞ, রোগগ্রস্ত, গৃহহীন, নিরন্ন মানবের সেবায় আত্মনিয়োগের মাধ্যমে জগৎ মাতার পূজা সম্পূর্ণ হবে। নর-নারীকে এক-একটি প্রতিমা বলে ধারণা করতে পারলে মৃন্ময়ী মূর্তিতে চন্ময়ী মাতা অনুভূত হবে। জ্ঞানে, প্রেমে ও কর্মে সমগ্র বিশ্বের সঙ্গে একাত্মবোধেই দুর্গাপূজার সার্থকতা নিহিত। আদ্যাশক্তি শ্রী দুর্গার কৃপায় আমরা যেন ওই বোধে উত্তীর্ণ হতে পারি।
শরৎকালে বাংলায় মৃন্ময়ী মূর্তিতে শ্রী দুর্গার অর্চনা মহাসমারোহে উদযাপিত হয়। এ শুভক্ষণ শ্রী দুর্গাকে প্রসন্না করার পক্ষে বিশেষ সহায়ক। ফলত মহামায়ার শারদীয়া পূজাকে আমরা যেন পূর্ণ সদ্ব্যবহার করতে পারি। শ্রী দুর্গার আরাধনা উপলক্ষে আমরা নিতান্ত বাহ্য অনুষ্ঠানেই মত্ত থাকব না, একই সঙ্গে শ্রী দুর্গার চিন্ময়ী সত্তায় যথাসাধ্য মনোনিবেশ করে তার শ্রী পাদপদ্মে আন্তরিক করতে যত্নশীল হব। তিনি যেন প্রসন্না হয়ে আমাদের মুক্তির দ্বার উন্মুক্ত করে দেন। শক্তি বিশ্বজননী 'যা দেবী সর্বভূতেষু মাতৃরূপেণ সংস্থিতা'- সকল ভূতের মা রূপে অবস্থান। মা সারদাদেবীকে ভক্ত সন্তান জিজ্ঞেস করল, 'মা, আপনি কি এ সব কীটপতঙ্গাদিরও মা?' শান্ত স্বীকৃতি জানিয়ে মা সারদাদেবী বলছিলেন, 'হ্যাঁ, বাবা আমি ওদেরও মা।' বৃক্ষলতা, পশুপক্ষী, কীটপতঙ্গ, দেব-মনুষ্য সকলেরই মা, তিনি বিশ্বজননী। তার পূজা দুর্গাপূজায়, বিশেষ নবপত্রিকায়। এ কথা বলে বাঙালি হিন্দুর বারো মাসে তেরোপার্বণ। এ পার্বণ মানে পূজা উৎসব ইত্যাদি। এরই মাধ্যমে সনাতন ধর্মাবলম্বী হিন্দুরা যেমন পূজা উৎসবাদিতে একে অন্যের অভাব নিবারণার্থে গরিব-দুঃখী, আর্ত-নিপীড়িতদের মাঝে খাদ্য-বস্ত্রাদি বিতরণ করে থাকেন।
শ্রীরামকৃষ্ণের ভাষায়- যিনি ব্রহ্ম তিনি শক্তি, শক্তি ব্রহ্ম থেকে অভিন্ন নয়। তার কৃপা পেতে হলে আদ্যাশক্তিরূপিণী তাকে প্রসন্ন করতে হবে। তিনি মহামায়া বা যোগমায়া। জগৎকে মুগ্ধ করে সৃষ্টি, স্থিতি, প্রলয় করছেন। তিনি অজ্ঞান করে রেখে দিয়েছেন। সেই মহামায়া দ্বার ছেড়ে দিলে তবে অন্দরে যাওয়া যায়। সে আদ্যাশক্তির ভেতর বিদ্যা ও অবিদ্যা দুই আছে- অবিদ্যা মুগ্ধ করে; বিদ্যা যা থেকে ভক্তি, দয়া, জ্ঞান, প্রেম-ঈশ্বরের পথে লয়ে যায়। সে অবিদ্যাশক্তিকে প্রসন্ন করতে হবে। তাই শক্তির পূজা পদ্ধতি।' ব্রহ্ম আর শক্তি অভেদ। পরম সত্যের এ যে ধারণা পরিপূর্ণভাবে রূপ নিতে বহু সময় লেগেছে, যদিও যত্রতত্র কোন কোন সাধক বা ঋষি সে সম্বন্ধে কিছু কিছু ধারণা বা আভাস-ইঙ্গিত পেয়েছিলেন।
স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, উপাসনা একটি স্বতন্ত্র দর্শন। আমাদের অনুভূত বিবিধ ধারণার মধ্যে শক্তির স্থান সর্বপ্রথম। প্রতি পদক্ষেপে ইহা অনুভূত হয়। অন্তরে অনুভূত শক্তি-আত্মা এবং বাইরে অনুভূত শক্তি-প্রকৃতি। এই দুইয়ের সংগ্রামই মানুষের জীবন। আমরা যা কিছু জানি বা অনুভব করি, তা এ দুই শক্তির সংযুক্ত ফল। মানুষ দেখেছিল, ভালো এবং মন্দ উভয়ের ওপর সূর্যের আলো সমভাবে পড়ছে। ঈশ্বর সম্বন্ধে এ এক নতুন ধারণা- এক সার্বভৌম শক্তি সবকিছুর পশ্চাতে। বেদান্ত অনুসারে পরম সত্য নির্গুণ এবং নাম ও রূপের অতীত। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মতে সেই পরম সত্যই আবার নানা দেব-দেবীর রূপ ধারণ করে। আধ্যাত্ম্য ইতিহাসে এ রকম শত শত উদাহরণ পাওয়া যায়। পরম সত্যের আরাধনা অত্যন্ত প্রাচীন। দেবী-মাতৃকাকে ভিন্ন ভিন্ন রূপে আরাধনা করা হয়। শরৎকাল-শস্য শ্যামলা কৃষিক্ষেত্র, স্বচ্ছ জলধারাবাহিত নদী, নির্মেঘ আকাশ, দিনে সূর্যালোকে সর্বদিক উদ্ভাসিত আবার রাত্রিকালে শুভ্র চন্দ্রকিরণে স্নাত। ভক্তদের কাছে তিনি সত্যই এবং সমস্ত ঘটনাই আধ্যাত্মিক সত্য, তিনি তাদের কাছে শুধু প্রতিমা নন, তিনি মূর্ত আদর্শ।
পূজায় আমরা একটি জিনিস লক্ষ্য করি- সাধক ক্রমান্বয়ে স্থ'ূল থেকে সূক্ষ্মতত্ত্বের দিকে অগ্রসর হয়। পূজার পূর্বে প্রত্যেক উপাচারগুলো শুদ্ধ করে নিতে হয়। যে ফুল দিয়ে তার পূজা হবে তাও বিষ্ণুময় চিন্তা করতে হয়। মানস পূজায় আমরা দেখতে পাই, হৃদপদ্মে সুধা সমুদ্রের রত্মদ্বীপে কল্প বৃক্ষমূলে ইস্ট দেবতার আসন। সহস্র কমলদলনিঃসৃত সুধারূপ অমৃত তার শ্রীচরণে পাদ্য, মনকে অর্ঘ্য, তেজতত্ত্বকে দীপ, সুধাসমুদ্রকে নৈবেদ্য, অনাহত ধ্বনিকে ঘণ্টা ও বায়ুতত্ত্বকে গন্ধ, চিত্ত পুষ্প, পঞ্চপ্রাণকে ধূপ, সুধাসমুদ্রকে নৈবেদ্য ও বায়ুতত্ত্ব চামররূপে নিবেদন করার বিধি রয়েছে। পরে ধ্যানের পুষ্পটি সাধকের হৃদয়ে দেবতাকে অভিন্ন কল্পনা করে প্রতীকে বা ঘটে স্থাপন করা হয়। পূজার পরে সংহার মুদ্রায় সেই দেবতাকে পূজক নিজ হৃদয়ে স্থাপন করেন। হিন্দুরা মূর্তিতে দেবতাকে আবাহন করে সেই ঈশ্বরের দেবময় প্রকাশকে পূজা করেন। হিন্দুরা জলকে মহাপবিত্র মনে করেন, তাই জলে প্রতিমা বিসর্জন দেন। এই জল ছাড়া জীব-জগতের এক মুহূর্তও চলে না। পূজারীতিতে প্রধানত প্রদীপ, অর্ঘ্যসহ জলপূর্ণ শঙ্খ, বস্ত্র, পুষ্প ও চামর দিয়ে আরতি হয়।
যে অনাহত ধ্বনিরূপ ঘণ্টা বাজানো হয় তাহা নাদ বা শব্দ ব্রহ্মের প্রতীক। পূজার মধ্যে যে হোম বিধি রয়েছে তা হচ্ছে আমাদের পূজারূপ কর্ম ব্রহ্মরূপ অগ্নিতে আহূতি প্রদান করা। শান্তিপাঠ ও শান্তিজল গ্রহণে যে মন্ত্র তাতে সমগ্র বিশ্ববাসী, জড়, জীব, উদ্ভিদ, প্রাণী সবার জন্য শান্তি কামনা করা হয়। সবাইকে আলিঙ্গনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। সার্বজনীনতা পূজার একটি বিশেষ দিক। কারণ, যিনি কেবল পূজকের আসনে বসে মায়ের অর্চনা করেন তিনি পূজারী নন। সামগ্রিক অর্থে যিনি মায়ের ভোগ রান্না করেন, যারা পূজাঙ্গন পরিষ্কার রাখেন সবাই তারই সন্তান, সবাই তার পূজারী। সবাই কোনো না কোনোভাবে তার পূজার পূর্ণতা সাধনে সচেষ্ট থাকেন। হিন্দুর পূজাপদ্ধতি মূলত ব্রহ্মসাধনেরই একটি সহজতর প্রক্রিয়া বিশেষ। স্বতঃবিক্ষিপ্ত মনকে একটি ক্রিয়া অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে এককেন্দ্রিক করার সুচতুর কৌশল ভিন্ন অন্য
কিছুই নয়।
সাধকের প্রথম জীবন কর্মচঞ্চল। কর্মের মধ্যে তার জ্ঞানের উন্মেষ হয়ে থাকে পরবর্তী অবস্থায়। কিন্তু যেখানে সাধক পদে পদে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে থাকে, ইস্টলাভে বিফল মনোরথ হয়ে যান এবং হতাশ প্রাণে কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়ে, ফলে উন্নততর ভূমি পেতে প্রার্থনা জানিয়ে থাকে তাকে অতি কাতরে। জাগতিকভাবে যখন সন্তান খেলনা নিয়ে ভুলে থাকে, তখন মা কাছে আসে না। যখন তার খেলনা ভালো লাগে না, তখনই কান্নাকাটি শুরু হয়ে যায় এবং মা সমস্ত কাজ ফেলে এসে কোলে নেন। তেমনই যখন আমরা এ বিশ্বজগতে সবকিছু নিয়ে মেতে থাকি তখন মায়ের দেখা পাই না। নিষ্কামভাবে সবকিছু করতে পারলে মায়ের দেখা পাওয়া যায়। 'যখন যেভাবে মা গো রাখিবে আমারে, সেই সে মঙ্গল যদি না ভুলি তোমারে।'
লেখক: সন্ন্যাসী মহারাজ
মানবকণ্ঠ/এসএস

রামলীলা বাঁধা থাকে সম্প্রীতির সুরে


ইতিহাস বলে, আগরা থেকে দিল্লিতে রাজধানী সরিয়ে আনার পরে মোগল সম্রাট শাহজাহান সব রকম উৎসব পালনেই তাঁর সেনাবাহিনীকে উৎসাহ দিতেন। ধর্মের বাছবিচার ছিল না।তখন লাল কেল্লার খুব কাছ দিয়েই বইত যমুনা। কেল্লার পিছনে নদীর ধারেই ধুমধাম করে উদ্‌যাপন হতো দশেরা।
দিল্লিতে প্রথম রামলীলা কমিটি তৈরি করেছিলেন শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। এখনও লাল কেল্লার সামনের মাঠে হয় সেই রামলীলা। এ বছর তাতে নতুন চমক। বিজেপির একগুচ্ছ নেতা-নেত্রী রামলীলায় অভিনয় করছেন। কেউ সাজছেন অঙ্গদ, কেউ অহল্যা।
গেরুয়া শিবিরের রাজনীতিকদের পাশেই এই রামলীলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় রয়েছেন মুসলমান অভিনেতা ও কারিগরেরা। মোগল জমানার ঐতিহ্য মেনেই জাত-ধর্মের কোনও বেড়া নেই।  'রামনাম' এখানে সম্প্রীতির সুরে বাঁধা।
বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাকুক চিরঅটুট






--
Sitanggshu Guha


__._,_.___

Posted by: Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___

[mukto-mona] Fw: Video Tells the Truth !!!!!!





----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>
Sent: Saturday, September 30, 2017, 11:22:52 AM EDT
Subject: Fw: Video Tells the Truth !!!!!!



----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: Amb. Ziauddin Dhaka <mziauddin1@yahoo.com>
Sent: Saturday, September 30, 2017, 11:22:06 AM EDT
Subject: Fw: Video Tells the Truth !!!!!!



----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: Sheikh Hasina <sheikhhasina@hotmail.com>
Sent: Saturday, September 30, 2017, 11:21:46 AM EDT
Subject: Fw: Video Tells the Truth !!!!!!



----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To: Sajeeb Wazed <sajeeb.wazed@albd.org>
Sent: Saturday, September 30, 2017, 11:21:07 AM EDT
Subject: Video Tells the Truth !!!!!!



__._,_.___

Posted by: Muhammad Ali <man1k195709@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___