Banner Advertiser

Tuesday, January 22, 2008

[vinnomot] Re: [khabor.com] Why only BAL and BAL minded people in the roundtable dialogue of Sujon?????

 
 
Hi
 
Ex Caretaker Government  Adviser Hafizuddin (Ex CG), FF Dr. Jafor Ullah, Columnist Abul Maqsud , Engr. G M Quader (Ex MP) and all other (other than Awami League leaders, members) have become member of Awami League or Awami League minded !!!
 
This is the latest discovery of gradeless news paper DINKAL of BNP-Jamat & "CHORER  RAZA" Tarek (actually it is not even fit for toilet) and their overt-covert supportes. Their
 
"GAZAR    NOUKA    PAHARER    UPOR    DIA    CHOLE"
 
 
 
On 1/23/08, mahathir of bd <wouldbemahathirofbd@yahoo.com> wrote:

সুজনের বৈঠকে খালি আওয়ামীলীগ নেতা আর আওয়ামীমনারা কেন ?

২৩ শে জানুয়ারি, ২০০৮ ভোর ৫:২৫

                       
সুজনের বৈঠকের আড়ালে লীগের নির্বাচনী প্রচারণা স্থানীয় নির্বাচন ও সীমানা পুনঃনির্ধারণের বিরোধিতা

স্টাফ রিপোর্টার

সুজনের গোলটেবিল বৈঠকের আড়ালে আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ জরুরি অবস্থার মধ্যেই নির্বাচনে ঝুঁকে পড়ার প্রচার প্রচারণা শুরু করেছেন। আগামী এপ্রিল- মে মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়েছেন নেতৃবৃন্দ। জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন না করার এবং নির্বাচনী এলাকায় সীমানা নির্ধারণের জটিলতায় নির্বাচন কমিশনকে না জড়ানোর জন্য নেতৃবৃন্দ আহবান জানিয়েছেন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাব ভিআইপি লাউঞ্জে সুজন আয়োজিত 'নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রোডম্যাপ ও বাস্তবায়ন' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় নেতারা দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে অভিমত দিয়েছেন।

সুজন সভাপতি অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের সঞ্চালনায় গোলটেবিল বৈঠকে অংশ নেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবের হোসেন চৌধুরী, ড. আব্দুর রাজ্জাক, এডভোকেট রহমত আলী, কর্নেল (অব) ফারুক খান, 'সুজন'-এর সম্পাদক ড.
বদিউল আলম মজুমদার, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা এম হাফিজ উদ্দিন খান ও এএসএম শাহজাহান, সাবেক মন্ত্রী সৈয়দ দিদার বখত ও শেখ শহিদুল ইসলাম, রাজনীতিবিদ হায়দার আকবর খান রনো, সাবেক রাষ্ট্রদূত ওয়ালিউর রহমান, জিএম কাদের, আসম আব্দুর রব, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের নির্বাহী পরিচালক ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, কলামিস্ট সৈয়দ আবুল মকসুদ, এফআর আল সিদ্দিক, জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব সাদেক সিদ্দিকী, অধ্যক্ষ মাহফুজা খানম, ফেমার প্রেসিডেন্ট মুনিরা খান, নির্বাহী পরিচালক বোরহানউদ্দিন আহমেদ, ড. মেহের ই খোদা, ড. ফেরদৌসী বেগম প্রমুখ।


অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মৌলিক বিষয়ে ঐকমত্য আমাদের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক। আগামীতে সংসদ অকার্যকর থাকবে এই অবস্থা আমরা দেখতে চাই না।

ফারুক খান বলেন, নির্বাচন কমিশনের রোডম্যাপকে পর্যবেক্ষণ করছে আওয়ামী লীগ। তিনি বলেন, আমরা সবাই চাই দেশে একটা ভালো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। তত্ত্বাবধায়ক সরকার জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে পারে, অন্য কোনো নির্বাচন নয়। হায়দার আকবর খান রনো বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলেই আমরা সন্তুষ্ট। ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, নির্বাচন কমিশন রোডম্যাপ করার পূর্বে রাজনৈতিক দল বা কারো সঙ্গেই আলোচনা করেনি। এই রোডম্যাপে রাজনৈতিক দলের কোনো ধরনের দায়িত্বও সুস্পষ্ট করা হয়নি। তিনি প্রশাসনিক নিরপেক্ষতা সৃষ্টির ওপর বিশেষ গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, আমরা সবাই দ্রুত সময়ের মধ্যে সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চাই। আগামী এপ্রিল বা মে মাসের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠান করা প্রয়োজন বলে তিনি মত দেন।

জিএম কাদের বলেন, স্থানীয় সরকারের নির্বাচন রুটিন ওয়ার্ক। এটা জাতীয় নির্বাচনের পূর্বেই কাছাকাছি সময়ে করলেই ভালো হয়। শেখ শহিদুল ইসলাম ফিল্ড লেভেলের সংস্কারের ওপর বিশেষ জোর দিয়ে বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে গেলে প্রয়োজন নির্বাচন। এদেশের জনগণ দুর্নীতিমুক্ত প্রশাসন ও গণতন্ত্র দুটোই চায়। আসম আব্দুর রব বলেন, জাতীয় স্বার্থে এখনই আমাদের জাতীয় ঐকমত্যে আসা জরুরি। দিদার বখ্ত রোডম্যাপ নিয়ে দ্বিধা প্রকাশ করে বলেন, এর বাস্তবায়ন করতে হলে সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে।
রহমত আলী জরুরি আইন প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়ে বলেন, সংবিধান ও আইনের দিকে দৃষ্টি রেখে রোডম্যাপ বাস্তবায়ন করা হলেই তা সঠিক হবে। সাবের হোসেন চৌধুরী জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার ও নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতার ওপর বিশেষভাবে গুরুত্ব আরোপ করে বলেন, রোডম্যাপ অনুসারে বাকি যে সময় আছে সেটির উপযুক্ত বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে। মুনিরা খান বলেন, ২০০৮ সালের ভেতরেই নির্বাচন হবে এমন কথা অনেকেই বলছেন। কিন্তু তারপরও দেশের মানুষের মনে একটা সন্দেহ বিরাজ করছে। সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মালিক রাজনীতিবিদগণ। তিনি বলেন, রোডম্যাপ নয়-লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এগিয়ে যেতে হবে।

ড. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, রাজনীতিবিদরাই বাংলাদেশকে শাসন করবে, অন্য কোনো ব্যবস্থায় নয়। তিনি বলেন, ২০০৮ সালের মধ্যে সংসদ নির্বাচন চাই। আগামী ৪/৫ মাসের মধ্যে সীমানা নির্ধারণের কাজ শেষ করা প্রয়োজন। বর্তমান অবস্থার বিশ্লেষণ করে তিনি বলেন, রাজনীতিবিদদের সত্যিকারের প্রতিশ্রুতি চাই, তাহলে জনগণ আপনাদের পাশে থাকবে এবং দেশ সত্যিকারের গণতন্ত্রের দিকে এগুবে।
 


Is this CTG better than Ershad  in case of political party reform and anti corruption drive and dealings with teachers and Students ?
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Sobhan Allah-  Only Allah flawless 
           Alhamdulillah - All praise to be of Allah 
                   Allah hu Akbar - Allah, the Greatest
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------Would Be Mahathir of BD
 


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now.


__._,_.___

Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___