রাষ্ট্রপতির সংলাপে সুবোধ বালকের মত বিএনপি এবং তার মিত্ররা "ইসি পুনর্গঠনের " আলোচনায়
অংশগ্রহন করার স্বিদ্ধান্ত নিয়েছে ! গণতন্ত্রের জন্য এটা শুভো লক্ষন , আশা করি তারা স্বদল বলে
আগামী সাধারণ নির্বাচনে অংশগ্রহন করবে ৷
বড় দুই দলকে আমন্ত্রণ, সংলাপে যাবে বিএনপি
নতুন নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে রাষ্ট্রপতির সংলাপে যোগ দিতে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপিকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠি পাওয়ার পর গতকাল সোমবার রাতেই সংলাপে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপিসহ চারদলীয় জোট।
জানা গেছে, গতকাল বিকেলে বঙ্গভবন থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমন্ত্রণের চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। আগামী ১১ জানুয়ারি বিএনপি ও ১২ জানুয়ারি বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে বঙ্গভবনে এই সংলাপের দিন ধার্য করা হয়েছে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বিকেলে চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পরে গতকাল রাতে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে চারদলীয় জোটের বৈঠক হয়। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে রাত নয়টায় শুরু হয়ে বৈঠকটি রাত সাড়ে ১০টায় শেষ হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আলাদাভাবে সংলাপে অংশ নিলেও জোটের শরিক দলগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে প্রায় অভিন্ন বক্তব্য তুলে ধরবে। তারা মূলত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের কথা তুলে ধরবে। এই পদ্ধতি ছাড়া তারা যে নির্বাচনে অংশ নেবে না, সে বিষয়টিও রাষ্ট্রপতিকে জানাবে।
বৈঠকে মূলত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন গঠন, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার বিষয়েও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তারা আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব থাকায় জামায়াতে ইসলামীকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানাতে রাষ্ট্রপতির কাছে শরিক দলগুলো আহ্বান জানাবে।
বৈঠক শেষে ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সংলাপে দলগুলোর আলোচনার বিষয় কী হবে, তা নিজ নিজ দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হবে।
বৈঠকের আরেকটি সূত্র জানায়, চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। জোটে এলডিপিসহ বিএনপির কর্মসূচিতে যারা একসঙ্গে কাজ করছে, তাদের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে কাদের নিয়ে জোট সম্প্রসারণ হবে, সেই সিদ্ধান্ত হয়নি। ২৯ ডিসেম্বর এ নিয়ে আরেকটি বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ নিয়ে কথা হয়।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আবদুস সুবহান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মজিবুর রহমান, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান, খেলাফত মজলিসের সভাপতি মোহাম্মদ ইসহাক।
এদিকে আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রথম আলোকে জানান, তাঁরা চিঠি পেয়েছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক বরাবর লেখা চিঠিতে অনধিক ১০ জন সদস্যকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংলাপে আসার জন্য বলা হয়েছে।
গত ২২ ডিসেম্বর থেকে এ সংলাপ শুরু হয়। ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি (জাপা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় পার্টি (জেপি) রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করেছে।
জানা গেছে, গতকাল বিকেলে বঙ্গভবন থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আমন্ত্রণের চিঠি পৌঁছে দেওয়া হয়। আগামী ১১ জানুয়ারি বিএনপি ও ১২ জানুয়ারি বেলা ১১টায় আওয়ামী লীগের সঙ্গে বঙ্গভবনে এই সংলাপের দিন ধার্য করা হয়েছে।
বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বিকেলে চিঠি পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পরে গতকাল রাতে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে চারদলীয় জোটের বৈঠক হয়। খালেদা জিয়ার সভাপতিত্বে রাত নয়টায় শুরু হয়ে বৈঠকটি রাত সাড়ে ১০টায় শেষ হয়।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, আলাদাভাবে সংলাপে অংশ নিলেও জোটের শরিক দলগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে প্রায় অভিন্ন বক্তব্য তুলে ধরবে। তারা মূলত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের কথা তুলে ধরবে। এই পদ্ধতি ছাড়া তারা যে নির্বাচনে অংশ নেবে না, সে বিষয়টিও রাষ্ট্রপতিকে জানাবে।
বৈঠকে মূলত তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত হয়। পাশাপাশি নির্বাচন কমিশন গঠন, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের ওপর হামলা-মামলার বিষয়েও রাষ্ট্রপতির সঙ্গে তারা আলোচনা করবে বলে জানা গেছে।
বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয়, জাতীয় সংসদে প্রতিনিধিত্ব থাকায় জামায়াতে ইসলামীকে সংলাপে আমন্ত্রণ জানাতে রাষ্ট্রপতির কাছে শরিক দলগুলো আহ্বান জানাবে।
বৈঠক শেষে ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব আবদুল লতিফ নেজামী প্রথম আলোকে বলেন, রাষ্ট্রপতির সংলাপে দলগুলোর আলোচনার বিষয় কী হবে, তা নিজ নিজ দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত হবে।
বৈঠকের আরেকটি সূত্র জানায়, চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ নিয়েও দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। জোটে এলডিপিসহ বিএনপির কর্মসূচিতে যারা একসঙ্গে কাজ করছে, তাদের বিষয়েও আলোচনা হয়েছে। তবে কাদের নিয়ে জোট সম্প্রসারণ হবে, সেই সিদ্ধান্ত হয়নি। ২৯ ডিসেম্বর এ নিয়ে আরেকটি বৈঠকের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ ছাড়া বৈঠকে চট্টগ্রাম অভিমুখে বিএনপির রোডমার্চ নিয়ে কথা হয়।
বৈঠকে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির আবদুস সুবহান, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মজিবুর রহমান, বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান, খেলাফত মজলিসের সভাপতি মোহাম্মদ ইসহাক।
এদিকে আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস প্রথম আলোকে জানান, তাঁরা চিঠি পেয়েছেন। দলের সাধারণ সম্পাদক বরাবর লেখা চিঠিতে অনধিক ১০ জন সদস্যকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সংলাপে আসার জন্য বলা হয়েছে।
গত ২২ ডিসেম্বর থেকে এ সংলাপ শুরু হয়। ইতিমধ্যে জাতীয় পার্টি (জাপা), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ), বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি ও জাতীয় পার্টি (জেপি) রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ করেছে।
__._,_.___