পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে খুন ও অপহরণের ঘটনা বেশি ঘটেছে। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের ২০০২ সালেই সবোর্চ্চ ১০৪০ ব্যক্তি অপহৃত হয়, যা ১৯৭১ সালের পরে অদ্যাবধি এত পরিমাণ অপহরণের ঘটনা ঘটেনি। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ রেকর্ড পরিমাণ অপহরণের ঘটনা।
হালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের ঘটনা ঘটছে। পুলিশ বলছে, এটি অপরাধীদের অপরাধ করার কৌশল। মূলত পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে যারা অপহরণের ঘটনা ঘটাচ্ছে তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নয়। অপরাধ করার সুবিধার্থে অপরাধীরা নিজেদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রাতে রাজধানীতে সাদা পোশাকে পুলিশের তৎপরতা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ। রাতে পুলিশকে অবশ্যই স্ব স্ব ইউনিটের ইউনিফর্ম পরিধান করে অপারেশন চালানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একই অবস্থা র্যাবের ক্ষেত্রেও। র্যাব পরিচয়ে অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা র্যাব সদস্য নয়। অপরাধের কৌশল হিসেবে অপরাধীরা নিজেদের অনেক সময় পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, র্যাব পরিচয় দিয়ে থাকে। দেশে পরিকল্পিতভাবে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে, বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতেও অনেক সময় অপহরণ, গুম, খুন বা গুপ্তহত্যার মতো ঘটনা ঘটানো হয়ে থাকে।
হালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে অপহরণের ঘটনা ঘটছে। পুলিশ বলছে, এটি অপরাধীদের অপরাধ করার কৌশল। মূলত পুলিশ ও গোয়েন্দা পরিচয়ে যারা অপহরণের ঘটনা ঘটাচ্ছে তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নয়। অপরাধ করার সুবিধার্থে অপরাধীরা নিজেদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে রাতে রাজধানীতে সাদা পোশাকে পুলিশের তৎপরতা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ। রাতে পুলিশকে অবশ্যই স্ব স্ব ইউনিটের ইউনিফর্ম পরিধান করে অপারেশন চালানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। একই অবস্থা র্যাবের ক্ষেত্রেও। র্যাব পরিচয়ে অপরাধের সঙ্গে জড়িতরা র্যাব সদস্য নয়। অপরাধের কৌশল হিসেবে অপরাধীরা নিজেদের অনেক সময় পুলিশ, গোয়েন্দা পুলিশ, র্যাব পরিচয় দিয়ে থাকে। দেশে পরিকল্পিতভাবে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করতে, বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতেও অনেক সময় অপহরণ, গুম, খুন বা গুপ্তহত্যার মতো ঘটনা ঘটানো হয়ে থাকে।
__._,_.___