More from Sushanta Kar on Assam crisis. He has written this in response to some of my queries.
---SC
মুসলমানদের প্রতি অন্যায় হলে তাদের নিয়ে মৌলবাদীরা ঘোট পাকাবে তত্বে ঐ বিষাক্তমনারা কোনোদিন হার মানবে না, মানেও নি। বরং সত্যি যদি কেউ ঘোট পাকায় তবে , তারা একে নিজের পক্ষে প্রমাণ হিসেবে দেখাবার উপায় হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্টই হয়।
এই যে কাল মুম্বাইতে হাঙ্গামা হয়ে গেল ,কিম্বা অন্ধ্রপ্রদেশের পথে রেলে করলেন মুসলমানেরা। একে অনেকেই সেই মৌলবাদী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। অথচ, একই ঘটনা হিন্দুদের হাতে হলে ক্ষোভের স্বাভাবিক প্রকাশ বলে দেখতেন। বস্তুত মুম্বাইতেই এখন অসমের অসংখ্য শরণার্থী শিবিরের মুসলমানেরা থাকেন গিয়ে। সুতরাং কলকাতা নয়, অসমের বাইরে বড় প্রতিবাদ মুম্বাইতে হবে --এভাবে ব্যাপারটা দেখবেনই না। আর ওই সব মুসলমান জনসংখ্যা, ইসলামী স্তান এসব প্রচার কি আর আজকের? সেই বঙ্গ ভঙ্গ আটকে যখন বাংলার আর মহারাষ্ট্রের বাবুরা 'অখণ্ড ভারত নির্মাণে'র স্বপ্ন দেখছিলেন তখনো সেই প্রচার ছিল। অসমে বৃটিশ এক দিকে মিঞাদের আনছিল অসমে , অন্যদিকে সেই প্রচার দেয়াচ্ছিল। ভাবলে অবাক হতে হয়, শরৎচন্দ্রের মতো লোকও এই নিয়ে ভাবছিলেন, আর বলছিলেন হিন্দুরা যদি জাতপাত ছেড়ে দেয় আর মুসলমানের সঙ্গে ঐক্যভাবনা ছেড়ে দেয় তবেই আর চিন্তা নেই। হিন্দুস্তান মুসলমানের দেশই নয়।
ভারতে কারা বহুবিবাহ করে এই দেখুনঃhttp://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/india/8340679/Indian-man-with-39-wives-94-children-and-33-grandchildren.html
সেদিন দেখলাম অরুণাচলের মেয়েরা বহুবিবাহের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছেন। ক'বছর আগে টেলিগ্রাফে এক খবর বেরিয়েছিল নরেন্দ্র মোদীর সরকারের অধিকাংশ মন্ত্রী , এম এল এ-দের একাধিক বিবাহ। যারা কিনা মুসলমানের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছিল, 'হাম পাঁচ হামারা পঁচিশ"
ব্রহ্মপুত্রের মিঞা মুসলমানদের মধ্যে এখন ডাঃ ইলিয়াস আলী এক জনপ্রিয় নাম, যিনি দীর্ঘদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণ বিষয়কে এক আন্দোলনের চেহারা দিয়েছেনঃhttp://www.harmonyindia.org/hportal/VirtualPageView.jsp?page_id=16157
যারা বলে, মৌলবাদীদের মধ্যে ইসলামী স্তান বানাবার ধান্ধা আছে, তাদের সাহস হয় তো বলুক দেখি, রঞ্চন দৈমারী কে যখন জেলে রেখেছে, অরবিন্দ রাজখোয়াদের বিরুদ্ধে যখন মামলা চলছে তখন একটাও মুসলমান উগ্রপন্থী সংগঠনকে গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলো কেন সরকার? আর হলোই যদি এই নিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা নীরব কেন? হাসিনা সরকারকে যারা গাল ভরা প্রশস্তিতে ভরিয়ে দিচ্ছে এবং অপেক্ষা করছে অনুপ চেতিয়াকে কবে প্রত্যর্পণ করবে বাংলাদেশ সরকার তারা কেন দাবী তুলছে না, আগে মুসলমান উগ্রপন্থীকে ধরিয়ে দিতে হবে!
তো ওগুলো হলো ঐ সব অসৎ , বদমাসদের অপপ্রচার। আধুনিক ভারতের সুনির্মিত মধ্যবিত্ত ধর্মীয় ধারাভাষ্য তথা কুসংস্কার। হাজারটা অপ্রচার এরা ছড়িয়ে থাকে। সত্যের কোনো বালাই নেই। ওইতো সেদিন প্রবীণ তোগারীয়া এসে বলল, এক কোটি বাংলাদেশি ছড়িয়ে গেছে। ওর কথা যারা বেটা মাথা মোটা কি এও জানে না, যে এক কোটি বাংলাদেশি যদি থাকেই তবে ও কিছু বলবার আগেই বেটাকে তারা স্রেফ পায়ের তলাতে পিসে ফেলত। মুস্কিল হলো, এই সব তত্ব তারাই বিশ্বাস করে যারা স্কুলে কলেজে ভালো মার্ক্স পেয়ে প্রচুর ডিগ্রী হাসিল করেছে।
এই যে কাল মুম্বাইতে হাঙ্গামা হয়ে গেল ,কিম্বা অন্ধ্রপ্রদেশের পথে রেলে করলেন মুসলমানেরা। একে অনেকেই সেই মৌলবাদী ষড়যন্ত্র হিসেবে দেখছেন। অথচ, একই ঘটনা হিন্দুদের হাতে হলে ক্ষোভের স্বাভাবিক প্রকাশ বলে দেখতেন। বস্তুত মুম্বাইতেই এখন অসমের অসংখ্য শরণার্থী শিবিরের মুসলমানেরা থাকেন গিয়ে। সুতরাং কলকাতা নয়, অসমের বাইরে বড় প্রতিবাদ মুম্বাইতে হবে --এভাবে ব্যাপারটা দেখবেনই না। আর ওই সব মুসলমান জনসংখ্যা, ইসলামী স্তান এসব প্রচার কি আর আজকের? সেই বঙ্গ ভঙ্গ আটকে যখন বাংলার আর মহারাষ্ট্রের বাবুরা 'অখণ্ড ভারত নির্মাণে'র স্বপ্ন দেখছিলেন তখনো সেই প্রচার ছিল। অসমে বৃটিশ এক দিকে মিঞাদের আনছিল অসমে , অন্যদিকে সেই প্রচার দেয়াচ্ছিল। ভাবলে অবাক হতে হয়, শরৎচন্দ্রের মতো লোকও এই নিয়ে ভাবছিলেন, আর বলছিলেন হিন্দুরা যদি জাতপাত ছেড়ে দেয় আর মুসলমানের সঙ্গে ঐক্যভাবনা ছেড়ে দেয় তবেই আর চিন্তা নেই। হিন্দুস্তান মুসলমানের দেশই নয়।
ভারতে কারা বহুবিবাহ করে এই দেখুনঃhttp://www.telegraph.co.uk/news/worldnews/asia/india/8340679/Indian-man-with-39-wives-94-children-and-33-grandchildren.html
সেদিন দেখলাম অরুণাচলের মেয়েরা বহুবিবাহের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছেন। ক'বছর আগে টেলিগ্রাফে এক খবর বেরিয়েছিল নরেন্দ্র মোদীর সরকারের অধিকাংশ মন্ত্রী , এম এল এ-দের একাধিক বিবাহ। যারা কিনা মুসলমানের বিরুদ্ধে প্রচার চালাচ্ছিল, 'হাম পাঁচ হামারা পঁচিশ"
ব্রহ্মপুত্রের মিঞা মুসলমানদের মধ্যে এখন ডাঃ ইলিয়াস আলী এক জনপ্রিয় নাম, যিনি দীর্ঘদিন ধরে জন্মনিয়ন্ত্রণ বিষয়কে এক আন্দোলনের চেহারা দিয়েছেনঃhttp://www.harmonyindia.org/hportal/VirtualPageView.jsp?page_id=16157
যারা বলে, মৌলবাদীদের মধ্যে ইসলামী স্তান বানাবার ধান্ধা আছে, তাদের সাহস হয় তো বলুক দেখি, রঞ্চন দৈমারী কে যখন জেলে রেখেছে, অরবিন্দ রাজখোয়াদের বিরুদ্ধে যখন মামলা চলছে তখন একটাও মুসলমান উগ্রপন্থী সংগঠনকে গ্রেপ্তার করতে ব্যর্থ হলো কেন সরকার? আর হলোই যদি এই নিয়ে হিন্দুত্ববাদীরা নীরব কেন? হাসিনা সরকারকে যারা গাল ভরা প্রশস্তিতে ভরিয়ে দিচ্ছে এবং অপেক্ষা করছে অনুপ চেতিয়াকে কবে প্রত্যর্পণ করবে বাংলাদেশ সরকার তারা কেন দাবী তুলছে না, আগে মুসলমান উগ্রপন্থীকে ধরিয়ে দিতে হবে!
তো ওগুলো হলো ঐ সব অসৎ , বদমাসদের অপপ্রচার। আধুনিক ভারতের সুনির্মিত মধ্যবিত্ত ধর্মীয় ধারাভাষ্য তথা কুসংস্কার। হাজারটা অপ্রচার এরা ছড়িয়ে থাকে। সত্যের কোনো বালাই নেই। ওইতো সেদিন প্রবীণ তোগারীয়া এসে বলল, এক কোটি বাংলাদেশি ছড়িয়ে গেছে। ওর কথা যারা বেটা মাথা মোটা কি এও জানে না, যে এক কোটি বাংলাদেশি যদি থাকেই তবে ও কিছু বলবার আগেই বেটাকে তারা স্রেফ পায়ের তলাতে পিসে ফেলত। মুস্কিল হলো, এই সব তত্ব তারাই বিশ্বাস করে যারা স্কুলে কলেজে ভালো মার্ক্স পেয়ে প্রচুর ডিগ্রী হাসিল করেছে।
__._,_.___