Many freedom fighters were killed from August 1971 by Mujib bahini and after independence different forces such as Rakkhi bahini
killed about 36,000 (Thirty six thousand people) who differed with AL. I demand to declare those killers as war criminals as well.
Journalists, intellectuals and others who are will support those killers will also be considered as collaborators of war crime and razakars.
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Saturday, September 15, 2012 4:47 AM
Subject: [KHABOR] বিচারের আওতায় আসছে আরও চার যুদ্ধাপরাধী
বিচারের আওতায় আসছে আরও চার চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। তারা হচ্ছে আশরাফুজ্জামান খান, চৌধুরী মাইনুদ্দীন, একেএম ইউসুফ ও এমএ জাহিদ হোসেন ওরফে খোকন রাজাকার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই তাদের গ্রেফতারে আবেদন করা হবে। খবর তদন্ত সংস্থা সূত্রের।
মুক্তিযুদ্ধকালীন অপরাধের অভিযোগে ইতোমধ্যে জামায়াতে ইসলামী নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, কামারুজ্জামান ও কাদের মোল্লা এবং বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমের বিচার শুরু হয়েছে। বিচারের জন্য আটক রয়েছে জামায়াতে ইসলামী নেতা মীর কাসেম আলী। আর পলাতক রয়েছে মাওলানা আবুল কালম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার। বিচারের আওতায় নিতে জামায়াতে ইসলামী নেতা মাওলানা আবদুস সোবহানসহ দু'জনের নাম রয়েছে তালিকায়। এই ১৬ জনের বাইরে নতুন চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তাদের মধ্যে চৌধুরী মাইনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান বিদেশে রয়েছে। তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার শুরু হবে। চৌধুরী মাইনুদ্দীনের গ্রামের বাড়ি ফেনী আর আশরাফুজ্জামান খানের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ। একাত্তরে তাদের অপরাধস্থল ছিল ঢাকা। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ইসলামী ছাত্রসংঘের খুলনা অঞ্চলের নেতা ছিল একেএম ইউসুফ। তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের শরণখোলায়। আর এমএ জাহিদ হোসেন ওরফে খোকন রাজাকারের বাড়ি ফরিদপুরের নগরকান্দায়।
তদন্ত সংস্থা সূত্র জানিয়েছে, প্রথম দফায় নীতিনির্ধারকদের বিচারের কাজ শুরু করা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় সরাসরি মুক্তিযুদ্ধকালীন নানা অপরাধে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারীদের বিচারের আওতায় নেওয়া হচ্ছে। খোকন রাজাকারের নামে তদন্ত সংস্থায় লিখিত
অভিযোগ আসে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর। এরপর ১১ জানুয়ারি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল নগরকান্দায় যেখানে যেখানে গণহত্যা হয়েছে, সেসব এলাকা পরিদর্শন করে। তদন্ত কর্মকর্তা এ বিষয়ে জানান, আমরা সেখানে আক্রান্ত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। সেই ঘটনা বলতে গিয়ে অনেকেই কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এখন প্রতিবেদন প্রস্তুতির কাজ চলছে।
চৌধুরী মাইনুদ্দীনের তদন্তকারী কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালে অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক রাশিদুল হাসান, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, ড. ফজলুল মহিউদ্দিন, ড. আবুল খায়ের, সাংবাদিক সিরাজউদ্দীন হোসেন, অধ্যাপক সিরাজুল হক, ড. মুর্তজা, অধ্যাপক মোফজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, শহীদুল্লা কায়সার, ড. মুনিরুজ্জামানসহ অন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হচ্ছে এই দুই ঘাতকের (চৌধুরী মাইনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান) বিরুদ্ধে। এই দু'জন মুক্তিযুদ্ধকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবস্থায় জামায়াতে ইসলামীর তত্কালীন ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সক্রিয় কর্মী ছিল। বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের নীলনকশা তৈরির পর তারা তালিকা গঠন থেকে শুরু করে সবার বাসা থেকে তুলে নিয়ে আসা ও হত্যা করা পর্যন্ত জড়িত বলে অকাট্য প্রমাণও তদন্তে মিলেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। মাইনুদ্দীন বর্তমানে লন্ডনে ও আশরাফুজ্জামান যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। ফিরিয়ে আনা সময়সাপেক্ষ বিধায় বিচারকাজ তাদের অনুপস্থিতিতেই শুরু করা হবে বলেও জানান তদন্ত কর্মকর্তারা। তবে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পদক্ষেপ নিতে তারা অনুরোধ জানিয়েছেন। আগামী ঈদুল ফিতরের পরই এই দুজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হতে পারে বলে জানান তারা। একই সময়ের মধ্যে আটক মীর কাসেম আলীর বিচার শুরু করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। তদন্ত সংস্থার প্রধান কর্মকর্তা আবদুল হান্নান খান জানান, প্রাথমিকভাবে যাদের লক্ষ্য করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে তাদের সবার বিরুদ্ধেই এই সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ৩-এর (২) ধারা অনুযায়ী, প্রত্যেকের বিরুদ্ধে প্রমাণ হাজির করার নিয়মতান্ত্রিক প্রস্তুতি নেওয়ার কাজ চলছে।
killed about 36,000 (Thirty six thousand people) who differed with AL. I demand to declare those killers as war criminals as well.
Journalists, intellectuals and others who are will support those killers will also be considered as collaborators of war crime and razakars.
From: SyedAslam <Syed.Aslam3@gmail.com>
To: Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Sent: Saturday, September 15, 2012 4:47 AM
Subject: [KHABOR] বিচারের আওতায় আসছে আরও চার যুদ্ধাপরাধী
বিচারের আওতায় আসছে আরও চার যুদ্ধাপরাধীউদিসা ইসলাম
বিচারের আওতায় আসছে আরও চার চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধী। তারা হচ্ছে আশরাফুজ্জামান খান, চৌধুরী মাইনুদ্দীন, একেএম ইউসুফ ও এমএ জাহিদ হোসেন ওরফে খোকন রাজাকার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শিগগিরই তাদের গ্রেফতারে আবেদন করা হবে। খবর তদন্ত সংস্থা সূত্রের।
মুক্তিযুদ্ধকালীন অপরাধের অভিযোগে ইতোমধ্যে জামায়াতে ইসলামী নেতা গোলাম আযম, মতিউর রহমান নিজামী, আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ, মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, কামারুজ্জামান ও কাদের মোল্লা এবং বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আবদুল আলীমের বিচার শুরু হয়েছে। বিচারের জন্য আটক রয়েছে জামায়াতে ইসলামী নেতা মীর কাসেম আলী। আর পলাতক রয়েছে মাওলানা আবুল কালম আযাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার। বিচারের আওতায় নিতে জামায়াতে ইসলামী নেতা মাওলানা আবদুস সোবহানসহ দু'জনের নাম রয়েছে তালিকায়। এই ১৬ জনের বাইরে নতুন চারজনের বিরুদ্ধে তদন্ত চলছে। তাদের মধ্যে চৌধুরী মাইনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান বিদেশে রয়েছে। তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার শুরু হবে। চৌধুরী মাইনুদ্দীনের গ্রামের বাড়ি ফেনী আর আশরাফুজ্জামান খানের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ। একাত্তরে তাদের অপরাধস্থল ছিল ঢাকা। এছাড়া মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ইসলামী ছাত্রসংঘের খুলনা অঞ্চলের নেতা ছিল একেএম ইউসুফ। তার গ্রামের বাড়ি বাগেরহাটের শরণখোলায়। আর এমএ জাহিদ হোসেন ওরফে খোকন রাজাকারের বাড়ি ফরিদপুরের নগরকান্দায়।
তদন্ত সংস্থা সূত্র জানিয়েছে, প্রথম দফায় নীতিনির্ধারকদের বিচারের কাজ শুরু করা হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় সরাসরি মুক্তিযুদ্ধকালীন নানা অপরাধে প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণকারীদের বিচারের আওতায় নেওয়া হচ্ছে। খোকন রাজাকারের নামে তদন্ত সংস্থায় লিখিত
অভিযোগ আসে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর। এরপর ১১ জানুয়ারি অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মতিয়ার রহমানের নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল নগরকান্দায় যেখানে যেখানে গণহত্যা হয়েছে, সেসব এলাকা পরিদর্শন করে। তদন্ত কর্মকর্তা এ বিষয়ে জানান, আমরা সেখানে আক্রান্ত পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছি। সেই ঘটনা বলতে গিয়ে অনেকেই কেঁদে বুক ভাসিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এখন প্রতিবেদন প্রস্তুতির কাজ চলছে।
চৌধুরী মাইনুদ্দীনের তদন্তকারী কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালে অধ্যাপক গিয়াসউদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক রাশিদুল হাসান, অধ্যাপক আনোয়ার পাশা, অধ্যাপক সন্তোষ ভট্টাচার্য, ড. ফজলুল মহিউদ্দিন, ড. আবুল খায়ের, সাংবাদিক সিরাজউদ্দীন হোসেন, অধ্যাপক সিরাজুল হক, ড. মুর্তজা, অধ্যাপক মোফজ্জল হায়দার চৌধুরী, অধ্যাপক মুনীর চৌধুরী, শহীদুল্লা কায়সার, ড. মুনিরুজ্জামানসহ অন্য বুদ্ধিজীবীদের হত্যাকাণ্ডের অভিযোগ আনা হচ্ছে এই দুই ঘাতকের (চৌধুরী মাইনুদ্দীন ও আশরাফুজ্জামান খান) বিরুদ্ধে। এই দু'জন মুক্তিযুদ্ধকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অবস্থায় জামায়াতে ইসলামীর তত্কালীন ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রসংঘের সক্রিয় কর্মী ছিল। বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের নীলনকশা তৈরির পর তারা তালিকা গঠন থেকে শুরু করে সবার বাসা থেকে তুলে নিয়ে আসা ও হত্যা করা পর্যন্ত জড়িত বলে অকাট্য প্রমাণও তদন্তে মিলেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। মাইনুদ্দীন বর্তমানে লন্ডনে ও আশরাফুজ্জামান যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছে। ফিরিয়ে আনা সময়সাপেক্ষ বিধায় বিচারকাজ তাদের অনুপস্থিতিতেই শুরু করা হবে বলেও জানান তদন্ত কর্মকর্তারা। তবে তাদেরকে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পদক্ষেপ নিতে তারা অনুরোধ জানিয়েছেন। আগামী ঈদুল ফিতরের পরই এই দুজনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হতে পারে বলে জানান তারা। একই সময়ের মধ্যে আটক মীর কাসেম আলীর বিচার শুরু করা সম্ভব হবে বলে মনে করছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। তদন্ত সংস্থার প্রধান কর্মকর্তা আবদুল হান্নান খান জানান, প্রাথমিকভাবে যাদের লক্ষ্য করে তদন্ত শুরু করা হয়েছে তাদের সবার বিরুদ্ধেই এই সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। ৩-এর (২) ধারা অনুযায়ী, প্রত্যেকের বিরুদ্ধে প্রমাণ হাজির করার নিয়মতান্ত্রিক প্রস্তুতি নেওয়ার কাজ চলছে।
http://www.shokalerkhabor.com/details_news.php?id=88311&&%20page_id=%205
__._,_.___