বিচার চাইতে গিয়েও ওরা বারবার 'ধর্ষিত' হয়
২০১০ সাল। ১৪ বছরের তরুণী আসমা (ছদ্মনাম)। মায়ের সঙ্গে রামপুরার একটি বাড়িতে কাজ করত। বাড়িওয়ালার ছেলে মোনায়েম তাকে একদিন ধর্ষণ করে ঘটনাটি গোপন রাখতে ভয়ভীতি দেখায়। আসমাও ভয়ে ধর্ষণের ঘটনা গোপন করে। এর পর মোনায়েম বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে মাঝেমধ্যেই আসমার সঙ্গে মিলিত হতো। একপর্যায়ে আসমা গর্ভবতী হয়ে পড়ে। বিচার চাইতে মেয়েকে নিয়ে রামপুরা থানায় যান মা। পুলিশ মামলা নিতে অস্বীকৃতি জানায়। পরে মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিকদের হস্তক্ষেপে মামলা নিলেও আসামি গ্রেফতার না করে ছয়-সাত মাস পর এর ফাইনাল রিপোর্ট দেয় পুলিশ। নারাজি দিয়ে উচ্চ আদালতে যায় আসমা। এর মধ্যেই জন্ম দেয় একটি কন্যাসন্তান। সন্তানের বয়স এখন দুই বছর। আসমা এখনও দ্বারে দ্বারে ঘুরছে বিচারের আশায়।
শুধু আসমা নয়, রাজধানীসহ সারাদেশেই ধর্ষণের শিকার নারীরা বিচারের আশায় থানা থেকে আদালত পর্যন্ত পদে পদে হয়রানির শিকার হন। অনেকে এটাকে ধর্ষণের সঙ্গে তুলনা করেন। বছরের পর বছর তারা ঘুরে বেড়ান বিচারের আশায়। কিন্তু ধর্ষকের বিরুদ্ধে দাঁড়ানোর যেন কেউ নেই। সংশ্লিষ্টদের
মতে, অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আসামিপক্ষ প্রভাবশালী হওয়ায় তারা থানা পুলিশের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। থানা পুলিশও মামলা নথিভুক্ত করতে টালবাহানা করে সময়ক্ষেপণ করে। এ কারণে একসময় ধর্ষণের অধিকাংশ আলামত নষ্ট হয়ে যায়। পরে মেডিকেল টেস্ট এবং আদালতে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণ করা কঠিন হয়ে পড়ে। সেই সুযোগে আসামিপক্ষ নিজেদের নির্দোষ প্রমাণ করে ঘটনা থেকে পার পেয়ে যায়।
আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) মতে, আক্রান্ত মেয়েটি যদি সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ও চিকিৎসকের কাছে না যায়, তাহলে অপরাধীর বিরুদ্ধে অকাট্য প্রমাণ সংগ্রহ করা কঠিন হয়ে পড়ে। ধর্ষণের ক্ষেত্রে আক্রান্ত ও অভিযুক্ত ব্যক্তির 'সিমেন স্যাম্পল' যদি ম্যাচ করে, তাহলে অভিযুক্তকে অপরাধী হিসেবে প্রমাণ করা যায়। ঘটনার পর তড়িঘড়ি করে অনেকে আক্রান্তকে গোসল করিয়ে দেয় এবং পরিধেয় বস্ত্র ধুয়ে ফেলে। এতেও আলামত নষ্ট হয়ে যায়। তা ছাড়া ধর্ষিতা ও ধর্ষণকারী উভয়েরই বিভিন্ন অঙ্গে আঁচড়, দাগ, ক্ষতচিহ্ন অপরাধ প্রমাণ করতে পারে। কিন্তু ঘটনার ৪৮ ঘণ্টা পেরিয়ে গেলে এক্সটার্নাল ও ইন্টার্নাল ইনজুরি থেকে অপরাধ প্রমাণের সম্ভাবনা কমে যায়।
ঘটনার শিকার অনেকেই বলেছেন, তারা থানায় গিয়ে তেমন কোনো সহযোগিতা পান না। উল্টো থানা পুলিশ নানা রকম হয়রানি করে।
আসমার মা গতকাল সমকালকে বলেন, তিনি রামপুরা থানা এলাকায় সি ব্লকের ৩ নম্বর রোডের ২১ নম্বর বাড়ির ষষ্ঠতলায় কাজ করতেন। ওই বাড়িতেই ধর্ষণের শিকার হয় তার মেয়ে। মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়লে তিনি ঘটনাটি জানতে পারেন এবং গৃহকর্তা মাইন উদ্দিনকে জানান। এরপর তারা নানাভাবে ভয়ভীতি দেখায় এবং টাকা-পয়সা দিয়ে সমঝোতা করতে বলে। মোনায়েমের মা আসমাকে গর্ভপাত করার জন্য চাপ প্রয়োগ করেন এবং জোর করে হাসপাতালে নিয়ে যান। তিনি রাজি না হয়ে তাদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করতে যান। থানা পুলিশ মামলা না নিয়ে উল্টো মা-মেয়েকে নানা রকম কুরুচিপূর্ণ কথা বলে জেরা শুরু করে এবং মামলা না নিয়ে থানা থেকে চলে যেতে বলে। পরে মানবাধিকারকর্মী ও সাংবাদিকরা যোগাযোগ করলে বাড্ডা থানা অনেকটা বাধ্য হয়ে মামলা নেয়। ছয়-সাত মাস পর মামলাটির ফাইনাল রিপোর্ট দেওয়া হয়। পরে বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশনের (বিএইচআরএফ) সহযোগিতায় পুলিশের ওই রিপোর্টের বিরুদ্ধে আদালতে নারাজি দেওয়া হয়। আদালত ওই নারাজি গ্রহণ করে মামলাটি (নম্বর ৮৮/১১) আবার চালু করেন এবং আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
গত বছরের ১৯ জানুয়ারি সিলেটের জকিগঞ্জে জামান নামের স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা এক নারীকে ধর্ষণ করেন। ওই নারীও থানায় মামলা করতে গিয়ে পুলিশি হয়রানির শিকার হন বলে অভিযোগ ওঠে। ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমদিকে গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রীর বাবা মামলা করতে যাওয়ার পথে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত সন্ত্রাসীদের পিটুনিতে নিহত হন। নির্মম ওই ঘটনার এক সপ্তাহ আগে সরাইলে এক যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে এক তরুণীকে পাশবিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। স্থানীয় থানা পুলিশ ওই যুবলীগ নেতার পক্ষ নিয়ে নির্যাতিতের পরিবারকে হয়রানি করেছিল বলে জানা গেছে।
অভিযোগ রয়েছে, পুলিশ ধর্ষিতাকে দ্রুত মেডিকেল টেস্ট না করিয়ে সময়ক্ষেপণ করে। এতে ধর্ষণের আলামত নষ্ট হয়ে যায় এবং ধর্ষণ প্রমাণ দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। ধর্ষিতার মেডিকেল টেস্টের রিপোর্টে চিকিৎসকের মন্তব্যের একটা ঘর থাকে। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায়, চিকিৎসকরা বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে সুনির্দিষ্ট কোনো মন্তব্য করেন না। এতেও মামলা দুর্বল হয়ে যায় এবং সুবিচার পাওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে আসে।
ধর্ষণসহ নারীর প্রতি সহিংসতার পর পুলিশের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ অব্যাহত থাকলেও তা বন্ধে সংশ্লিষ্টরা প্রয়োজনীয় কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করেন না। নারীর অধিকার নিয়ে কাজ করে এমন সংগঠনগুলো দিনের পর দিন থানা পুলিশের এ ধরনের কর্মকাণ্ড বন্ধের দাবি জানিয়ে আসছে।
গত বছরের ২৬ জানুয়ারি সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি ইমান আলী ও বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চের এক রায়ে বলা হয়েছিল, 'যৌন হয়রানি প্রতিরোধে দেশের প্রতিটি থানায় আলাদা সেল গঠন করতে হবে। এক মাস পরপর যৌন হয়রানির মামলার বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করবে থানা সেল।' কিন্তু গত এক বছরেও আদালতের এ নির্দেশনা বাস্তবায়িত হয়নি।
আলামত সংগ্রহসহ ধর্ষণ প্রমাণে পদ্ধতিগত জটিলতার কারণে অনেকেই ধর্ষণ অপরাধের বিচার চাইতে যান না। জানা গেছে, ধর্ষণের ঘটনায় অপরাধ প্রমাণ করা ও অপরাধী চিহ্নিত করার সব রকম আলামত ধর্ষিতার শরীরে থাকেই। কিন্তু সামাজিক কারণ, লজ্জা-ভয়, অনেক ক্ষেত্রে ঘটনার আকস্মিকতা ও সচেতনতার অভাবে অনেকেই দ্রুত অভিযোগ দায়ের ও মেডিকেল টেস্ট করাতে পারেন না। এসব কারণে আস্তে আস্তে নষ্ট হয়ে যায় সব আলামত।
আসাকের নুর খান বলেন, ধর্ষণের ঘটনায় সুবিচার পেতে হলে সর্বপ্রথম একজন আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া উচিত, যাতে আক্রান্তের জবানবন্দিতে কোনো ফাঁকফোকর না থাকে। ধর্ষণের ঘটনায় আক্রান্তকে মানসিকভাবে সান্ত্বনা দিতে হবে। কাপড়, বিছানাসহ সব ধরনের আলামত সংরক্ষণ করতে হবে। থানায় দ্রুত মামলা দায়ের এবং মেডিকেল টেস্ট করাতে হবে।
ধর্ষণ মামলায় অভিযুক্তকে অপরাধী প্রমাণিত করার সর্বশেষ পদ্ধতি হচ্ছে আক্রান্তকে দিয়ে অপরাধীকে শনাক্ত করানো। ভিকটিম কোর্টের সামনে সন্দেহাতীতভাবে অপরাধীকে শনাক্ত করতে পারলে শাস্তির সম্ভাবনা থাকে। কিন্তু উন্মুক্ত আদালতে নিরাপত্তা বিঘি্নত হওয়ার আশঙ্কায় এবং পূর্ব হুমকির কারণে অনেকেই আসামি শনাক্ত করতে যান না। অনেক ক্ষেত্রেই তারা আসামি শনাক্ত করতে পারেন না।
এদিকে ধর্ষণ মামলায় আদালতে ক্যামেরা ট্রায়ালের কথা বলা থাকলেও বাস্তবে এটি ঘটছে না। আক্রান্তকে কোর্টে উপস্থিত হতে বাধ্য হতে হয় এবং জেরার নামে ধর্ষিতাকে নানানভাবে নাজেহাল করা হয়। এ কারণে অনেকেই মামলার শেষ সময়ে এসেও লোকলজ্জায় হাল ছেড়ে দেন। এ প্রসঙ্গে মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি ফাওজিয়া করিম ফিরোজ সমকালকে বলেন, ধর্ষণ মামলার জেরা চলে উন্মুক্ত আদালতে। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অশ্লীল ও নোংরা ভাষায় সে জেরা করা হয়। ধর্ষণকালে মহিলার হাত কোথায় ছিল, পা কোথায় ছিল, মুখ কোথায় ছিল_ এমন হাজারো প্রশ্ন করা হয়। উদ্দেশ্য একটাই, যে কোনোভাবে প্রমাণ করা_ ধর্ষণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে ভিকটিমের সামান্যতম হলেও অংশগ্রহণ ছিল।
সংশ্লিষ্টদের মতে, প্রতিনিয়ত ধর্ষণের মতো বর্বর সহিংসতার শিকার হচ্ছে নারীরা। থানা থেকে আদালত পর্যন্ত ধর্ষণ প্রমাণের নামে ওই নারী বা শিশুকে দফায় দফায় ধর্ষণ করা হয়। কিন্তু এসব নিরসনে বাস্তবিক কোনো উদ্যোগ নেই।
আসামিরা পার পাচ্ছে বাড়ছে ধর্ষণ
2013/1/4 SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
Friday, January 4, 2013
Front Page
A group of Facebook users form a human chain on the south plaza of Jatiya Sangsad Bhaban yesterday, demanding exemplarily punishment to rapists, including the four men who gang-raped a 15-year-old girl for four days in Tangail early December. Photo: Focus Bangla---------- Forwarded message ----------
From: Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.net>
Date: Thu, Jan 3, 2013 at 11:04 PM
Subject: Fw: ধর্ষকের ক্&# 2487;মা নেই - জাতù 6;য় সংসদ ভবনে 480; সামনে মানব& #2476;ন্ধন
To: syed.aslam3@gmail.comHasina's Police and RAB may beat the demonstrators of Manobbondhon.
Please note: forwarded message attached
নরসিংদীতে ইমাম ধর্ষণ করেছে এক নাবালিকাকে : ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করে মানববন্ধন:
http://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1114&cat_id=1&menu_id=13&news_type_id=1&index=9&archiev=yes&arch_date=06-01-2013
নরসিংদীতে ইমাম ধর্ষণ করেছে এক নাবালিকাকে : ধর্ষকদের দৃষ্টান্তমূলক ...
উল্লেখ্য, গত ৩ জানুয়ারি শ্রীনিধি দাইরেরপাড় জামে মসজিদের ইমাম আল-আমিন মাহমুদ ও তার বন্ধু ফয়সাল একই এলাকার এক নাবালিকাকে ডেকে নিয়ে ঘরের ভেতর আটক করে সারারাত উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। সকালে তারা নাবালিকাকে ছেড়ে দিলে সে বাড়ি গিয়ে তার মাকে ঘটনা খুলে বলে। এ অবস্থায় তারা রায়পুরা থানায় ইমাম আল-আমিন ও ফয়সালের বিরুদ্ধে ...
মুন্সীগঞ্জে ৭ বছরের শিশু ধর্ষিত, বাঘায় ধর্ষণের পর হত্যাচেষ্টা
15 ঘন্টা আগে – গত ৩ জানুয়ারি শ্রীনিধি দাইরেরপাড় জামে মসজিদের ইমাম আল-আমিন মাহমুদ ও তার বন্ধু ফয়সাল একই এলাকার এক নাবালিকাকে ডেকে নিয়ে ঘরের ভেতর আটক করে সারারাত উপর্যুপরি ধর্ষণ করে। পুলিশ জানিয়েছে, ধর্ষকরা তাদের ধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করেছে। বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জের চিংড়াখালী গ্রামে স্বামীকে গাছে বেঁধে স্ত্রীকে ...
ভারত-কন্যা ও বাংলাদেশী কন্যারা - মমতাজ লতিফ
এবার কক্সবাজারে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা
From: SyedAslam <syed.aslam3@gmail.com>
To: chottala@yahoogroups.com, notun Bangladesh <notun_bangladesh@yahoogroups.com>, Khobor <khabor@yahoogroups.com>
Subject: ধর্ষকের ক্ষমা নেই - জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে মানববন্ধন
Date: Thu, 3 Jan 2013 17:12:07 -0500জাতীয় সংসদ ভবনের সামনে মানববন্ধন
ধর্ষকের ক্ষমা নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক | তারিখ: ০৪-০১-২০১৩
Related:
হায় বাঙ্গালী ... একটি "বাইনচোদ মার্কা জাতি"
পোস্টাইছেন: আমজনতার নেতা » ২৯ ডিসেম্বর, ২০১২, শনিবার, ১৭:৪০ শেষভাগ
হায় বাঙ্গালী ... একটি "বাইনচোদ মার্কা জাতি" | নাগরিকব্লগ
২১ শে ডিসেম্বর তুমা চিং মারমা নামের অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে রাঙ্গামাটি তে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে, সে খবরও কারো জানা নেই। অনেককেই দেখলাম ভারতের মেয়েটার কাছে ক্ষমা চেয়ে স্ট্যাটাস দিচ্ছে। বাঙ্গালীর অভ্যাসটা এমন অন্য দেশের লোকেরা মুতলেও সেটা শরবত হিসেবে খাওয়ার জন্য হুড়োহুড়ি পড়ে যাবে। মানবিক হওয়া উচিৎ তবে সেটা ...বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী ২০১৩, ২০ পৌষ ১৪১৯মধুপুরে ধর্ষণ ॥ যুবদল নেতাসহ গ্রেফতার ৫ জন রিমান্ডেচিকিৎসাধীন স্কুলছাত্রী এখন মানসিক ভারসাম্যহীন
বৃহস্পতিবার, ৩ জানুয়ারী ২০১৩, ২০ পৌষ ১৪১৯এবার টাঙ্গাইলে স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণhttp://www.kalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=news&pub_no=1108&cat_id=1&menu_id=0&news_type_id=3&news_id=312202এ দেশে ধর্ষিতার পাশে দাঁড়াবে কে?'ভারতের কাছ থেকে শিক্ষা নিতে হবে'নাহিদ তন্ময়/শামীমা মিতুবাঁচানো গেল না 'ভারতকন্যা'কে'ধর্ষকদের ফাঁসি চাই'
পাহাড়ে আদিবাসী নারীদের নিরাপত্তা কে দেবে?On Sun, Dec 30, 2012 at 11:17 PM, Mohiuddin Anwar <mohiuddin@netzero.com> wrote:ধর্ষিত ও উপেক্ষিত
আদিবাসী নারীর নিরাপত্তাহীনতা - প্রথম আলো
2 দিন আগে – আগের সংবাদ পরের সংবাদ». তুমা চিং মারমার মা মাজেই প্রু মারমা (মাঝে) নারী অধিকার কর্মী ও শিক্ষার্থীদের কাছে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন. তুমা চিং মারমা (১৫) রাঙামাটি জেলার কাউখালী উপজেলার কলমপতি ইউনিয়নের বড়ডলুপাড়ার দরিদ্র পরিবারের কিশোরী। সে কাউখালী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী ছিল।তুমা চিং মারমার হত্যাকারীদের বিচারের দাবি - প্রথম আলো
5 দিন আগে – রাঙামাটির কাউখালী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী তুমা চিং মারমার ধর্ষণ ও হত্যাকারীদের গ্রেপ্তার ও শাস্তির দাবিতে গতকাল সোমবার কাউখালী উপজেলা সদরে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল হয়েছে। বাংলাদেশ মারমা স্টুডেন্ট কউন্সিলের উদ্যোগে মানববন্ধন কর্মসূচিতে নিহত তুমা চিং মারমার সহপাঠী ও চট্টগ্রাম ...Justifying Rape – Blaming the Victim:
'.............However we agree that indecent dress for women is a cause and this should be avoided. ....."How these can happen ???Woman in Saudi Arabia raped en route to pray
www.bikyamasr.com/.../woman-in-saudi-arabia-raped-en-route-to-pr...Oct 2, 2012 – CAIRO: An Arab woman in Saudi Arabia was reportedly raped in the holy city of Mecca last week as she was heading to the Grand Mosque for ...
Reports on Egyptian woman raped in Saudi Arabia false, claims ...
www.egyptindependent.com/.../reports-egyptian-woman-raped-saudi...Oct 18, 2012 – Assistant Foreign Minister for Consular Affairs Ali al-Eshairy has denied reports that an Egyptian woman was brutally gang raped in Saudi ...mahmud khan <mahmud_khan6@hotmail.com>
To: Bio Chem79-80 <dubiochem79-80@yahoogroups.com>, Khaled Ahmed <khaled@ailweb.com>, "hannan2221@yahoo.co.uk" <hannan2221@yahoo.co.uk>, baker baker <baker2187@yahoo.com>, Mohiuddin Jahangir <mohiuddin@netzero.net>, nurul kabir <nurulkabir@gmail.com>
Subject: Brutal Gang Rape in New Delhi
Date: Sun, 30 Dec 2012 00:57:52 -0500Remember the brutal killing of a 15-year old girl by BSF and hung her dead body on the barbwire at the Indo-BD border. I hope this awakes the Indian authority that they can't keep a blind eyes on heinous crime against women.
__._,_.___