প্রধানমন্ত্রী হাসিনা ওয়াজেদ মিয়া ২০১১ সালের ৩০ জুন সন্ধ্যার পর সংসদে তার সমাপনী ভাষণে কুরআনের আয়াত উদ্ধৃত করে বলেছিলেন, 'মহান আল্লাহতায়ালা সব মতার অধিকারী। তিনি যাকে ইচ্ছা তাকে মতা দেন। আবার যাকে ইচ্ছা তাকে মতা থেকে সরিয়ে দেন'। তার এ বক্তব্য অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার এবং এটি মহান আল্লাহর বিধান। এ বিধানটি সবার সাথে সাথে তাঁর জন্যও প্রযোজ্য. তাহলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কেন আপনি তত্ত্বাবধায়ক পদ্ধতি বা নির্দলীয় নিরেপক্ষ সরকারপদ্ধতি নিয়ে ভয় পাচ্ছেন? জনগণ যাতে শান্তিতে তাদের রায় দিতে পারে, আপনি নির্দ্বিধায় ও নিঃশঙ্কচিত্তে সেই পদ্ধতি প্রবর্তন করুন। যদি তা না করেন, তাহলে রাজনৈতিক অঙ্গনে আপনি প্রশ্নবিদ্ধ হবেন, দেশে সহিংসতা বাড়বে। সেই সাথে আপনার ও আপনার দলের তথা দেশের সুনাম নষ্ট হবে। আপনার দোল আবার পঁচে যাবে।
এই সম্বন্ধে আমি শেখ সাহেবের উদ্বৃতি দিচ্ছি। পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ১৩ মিনিটে পার্লামেন্টে বাকশাল কায়েমের বিল পাস করিয়েছিলেন। তার ভাষণের শেষ চারটি লাইন হলো 'আওয়ামী লীগ পচে গেছে, গলে গেছে, দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। আজ থেকে সারা দেশে বাকশাল কায়েম করা হলো।"
আমি এর সাথে আরও বলব জিয়া সেই পঁচা আওয়ামী লিগ কে তাঁর মহানুভবতা দিয়ে জীবিত করেছিলেন। কিন্তু হাসিনা সেই আওয়ামী লীগকে এমন ভাবে পঁচিয়ে ফেলেছেন যে এখন সেই দুর্গন্ধ আর জনগণ সয্য করতে পারছেন না। এখন যে আওয়ামী লীয়গ আমরা দেখছি সেটা একটি দুর্গন্দ্যুক্ত লাশ।
Shahadat Suhrawardy
এই সম্বন্ধে আমি শেখ সাহেবের উদ্বৃতি দিচ্ছি। পঁচাত্তরের ২৫ জানুয়ারি তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমান মাত্র ১৩ মিনিটে পার্লামেন্টে বাকশাল কায়েমের বিল পাস করিয়েছিলেন। তার ভাষণের শেষ চারটি লাইন হলো 'আওয়ামী লীগ পচে গেছে, গলে গেছে, দুর্গন্ধ হয়ে গেছে। আজ থেকে সারা দেশে বাকশাল কায়েম করা হলো।"
আমি এর সাথে আরও বলব জিয়া সেই পঁচা আওয়ামী লিগ কে তাঁর মহানুভবতা দিয়ে জীবিত করেছিলেন। কিন্তু হাসিনা সেই আওয়ামী লীগকে এমন ভাবে পঁচিয়ে ফেলেছেন যে এখন সেই দুর্গন্ধ আর জনগণ সয্য করতে পারছেন না। এখন যে আওয়ামী লীয়গ আমরা দেখছি সেটা একটি দুর্গন্দ্যুক্ত লাশ।
Shahadat Suhrawardy
__._,_.___