----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Tuesday, August 6, 2013 3:29 PM
Subject: [Pro-Muslim] ড. ইউনূসকে আইনের আওতায় আনার দাবি !!!!
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Tuesday, August 6, 2013 3:29 PM
Subject: [Pro-Muslim] ড. ইউনূসকে আইনের আওতায় আনার দাবি !!!!
Nation should know it .
It's worse than Hall Mark --Sonali Bank scandal !!
Why BNP-Jamaat and so called Intellect groups are so quiet about this ??
গ্রামীণ ব্যাংকের দশ হাজার কোটি টাকার হদিস নেই
ড. ইউনূসকে আইনের আওতায় আনার দাবি
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ গ্রামীণফোন থেকে প্রাপ্ত প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার হদিস না থাকার বিষয়টি নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সোমবার গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যদের কল্যাণে দেয়া বিপুল পরিমাণ এ অর্থের হদিস না থাকার বিষয়টি গ্রামীণ ব্যাংক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক সাংবাদিকদের জানান। এর পর থেকেই শুরু হয়েছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। মঙ্গলবার এটাকে কোন কোন অর্থনীতিবিদ হলমার্কের চেয়েও বড় কেলেঙ্কারী বলে আখ্যায়িত করে ড. ইউনুসকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা প্রয়োজন বলে মত দিয়েছেন।
গ্রামীণ ব্যাংক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বলেন, 'টাকাটা গ্রামীণফোন দিয়েছে গ্রামীণ টেলিকমকে। টেলিকম টাকা নিয়ে কী করেছে সেটা আমাদের জানা নেই। এটা তো আর গ্রামীণ ব্যাংকের আওতায় নয়। কমিশনের আসল কাজ হচ্ছে এই টাকাটা কোথায় গেল খুঁজে বের করা।
তিনি আরো বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যদের কল্যাণে গ্রামীণফোন থেকে যে অর্থ পাওয়ার কথা আজ পর্যন্ত এর একটি পয়সাও গ্রামীণ ব্যাংকে আসেনি। প্রথম ছয় বছর গ্রামীণফোনের আয়ের ৩৫ শতাংশ এবং ছয় বছর পর থেকে ৬৫ শতাংশ পাওয়ার কথা। কিন্তু এ অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে আসেনি।
এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার অর্থনীতিবিদ মাহবুব আলী বলেন, কেবল ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কাজ করার কথা থাকলেও গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থে ড. ইউনূস ৪৮টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। গ্রামীণ টেলিকম নামের প্রতিষ্ঠানের কার্যত অতীত না থাকলেও গ্রামীণ ফোনের আয়ের অংশ যা অবৈধভাবে স্থানান্তরিত হয়েছে, তা কোথায় ব্যয় হয়েছে সেটি খুঁজে বের করার দায়িত্ব সরকারের। গ্রামীণ টেলিকমের মালিকানা কার সেটিই বোঝা যাচ্ছে না। এটি একটি অদ্ভুত ব্যাপার যে, গ্রামীণ টেলিকম কার মালিকানা, তাহলে কিভাবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ টেলিকমে টাকা যাবে। এটি যেভাবেই হোক ফান্ড ট্রান্সফার হয়েছে তা ফেরত আনতে হবে এটি এক নম্বর কাজ। তারপর কারা কারা ফান্ড দিয়েছে, কারা কারা সে সময় ফান্ডের অর্ডার প্লেস করেছে, কারা কারা নথিতে ছিল সেই নামগুলো আনতে হবে। একজন নোবেল লরিয়েট যদি আমেরিকার মতো দেশে ১৭ বছরের জেল হতে পারে, এখানে আমি জেল দেয়ার কথা বলছি না। অন্যায় করে অন্তত কাঠগড়ায় দাঁড়াবেন না তিনি তা হয় না। এটি চরম দুর্নীতি, কোন মতেই এখান থেকে পিছপা হওয়ার সুযোগ নেই। আইনের আওতায় আনতে হবে।
এ বিষয়ে সোমবার অর্থমন্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে এর চেয়ে বেশি কিছু বলা সম্ভব নয়। আর ইউনূস সাহেব তো গ্রামীণফোনের সঙ্গে গ্রামীণ টেলিকমের কোন সম্পর্কের কথা স্বীকার করেন না। কিন্তু আমরা বলি গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে কিছু সম্পর্ক আছে। এছাড়া ঈদের আগে গ্রামীণ ব্যাংক কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গ্রামীণ ব্যাংক কমিশন কবে প্রতিবেদন জমা দেবে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।' তবে ঈদের আগে এটা পাওয়া যাবে না।
গ্রামীণ ব্যাংক সরকার দখল করে নিয়ে যাচ্ছে' ড. ইউনূসের এ ধরনের দাবি প্রসঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংক চেয়ারম্যান বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক হচ্ছে একটি সরকারী ব্যাংক। এটা যদি বেসরকারী ব্যাংক হয়ে থাকে, তাহলে এর চেয়ারম্যান ও দুজন পরিচালক সরকার কীভাবে নিয়োগ দেয়? গ্রামীণ ব্যাংক স্থাপন করেছে সংসদ। কোন সরকারী ব্যাংকে বেসরকারী মালিকানা থাকে না। বেসরকারী পার্টিসিপেশন হতে পারে। আর শেয়ারহোল্ডার যেটা বলা হচ্ছে সেটা কি বিনিয়োগের শেয়ারহোল্ডার? বিনিয়োগের শেয়ার এক বিষয়, আর মালিকানা আরেক বিষয়। সরকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক সরকারই। তবে সরকার ইচ্ছে করলে এটাকে বেসরকারী করতে পারে।
তিনি বলেন, 'ইউনূস সাহেব উদ্যোগ নিয়েছিলেন গরিব মানুষের জন্য একটি ব্যাংকের। সরকার এখানে গরিব মানুষের সঙ্গে অংশীদার হয়েছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে সরকার ইউনূস সাহেবকে ব্যাংকটি চালাতে দিয়েছেন, তিনি ৩০ বছর চালিয়েছেন। এখন এটি একটি ইনস্টিটিউশনে দাঁড়িয়ে গেছে।
তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী এর আর কোন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থাকার সুযোগ নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যেগুলো হয়েছে সেগুলো বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। ড. ইউনূস এগুলোর চেয়ারম্যান। কমিশনের একটি প্রধান কাজ হচ্ছে গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক নির্ধারণ করা।
গ্রামীণ ব্যাংক চেয়ারম্যান মোজাম্মেল হক বলেন, 'টাকাটা গ্রামীণফোন দিয়েছে গ্রামীণ টেলিকমকে। টেলিকম টাকা নিয়ে কী করেছে সেটা আমাদের জানা নেই। এটা তো আর গ্রামীণ ব্যাংকের আওতায় নয়। কমিশনের আসল কাজ হচ্ছে এই টাকাটা কোথায় গেল খুঁজে বের করা।
তিনি আরো বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সদস্যদের কল্যাণে গ্রামীণফোন থেকে যে অর্থ পাওয়ার কথা আজ পর্যন্ত এর একটি পয়সাও গ্রামীণ ব্যাংকে আসেনি। প্রথম ছয় বছর গ্রামীণফোনের আয়ের ৩৫ শতাংশ এবং ছয় বছর পর থেকে ৬৫ শতাংশ পাওয়ার কথা। কিন্তু এ অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকে আসেনি।
এ প্রসঙ্গে মঙ্গলবার অর্থনীতিবিদ মাহবুব আলী বলেন, কেবল ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে কাজ করার কথা থাকলেও গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থে ড. ইউনূস ৪৮টি প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। গ্রামীণ টেলিকম নামের প্রতিষ্ঠানের কার্যত অতীত না থাকলেও গ্রামীণ ফোনের আয়ের অংশ যা অবৈধভাবে স্থানান্তরিত হয়েছে, তা কোথায় ব্যয় হয়েছে সেটি খুঁজে বের করার দায়িত্ব সরকারের। গ্রামীণ টেলিকমের মালিকানা কার সেটিই বোঝা যাচ্ছে না। এটি একটি অদ্ভুত ব্যাপার যে, গ্রামীণ টেলিকম কার মালিকানা, তাহলে কিভাবে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে গ্রামীণ টেলিকমে টাকা যাবে। এটি যেভাবেই হোক ফান্ড ট্রান্সফার হয়েছে তা ফেরত আনতে হবে এটি এক নম্বর কাজ। তারপর কারা কারা ফান্ড দিয়েছে, কারা কারা সে সময় ফান্ডের অর্ডার প্লেস করেছে, কারা কারা নথিতে ছিল সেই নামগুলো আনতে হবে। একজন নোবেল লরিয়েট যদি আমেরিকার মতো দেশে ১৭ বছরের জেল হতে পারে, এখানে আমি জেল দেয়ার কথা বলছি না। অন্যায় করে অন্তত কাঠগড়ায় দাঁড়াবেন না তিনি তা হয় না। এটি চরম দুর্নীতি, কোন মতেই এখান থেকে পিছপা হওয়ার সুযোগ নেই। আইনের আওতায় আনতে হবে।
এ বিষয়ে সোমবার অর্থমন্ত্রীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ মুহূর্তে এর চেয়ে বেশি কিছু বলা সম্ভব নয়। আর ইউনূস সাহেব তো গ্রামীণফোনের সঙ্গে গ্রামীণ টেলিকমের কোন সম্পর্কের কথা স্বীকার করেন না। কিন্তু আমরা বলি গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে কিছু সম্পর্ক আছে। এছাড়া ঈদের আগে গ্রামীণ ব্যাংক কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। গ্রামীণ ব্যাংক কমিশন কবে প্রতিবেদন জমা দেবে জানতে চাইলে অর্থমন্ত্রী বলেন, 'এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে।' তবে ঈদের আগে এটা পাওয়া যাবে না।
গ্রামীণ ব্যাংক সরকার দখল করে নিয়ে যাচ্ছে' ড. ইউনূসের এ ধরনের দাবি প্রসঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংক চেয়ারম্যান বলেন, গ্রামীণ ব্যাংক হচ্ছে একটি সরকারী ব্যাংক। এটা যদি বেসরকারী ব্যাংক হয়ে থাকে, তাহলে এর চেয়ারম্যান ও দুজন পরিচালক সরকার কীভাবে নিয়োগ দেয়? গ্রামীণ ব্যাংক স্থাপন করেছে সংসদ। কোন সরকারী ব্যাংকে বেসরকারী মালিকানা থাকে না। বেসরকারী পার্টিসিপেশন হতে পারে। আর শেয়ারহোল্ডার যেটা বলা হচ্ছে সেটা কি বিনিয়োগের শেয়ারহোল্ডার? বিনিয়োগের শেয়ার এক বিষয়, আর মালিকানা আরেক বিষয়। সরকারী প্রতিষ্ঠানের মালিক সরকারই। তবে সরকার ইচ্ছে করলে এটাকে বেসরকারী করতে পারে।
তিনি বলেন, 'ইউনূস সাহেব উদ্যোগ নিয়েছিলেন গরিব মানুষের জন্য একটি ব্যাংকের। সরকার এখানে গরিব মানুষের সঙ্গে অংশীদার হয়েছে। ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে সরকার ইউনূস সাহেবকে ব্যাংকটি চালাতে দিয়েছেন, তিনি ৩০ বছর চালিয়েছেন। এখন এটি একটি ইনস্টিটিউশনে দাঁড়িয়ে গেছে।
তিনি বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী এর আর কোন সহযোগী প্রতিষ্ঠান থাকার সুযোগ নেই। গ্রামীণ ব্যাংকের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হিসেবে যেগুলো হয়েছে সেগুলো বেসরকারী প্রতিষ্ঠান। ড. ইউনূস এগুলোর চেয়ারম্যান। কমিশনের একটি প্রধান কাজ হচ্ছে গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে এসব প্রতিষ্ঠানের সম্পর্ক নির্ধারণ করা।
__._,_.___