Banner Advertiser

Tuesday, October 20, 2015

[mukto-mona] সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন



সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন

প্রধানমন্ত্রীর 'চ্যাম্পিয়ন্স অব দি আর্থ' পুরস্কার অর্জনের প্রেক্ষিতে পরিবেশ সুরক্ষায় এবং পানিবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশসহ ক্ষতিগ্রস্ত রাষ্ট্রগুলো যে ঝুঁকির সম্মুখীন হয়েছে তা সামলানো এবং বিশ্বের কোটি কোটি ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশকেই নেতৃত্ব দিতে হবে। তাই কপ-২১এ বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দক্ষতার সাথে ক্ষতিকারী/দায়ী রাষ্ট্রগুলোর সামনে এ সংক্রান্ত দাবি বলিষ্ঠভাবে তুলে ধরতে হবে।
সবুজ পানিবায়ু তহবিল (জিসিএফ) ছাড়ের চিত্র তুলে ধরে সাংবাদিক সম্মেলনে জানানো হয়, শিল্পোন্নত ৩৪টি দায়ী দেশ এই তহবিলে ১০ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার প্রদানের ঘোষণা দিলেও ২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতিশ্রুত তহবিলের ৫০ শতাংশ প্রদান করেছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো প্রকল্প/কর্মসূচির বিপরীতে তহবিল বরাদ্দ করা হয়নি। 
অবস্থানপত্রে বলা হয়, বাংলাদেশে অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য ২০১৫-২০৩০ সাল সময়ে প্রাক্কলিত সর্বমোট ৪০ বিলিয়ন ডলারের (গড়ে প্রতি বছর ২ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার) বিপরীতে ২০১০ অর্থবছর হতে ২০১৫ এর আগস্ট পর্যন্ত মাত্র ১ দশমিক শূন্য ৭৪ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছে। অন্যদিকে ২০১০ সালে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ ট্রাস্ট ফান্ড (বিসিসিটিএফ) এবং শিল্পোন্নত দায়ী দেশসমূহের ক্ষতিপূরণের অর্থে বাংলাদেশ ক্লাইমেট চেঞ্জ রেজিলিয়েন্স ফান্ড (বিসিসিআরএফ) গঠিত হলেও দুটি তহবিলেই বরাদ্দ ক্রমেই আশঙ্কাজনক হারে কমায় অভিযোজনের লক্ষ্যে অর্থ সরবরাহে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। শুধু তাই নয়, বিসিসিটিএফ হতে গত ৬ বছরে অনুমোদিত ২৩৬টি সরকারি প্রকল্পের মধ্যে মাত্র ৮৪টির কার্যক্রম (৩৬ শতাংশ) সমাপ্ত হয়েছে, ৮৫টি প্রকল্প ২০০৯ সালের ৩০ জুন শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এসব প্রকল্পের মাত্র ২০ শতাংশ কাজ বাস্তবায়িত হয়েছে, অথচ এরই মধ্যে ৭০-৮০ শতাংশ তহবিল উত্তোলিত হয়েছে। বিসিসিআরএফে বরাদ্দকৃত প্রায় ৬০ মিলিয়ন ডলারও সরকার ব্যবহার করতে পারছেন না বলে জানা যায়। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় স্বচ্ছতা, আর্থিক, পরিবেশগত ও অন্যান্য আন্তর্জাতিক মানদ- নিশ্চিত না করায় জিসিএফ হতে সরাসরি তহবিল সংগ্রহ করতে সক্ষম হচ্ছে না।
প্রসঙ্গত, বাগেরহাটের রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প নিয়ে পরিবেশ বিষয়ে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের মতামত নেয়া যেতে পারে। পানিবায়ু ও পরিবেশ বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন কপ-২১ সামনে রেখে বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে ওই প্রকল্প নিয়ে সরকারের সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দরকার।
প্রসঙ্গত, কপ-২১ সম্মেলনে আমাদের প্রতিনিধি দল বিব্রত হোক-এটা আমরা চাই না। আমরা নিশ্চিত, প্যারিসে এ বিষয়ে আলোচনা হবে।
পানিবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক আন্তর্জাতিক সম্মেলন 'কনফারেন্স অব পার্টিজ' বা কপ-এর ২১তম সম্মেলন হবে ফ্রান্সের প্যারিসে। চলতি ২০১৫ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সম্মেলন হওয়ার কথা রয়েছে।
কার্বন নিঃসরণে নিজের দায় এড়াতে পৃথিবীর তথাকথিত শিল্পোন্নত দায়ী দেশগুলো কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন থেকে সরে আসছে। এখন তারা যা করছে তা হলো- অপেক্ষাকৃত স্বল্পোন্নত দেশগুলোতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন ও বিনিয়োগ।
সম্প্রতি রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন নিয়ে বিভিন্ন আলোচনা চলছে, কিন্তু সরকারের অবস্থান অনড়। এই বিদ্যুৎ প্রকল্প নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুনির্দিষ্ট ঘোষণা আসা উচিত।
বিদ্যুৎ সঙ্কটে থাকা বাংলাদেশ সরকার সুন্দরবনের রামপালে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ২০১১ সালে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের পর ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারি ভারতের সঙ্গে চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতার এই প্রকল্পটি সম্পূর্ণ কয়লাভিত্তিক হওয়ার কথা।
এই প্রকল্প সুন্দরবনের পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণ হবে বলে চুক্তি স্বাক্ষরের পর থেকেই বিভিন্ন দল ও পরিবেশবাদী সংগঠন অভিযোগ করে আসছে।
আমাদের অবস্থান পরিষ্কার। আমরা বিদ্যুৎ চাই। পাশাপাশি এটাও চাই যে, এই প্রকল্পের ফলে পরিবেশের উপর কী কী প্রভাব পড়তে পারে সে বিষয়ে যথেষ্ট পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সরকার সুনির্দিষ্ট ঘোষণা দিক।
(১৬ অক্টোবর-২০১৫) সকাল ১০টার দিকে 'সুন্দরবন ধ্বংসকারী রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প বাতিলের দাবিতে রাজধানীর প্রেসক্লাবে গণতান্ত্রিক বামমোর্চা আয়োজিত এক সমাবেশে বক্তারা বলে যে, 'আমরা হারিকেনের আলো চাই, কিন্তু সুন্দরবন ধ্বংস করে এমন কোনো ধরনের বিদ্যুৎ প্রকল্প চাই না। বিদ্যুৎ উৎপাদনের অনেক বিকল্পই আছে, কিন্তু সুন্দরবনের কোনো বিকল্প নেই।' যদি হারিকেন জ্বালিয়ে থাকতে হয় তাতেও রাজি আছি কিন্তু সুন্দরবনকে ধ্বংস করার বিদ্যুৎ আমরা চাই না। সুন্দরবনে কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র লাখ লাখ মানুষের জীবন বিপন্ন হবে। দেশের দক্ষিণাঞ্চলে অনেক মানুষ আশ্রয়স্থল হারাবে। সমাবেশে প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তেল-গ্যাস-বিদ্যুৎ রক্ষা জাতীয় কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক আনু মোহাম্মদ বলে যে, আপনি এক হাতে সুন্দরবনের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করবেন অন্য হাতে চ্যাম্পিয়ন্স অব দ্য আর্থ পুরস্কার গ্রহণ করবেন আমরা তা মেনে নিতে পারি না। আনু মোহাম্মদ বলেছে, যে সুন্দরবন বাংলাদেশকে প্রাকৃতিক প্রতিকূলতা থেকে রক্ষা করে সে সুন্দরবন ধ্বংস করলে এদেশ অরক্ষিত হয়ে পড়বে। উন্নয়ন নয়, এটি ধ্বংসাত্মক প্রকল্প। রোডমার্চে সংহতি প্রকাশ করে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জুনায়েদ সাকী বলেছে, সুন্দরবন ধ্বংসকারী রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প সরকার যদি বাস্তবায়ন করে তবে তিনি (শেখ হাসিনা) জনগণের মাঝে পরিবেশ ধ্বংসকারী ও জানমালের লুণ্ঠনকারী হিসেবে চিহ্নিত হবে এবং তখন তার গদি কেউ রক্ষা করতে পারবে না। জুনায়েদ সাকী আরো বলেছে, সরকার যখন শুধু নিজের গদি নিয়ে ভাবে, তখনই কেবল জনগণ ও দেশের স্বার্থবিরোধী পরিবেশ ধ্বংসকারী এমন প্রকল্প বাস্তবায়ন করে। গণতান্ত্রিক বামমোর্চার সমন্বয়ক সাইফুল হক বলেছে, দেশের জনগণ ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মতামত সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে সরকার রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প হাতে নিয়েছে।
জানা গেছে, সুন্দরবন ধ্বংসকারী বিদ্যুৎ প্রকল্পের শুরুতেই লুটপাট চলছে। অপ্রয়োজনীয় ১৮৩৪ একর জমি অধিগ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৬ ভাগই কৃষি জমি। সবাই যথাযথভাবে ক্ষতিপূরণের টাকা পাননি। ওই এলাকায় সরকারি দলের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসীদের কারণে জনগণ কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন। যারা কথা বলছেন তাদের উপর নানা ধরনের অত্যাচার চলছে।
উল্লেখ্য, রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র হলে বিশেষজ্ঞদের মতে বেশি দামে বিদ্যুৎ কেনায় ৩০ বছরে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে এক লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা। প্রকল্পের ৭০ শতাংশ টাকা ঋণের হওয়ায় শেষমেশ দায় পড়বে এদেশের জনগণের উপর। 
মূলত, মুনাফালোভীদের কারণে সুন্দরবন ধ্বংস হলে এর ফল ভোগ করবে সাধারণ জনগণ। যারা অসুস্থ হলে বিদেশে চিকিৎসা করায়, দেশে সঙ্কট দেখা দিলে বিদেশে বেড়ায়, তাদের সুন্দরবন নিয়ে উদ্বেগ নেই; কিন্তু যারা এ অঞ্চলের মানুষ, এখানেই যারা থাকবেন, তাদের নিজেদের স্বার্থেই সুন্দরবন রক্ষা করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, রামপাল কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি নির্মাণ করা হলে সুন্দরবন যেসব বিপর্যয়ের শিকার হবে তার মধ্যে বিশেষ উল্লেখ্যযোগ্য বিষয়গুলো হচ্ছে- ১. কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে প্রতিদিন ১৪২ টন বিষাক্ত সালফার ডাই-অক্সাইড ও ৮৫ টন বিষাক্ত নাইট্রোজেন ডাই-অক্সাইড নির্গত হবে। ফলে এসিড বৃষ্টি, শ্বাসতন্ত্রের মারাত্মক ক্ষতিসহ গাছপালা-জীবজন্তুর জীবন বিপন্ন হবে। ২. সাড়ে চার বছর ধরে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণকালে পণ্য ও যন্ত্রপাতি সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে নদীপথে পরিবহনের সময় বাড়তি নৌযান চলাচল, তেল নিঃসরণ, শব্দদূষণ, আলো, বর্জ্য নিঃসরণ, ড্রেজিং ইত্যাদির মাধ্যমে সুন্দরবনের ইকোসিস্টেম বিশেষ করে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, হরিণ, ডলফিন, ম্যানগ্রোভ বন ইত্যাদির উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়বে। ৩. কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রে বছরে ৪৭ লাখ ২০ হাজার টন কয়লা পুড়িয়ে ৭ লাখ ৫০ হাজার টন ফ্লাই অ্যাশ ও ২ লাখ টন বটম অ্যাশ উৎপাদিত হবে। এ ফ্লাই অ্যাশ, বটম অ্যাশ, তরল ঘনীভূত ছাই ইত্যাদি ব্যাপকমাত্রায় পরিবেশ দূষণ করে। ৪. কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের টারবাইন, জেনারেটর, কম্প্রেসার, পাম্প, কুলিং টাওয়ার, কয়লা উঠানামা, পরিবহন ইত্যাদি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি ও যানবাহন থেকে ভয়াবহ শব্দদূষণ হবে। ৫. প্লান্ট পরিচালনার জন্য পশুর নদ থেকে ঘণ্টায় ৯ হাজার ১৫০ ঘনমিটার পানি সংগ্রহ করা হবে এবং ব্যবহার করার পর উচ্ছিষ্ট পানি এ নদীতেই ঘণ্টায় ৫ হাজার ১৫০ ঘনমিটার হারে নির্গমন করা হবে। গোটা সুন্দরবনের স্বাভাবিক পানিপ্রবাহ, পানির প্লাবতা, পরিবহন ক্ষমতা, মৎস্য ও অন্যান্য প্রাণী এবং উদ্ভিদের জীবনচক্র ইত্যাদির উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। ৬. কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্রের চিমনি থেকে নির্গত বিষাক্ত গ্যাসের তাপমাত্রা হবে ১২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা চারপাশের পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলবে। ৭. বিদ্যুৎকেন্দ্রের জন্য আমদানি করা কয়লা সুন্দরবনের মধ্য দিয়েই পরিবহন করা হবে। বড় জাহাজ এবং লাইটারেজ জাহাজ সুন্দরবনের ভেতর দিয়ে কয়লার মতো দূষণকারী কার্গো নিয়ে চলাচল করবে। ফলে কয়লা পরিবহন, উঠানামা, জাহাজের ঢেউ, নাব্য রক্ষার জন্য ড্রেজিং, জাহাজ থেকে নির্গত তরল-কঠিন বিষাক্ত বর্জ্য, জাহাজ নিঃসৃত তেল, দিন-রাত জাহাজ চলাচলের শব্দ, সার্চলাইট ইত্যাদি সুন্দরবনের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ও জীববৈচিত্র্য বিনাশ করবে। 
কয়লাভিত্তিক পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন করা হলে সুন্দরবনের বাঘ ও সমগ্র সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন হবে। জাতীয় উন্নয়নে বিদ্যুতের গুরুত্ব বলে শেষ করা যাবে না। কয়লানির্ভর বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রয়োজনীয়তাও কম নয়। বিভিন্ন দেশ কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র গড়ে তুলেছে। দক্ষিণ আফ্রিকার ৯৩ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন হয় কয়লা থেকে। তেমনিভাবে চীন ও অস্ট্রেলিয়া ৭৮ ভাগ, যুক্তরাষ্ট্র ৪৯ ভাগ, ভারত ৬৮ ভাগ ও জাপান ২৭ ভাগ বিদ্যুৎ উৎপাদন করে কয়লা থেকে। সেখানে বাংলাদেশে এক ভাগেরও কম। পরিবেশবান্ধব কয়লানীতি প্রণয়ন করে দেশীয় কয়লা ব্যবহার করা গেলে বিদেশী কয়লা বা দেশীয় গ্যাসের প্রতি নির্ভরশীলতা কমানো যাবে। রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের বিরুদ্ধে পরিবেশবাদীসহ জনগণ সোচ্চার এজন্য যে- তা সুন্দরবনের অস্তিত্ব বিপন্ন করবে। সুন্দরবন বিনষ্ট হলে মাশুল দিতে হবে গোটা জাতিকে। ক্রমবর্ধমান চাহিদার নিরিখে বিদ্যুৎ উৎপাদন অবশ্যই বাড়ানো দরকার। কয়লার উপর নির্ভরতা বাড়ানো দরকার, এতেও আপত্তি থাকার কথা নয়। তবে কোনো অবস্থাতেই তা সুন্দরবনের মতো অমূল্য সম্পদের বিনিময়ে নয়।




__._,_.___

Posted by: Allama Samsul Haq Foridfuri <jamin.hasana@googlemail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___