নাবালিকা ছাত্রী ধর্ষণের দায়ে বাঙালি শিক্ষকের ১৯ বছরের জেল
অনলাইন ডেস্ক
ইসলাম ধর্ম বিষয়ে প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ইস্ট লন্ডনে ১৪ বছরের এক ছাত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে তাকে গর্ভবতী করেছেন এক শিক্ষক। শিক্ষকের নাম মোহাম্মদ ইসলাম। বয়স ৩১ বছর। ইস্ট লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটসের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলামকে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে ১৯ বছরের কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাকে সেক্স অফেন্ডার হিসাবে তালিকাভুক্ত করতে নির্দেশ দিয়েছে সায়ার্সব্রুক ক্রাউন কোর্ট।
আদালতের শুনানিতে বলা হয়, ওয়েস্ট লন্ডনের হেইসে বসবাসরত ১৪ বছরের ছাত্রীকে দীর্ঘদিন থেকে প্রাইভেট পড়িয়ে আসছেন বেথনালগ্রিনের মরপেথ স্ট্রিটের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলাম। ছাত্রীটির পরিবার হেইসে বসবাসের আগে ইস্ট লন্ডনে ছিলেন। তখন থেকেই প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ৯ বছরের ছাত্রীর সঙ্গে অবৈধভাবে সম্পর্ক স্থাপন শুরু করেন প্রাইভেট শিক্ষক। ছাত্রীর পরিবার হেইসে চলে যাবার পরেও ক্ষান্ত হচ্ছিলেন না প্রাইভেট শিক্ষক ইসলাম। তিনি চাপ দিয়ে ছাত্রীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক বজায় রাখেন। এক পর্যায়ে ছাত্রীটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এ ঘটনা গত বছরের জুলাই মাসের। এরপর পুরো সম্পর্ক অস্বীকার করে অসহায় কিশোরীকে ছেড়ে আসেন তিনি। মানসিকভাবে বিধ্বস্ত কিশোরী এবং তার পরিবার আদালতে গর্ভবতী কিশোরীর পেটের বাচ্চার বাবা ওই প্রাইভেট শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলাম বলে প্রমাণ করতে সমর্থ হন। আদালতের দীর্ঘ শুনাতিতে মোহাম্মদ ইসলাম তার ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা শিকার করেন। এছাড়া শিশুকে যৌন হয়রানির ৪টি এবং শিশুর সঙ্গে যৌন কার্যক্রমের আরো ২টি অভিযোগে অভিযুক্ত হন ইসলাম ধর্মের প্রাইভেট শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলাম।
আদালত ভণ্ড শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলামকে অপ্রাপ্তবয়সী শিশু ধর্ষণের অভিযোগে ১৯ বছরের জেল এবং একই সঙ্গে অপ্রাপ্ত বয়সীকে যৌন হয়রানি এবং যৌন কার্যক্রমের জন্য আরো সাড়ে ৭ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে। তাকে সেক্স অফেন্ডার হিসাবে রেজিস্টার বা তালিকাভুক্ত করতে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
মানবকণ্ঠ/এমআর
আদালতের শুনানিতে বলা হয়, ওয়েস্ট লন্ডনের হেইসে বসবাসরত ১৪ বছরের ছাত্রীকে দীর্ঘদিন থেকে প্রাইভেট পড়িয়ে আসছেন বেথনালগ্রিনের মরপেথ স্ট্রিটের বাসিন্দা মোহাম্মদ ইসলাম। ছাত্রীটির পরিবার হেইসে বসবাসের আগে ইস্ট লন্ডনে ছিলেন। তখন থেকেই প্রাইভেট পড়াতে গিয়ে ৯ বছরের ছাত্রীর সঙ্গে অবৈধভাবে সম্পর্ক স্থাপন শুরু করেন প্রাইভেট শিক্ষক। ছাত্রীর পরিবার হেইসে চলে যাবার পরেও ক্ষান্ত হচ্ছিলেন না প্রাইভেট শিক্ষক ইসলাম। তিনি চাপ দিয়ে ছাত্রীর সঙ্গে দৈহিক সম্পর্ক বজায় রাখেন। এক পর্যায়ে ছাত্রীটি গর্ভবতী হয়ে পড়ে। এ ঘটনা গত বছরের জুলাই মাসের। এরপর পুরো সম্পর্ক অস্বীকার করে অসহায় কিশোরীকে ছেড়ে আসেন তিনি। মানসিকভাবে বিধ্বস্ত কিশোরী এবং তার পরিবার আদালতে গর্ভবতী কিশোরীর পেটের বাচ্চার বাবা ওই প্রাইভেট শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলাম বলে প্রমাণ করতে সমর্থ হন। আদালতের দীর্ঘ শুনাতিতে মোহাম্মদ ইসলাম তার ছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনা শিকার করেন। এছাড়া শিশুকে যৌন হয়রানির ৪টি এবং শিশুর সঙ্গে যৌন কার্যক্রমের আরো ২টি অভিযোগে অভিযুক্ত হন ইসলাম ধর্মের প্রাইভেট শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলাম।
আদালত ভণ্ড শিক্ষক মোহাম্মদ ইসলামকে অপ্রাপ্তবয়সী শিশু ধর্ষণের অভিযোগে ১৯ বছরের জেল এবং একই সঙ্গে অপ্রাপ্ত বয়সীকে যৌন হয়রানি এবং যৌন কার্যক্রমের জন্য আরো সাড়ে ৭ বছর কারাদণ্ড দিয়েছে। তাকে সেক্স অফেন্ডার হিসাবে রেজিস্টার বা তালিকাভুক্ত করতে গত ২৯ ফেব্রুয়ারি নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
মানবকণ্ঠ/এমআর
__._,_.___