[Attachment(s) from Mukid Choudhury mukid2014@yahoo.co.uk [mukto-mona] included below]
আগামী ২৯ এপ্রিল, শুক্রবার, সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে মঞ্চস্থ হবে শায়েস্তাগঞ্জ থিয়েটারের ১১তম নাট্য প্রযোজনা 'একটি আষাঢ়ে স্বপ্ন'। উইলিয়াম শেক্সপিয়ারের 'এ মিড সামার নাইট'স ড্রিম' ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'চিত্রাঙ্গদা' অনুসৃত এই মঞ্চনাটকটি রচনা ও নির্দেশনা দিয়েছেন ড. মুকিদ চৌধুরী। মঞ্চনাটকটির কুশীলবরা হলেন নূরজাহান আক্তার মণি, আল-আমিন ইমরান, মো. শামসুল হক, রাজু আহমেদ, শতাব্দী চৌধুরী রিয়া, মুক্তাদির সোহেল, ফাতেমা তুজ জহুরা নিপা, মো. রুবেল মিয়া, মোতাব্বির হোসেন সাইফুল, সন্তোষ পাল, হৃদয় তরফদার, রাব্বি আরমান রনি, ভূষণ চন্দ্র দাশ, আবুল কাশেম বিজয়, অয়ন, হৃদয়, রানা প্রমুখ।
'একটি আষাঢ়ে স্বপ্ন' মঞ্চনাটকটি প্রসঙ্গে ড. মুকিদ চৌধুরী বলেন, 'আকর্ষণ ও বিকর্ষণের বলয়ে অণু-পরমাণু যেমন একে-অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ আর মিলনের খেলায় মেতে ওঠে। তেমনি এই পঞ্চাঙ্কের 'একটি আষাঢ়ে গল্প'-এর নাট্যভূমির প্রাণীরাও একে-অপরের প্রতি আকর্ষিত ও বিকর্ষিত হয়ে মুহূর্তের জন্য হলেও সংঘর্ষ আর মিলনের খেলায় মেতে ওঠে। এ যেন সুললিত তরঙ্গ তৈরি করা ও.ভেঙ্গে পড়া অসংখ্য কণার সম্মিলিত চিত্র; সম্ভাব্য সংযোগ আর হারিয়ে যাওয়া এক প্রহেলিকা। এর ভাষা ও ব্যাকরণের জন্ম হয়েছে প্রাচ্য-পাশ্চাত্ত্যের ধ্রুপদ ও সমসাময়িক সৃজনশীল নাট্য-ধারার পরীক্ষণ-নিরীক্ষণের মাধ্যমে। তাই এই নাট্যাঙ্গিক গড়ে উঠেছে জ্যামিতিক ও.ভৌগোলিক সীমানা পেরিয়ে সৃজন-শক্তির বহুমুখী যোজন-বিয়োজনে, ঐতিহ্য ও পরিবর্তনের এক আশ্চর্য সংমিশ্রণে। আর এই নাটকের মাধ্যমে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের দুই মহা সাহিত্য-সম্রাটকে একই সুতোই গাঁথার চেষ্টা করা হয়েছে।' কাহিনি: মণপিুর-রাজ্য জুড়ে উৎসবরে আমজে। রাজকুমারী চিত্রাঙ্গদা ও মহাবীর অর্জুনের বিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কিন্তু তখনই প্রধান উজির মনু অভিযোগ নিয়ে উপস্থিত হন, সমস্যা: তার কন্যা অন্যপাত্রে আসক্ত। শুরু হয় নাটকের মূল আখ্যান। এই পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলে পরীরাজ, পরীরানী ও কৃষ্ণপরী। ত্রিভুজ-প্রেম হয়ে ওঠে মূল বিষয়বস্তু। অবশেষে সবকিছুরই সমাধানও পাওয়া যায়। 'একটি আষাঢ়ে স্বপ্ন' মঞ্চনাটকটি সহ-নির্দেশক মুক্তাদির সোহেল, সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জালাল উদ্দিন রুমি, সংগীত-সম্পাত বাবুল মল্লিক ও আলোক-সম্পাত করেছেন পলাশ হেনরি সেন।
'একটি আষাঢ়ে স্বপ্ন' মঞ্চনাটকটি প্রসঙ্গে ড. মুকিদ চৌধুরী বলেন, 'আকর্ষণ ও বিকর্ষণের বলয়ে অণু-পরমাণু যেমন একে-অপরের সঙ্গে সংঘর্ষ আর মিলনের খেলায় মেতে ওঠে। তেমনি এই পঞ্চাঙ্কের 'একটি আষাঢ়ে গল্প'-এর নাট্যভূমির প্রাণীরাও একে-অপরের প্রতি আকর্ষিত ও বিকর্ষিত হয়ে মুহূর্তের জন্য হলেও সংঘর্ষ আর মিলনের খেলায় মেতে ওঠে। এ যেন সুললিত তরঙ্গ তৈরি করা ও.ভেঙ্গে পড়া অসংখ্য কণার সম্মিলিত চিত্র; সম্ভাব্য সংযোগ আর হারিয়ে যাওয়া এক প্রহেলিকা। এর ভাষা ও ব্যাকরণের জন্ম হয়েছে প্রাচ্য-পাশ্চাত্ত্যের ধ্রুপদ ও সমসাময়িক সৃজনশীল নাট্য-ধারার পরীক্ষণ-নিরীক্ষণের মাধ্যমে। তাই এই নাট্যাঙ্গিক গড়ে উঠেছে জ্যামিতিক ও.ভৌগোলিক সীমানা পেরিয়ে সৃজন-শক্তির বহুমুখী যোজন-বিয়োজনে, ঐতিহ্য ও পরিবর্তনের এক আশ্চর্য সংমিশ্রণে। আর এই নাটকের মাধ্যমে প্রাচ্য ও প্রতীচ্যের দুই মহা সাহিত্য-সম্রাটকে একই সুতোই গাঁথার চেষ্টা করা হয়েছে।' কাহিনি: মণপিুর-রাজ্য জুড়ে উৎসবরে আমজে। রাজকুমারী চিত্রাঙ্গদা ও মহাবীর অর্জুনের বিয়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কিন্তু তখনই প্রধান উজির মনু অভিযোগ নিয়ে উপস্থিত হন, সমস্যা: তার কন্যা অন্যপাত্রে আসক্ত। শুরু হয় নাটকের মূল আখ্যান। এই পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলে পরীরাজ, পরীরানী ও কৃষ্ণপরী। ত্রিভুজ-প্রেম হয়ে ওঠে মূল বিষয়বস্তু। অবশেষে সবকিছুরই সমাধানও পাওয়া যায়। 'একটি আষাঢ়ে স্বপ্ন' মঞ্চনাটকটি সহ-নির্দেশক মুক্তাদির সোহেল, সার্বিক ব্যবস্থাপনায় জালাল উদ্দিন রুমি, সংগীত-সম্পাত বাবুল মল্লিক ও আলোক-সম্পাত করেছেন পলাশ হেনরি সেন।
__._,_.___