Banner Advertiser

Wednesday, February 8, 2017

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য




প্রয়াত বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত'র বিরুদ্ধে অপপ্রচার নিয়ে লেখাটি পড়ার অনুরোধ রইলো সবার কাছে।

যে ব্যক্তির সারাটি জীবন কেটেছে এদেশের মানুষের উন্নয়ন ও অধিকার আদায়ের জন্য রাজনীতি করে, সেই বর্ষীয়ান জননেতা, মুক্তিযুদ্ধে ৫ নম্বর সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার, প্রতিটি জাতীয় নির্বাচনে বিজয়ী জনপ্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের মৃত্যুর পরও নোংরামি বন্ধ হয়নি! সাম্প্রদায়িক শক্তির সাথে যুক্ত হয়েছে তথাকথিত প্রগতিশীল দাবিদাররা!

সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে বিতর্কিত করার বহু অপচেষ্টা হয়েছে; অন্যতম দু'টির একটি ইসলাম ধর্ম বিষয়ক এবং অন্যটি এপিএস ফারুকের কাছে পাওয়া টাকা নিয়ে। ১৯৭০ সাল থেকে নয় বারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, উপরন্তু বর্নাঢ্য জীবনের অধিকারী এই রাজনীতিকের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র হয়েছে প্রবলভাবে। নির্লজ্জ অপপ্রচার দেখে আবারও বিষয় দুটি আলোচনা করছি।

 মন্ত্রীত্ব ও কালো বিড়াল:
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের সারা জীবনে একটি মাত্র দুর্ঘটনাই ঘটেছে যা তার ভাবমূর্তি সংশ্লিষ্ট। অভিযোগ উঠলে তিনি দৃঢ়ভাবেই বলেছিলেন, "ছোটবেলা থেকেই আমি দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। দুর্নীতির সঙ্গে আপস করব না। মন্ত্রীর বাড়িতে থাকি না। জিগাতলার বাড়িতেই থাকি। এপিএস ও রেলের জিএমের ব্যক্তিগত জীবনের খবর রাখা মন্ত্রীর পক্ষে সম্ভব নয়।"
বলেছিলেন, "এত টাকা এপিএসের বহন করা অস্বাভাবিক তো বটেই। যেহেতু সে এই টাকার মালিকানা দাবি করেছে। এখন তাকে প্রমাণ করতে হবে এটা তার টাকা কি না। আর যদি অঘোষিত টাকা হয় তাহলে সেটা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে চলে যাওয়ার কথা।"
আরও বলেছিলেন, "এটা একটি ঐক্যবদ্ধ গোষ্ঠীর তৎপরতা। এই গোষ্ঠী ৪০ বছরের সুবিধাভোগী আমলা, রাজনীতিক ও ঠিকাদার।এপিএস ফারুককে না আসার জন্য কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যা বলার তদন্ত কমিটির কাছে বলবে।"

অনেক মন্ত্রীর এপিএসদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে যা মন্ত্রীও জানেন না। মন্ত্রী থাকাকালে মহিউদ্দিন খান আলমগীরের এপিএসকে একই কারণে সরিয়ে দেয়া হয়েছিল, কোনও সংবাদ মাধ্যম জানতেও পারেনি। বিবেচনা করুন:
১. রেলমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পরই সুরঞ্জিত বাবু ঘোষণা দিয়েছিলেন রেলকে দুর্নীতি মুক্ত করার এবং কালো বিড়ালদের খুঁজে বের করার। 
২. সর্বদা বিজয়ী এই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে কখনো অসততার অভিযোগ ওঠেনি। সারা জীবন কাটিয়েছেন সাধারণ মানুষের মতো। 
৩. যে কয়েকটি শীর্ষ মন্ত্রনালয়ের জন্য সবচেয়ে বেশি আর্থিক বরাদ্দ থাকে তার একটি রেল মন্ত্রণালয়। এমন একটি মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী শত কোটি টাকা নয়, এপিএসের কাছে থাকা ৭০ লাখ, মতান্তরে ৩৫ লাখ টাকার জন্য অভিযুক্ত হবেন - এটি হাস্যকর বিষয়। 
৪. যিনি সবসময় রাত ১০টায় ঘুমিয়ে পড়েন, তার বাসায় মধ্যরাতে এপিএস ওমর ফারুক কয়েক লক্ষ টাকা নিয়ে যাবে? অন্যদিকে ইলিয়াস আলীর ঘনিষ্ঠ এপিএস ফারুকের গাড়ি চালক পিলখানায় গাড়ি প্রবেশ করিয়ে বিজিবির কাছে ধরা দিল এবং মুহূর্তের মধ্যেই ক্যামেরাসহ প্রস্তুতি নিয়ে কয়েকজন সাংবাদিক উপস্থিত হয়ে গেলেন?
- এ ঘটনা যে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র তা বোঝার জন্য কি খুব বেশি জ্ঞানের প্রয়োজন?

 সংবিধান সংশোধন নিয়ে মিথ্যাচার:
মির্জা ফখরুল ইসলাম বলেছিলেন, "সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও আল্লাহর নাম থাকবে কি থাকবে না, সে দায়িত্ব এখন সুরঞ্জিত বাবুর ওপরে পড়েছে।"
সেই থেকে শুরু হয় সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে নিয়ে মিথ্যাচার। 
কে অস্বীকার করতে পারবে যে, শুধুমাত্র হীন রাজনৈতিক স্বার্থেই সংবিধানে "বিসমিল্লাহ ও আল্লাহ'র নাম" যুক্ত করা হয়েছিল। এটি যুক্ত করা জিয়াকে কেউ নামাজ পড়তে দেখেছেন? মদ জুয়ার বৈধতা দেয়া জিয়ার কোন ইসলামের নমুনা? গুলি খেয়ে মৃত্যুর সময়ও জিয়া মাতাল ছিলেন। 
সূত্র: http://www.bd-pratidin.com/home/printnews/84346/2015-05-30

 পরবর্তীতে এরশাদ আমলে এক ধাপ এগিয়ে ইসলামকে রাষ্ট্রধর্ম করা হয়। কোথাও নামাজ পড়তে যাওয়ার সপ্তাহ জুড়ে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া হতো আর এরশাদ নামাজের আগে বক্তব্য রাখতেন "গতকাল স্বপ্ন দেখায় এখানে নামাজ পড়তে এসেছি।" এসব কি ভণ্ডামি ছাড়া আর কিছু? এরশাদ ও জিয়া কোন ধরনের মুসলিম ছিল - এটা আমাদের মোল্লারা কখনো উচ্চারণ করে না, বরং সমর্থন করতে তাদের ঘাড়ে চেপে বসেছিল।

 ইসলামিক রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম এক নয়। রাষ্ট্রকে কিভাবে কার সাক্ষীতে ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হল এবং রাষ্ট্রের নামাজ, রোজা, হজ্জ্ব, জাকাত কিভাবে আদায় হবে - এ সবকিছুই এক রহস্য।

গণতান্ত্রিক সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতার বলে সংবিধান ইচ্ছানুসারে পরিবর্তন করতে পারে এটা সত্যি, কিন্তু আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে 'সরকার সংবিধান থেকে অগণতান্ত্রিক ও কলঙ্কিত অধ্যায় বাতিল করা ছাড়া জনমতকে উপেক্ষা করে কিছু করবে না' - এ নিশ্চয়তা বার বার দেয়ার পরও পানি ঘোলা করার চেষ্টা অব্যহত থাকে।

বাংলাদেশ ইসলামিক স্টেট নয়, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। তর্কের খাতিরে বলছি: এদেশের একজন নাগরিকের কি নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করার অধিকার নেই? সুরঞ্জিত বাবু একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা যারা স্বাধীনতা এনেছেন। তারা মত প্রকাশ করতে পারবেন না, অথচ ১৩ দফার দাবি করতে পারবে শফি? 
প্রকৃতপক্ষে, তিনি ইসলামের ন্যূনতম সমালোচনা করেন নি। তিনি বরাবরই অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রতিনিধিত্ব করেছেন।

"সংবিধানে বিসমিল্লাহ ও আল্লাহর নাম" নিয়ে সুরঞ্জিত বাবুর বক্তব্য ছিল: "প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সংবিধান সংশোধনের সার্বিক বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে সংবিধান সংশোধন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া মতামতের বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে এখনই কিছু জানানো হবে না। সময় এলে সবকিছুই জানানো হবে।" 
http://www.kalerkantho.com/home/printnews/145703/2011-04-13
অথচ তার কথাকে বিকৃত করে বিরামহীনভাবে অপপ্রচার চলেছে, আবার নতুন করে শুরু হয়েছে।
তাকে কটাক্ষ করে যে ধরণের মন্তব্য করা হচ্ছে তা উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ছাড়া আর কিছুই নয়। এমন নির্লজ্জ মিথ্যাচার অত্যন্ত ঘৃণ্য মানসিকতার পরিচায়ক।
যাদের জন্য আজ আপনারা আজ স্বাধীনতা ভোগ করছেন, সংবিধানের দাবিদার হয়েছেন, যে বীরদের ত্যাগের বিনিময়ে ঘৃণ্য পূর্ব পাকিস্তানের বদলে বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি পেয়েছেন, তাদের একজন সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত নিশ্চিত মৃত্যু জেনেও ভয় করেন নি পাকবাহিনীকে, স্বৈরশাসকদের পালিত গুণ্ডা ও পুলিশের অত্যাচার, কারাবাস, নিপীড়ন, এমন কি ২১শে আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় আহত হয়েও গণতন্ত্র ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু-কন্যা শেখ হাসিনার পাশে থেকেছেন।
ক'জন নেতা তার মতো বলতে পারেন, "একজন রাজনীতিকের কাছে পদ অর্জন সাংঘাতিক বিষয় নয়। ত্যাগ করাও সহজ। রাজনীতিবিদের কাছে মন্ত্রিত্ব স্থায়ী কোনো পদ নয়। মন্ত্রিত্বে থাকা-যাওয়া বড় ঘটনা নয়। স্থায়ী পরিচয় হচ্ছে রাজনীতিবিদ।"
আপনারা যারা এই বীর মুক্তিযোদ্ধা ও বর্ষীয়ান নেতাকে অপমান করছেন, তারা আর যাই হোক দেশপ্রেমের পরিচয় দিচ্ছেন না।

Abdullah Harun Jewel

২৯ মে ১৯৮১। বিকাল সোয়া ৫টায় ফিরলাম সার্কিট হাউসে। সার্কিট হাউসের নিচতলায় পশ্চিম দিকের হলরুমটা লোকজনের কোলাহলে বেশ জমজমাট হয়ে উঠেছে। চট্টগ্রামের বুদ্ধিজীবীদের আর কেউ বোধহয় বাদ ছিল না সেদিন। ঠিক সাড়ে ৫টায় রাষ্ট্রপতি…
BD-PRATIDIN.COM

 


From: 'qamruddin chowdhury' via PFC-Friends <pfc-friends@googlegroups.com>
Sent: Wednesday, February 8, 2017 10:36 PM
To: pfc-friends@googlegroups.com; nabdc@googlesgroups.com
Cc: nabdc@googlegroups.com; LA Discussion
Subject: Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 

Excellent critical views of brothers RA, Ranu and Zoglul 


Regards.



From: rashed Anam <rashedanam1971@gmail.com>
To: "pfc-friends@googlegroups.com" <pfc-friends@googlegroups.com>
Cc: "nabdc@googlegroups.com" <nabdc@googlegroups.com>; LA Discussion <la-discussion@googlegroups.com>
Sent: Monday, February 6, 2017 11:48 PM
Subject: Re: {PFC-Friends} Fw: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য


বিএনপি এখন একটা  আচোদা-মার্কা  অক্ষম-অযোগ্য-লুলা-খুড়ার চামচিকার  দল!  জনগণের শ্রদ্ধা বিশ্বস্ততা সবই হারিয়েছে !! 
বাস্তবিক পক্ষে সুরঞ্জিত ছিল ইসলাম-বিরধী, ইসলামকে বেঙ্গকারি , মুসলিমদের বেঙ্গকারী,   অত্যাচারী,  সাম্প্রদায়িক, ভারতীয় এজেন্ট ও দুর্নীতি-আকণ্ঠ গণতন্ত্র-বিরোধী একটা কালো বিড়াল !!   ভদ্রতার খাতিরে মৃত বেক্তিকে গালাগালি করা নিশ্চয় কেউ বিএনপি থেকে আশা করে না এবং বিএনপি সে ধরণের দলও না !! 

কিন্তু তা বলে , মৃত বেক্তিকে বেসম্মানী না করার  মানে এই না যে নিজেকে বেসম্মানিত করতে হবে, নিজেদের সততাকে বিসর্জন দিতে হবে !! 
চুরঞ্জিতকে , যাকে কিনা দেশের রিক্সাওয়ালা থেকে শুরু করে মেথর পর্যন্ত সবাই  চোর ও কালো বিড়াল হিসাবে জানে, তাকে  'সৎ , নিষ্ঠাবান  বলা কি ধরণের গাঁজাখুরি কথা বার্তা ? এতে করে নিজেদেরই  সততার  বারোটা  বাজিয়েছে !!  বলতে পারতো চুরঞ্জিত একটা  রাজনৈতিক চতুর বেক্তিত্ত ছিল !! 
বানিয়ে 'সৎ নিষ্ঠাবান'  বলেই নিজেদেরই  বিএনপি অসৎ প্রমান করেছে !!!  জনগণের আস্থা হারিয়েছে !! 

2017-02-06 22:36 GMT-05:00 RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>:




From: RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>
Sent: Tuesday, February 7, 2017 3:34 AM
To: Zoglul Husain; Isha Khan
Cc: Serajul Islam; Shamsher M. Chowdhury; Zoglul Husain; A Khan; A Wahid; Ahmed; barkatek; colaziz; cskbd; Darkbits; Dr Hasanat Husain; esty48; F Wasif; H Nawaz; Hasanat Murtaza; hasanzr; J Helali; Jilanee; kalachand24; kamalfida7; lrc; M H Zaman; M Iqbal; M Mannan; M Zaman; M Zaman; mintuq; Mustafa Chowdhury; Nacrone; noshasan; paguriazada; pankouri; Reaz Talukder; S Hussain; S Seraji; shuda; Z Sadeque
Subject: Re: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 

আমার যতটুকু মনেপড়ে বাবু সুরঞ্জিত খালেদা জিয়া এবং বি এন পি কে আন্দোলন, গণতন্ত্র, সংবিধান  ইত্যাদি বিষয়ে সবক দিতে কোনোদিন কসুর করেননি। তিনি কোনো সেমিনারে বা সংসদে যখন কথা বলেন ভাবখানা এমন দেখান যে তার মতো বিজ্ঞ অভিজ্ঞ ব্যাক্তি দ্বিতীয়জন নাই।

সাধারণতঃ কোনো মৃত ব্যাক্তিকে শ্রদ্ধা জানানোর সময় সৌজন্যবশতঃ তার ভালো গুন্ গুলোই তুলে ধরা হয়। খালেদা জিয়া এবং মির্জা ফখরুল হয়তো তাই করেছেন। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই শ্রদ্ধাবোধের কি নেহায়েত দরকার ছিল? বিশেষকরে সুরঞ্জিত বাবুর অতীত কান্ড কারখানা বিচার করে?

তাছাড়া, আওয়ামী গোষ্ঠী যে হরে প্রেসিডেন্ট জিয়াকে পদে পদে অপমান অসম্মান করে এসেছে, সে ক্ষেত্রে কোনো আওয়ামী নেতার প্রতি অমন শ্রদ্ধা প্রদর্শন, এমনকি সাধারণ সাধুবাদও বেমানান।

যথার্থই মনে হচ্ছে BNP তার আদর্শ থেকে অনেকটাই সরে  এসেছে। আগামী নির্বাচনে BNP র  ভোটাররা তাদের দল থেকে সরে দাঁড়ালেও বিস্মিত হবার কিছু থাকবেনা।   

From: Zoglul Husain <zoglul.hus@gmail.com>
Sent: Monday, February 6, 2017 4:20 PM
To: Isha Khan
Cc: Serajul Islam; Shamsher M. Chowdhury; Zoglul Husain; A Khan; A Wahid; Ahmed; barkatek; colaziz; cskbd; Darkbits; Dr Hasanat Husain; esty48; F Wasif; H Nawaz; Hasanat Murtaza; hasanzr; J Helali; Jilanee; kalachand24; kamalfida7; lrc; M H Zaman; M Iqbal; M Mannan; M Zaman; M Zaman; mintuq; Mustafa Chowdhury; Nacrone; noshasan; paguriazada; pankouri; Ranu Chowdhury; Reaz Talukder; S Hussain; S Seraji; shuda; Z Sadeque
Subject: সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য
 
সুরঞ্জিত সম্বন্ধে ফখরুল ও খালেদার বক্তব্য 
(আমার মন্তব্য)

আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও প্রবীণ রাজনীতিক সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের জীবনাবসানে, মরদেহে শ্রদ্ধা জানানোর সময় ফখরুল, সুরঞ্জিতকে "সৎ ও নিষ্ঠাবান" বলে আখ্যায়িত করেন। অপর দিকে, খালেদা এক বিবৃতিতে বলেন, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত যে অবদান রেখেছেন, তা জাতি কোনোদিন ভুলবে না। 

এ বক্তব্য দুটি, বিরোধীমহলের কেউ কেউ রাজনৈতিক সৌজন্য ও মহানুভবতার বিরল দৃষ্টান্ত হিসাবে দেখেন, আবার অনেকে বলেন তা অন্য কাউকে সন্তুষ্টির প্রচেষ্টা। 

সুরঞ্জিতের "সততা" প্রসঙ্গেঃ সুরঞ্জিত রেলমন্ত্রী থাকা কালীন ৪০০ কোটি টাকা দুর্নীতির খবর কাগজে বেরিয়েছিল, এবং তার নিজের ভাগের এক দফায় ৭০ লাখ টাকা, ঢাকার জিগাতলায় তার বাসার কাছে, হাতে নাতে ধরা পড়ায় তার রেলমন্ত্রীত্ব যায়, যদিও বাইরের প্রভাবে তাকে দপ্তরবিহীন মন্ত্রী করে রাখা হয়। তখন থেকে তিনি জাতীয়ভাবে 'কালো বিড়াল' বলে পরিচিত হন। কারো কারো মতে এই দুর্নীতি ধামাচাপা দেবার অপচেষ্টায় ইলিয়াস আলীকে গুম করা হয়। সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছে, তিনি কয়েকশ' একর জমি দখল করে আত্মসাত করেছিলেন এবং দখলকৃত একটি জমিতে 'সেন মার্কেট' নামক একটি বহুতল বিশিষ্ট ভবন নির্মাণ করেছেন। তা ছাড়া তার বক্তব্যঃ "মসজিদ মাদ্রাসা বন্ধ না করলে অরাজকতা থামবেনা", "ধার্মিক হলে এদেশ ছেড়ে সৌদি আরব চলে যান" ইত্যাদি খুবই নিন্দনীয়, এবং তা কোনোক্রমেই সমর্থন করা যায় না। তার দুর্নীতি সম্বন্ধে ভারত-বাকশাল কাগজ 'সমকাল'-এ দেখুনঃ সাবেক সাংসদের সংবাদ সম্মেলনঃ   
ওয়াকফ ও অর্পিত সম্পত্তি দখলের অভিযোগ সুরঞ্জিতের বিরুদ্ধে 

স্বাধীনতা সংগ্রামে সুরঞ্জিতের ভূমিকা প্রসঙ্গেঃ আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে প্রধানতঃ তিনটি রাজনৈতিক শক্তিবর্গ কাজ করেছেঃ
 
(১) পাকিস্তান-আমেরিকাঃ যারা সামরিক অভিযান ও গণহত্যার মাধ্যমে বিদ্রোহ দমন করতে চেয়েছিল, (২) ভারত-সোভিয়েত রাশিয়াঃ যারা পাকিস্তান বিভক্ত করে বাংলাদেশকে ভারত-রাশিয়ার অধীন একটি করদ রাজ্য বানাতে চেয়েছিল, এবং (৩) বাংলাদেশের ব্যাপক জনগণ ও দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী যারা উপরের দুই পক্ষের কাছে নতি স্বীকার না করে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ গড়ে সকল দেশের সঙ্গে বিজয়-বিজয় সম্পর্ক রাখতে চেয়েছিল।  
 
ভাসানী ও জিয়া সহ বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক উপরোক্ত ৩য় শক্তিবর্গে অবস্থান করেন। সুরঞ্জিত ছিলেন উপরোক্ত ২য় শক্তিবর্গে, যার আজীবন লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশকে ভারতের করদ রাজ্য বানানো। 

আওয়ামী ফ্যাসীবাদ সম্পর্কেঃ হাসিনা সরকারের তিনটি বড় হত্যাকাণ্ড (বিডিআর, জামাত ও হেফাজাতের উপর), নির্বিচার হত্যা, সন্ত্রাস, গুম, নির্যাতন, নিপীড়ন, হামলা-মামলা, সীমাহীন দুর্নীতি, ইত্যাদি এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব ভারতের হাতে তুলে দেওয়া, - এগুলি গণতন্ত্র নয়, বরং এগুলি অত্যন্ত বর্বর ও নগ্ন ফ্যাসিবাদ এবং নিখাদ তাঁবেদারি।  

গত ১৯ মার্চ ২০১৬ বিএনপি কাউন্সিলে ফখরুল বলেন, "গত কয়েক বছরে সরকারের দমন-পীড়ন ও পুলিশ এবং সরকারি দলের সন্ত্রাসীদের গুলিতে বিএনপির ৫০২ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। এই সময়ের মধ্যে ২২৩ জন নেতা-কর্মী অপহৃত হয়েছেন। গুরুতর আহত হয়েছেন চার হাজার। জেল খেটেছেন প্রায় ৭৫ হাজার। প্রায় ২৪ হাজার মামলা হয়েছে এবং এতে চার লাখ ৩০ হাজার জনকে আসামি করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় ৫০ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।" 




--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@ googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/ optout.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
For more options, visit https://groups.google.com/d/optout.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___