Banner Advertiser

Tuesday, March 24, 2020

[mukto-mona] Re: {PFC-Friends} সরকার বললো একা বা আলাদা থাকুন---





আপনারা বললেন ফ্লাইট বন্ধ করুন--সরকার করলো!
আপনারা বললেন লকডাউন করুন-সরকার তাও করলো, সাথে সেনাবাহিনীও দিলো!


রকার বললো এখন দেশে আসবেন না-- 

আপনারা বললেন, বললে-ই হলো! আসবো এবং গুষ্টিসুদ্ধ এলেনও!


সরকার বললো একা বা আলাদা থাকুন---

আপনারা বাজারে গেলেন, বিয়ে করলেন, বাহিরে ইচ্ছেমতো ঘুরাঘুরি করলেন!


সরকার বললো ঘরে থাকুন-- 

আপনারা কক্সবাজার, পতেঙ্গাতে ভ্রমনে গেলেন, গণমোনাজাতে ৩ লক্ষ জমায়েত হলেন!


সরকার বললো ছুটিতে কোথাও যাবেন না-- 

আপনারা সেটাকে ঈদের ছুটি ভেবে ছুটলেন রেল, বাস স্টেশনে!


ভাই এরপরও দোষ একা সব সরকারের, আপনি ধোয়া তুলসী পাতা!
আসেন সরকারের গুষ্টি উদ্ধার করি!


আমাদের স্বভাবটা-ই এমন--আমি এভাবে-ই থাকবো, শুধু তুমি পরিবর্তন হয়ে যাও!
আমি কিছু-ই করবো না সরকার সবকিছু ঠিক করে দিক।


মানসিকতা বদলান, নিজে পাল্টান সব পাল্টে যাবে।

Biplob Biswas এর টাইম লাইন থেকে।




From: pfc-friends@googlegroups.com <pfc-friends@googlegroups.com> on behalf of Post Card <abahar.canada@gmail.com>
Sent: Tuesday, March 24, 2020 6:57 AM
To: pfc <pfc-friends@googlegroups.com>
Cc: LA Discussion <la-discussion@googlegroups.com>; RANU CHOWDHURY <ranu51@hotmail.com>; Zoglul Husain <zoglul@hotmail.co.uk>; Sameer Syed <amsmel@aol.com>; zainul abedin <zainul321@yahoo.com>; Dr. KMA Malik <kmamalik15@gmail.com>; Mohammad Gani <mgani69@gmail.com>
Subject: Re: {PFC-Friends} আমি করোনায় মরবো না ,মরবো খিদায়
 
Hasina `s Corona Virus, Chatro League leader

মসজিদে ঢুকে মুসল্লীকে জুতা দিয়ে পেটালেন যুবলীগ নেত্রী

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে নুরুচ্ছাবাহ্ পূর্নিমা নামে এক যুব মহিলা লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে মসজিদে প্রবেশ করে মুসল্লীকে জুতা দিয়ে পেটানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

শনিবার (২১ মার্চ) দুপুরে উপজেলার ৫ নং ওচমানপুর ইউনিয়নের বাঁশখালী এলাকার মাজহার উল্লাহ মুহুরী বাড়ি জামে মসজিদে এই ঘটনা ঘটেছে।

আমেরিকা প্রবাসী নুরুচ্ছাবাহ্ পূর্নিমা যুব মহিলা লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির মহিলা বিষয়ক সম্পাদেকর দায়িত্ব পালন করছেন।

ভুক্তভোগী মুসল্লী এস এম শহীদ জানান, শনিবার জোহরের নামাজের জন্য আমি মসজিদে প্রবেশ করার পথে পূর্ণিমা নামের এই মহিলা দাঁড়িয়ে থাকে। আমি তাকে নামাজের জামাত শুরু হচ্ছে বলে সরে দাঁড়াতে বলে মসজিদের ভেতরে প্রবেশ করার সময় সে মসজিদের সামনে থাকা জুতা নিয়ে আমাকে মারলে জুতা মসজিদের ভেতরে ঢুকে যায়। এরপর সে ভেতরে ঢুকে জুতা দিয়ে আমাকে মারধর করেন। তখন সকল মুসল্লী এগিয়ে তাকে নিভৃত করেন। কি কারণে আমাকে জুতা দিয়ে মারলো? আমার অপরাধ কি? আমি তার বিচার চাই।

মসজিদ পরিচালনা কমিটির সদস্য ও নিয়মিত মুসল্লী মুহাম্মাদ খোরশেদ আলম বলেন, এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা আমার জীবনে দেখিনি। মহিলা মসজিদে ঢুকে শহীদ নামে এক মুসল্লীকে জুতা দিয়ে মারধর করে। এরপর আমরা এসে তাকে নিভৃত করি। মহিলা হওয়ার কারণে সকল মুসল্লীকে সংযত থাকতে হয়েছে। ওই মহিলার উপযুক্ত বিচার হওয়া প্রয়োজন।

এই বিষয়ে শনিবার সন্ধ্যা ৭ টা ৫৪ মিনিটে মোবাইলফোনে নুরুচ্ছাবাহ্ পূর্নিমা বলেন, আমি মসজিদে প্রবেশ করে জুতা দিয়ে কাউকে মারধর করিনি। বরং শহীদ নামে ওই ছেলেটি আমাকে ধাক্কা দেয়। মুসল্লীরা আমার বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছে। তারা সবাই দলবল নিয়ে সংঘবদ্ধ হয়ে আমার বাবার বাড়ি দখল করে রাখছে। পরে কথা বলবে বলে ব্যস্ততা দেখিয়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।


On Mon, Mar 23, 2020 at 8:52 PM Sitangshu Guha <guhasb@gmail.com> wrote:

'এবারের সংগ্রাম বেঁচে থাকার সংগ্রাম'

শিতাংশু গুহ, ২২ মার্চ ২০২০, নিউইয়র্ক।। এবারের সংগ্রাম, সুস্থ থাকার সংগ্রাম। এবারের সংগ্রাম বেঁচে থাকার সংগ্রাম। বেঁচে থাকলে আনন্দফুর্তি করা যাবে, পার্টি করা যাবে, মন্দির-মসজিদে যাওয়া যাবে। বেঁচে না থাকলে কিছুই করা যাবেনা। তাই, আসুন আগে বাঁচি, অন্যকে বাঁচতে সাহায্য করি। করোনা ভাইরাস এই সময়ে পুরো বিশ্বকে একত্রিত করেছে। ঐক্যবদ্ধভাবে এই ভাইরাসকে পরাজিত করতে হবে। প্রশাসনের কথা শুনুন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কথা মানুন। উন্নত দেশগুলো এর নাগরিকদের রক্ষায় সর্বতোভাবে সচেষ্ট রয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত ঘনবসতি, অবহেলা ও অজ্ঞতার কারণে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়লে রক্ষা থাকবে না! উপমহাদেশের মানুষের 'এন্টিবডি' শক্তিশালী, চৈত্রমাস-তাপমাত্রা বেশি, ধারণা করি, আশা রাখি এজন্যে 'করোনা ভাইরাস' ততটা সুবিধা করতে পারবে না? তবু, ব্যবস্থা নিতে হবে, 'লক-ডাউন' অপরিহার্য। রাশিয়াতে পুটিন বলেছেন, 'দুই সপ্তাহ ঘরে থাকুন, না মানলে পাঁচ বছর জেলে থাকুন'। বাংলাদেশ-ভারতে হয়তো এমনটা প্রয়োজন হতে পারে?

পৃথিবীতে এর আগেও মহামারী'র প্রার্দুভাব ঘটেছে, মানুষ মন্দির/মসজিদে গেছে প্রতিকারের আশায়। পানিপড়া, দোয়া, মন্ত্রের জন্যে ধর্মগুরুদের শরণাপন্ন হয়েছে। এবার পরিস্থিতি একটু ভিন্ন। সামান্য এক 'করোনা' এবার ধর্মীয় উপাসনালয়ে তালা দিতে সক্ষম হয়েছে। মানুষ ধর্মগুরুদের দিকে যাচ্ছেনা, , ঈশ্বর/আল্লাহ'র দিকে তাকিয়ে নেই, প্রতিকারের জন্যে মানুষ বিজ্ঞানের দিকে তাকাচ্ছে। এরমানে কি ধর্ম ব্যবসায়ীরা থেমে গেছেন, মোটেও তা নয়! তাঁরা আশায় আছেন, 'যদি লাইগ্যা যায়' কোন তরিকা/মন্ত্র? তখন তাঁরা বলবেন, ''আগেই কৈছিলাম না' --? 'ঝড়ে বক মরে ফকিরের কেরামতি বাড়ে'। বিশিষ্ট বিজ্ঞানী হুজুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ বলেছেন, 'ইসলামে সংক্রামক ব্যাধি নামে কিছু নেই'। ভারতে ঘটা করে কিছু লোক 'গোমূত্র' খাওয়াচ্ছেন। খবরটি'র সত্যমিথ্যা জানিনা, তবু বলছি, কারণ কোন ক্ষতি নেই, হয়তো হাসির? রাশিয়ায় রাস্তাঘাট ফাঁকা রাখতে পুটিন নাকি ৮০০ বাঘ-সিংহ রাস্তায় ছেড়ে দিয়েছেন!

বাংলাদেশে অনেকে বলতে চাচ্ছেন যে, প্রবাসীরা করোনা ছড়াচ্ছেন? এটি সত্য নয়। বিশ্বে ১৭৬টি দেশ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত। উন্নত দেশগুলো তাঁদের নাগরিকদের ফিরিয়ে নিচ্ছেন। ভারত উপদ্রুত চীনের সোয়ান প্রদেশ থেকে এর নাগরিকদের ফিরিয়ে এনেছে, সাথে ১৪জন বাংলাদেশী। এঁরা সবাইকে ১৪দিন কোয়ারেন্টিন রেখেছেন। তারপর ছেড়েছেন। বাংলাদেশে কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থা সম্পর্কে হয়তো সুস্পষ্ট ধারণা না থাকায় সবাইকে রাখা সম্ভব হয়নি। দোষ প্রবাসীর নয়। কেরানীগঞ্জে উপজেলা প্রশাসন ৫১ বাড়িতে লাল পতাকা উড়িয়ে প্রবাসী হিসাবে চিহ্নিত করেছেন। মনে পড়ে একাত্তরে পাকিস্তানীরা 'এইচ' লিখে হিন্দু বাড়ি চিহ্নিত করেছিলো? একটি পোষ্টারে বলা হচ্ছে, 'প্রবাসীদের প্রবেশ নিষেধ'। প্রবাসীরা যেকোন সময় তাদের জন্মস্থানে ফিরে যাওয়ার অধিকার রাখেন। যথাযথ ব্যবস্থা নিলে হয়তো এমন দোষারূপের ঘটনা ঘটতো না! এখন অন্যের দিকে অঙ্গুলি হেলনের সময় নয়, সময় এখন সবাই মিলে করোনা ভাইরাস মহামারী ঠেকানো।

বলিহারি আমাদের রাজনৈতিক নেতাদের! ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা করোনা ভাইরাসের চেয়েও শক্তিশালী। রিজভী বলেছেন, আওয়ামী লীগ করোনা ভাইরাসের চেয়েও ভয়ানক। আরো কিছু নেতার কথা শুনি? মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, শেখ হাসিনার মতো নেত্রী পেয়েছি বলেই করোনা প্রতিরোধ করতে পারছি। ড: হাসান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি করোনা নিয়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। শাহরিয়ার আলম বলেছেন, করোনা প্রতিরোধে ঢাকা বিমানবন্দরের মতো ব্যবস্থা উন্নত দেশগুলোতেও নেই। ডঃ আব্দুল মোমেন বলেছেন, করোনা মারাত্মক কোনো রোগ নয়, এটা সর্দি জ্বরের মতো। খালিদ মাহমুদ বলেছেন, শেখ হাসিনা যখন প্রধানমন্ত্রী, তখন কোনো ভাইরাস নিয়েই চিন্তা নেই। এই যখন আমাদের দেশের অবস্থা, তখন আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও সিনেটে ডেমক্রেট দলীয় নেতা চাক শ্যুমার একসাথে বললেন, এখন রাজনীতির সময় নয়, সময় এখন একসাথে করোনা মোকাবেলার। বিভেদ ও রাজনীতি ভুলে বাংলাদেশে এখন সরকার, পুলিশ, মিলিটারি একযোগে কাজ করতে হবে, মানুষকে রক্ষা করতে হবে।

সবাই বলেন, সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ। তাই হয়তো নির্বাচন কমিশনের পক্ষে নির্বাচন করা সম্ভব হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী ভোট দিয়েছেন। সরকার সবাইকে ঘরে বসে নামাজ আদায়ের পরামর্শ দিয়েছিলো। নির্দেশ নয়, পরামর্শ? এর বিরুদ্ধে হবিগঞ্জে বিক্ষোভ হয়েছে। রায়পুরে ৫০ হাজার মানুষের দোয়া মাহফিল হয়েছে। রাজবাড়ীর ভবদিয়া গ্রামে এক ব্যক্তি মারা গেছেন, তিনি কি করোনা আক্রান্ত হয়ে মরেছেন না অন্য কোন কারণে মরেছেন, এনিয়ে সংষর্ষে লাবলু মোল্লা নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। আহত ১১। হয়তো রবীন্দ্রনাথ এদের জন্যেই বলেছেন, 'রেখেছো বাঙ্গালী করে মানুষ করোনি'। সংবাদ হচ্ছে, করোনা ভাইরাস নিয়ে যখন পৃথিবী স্তব্ধ তখন খুলনার পাইকগাছার লতা ইউনিয়নের দেলুটী গ্রামে একটি হিন্দু পরিবারকে দেশত্যাগের হুমকী দিয়ে তাদের জমিজমা, মাছের ঘের জবরদখল হয়েছে। আরো একটি খবর হচ্ছে, ফরিদপুরের শিবরামপুরে পান্নু হাওলাদার ও তাঁর তিন গুনধর পুত্র শনিবার সন্ধ্যায় মতিউর রহমানের বাড়িতে হামলা করে প্রায় এক কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি করেছেন।

'সোশ্যাল ডিসটেনসিং' বা 'সামাজিক দূরত্ব' বজায় রাখা করোনা থেকে মুক্তির একমাত্র উপায়। দেশে দেশে 'লকডাউন' বা 'পজ' সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখার জন্যেই করা হচ্ছে। বাংলাদেশে হুজুররা এর বিরুদ্ধে ধর্মের দোহাই দিয়ে হুঙ্কার ছাড়ছেন। একাত্তরে বেশিরভাগ ধর্মান্ধরা 'ইসলাম ও পাকিস্তান রক্ষার' নামে রাজাকার হয়েছিলেন? এবার না আবার ওয়াজ ও দোয়া মাহফিলের অজুহাতে নিজেদের ব্যবসা ঠিক রাখতে, করোনা মহামারী ছড়িয়ে নুতন করে 'রাজাকার' হয়ে যান? ধর্ম মানুষের জন্যে, ধর্মের জন্যে মানুষ নয়। মানুষ বাঁচলে ধর্ম বাঁচবে। মানুষ না থাকলে ধর্ম থাকবে না! বিশ্বব্যাপী মানুষ এখন বাইরে থেকে ঘরে ঢুকছে। করোনা ভাইরাস যদি ধর্মগুলোকে বাইরে থেকে ঘরে ঢুকিয়ে দিতে পুরোপুরি সক্ষম হতো, তবে পৃথিবীতে ধর্মের নামে হানাহানি হয়তো কিছুটা কমতো। সামাজিক মাধ্যমে কিছু কিছু মানুষ নিজেদের ধর্মের মাহাত্ম্য দেখাতে চাচ্ছেন। তাঁদের জানা উচিত, করোনা ভাইরাস ভয়ানক ধর্মনিরপেক্ষ, হিন্দু-মুসলমান-বৌদ্ধ-খৃষ্টান কাউকেই ছাড়ছে না?

এখন সময় হচ্ছে বিশ্বব্যাপী করোনা প্রতিরোধে একে অপরকে সহায়তা করা। বিশ্ব আবারো প্রমান করছে, 'মানবতা ও সেবাই ধর্ম'। ধারণা করি করোনা ভাইরাস যখন শেষ হবে, পৃথিবী আবার চন্ডিদাসকে স্মরণ করে বলবে, 'সবার উপর মানুষ সত্য--'। একটি আশার বাণী দিয়ে শেষ করবো: এস্ট্রোনমি বাস্তব, যদি সঠিক গণনা করা যায়। এস্ট্রোনমির ওপর ভিত্তি করে বেদিক রিসার্স নামে একটি সংস্থা জানাচ্ছে, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ছিলো 'বলয়গ্রাস সূর্য্যগ্রহণ', সেদিন করোনা ভাইরাসের শুরু। সাধারণত: এই কুফল তিনমাস পর্যন্ত চলে। ৩১শে মার্চ ২০২০ জুপিটার মকর রাশিতে যাবে, অর্থাৎ করোনার কুফল কমতে শুরু করবে। ১৩ই এপ্রিল সূর্য্য মেষ রাশিতে যাবে, এদিন থেকে আরোগ্য শুরু। ১৯ এপ্রিল-২১জুন বেদিক গ্রীষ্ম শুরু, করোনা দুর্বল হতে থাকবে। ২৩শে সেপ্টেম্বর কেতু থেকে বৃশ্চিক, করোনার সমাপ্তি। স্নাতকে আমার 'এস্ট্রোনমি' একটি সাবজেক্ট ছিলো। তখনো বুঝিনি, এখনো কিছু বুঝিনা। তবে এই গণনা সঠিক হলে, 'স্বাগতম'। পৃথিবীর যে প্রান্ত থেকেই করোনা মুক্তি আসুক, যেভাবেই ঘটুক, সেটাই সু-স্বাগতম। করোনা ভাইরাস নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক। # guhasb@gmail.com;


On Mon, Mar 23, 2020 at 8:37 PM Post Card <abahar.canada@gmail.com> wrote:

 রাব্বি হাসান | জাতীয় | তারিখঃ মার্চ ২২, ২০২০ | নিউজ টি পড়া হয়েছেঃ 86461 বার

বিশ্বজুড়ে করোনা ভাইরাস এর তান্ডবে লন্ডভন্ড শুধু শিক্ষা,জনজীবনই নয় প্রভাব পড়েছে চাহিদা-যোগানের মূল কেন্দ্র "অর্থনীতি" তে।
সাজানো গোছানো সভ্যতা যেনো মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে কোন এক অদেখা মরণ নেশার আতঙ্কে।

আজকের এই অনিন্দ্য সুন্দর সভ্যতা,সংস্কৃতিতে সবচেয়ে বেশি অবদান শ্রমজীবী মানুষের তৈলাক্ত ঘামে।সেই তিলেতিলে সভ্যতা তৈরি করার কারিগরদের মুখে যেনো আজ বিষাদে ঠেকে গেছে,কোন এক অজানা বিষাক্ত সাপ ছোবলের অপেক্ষায় বসে আছে,সুযোগ পেলেই যেনো কামড়ে ধরবে,তেমনি বিষাক্ত সাপের মতো ধ্বংসলীলায় মেতে উঠছে করোনা ভাইরাস।

করোনা ভাইরাস আমাদের এই উন্নয়নশীল দেশে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলেছে শ্রমজীবি মানুষের দৈনন্দিন জীবনে।সরকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সকল ধরনের জনসমাগম বন্ধ করেছে করোনার প্রাদুর্ভাব থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করতে।আমাদের সবার সচেতনতা বৃদ্ধি করতে।
কিন্তু করোনা কে কেন্দ্র করে অস্থিতিশীল হয়ে পড়েছে অর্থনীতি, বাজার। এক শ্রেনির মুনাফালোভী অসুস্থ বাণিজ্য চক্রের ঘটা করা পন্যের মূল্য বৃদ্ধির আয়োজনে শ্রমজীবী মানুষের হয়েছে দূর্ভোগ। করোনা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে সাধারণ মানুষ বাজারে,দোকানে উপচে পড়েছে, কথা তাদের একটাই দৈনন্দিন পণ্য যদি পড়ে না পাওয়া যায় তাই আজই গোটা দু-মাসের খাদ্যপণ্য কিনে রেখে দেই।
এমন বোকাসোকা সিদ্ধান্তই বিপাকে ফেলেছে সাধারণ শ্রমজীবী,রিক্সাচালক,গার্মেন্টস কর্মী সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের সাধারণ পেশা জীবী মানুষকে।চাল,ডাল,আলু সহ দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য দিনদিন যেনো বেড়েই চলেছে চাল,ডাল,আলুর দাম কেজি প্রতি ৫-১০টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমনই উৎসুক পরিবেশ কে পুঁজি করে এক শ্রেনির অসাধু ব্যবসায়ী তৈরি করেছে পণ্যে কৃত্রিম সংকট।মাঝে মাঝেই বাজার থেকে উধাও হয়ে যাচ্ছে অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য।উধাও হওয়া পণ্য ও বৃদ্ধি পাওয়া মূল্য ও অসাধু ব্যবসায়ীদের যেনো রীতিমতো শত্রু হয়ে দাড়িয়েছে মোবাইল কোর্ট"।পুরো দেশে গত কয়েকদিনে প্রায় শত অভিযান চালিয়ে মোটাদাগে জরিমানা করেও থামানো যাচ্ছে না এমন অসুস্থ মূল্যবৃদ্ধির প্রতিযোগিতাকে।করোনার চেয়ে দেশে অসাধু ব্যবসায়ীদের দৌরাত্মই যেনো দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে।

দ্রব্যমূল্যের এমন অস্বাভাবিক অবস্থার শিকার এমনই এক শ্রমজীবি রিক্সা চালক"কান্না জড়িত কন্ঠে আক্ষেপে বলে ফেলেছেন আমি করোনায় মরবো না আমি মরবো খিদায়।কারন এখন রাস্তায় মানুষ বের হয় কম সারাদিনে আমি যে টাকা রিক্সা চালিয়ে পাই তা দিয়ে চাল কিনতে পারবো না,পারবো না ডাল কিনতে,পারবো না আমার ছোট মেয়েটার জন্য কিনতে ঔষধ,আমাদের তো করোনা হবে না আমাদের হবে "না খেয়ে থাকার রোগ"।

এমনই জানা অজানা হাজারো শ্রমজীবি মানুষের খাবার কেনার সুযোগ হারিয়ে বেঁচে থাকার সংশয়ে আদরের অসুস্থ পরিবার নিয়ে রাত্রি যাপন হচ্ছে শুধু আমাদের একার গোটা দু মাসের দ্রব্য কিনে ফ্রিজ কিংবা খাটের নিচে জমা করে রাখায়।
অসাধু মুনাফালোভী ব্যবসায়ীদের লাগাম টেনে ধরতে পারলেই অদেখা করোনার ভাইরাসের ভয়ের মধ্যেও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে শ্রমজীবী মানুষ।

 

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/CA%2B8k4QSToM9vG8hJcy4WGH%2B9QqB648WMqvZ32QszgjO6Y4ycHA%40mail.gmail.com.


--
Sitanggshu Guha
646-696-5569

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/CADfUwfQo8-_iSBrxAbac-mkU3W06OmW31_druBGkCew_tAhZ0Q%40mail.gmail.com.

--
You received this message because you are subscribed to the Google Groups "PFC-Friends" group.
To unsubscribe from this group and stop receiving emails from it, send an email to pfc-friends+unsubscribe@googlegroups.com.
To view this discussion on the web visit https://groups.google.com/d/msgid/pfc-friends/CA%2B8k4QSG8Ne%3DLZGOd-61OGC1LymdWX_S0YHSpycubbM1QzvRzw%40mail.gmail.com.


__._,_.___

Posted by: Farida Majid <farida_majid@hotmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___