Banner Advertiser

Monday, January 19, 2009

Re: [ALOCHONA] We need a ststesmsn Like Shaheed Zia now By Prof Emajuddid Ahmed ex Vc DU

Mr. Chowdhury, it's called "sanitization" and "martyrification" of a dictatorial criminal, who previously had no validity or a place in our history book, and who have been cleverly, albeit shamelessly, gilded by those who benefited from him the most, both socially and financially. He embodied the moral vacuum that exists in our country, he set the foundation for the anarchy and military junta, he embedded the seeds of communalism in our society. A petty but ambitious thug with a uniform and a gun suddenly became a martyr, a shahid, a selfless soldier, a patriot. Those who speak of his "principles" and "sacrifices" are as morally and intellectually vacuous, if not ignorant and blind, as he was, and those who make him a "shahid" bestows upon him the honor that is not deserved, implying his self sacrifice in a mythical war against the "others".
 
Cyrus


From: J.A. Chowdhury <Chwdhury@hotmail.com>
To: alochona@yahoogroups.com
Sent: Monday, January 19, 2009 12:40:51 PM
Subject: RE: [ALOCHONA] We need a ststesmsn Like Shaheed Zia now By Prof Emajuddid Ahmed ex Vc DU

I don't understand how General Zia became a SHAHID. So far as I know who were killed in religious war during Rasul Karim (Swl) regime is called SHAHID.Aminul shab or so called BNP Jamati Intelectuall Emazuddin/Yesuddin gong, Can you please explain a killer General Zia(Col. Taher killed by Zia) how became a SHAHID??
 
Regards
 
J.A.Chowdhury




To: dahuk@yahoogroups. com; Amra-Bangladesi@ yahoogroups. com; notun_bangladesh@ yahoogroups. com; Bangladesh-Zindabad @yahoogroups. com; alochona@yahoogroup s.com; sonarbangladesh@ yahoogroups. com; WideMinds@yahoogrou ps.com; banglarnari@ yahoogroups. com; khabor@yahoogroups. com; vinnomot@yahoogroup s.com; faruquealamgir@ yahoo.com; ayubi_s786@yahoo. com; javediqbalkaleem@ yahoo.com; dreamer_hillol@ yahoo.com; chena_kew@yahoo. com; bdmailer@gmail. com; diagnose@yahoogroup s.com
From: aminul_islam_ raj@yahoo. com
Date: Mon, 19 Jan 2009 00:49:50 -0800
Subject: [ALOCHONA] We need a ststesmsn Like Shaheed Zia now By Prof Emajuddid Ahmed ex Vc DU


এখন প্রয়োজন প্রেসিডেন্ট জিয়ার মতো একজন রাষ্ট্রনায়ক
এমাজউদ্দীন আহমদ
বাংলাদেশে এখন প্রয়োজন একজন রাষ্ট্রনায়কের । জিয়াউর রহমানের মতো একজন বিচক্ষণ রাষ্ট্রনায়কের। এদেশের রাজনীতিকের অভাব নেই। অভাব শুধু দুরদর্শী, দক্ষ, নৈতিকতায় সমৃদ্ধ রাষ্ট্রনায়কের। রাজনীতিকরা জাতিকে বিভক্ত করেন এবং জাতীয় বিভক্তিকে নিজের, এমনকি নিজ দলের স্বার্থে প্রয়োগ করতে সদা ব্যস্ত। রাষ্ট্রনায়ক কিন্তু জাতীয় বিভাজন নয় বরং জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠায় সংকল্পবদ্ধ। নিজের জীবন বিপন্ন করে, এমনকি নিজের দলের স্বার্থ বিসর্জন দিয়েও
জাতিকে ঐক্যবদ্ধ রাখতে অগ্রণী ভুমিকা পালন করেন। রাজনীতিকরা বর্তমানকেই মুখ্য জ্ঞান করে বর্তমানে বসবাস করতে চান। রাষ্ট্রনায়ক কিন্তু বর্তমানে বাস করেও অতীতকে ভোলেন না এবং উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ রচনায় সর্বশক্তি নিয়োগ করেন। রাজনীতিকরা রাজনৈতিক দলকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকেন এবং রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রয়াস চালিয়ে থাকেন। রাষ্ট্রনায়ক কিন্তু রাজনৈতিক দলের ঊর্ধ্বে যে জাতি এবং জনগণ, তাদের প্রতিই অধিক আকৃষ্ট হন। রাজনীতিকরা দল ভাঙেন। রাষ্ট্রনায়ক দল গড়ে তোলেন, শুধু বর্তমানের জন্য নয়, ভবিষ্যতের স্বপ্ন চোখে রেখে। রাজনীতিকরা বিতর্ক সৃষ্টি করেন, রাষ্ট্রনায়ক কিন্তু বিতর্কিত হয়েও ভবিষ্যৎ বিতর্কের শতছিদ্র বন্ধ করতে প্রয়াসী। রাজনীতিকের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রধান। এই ক্ষমতাকে প্রয়োগ করে তারা তাদের প্রভাব, বৈভব ও প্রতিপত্তিকে স্হায়ী করতেই অধিক বেশি আগ্রহী। রাষ্ট্রনায়কের দৃষ্টিতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা উপায় বটে, কিন্তু তা জাতীয় পর্যায়ে প্রভাব, বৈভব ও প্রতিপত্তি অর্জনের উপায়। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে জাতীয় মর্যাদা এবং উজ্জ্বল ভাবমুর্তি বিনির্মাণের মাধ্যম।

রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার প্রতি রাজনীতিকদের সীমাহীন দুর্বলতা এবং রাজনীতিকদের সংকীর্ণতার স্পর্শে বাংলাদেশের রাজনীতি আজ ধুলি মলিন। জাতি আজ বিভক্ত। আমাদের মতো সনাতন সমাজে ধনী-দরিদ্র, গ্রামবাসী-নগরবাসী, শিক্ষিত-অশিক্ষিত পর্যায়ে যে বিভক্তি বিদ্যমান ছিল তার ওপর সংযোজিত হয়েছে রাজনৈতিক বিভাজন। ৩৫ বছর আগের মুক্তিযুদ্ধকে সমগ্র জাতি জানে জাতীয় অর্জনরুপে। সমগ্র জাতি চেনে জনগণের গৌরবময় বিজয়রুপে। কিন্তু কোনো কোনো রাজনীতিক বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে উজ্জ্বল অধ্যায়টিকে কেন্দ্র করে নতুন রাজনৈতিক ্লোগান রচনা করেছেন। স্বাধীনতার পক্ষের এবং স্বাধীনতার বিপক্ষের শক্তিরুপে জনসমুহের একাংশকে চিহ্নিত করে নতুন বিভাজনের সুত্র তৈরি করেছেন। এই বিভাজন এমন প্রকট হয়ে উঠেছে যে, দুইয়ের মধ্যে নেই কোনো যোগসুত্র। নেই কোনো হাইফেন। দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই বিভাজন বেড়ে উঠেছে দীর্ঘ তিন দশক ধরে। রুপ নিয়েছে এক দুর্ভেদ্য প্রাচীরের এবং তা পরিব্যাপ্ত হয়েছে সমাজ জীবনের সর্বক্ষেত্রে। পরিব্যাপ্ত হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে, সাংস্কৃতিক অঙ্গনে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে, উচ্চ মর্যাদার পেশাজীবীদের মধ্যে, শ্রমিক সংগঠনে, এমনকি প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরেও। এই বিভাজনের দীর্ঘ ছায়ায় জাতীয় জীবন মলিন হয়ে উঠেছে। এর ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় জাতীয় ঐক্য পর্যুদস্ত হয়েছে। বাধাগ্রস্ত হতে চলেছে জাতীয় অগ্রগতির প্রবাহ পর্যন্ত।

বাংলাদেশ আজ থেকে পঞ্চাশ বছর পরে অগ্রগতির কোন স্তরে উপনীত হবে, রোগ-ব্যাধি-অশিক্ষা-কুসংস্কার-দারিদ্র্যের ওপর কতটুকু বিজয় অর্জন করবে, শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে উন্নতির কতটুকু স্পর্শ লাভ করবে-এ সম্পর্কে রাজনীতিকরা ভাবেন বলে মনে হয় না। বাংলাদেশের বিরাট জনশক্তিকে দক্ষ শ্রমশক্তিতে রুপান্তরের কোনো চিন্তা-ভাবনা করেন না। দক্ষিণ এশিয়ার প্রান্তসীমায় অবস্হিত প্রান্তিক বাংলাদেশকে এই অঞ্চলের একটি অগ্রগামী রাষ্ট্রে পরিণত করার কোনো সৃজনশীল উদ্যোগ গ্রহণে উদ্যোগী দেখা যাচ্ছে না। কোনো চিন্তা-ভাবনা দেখা যাচ্ছে না এই শতকে পুর্ব ও দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ার উৎপাদনমুখিতার মহাসমারোহে কিভাবে বাংলাদেশ সংশ্লিষ্ট হবে সে সম্পর্কেও। অথচ বাংলাদেশের জনগণ অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। অসংখ্য প্রতিবন্ধকতার মুখে তারা শুধু টিকে রয়েছেন তাই নয়, অগ্রসর হচ্ছেন ধীরে অথচ অব্যাহত গতিতে। ৬.৫ শতাংশ জিডিপি বৃদ্ধি, অবিশ্বাস্য রেমিটেস প্রবাহ, আশাতীত বৈদেশিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি-সব মিলিয়ে একুশ শতকের হাইটেক বিশ্বে যা প্রয়োজন তার জন্য সংগ্রাম করে চলেছেন। দক্ষতার বাতাবরণে পাল্টে ফেলতে উদ্যত নিজেদের জীবনধারা। তাই এসময়ে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন প্রেরণার স্ফুলিঙ্গ। স্বপ্নকে বাস্তবায়িত করার দৃঢ়সংকল্প। প্রেসিডেন্ট জিয়ার মতো রাষ্ট্রনায়কের প্রণোদনা বাংলাদেশের জীবনে আনতে পারে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। স্বপ্নের ভবিষ্যৎ রচনায় তা হতে পারে সৃজনশীলতার পরশমণি।
প্রেসিডেন্ট জিয়ার চিন্তা-ভাবনা পর্যালোচনা করুন, দেখবেন কিভাবে এ দেশটাকে সার্বিক অগ্রগতির জন্য তিনি তৈরি করেন। অপচয়প্রবণ, দুর্নীতিপরায়ণ, লুটেরা অর্থনীতি ক্ষেত্রে বেসরকারি উদ্যোগ সংযোজন করে তাকে তিনি প্রাণবন্ত করে তোলেন। জাতীয় পর্যায়ে ঐক্যবোধ জাগ্রত করে সৃষ্টি করেন জাতীয় গৌরবসৌধ। আঞ্চলিক পর্যায়ে শান্তি এবং সহযোগিতার সুবাতাসে সৃষ্টি করেন পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ইঙ্গ-সোভিয়েত কক্ষপথ থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করে সারা বিশ্বে বিস্তৃত হওয়ার পথ রচনা করেন। পুর্ব এশিয়ায় চীনের সঙ্গে সখ্য ভাব প্রতিষ্ঠা করেন। দক্ষিণ-পুর্ব এশিয়ায় নতুন নতুন বন্ধু সংগ্রহ করে এবং অর্থনৈতিক পরাশক্তি জাপানের সঙ্গে হৃদ্যতা স্হাপন করে সৃষ্টি করেন নতুন অধ্যায়। ইঙ্গ-মার্কিন অর্থনীতির সঙ্গে বাংলাদেশ অর্থনীতিকে সংশ্লিষ্ট করে, ইউরোপের বাজারে প্রবেশ করিয়ে এবং মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক স্হাপন করে অচেনা বাংলাদেশের কার্যক্রমকে বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করেন। রাজনীতিকরা জনগণের কথা বলেন বটে, কিন্তু তাদের কার্যক্রমে জনকল্যাণ কোনো দিন মুখ্য হয়ে ওঠেনি। জিয়াউর রহমান কথা বলেছেন কমই, কিন্তু যেসব পদক্ষেপ তিনি গ্রহণ করেছেন তাতে জনগণের স্বার্থই উঠে এসেছে নাম ভুমিকায়।
আজকের বাংলাদেশকে অনগ্রসরতার অন্ধকার গুহা থেকে আলোর রাজ্যে আনতে তাই অপেক্ষা করে আছি জিয়ার মতো কৃতী, দক্ষ, দুরদর্শী, দুর্নীতির কলুষমুক্ত একজন রাষ্ট্রনায়কের। (সূত্র, আমার দেশ, ১৯/০১/২০০৯)
I

check out the rest of the Windows Live™. More than mail–Windows Live™ goes way beyond your inbox. More than messages


__._,_.___

[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___