বাউফল ও রাজাপুরে পূজামণ্ডপ ভাংচুর করেছে দুর্বৃত্তরা
ডেস্ক রিপোর্ট
পটুয়াখালীর বাউফল ও ঝালকাঠির রাজাপুরে পূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো তথ্যে বিস্তারিত :
বাউফলে দুর্গাপূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাংচুর : পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার আতশখালী গ্রামে পূজামণ্ডপে শনিবার রাতে প্রতিমা ভাংচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।
স্থানীয় পূজা কমিটির সভাপতি শঙ্কর চন্দ্র দাস বলেন, শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত প্রহরী নিতাই দাস মণ্ডপে প্রতিমা পাহারা দেন। একপর্যায়ে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। গতকাল সকালে তিনি ঘুম থেকে জেগে দেখেন, দুর্বৃত্তরা সরস্বতী প্রতিমার মাথা ও গণেশ প্রতিমার দুইটি দাঁত ভেঙে নিয়ে গেছে।
খবর পেয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ এবং বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার মো. গাজ্জালি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ইউএনও আবুল কালাম আজাদ বলেন, কে বা কারা এ ভাংচুর করেছে তা জানা যায়নি। তবে তদন্ত চলছে। আর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করান হবে।
এবার বাউফলে মোট ৫৮টি মন্দিরে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি প্রায় শেষের পথে। এর মধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ২২টি, ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি ও ১৬টিকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আতশখালী গ্রামের দাসবাড়ির দুর্গামণ্ডপটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত ছিল।
রাজাপুরে রাতের আঁধারে প্রতিমা ভাংচুর : ঝালকাঠির রাজাপুরে শনিবার রাত পৌনে ২টার দিকে উপজেলার হাইলাকাঠি সুখরঞ্জন পাটিকর বাড়ির সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে দুর্গা মন্দিরের পূজা কমিটির সভাপতি জন্টু পাটিকর জানান, শনিবার রাতে তিনিসহ কয়েকজন ঘরের বাইরে বের হন। পরে মন্দিরে ফিরে দেখেন মণ্ডপের কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী সম্পন্ন এবং দুর্গা প্রতিমার হাত ও মাথা ভাঙা। এদিকে স্থানীয় একাধিক সূত্র অভিযোগ করেছে, আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্যই নিজেদের প্রতিমা নিজেরাই ভেঙে স্থানীয় সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সার্বজনীন দুর্গা মন্দির সংশ্লিষ্টরা। রাজাপুর থানার ওসি মো. আতাউর রহমান জানান, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ মোতায়েন করেছি। প্রতিমা ভাংচুরের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান জানান, তিনি সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং প্রতিমা ভাংচুরের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাউফলে দুর্গাপূজামণ্ডপে প্রতিমা ভাংচুর : পটুয়াখালীর বাউফল উপজেলার আতশখালী গ্রামে পূজামণ্ডপে শনিবার রাতে প্রতিমা ভাংচুর করেছে দুর্বৃত্তরা।
স্থানীয় পূজা কমিটির সভাপতি শঙ্কর চন্দ্র দাস বলেন, শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত প্রহরী নিতাই দাস মণ্ডপে প্রতিমা পাহারা দেন। একপর্যায়ে তিনি ঘুমিয়ে পড়েন। গতকাল সকালে তিনি ঘুম থেকে জেগে দেখেন, দুর্বৃত্তরা সরস্বতী প্রতিমার মাথা ও গণেশ প্রতিমার দুইটি দাঁত ভেঙে নিয়ে গেছে।
খবর পেয়ে বাউফল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আবুল কালাম আজাদ এবং বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার মো. গাজ্জালি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
ইউএনও আবুল কালাম আজাদ বলেন, কে বা কারা এ ভাংচুর করেছে তা জানা যায়নি। তবে তদন্ত চলছে। আর এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করান হবে।
এবার বাউফলে মোট ৫৮টি মন্দিরে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি প্রায় শেষের পথে। এর মধ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ২২টি, ঝুঁকিপূর্ণ ২০টি ও ১৬টিকে সাধারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এর মধ্যে আতশখালী গ্রামের দাসবাড়ির দুর্গামণ্ডপটি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত ছিল।
রাজাপুরে রাতের আঁধারে প্রতিমা ভাংচুর : ঝালকাঠির রাজাপুরে শনিবার রাত পৌনে ২টার দিকে উপজেলার হাইলাকাঠি সুখরঞ্জন পাটিকর বাড়ির সার্বজনীন দুর্গা মন্দিরের প্রতিমা ভাংচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে দুর্গা মন্দিরের পূজা কমিটির সভাপতি জন্টু পাটিকর জানান, শনিবার রাতে তিনিসহ কয়েকজন ঘরের বাইরে বের হন। পরে মন্দিরে ফিরে দেখেন মণ্ডপের কার্তিক, গণেশ, লক্ষ্মী, সরস্বতী সম্পন্ন এবং দুর্গা প্রতিমার হাত ও মাথা ভাঙা। এদিকে স্থানীয় একাধিক সূত্র অভিযোগ করেছে, আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্যই নিজেদের প্রতিমা নিজেরাই ভেঙে স্থানীয় সাধারণ মানুষকে হয়রানি করা হচ্ছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন সার্বজনীন দুর্গা মন্দির সংশ্লিষ্টরা। রাজাপুর থানার ওসি মো. আতাউর রহমান জানান, রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ মোতায়েন করেছি। প্রতিমা ভাংচুরের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঝালকাঠির সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) আ ফ ম আনোয়ার হোসেন খান জানান, তিনি সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং প্রতিমা ভাংচুরের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
__._,_.___