শুক্রবার ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে দেশব্যাপী ইসলামী ১২ দলের ব্যানারে জামায়াত-শিবিরের নারকী
মঙ্গলবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৩, ১৪ ফাল্গুন ১৪১৯
এবার পবিত্র কোরান শরীফ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র জামায়াতের!
বিশেষ প্রতিনিধি ॥ দেশ ও জাতির মূল অস্তিত্বে আঘাত আর ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টির মাধ্যমে এবার রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করার মিশনে নেমেছে স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির চক্র। এদের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সাম্প্রদায়িক কয়েকটি ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী ও জঙ্গী গ্রুপ। ঘৃণ্য ও ভয়ঙ্কর পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশে পরিকল্পিত নৈরাজ্য সৃষ্টিই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য। আর এ কাজের নেপথ্যে মদদ ও অর্থায়ন করছে উপমহাদেশের চিহ্নিত একটি দেশের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা এবং এ দেশের ক্ষমতা প্রত্যাশী বড় একটি রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বাধীন জোট।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মুল শিকড়ে আঘাত হানতে এবার এই অপশক্তিটি বাঙালীর অস্তিত্বের ঠিকানা শহীদ মিনার, লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীতকে টার্গেট করেছে। পাকিস্তান-আফগানিস্তান স্টাইলে পবিত্র জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বোমাবাজি ও জায়নামাজ পোড়ানোর পর এবার জামায়াত-শিবিরের পরবর্তী টার্গেট হচ্ছে- নিজেদের প্রশিক্ষিত ক্যাডারদের ছদ্মবেশে চলমান নতুন প্রজন্মের মহাজাগরণে প্রবেশ করিয়ে সুকৌশলে পবিত্র কোরআন শরীফে আগুন লাগানোর মাধ্যমে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে উস্কে দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে তথ্য রয়েছে, পবিত্র কোরান অবমাননা করে তার দায়ভার সরকারের কাঁধে চাপাতে ইতোমধ্যে জামায়াত-শিবিরের একটি প্রশিক্ষিত গ্রুপকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। জামায়াত-শিবিরের এই ঘৃণ্য ও গভীর ষড়যন্ত্রের তথ্য জানতে পেরে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নড়েচড়ে বসেছে।
সূত্র জানায়, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সুবিধা করতে না পেরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যু থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতেই দেশী-বিদেশী মদদে এই ঘৃণ্য খেলায় মাঠে নেমেছে যুদ্ধাপরাধীদের এ দলটি। অপশক্তিটির এবারের টার্গেটই হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আঘাত হেনে সরাসরি রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করা আর একে একে বাঙালীর অস্তিত্বের ওপর আঘাত হেনে এ ধারাকে দেশবাসীর সামনে হেয় করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটা। দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্র জামায়াত-শিবিরের এমন ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের তথ্য জানতে পেরে সর্বোচ্চ সতর্কমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
কক্সবাজারের রামুর মতোই সুকৌশলে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় এ চক্রটি। আর এ কাজে দেশী-বিদেশী একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠীর শত শত কোটি টাকা লগ্নির কথাও জানতে পেরেছে তারা। আর এ কাজে সহায়তা করতে বিএনপি-জামায়াত সমর্থক কয়েকটি গণমাধ্যমের জড়িত থাকার তথ্যও এখন তাদের হাতে। নির্বাচনী বছরে স্বাভাবিক পন্থায় জনগণের মন জয় করতে না পেরে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সুবিধা করতে না পেরেই সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে সরকারবিরোধী একটি বড় রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরকেই বেছে নিয়েছে। শুধু ক্ষমতার লোভে ওই রাজনৈতিক দলটির দেশ ও জাতির অস্তিত্বে আঘাত হানতে স্বাধীনতাবিরোধীদের ব্যবহার করার গভীর নীলনকশার কথাও সরকারের হাইকমান্ডকে জানিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবিতে প্রজন্ম চত্বরে মহাজাগরণের পর সারাদেশেই চরম কোণঠাসা হয়ে পড়েছে জামায়াত-শিবির চক্র। এমনিতেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুতে অস্তিত্বের সঙ্কটে রয়েছে সন্ত্রাসী এ দলটি। এ অবস্থায় সারাদেশেই সৃষ্ট জামায়াত-শিবিরবিরোধী মহাজাগরণ আর প্রবল প্রতিরোধের মুখে প্রকাশ্য তৎপরতা পরিচালনাই এখন কঠিন হয়ে পড়েছে তাদের। শুধু জামায়াত-শিবিরই নয়, স্বাধীনতাবিরোধী এ দলটির সঙ্গে দহরম-মহরম, নির্বাচনী জোট বাধা আর প্রত্যক্ষ মদদ ও সমর্থনের কারণে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও পড়েছে চরম অস্বস্তিতে। প্রধান ইস্যু 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার' দাবিতে আন্দোলনে নামার পরিবর্তে এখন খোদ বিএনপির মধ্যেই তরুণ প্রজন্মের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করার দাবি উঠেছে।
গোয়েন্দা সূত্র বলছে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মুল শিকড়ে আঘাত হানতে এবার এই অপশক্তিটি বাঙালীর অস্তিত্বের ঠিকানা শহীদ মিনার, লাখো শহীদের রক্তে অর্জিত জাতীয় পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীতকে টার্গেট করেছে। পাকিস্তান-আফগানিস্তান স্টাইলে পবিত্র জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বোমাবাজি ও জায়নামাজ পোড়ানোর পর এবার জামায়াত-শিবিরের পরবর্তী টার্গেট হচ্ছে- নিজেদের প্রশিক্ষিত ক্যাডারদের ছদ্মবেশে চলমান নতুন প্রজন্মের মহাজাগরণে প্রবেশ করিয়ে সুকৌশলে পবিত্র কোরআন শরীফে আগুন লাগানোর মাধ্যমে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষকে উস্কে দিয়ে সরকারকে বেকায়দায় ফেলা। গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর হাতে তথ্য রয়েছে, পবিত্র কোরান অবমাননা করে তার দায়ভার সরকারের কাঁধে চাপাতে ইতোমধ্যে জামায়াত-শিবিরের একটি প্রশিক্ষিত গ্রুপকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। জামায়াত-শিবিরের এই ঘৃণ্য ও গভীর ষড়যন্ত্রের তথ্য জানতে পেরে দেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো নড়েচড়ে বসেছে।
সূত্র জানায়, গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সুবিধা করতে না পেরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যু থেকে জনগণের দৃষ্টি ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতেই দেশী-বিদেশী মদদে এই ঘৃণ্য খেলায় মাঠে নেমেছে যুদ্ধাপরাধীদের এ দলটি। অপশক্তিটির এবারের টার্গেটই হচ্ছে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আঘাত হেনে সরাসরি রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করা আর একে একে বাঙালীর অস্তিত্বের ওপর আঘাত হেনে এ ধারাকে দেশবাসীর সামনে হেয় করে রাজনৈতিক ফায়দা লোটা। দেশের বিভিন্ন গোয়েন্দা সূত্র জামায়াত-শিবিরের এমন ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রের তথ্য জানতে পেরে সর্বোচ্চ সতর্কমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
কক্সবাজারের রামুর মতোই সুকৌশলে সাম্প্রদায়িক বিষবাষ্প ছড়িয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় এ চক্রটি। আর এ কাজে দেশী-বিদেশী একটি সংঘবদ্ধ গোষ্ঠীর শত শত কোটি টাকা লগ্নির কথাও জানতে পেরেছে তারা। আর এ কাজে সহায়তা করতে বিএনপি-জামায়াত সমর্থক কয়েকটি গণমাধ্যমের জড়িত থাকার তথ্যও এখন তাদের হাতে। নির্বাচনী বছরে স্বাভাবিক পন্থায় জনগণের মন জয় করতে না পেরে এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সুবিধা করতে না পেরেই সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে সরকারবিরোধী একটি বড় রাজনৈতিক দল জামায়াত-শিবিরকেই বেছে নিয়েছে। শুধু ক্ষমতার লোভে ওই রাজনৈতিক দলটির দেশ ও জাতির অস্তিত্বে আঘাত হানতে স্বাধীনতাবিরোধীদের ব্যবহার করার গভীর নীলনকশার কথাও সরকারের হাইকমান্ডকে জানিয়েছে গোয়েন্দা সংস্থাগুলো।
গোয়েন্দা সংস্থাসহ বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, যুদ্ধাপরাধীদের সর্বোচ্চ বিচারের দাবিতে প্রজন্ম চত্বরে মহাজাগরণের পর সারাদেশেই চরম কোণঠাসা হয়ে পড়েছে জামায়াত-শিবির চক্র। এমনিতেই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ইস্যুতে অস্তিত্বের সঙ্কটে রয়েছে সন্ত্রাসী এ দলটি। এ অবস্থায় সারাদেশেই সৃষ্ট জামায়াত-শিবিরবিরোধী মহাজাগরণ আর প্রবল প্রতিরোধের মুখে প্রকাশ্য তৎপরতা পরিচালনাই এখন কঠিন হয়ে পড়েছে তাদের। শুধু জামায়াত-শিবিরই নয়, স্বাধীনতাবিরোধী এ দলটির সঙ্গে দহরম-মহরম, নির্বাচনী জোট বাধা আর প্রত্যক্ষ মদদ ও সমর্থনের কারণে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপিও পড়েছে চরম অস্বস্তিতে। প্রধান ইস্যু 'তত্ত্বাবধায়ক সরকার' দাবিতে আন্দোলনে নামার পরিবর্তে এখন খোদ বিএনপির মধ্যেই তরুণ প্রজন্মের দাবির সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ করার দাবি উঠেছে।
__._,_.___