Banner Advertiser

Sunday, May 19, 2013

[mukto-mona] Fw: [Bangladesh-Zindabad] হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব .....


----- Forwarded Message -----
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Sunday, May 19, 2013 2:42 PM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব .....

 

হেফাজতে ইসলামের হেফাজতি তাণ্ডব :



Related:
অপারেশন শাপলা,হেফাজতি তান্ডবের অনুসন্ধানী ভিডিও (এক্সক্লুসিভ)
See video at:
http://vimeo.com/66034965



 
রাজধানীতে যাতায়াত করতে গেলে চোখ জ়্বালা পোড়া করে না??
বাসের মধ্যে বসে থাকতে থাকতে ভীষন গরমে নাভিশ্বাস উঠে না?? 
-- উঠে- কেননা ঢাকার বাতাস বিষাক্ত, গাছ পালার সংখ্যা নগন্য, 
তার উপরেই গত ৫ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা 
এভাবেই এই নিরীহ গাছ গুলোকে কেটে ফেলে।

এই গাছগুলোর কি দোষ ছিল?? এরাও কি নাস্তিক??

Photo: ।।শেয়ার অপশনটা ব্যবহার করুন।।  রাজধানীতে যাতায়াত করতে গেলে চোখ জ়্বালা পোড়া করে না?? বাসের মধ্যে বসে থাকতে থাকতে ভীষন গরমে নাভিশ্বাস উঠে না?? -- উঠে- কেননা ঢাকার বাতাস বিষাক্ত, গাছ পালার সংখ্যা নগন্য, তার উপরেই গত ৫ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা এভাবেই এই নিরীহ গাছ গুলোকে কেটে ফেলে।    এই গাছগুলোর কি দোষ ছিল?? এরাও কি নাস্তিক??
ইসলামের হেফাজত দেখেন।                         https://www.facebook.com/photo.php?fbid=365327740251905&set=a.339675649483781.1073741826.339673866150626&type=1&theater
 ইত্তেফাকের এক সাংবাদিক এই ছবিটি তুলেছেন। ছবিটি শেয়ার করার পরে তার কাছ থেকে জানা গেছে এই মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছেলেটি ভয় পেয়ে পুলিশ ভাইটার পিছনে এভাবে আঁকড়ে ধরে ছিলো। সাংবাদিক অবাক হয়ে দেখেছেন যে পুলিশ হুই হুই দৌড়া দৌড়া বলে তাড়িয়ে দিচ্ছিলো, কিন্তু প্রায় মিনিট খানেক সময় এই ১৪/১৫ বছরের ছেলেটিকে তার পিছনের আশ্রয় থেকে তাড়িয়ে বা সরিয়ে দেয়নি। এটাই তো মানবতা, তাই না ভাইরা ও আপুরা?

কিন্তু আপনারা এটাও দেখেছেন ঘৃণ্যতম জামাত-শিবিরের পশুর অধম বেজন্মা নরপশুরা কিভাবে হাত জোর করে কাকুতি মিনতি করার পরও মাথা ইঁট দিয়ে থেঁতলে দিয়েছে (যাকে ঝর্ণা বেগম বাঁচিয়েছেন), গায়ে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে পুরিয়ে মেরেছে, চোখে খুন্তি চোখে ঢুকিয়ে এফোঁড়-ওফোঁড় করে মেরেছে - আরো অসংখ্য নিদর্শন আছে গত একমাসেই। ফাকিস্তানি খানসেনা হানাদারদের সাথে কাদের মিল পান, আর আমাদের চিরকালের শান্তিপ্রিয় নিরীহ বাঙালীদের সাথে কাদের মিল পান? নাকি তাও চোখে আঙুল দিয়ে বুঝিয়ে দিতে হবে?

শুধু প্রশ্ন জনান্তিকেই করা যায়....... আর কতদিন আপনারা সুশীল সেজে থাকবেন নির্লজ্জ্ব বেহায়ার মতো????   
 
https://www.facebook.com/photo.php?fbid=366116916839654&set=a.339675649483781.1073741826.339673866150626&type=1&theaterরাস্তায় রক্তাক্ত অবস্থায় যখন পড়ে ছিলেন পুলিশ-অফিসার জাহাঙ্গীর আলম, তাকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেনি পথচারী কিংবা অন্য সহকর্মীরা। এগিয়ে এলেন ঝর্ণা বেগম। ওড়না দিয়ে ক্ষত পেঁচিয়ে রক্ত বন্ধ করার চেষ্টা করলেন। দেখাদেখি এগিয়ে এলো আরো দু যুবক। ঝর্ণা বেগম না থাকলে হয়তো আহত এ পুলিশ অফিসার রাস্তায়ই মারা যেতেন...স্যালুট ঝর্ণা বেগম কে যিনি তার কর্মে বুঝিয়ে দিলেন মানুষের মধ্যের মনুষত্য এখনও মারা যায় নি। প্রমাণ করলেন যে একজন এগিয়ে এলে সাথে কিছু মানুষ পাওয়া যায়।

আমাদের দেশের পরিস্থিতি খুবই খারাপ। আসুন না; আমরা সরকারের আশায় বসে 
না থেকে পাশের মানুষটির বিপদে পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি? আসুন না দেখিয়ে দেই 
যে আসলে আমরা বেশির ভাগ মানুষই ভাল; আমরা রুখে দাঁড়াতে পারি সেই মুষ্টীমেয় 
জল্লাদের বিরুদ্ধে...আর না নীরবতা; আর না নীরব প্রত্যক্ষদর্শীর ভূমিকায় থাকা..