NURUL HAQ-BACHCHU <bachchuhaq@yahoo.com>
একটি বিশেষ সুখবর এবং তার সাথে একটু উদ্বেকের অঙ্ক আছে
একটি বিশেষ সুখবর এবং তার সাথে একটু উদ্বেকের অঙ্ক আছে
উচ্চ রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রনের জন্য ওষুদ খেতে হয় সারাজীবন তার ফলে
দেখা দেয় নানাপ্রকার পার্শপ্রতিক্রিয়া যেমন পেশী সংকোচন,মাথা ঘোরা,
নিদ্রাহীনতা ইত্যাদি I আধুনিক বিজ্ঞানীরা ঔষধ বাদ দিয়ে ১৩ টি
প্রাকৃতিক উপায়ে এই রোগ নিরাময়ের উপায আবিষ্কার করেছেন
নিচে দেখুন :-
রক্তচাপ কমানোর ১৩ উপায়
উচ্চ রক্তচাপ হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনি বিকল করা সর্বোপরি মৃত্যু ডেকে আনে সহসাই। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সারাজীবন ওষুধ খেতে হয়। তবে দীর্ঘদিন ওষুধ খাওয়ায় পায়ের পেশি সংকোচন, মাথা ঘোরা, নিদ্রাহীনতার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও দেখা দেয়। এসব থেকে মুক্তি পেতে প্রাকৃতিক উপায়ে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বিশেষজ্ঞরা ১৩টি প্রাকৃতিক উপায়ের কথা বলেছেন। সেগুলো হলো_ ১. ব্যায়াম :অন্তত আধা ঘণ্টা ব্যায়াম উচ্চ রক্তচাপ কমিয়ে দেয় ৬ থেকে ৮ ইউনিট। ২. মেডিটেশন :ইয়োগা বা মেডিটেশন রক্তচাপ কমায়। উন্মুক্ত
বাতাসে অন্তত পাঁচ মিনিট ধীরে ধীরে এবং দীর্ঘ দম নিলে রক্তচাপ কমে।
৩. আলু খান :পটাশিয়াম সমৃদ্ধ শাকসবজি বেশি খেতে হবে। এক্ষেত্রে বেশি আলু খাওয়াই হতে পারে রক্তচাপ কমানোর উৎকৃষ্ট উপায়।
৪. লবণ পরিহার :কাঁচা লবন খাওয়াই যাবে না। যথাসম্ভব খাবারেও লবণ কমাতে হবে। দৈনিক ১৫০০ মিলিগ্রামের বেশি লবণ খাওয়া নয়।
৫. চকোলেট খান : কালো চকোলেট খাওয়া যেতে পারে। তা ধমনিকে আরও স্থিতিস্থাপক করে।
৬. মদপান নয় : উচ্চ রক্তচাপ কমাতে মদ্যপান পরিহার করুন।
৭. ধুমপানও নয় : রক্তচাপ কমাতে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ধুমপান পরিহার করতে হবে।
৮. চা খান : চা খাওয়া যেতে পারে দৈনিক ৩ কাপ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, দৈনিক ৩ কাপ চা ৬ সপ্তাহের মাথায় ৭ পয়েন্ট রক্তচাপ কমিয়েছে।
৯. কফি পান নয় : গবেষণায় জানা গেছে, কফি অর্থাৎ ক্যাফেইন রক্তচাপ বাড়িয়ে দেয়।
১০. কাজ করুন পরিমিত : সপ্তাহে ৪১ ঘণ্টার বেশি কাজ রক্তচাপ ১৫ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।
১১. গান শুনুন : ক্ল্যাসিক কিংবা ধীরলয়ের গান শুনুন। গান শোনার সময় শ্বাস-প্রশ্বাসে গতি আসবে। রক্তচাপ কমবে।
১২. নাক ডাকা : ঘুমের মধ্যে নাক ডাকার অভ্যাস থাকলে তা পরিহারের চেষ্টা করুন। নাক ডাকলে ঘুম কম হয়, রক্তচাপ বেড়ে যায়।
১৩. সয়া খাবার :শর্করা জাতীয় খাবারের পরিবর্তে সয়াজাতীয় বা নিন্মচর্বির দুগ্ধজাত খাবার খেলে উচ্চ রক্তচাপ কমতে পারে। জিনিউজ অনলাইন।
আর যাদের নিম্ন রক্ত চাপ আছে তাদেরকেও নানাপ্রকার দিনেরাতে
অনেক ঔষদ খেতে হয় তাদেরও বিভিন্ন পার্শপ্রতিক্রিয়া হয় যেমন
বিনা কারণে সুন্নতি লাঠি মিছিল করা, কোথায় কোথায় জেহাদ করা,
অযথা অবরোধ করা, গাছ কাটা, দোকান-গাড়ী পুড়িয়ে মানুষমারা ,
কোরান পোড়ানো ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয় তাই হেফাজতিরা
১৩ টি উপায় বের করেছেন যাতে এই রোগ নিরাময় হবে I
নিচে দেখুন :-
হেফাজতের ১৩ দফা দাবি
কথিত নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তিসহ ১৩ দফা দাবিতে ঢাকায় হেফাজতে ইসলাম লংমার্চ-পরবর্তী মহাসমাবেশ ডাকে। হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবি:
১. সংবিধানে 'আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
২. আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুত্সা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুত্সা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
১. সংবিধানে 'আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস' পুনঃস্থাপন এবং কোরআন-সুন্নাহবিরোধী সব আইন বাতিল করা।
২. আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলাম ধর্মের অবমাননা এবং মুসলমানদের বিরুদ্ধে কুত্সা রোধে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে জাতীয় সংসদে আইন পাস।
৩. কথিত শাহবাগি আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী স্বঘোষিত নাস্তিক-মুরতাদ এবং প্রিয় নবী (সা.)-এর শানে জঘন্য কুত্সা রটনাকারী ব্লগার ও ইসলামবিদ্বেষীদের সব অপপ্রচার বন্ধসহ কঠোর শাস্তিদানের ব্যবস্থা করা।
৪. ব্যক্তি ও বাকস্বাধীনতার নামে সব বেহায়াপনা, অনাচার, ব্যভিচার, প্রকাশ্যে নারী-পুরুষের অবাধ বিচরণ, মোমবাতি প্রজ্বালনসহ সব বিজাতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশ বন্ধ করা।
৫. ইসলামবিরোধী নারীনীতি, ধর্মহীন শিক্ষানীতি বাতিল করে শিক্ষার প্রাথমিক স্তর থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত ইসলাম ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করা।
৬. সরকারিভাবে কাদিয়ানিদের অমুসলিম ঘোষণা এবং তাদের প্রচারণা ও ষড়যন্ত্রমূলক সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
৭. মসজিদের নগর ঢাকাকে মূর্তির নগরে রূপান্তর এবং দেশব্যাপী রাস্তার মোড়ে ও কলেজ-ভার্সিটিতে ভাস্কর্যের নামে মূর্তি স্থাপন বন্ধ করা।
৮. জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ দেশের সব মসজিদে মুসল্লিদের নির্বিঘ্নে নামাজ আদায়ে বাধাবিপত্তি ও প্রতিবন্ধকতা অপসারণ এবং ওয়াজ-নসিহত ও ধর্মীয় কার্যকলাপে বাধাদান বন্ধ করা।
৯. রেডিও-টেলিভিশনসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে দাড়ি-টুপি ও ইসলামি কৃষ্টি-কালচার নিয়ে হাসিঠাট্টা এবং নাটক-সিনেমায় নেতিবাচক চরিত্রে ধর্মীয় লেবাস-পোশাক পরিয়ে অভিনয়ের মাধ্যমে তরুণ প্রজন্মের মনে ইসলামের প্রতি বিদ্বেষমূলক মনোভাব সৃষ্টির অপপ্রয়াস বন্ধ করা।
১০. পার্বত্য চট্টগ্রামসহ দেশব্যাপী ইসলামবিরোধী কর্মকাণ্ডে জড়িত এনজিও এবং খ্রিষ্টান মিশনারিগুলোর ধর্মান্তকরণসহ সব অপতত্পরতা বন্ধ করা।
১১. রাসুলপ্রেমিক প্রতিবাদী আলেম-ওলামা, মাদ্রাসার ছাত্র ও তৌহিদি জনতার ওপর হামলা, দমন-পীড়ন, নির্বিচার গুলিবর্ষণ এবং গণহত্যা বন্ধ করা।
১২. সারা দেশের কওমি মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, ওলামা-মাশায়েখ ও মসজিদের ইমাম-খতিবকে হুমকি-ধমকি, ভয়ভীতি দানসহ তাঁদের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র বন্ধ করা।
১৩. অবিলম্বে গ্রেপ্তারকৃত সব আলেম-ওলামা, মাদ্রাসাছাত্র ও তৌহিদি জনতাকে মুক্তিদান, দায়ের করা সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং আহত ও নিহত ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণসহ দুষ্কৃতকারীদের বিচারের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দিতে হবে।
__._,_.___