এফবিআইকে ঘুষ, জড়িত বিএনপি নেতার পুত্র!
সোমবার, ০৫ আগস্ট ২০১৩
বাংলানিউজ: বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে এবার তথ্য ষড়যন্ত্রের জমজমাট নাটক চলছে সুদূর মার্কিন মুলুকে। এ নাটকের প্রধান চরিত্র প্রবাসী এক বিএনপি নেতার ছেলে। বাংলাদেশেরই গুরুত্বপূর্ণ এক প্রযুক্তিবিদ রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে তথ্য পাওয়ার মিশনে নামেন তিনি। এমন চেষ্টা সফল করতে এফবিআই'র এক সাবেক কর্মকর্তাকে ঘুষও দিয়েছেন তিনি। কিন্তু বিধি বাম। উদ্দেশ্য পুরোপুরি হাসিল হওয়ার আগেই চৌকস মার্কিন গোয়েন্দাদের জালে আটকা পড়েন রিজভী আহমেদ নামে ওই যুবক। তিনি যাকে ঘুষ দিয়েছিলেন সেই সাবেক এফবিআই কর্মকর্তাকেও আটক করা হয়। একই পরিণতি হয়েছে তাদের মধ্যস্থতাকারীরও।
তাদের তিনজনই এখন আটক আছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রীঘরে। এরই মধ্যে তাদের জামিন আবেদনও বাতিল করে দিয়েছেন আদালত। অপরাধ প্রমাণ হলে ২০ বছর কারাভোগ করতে হবে এই প্রবাসী বিএনপি নেতার পুত্রকে। এ ঘটনা শনিবার সকাল থেকে তাই হয়ে উঠেছে টক অব দ্য কমিউনিটি।
সর্বত্রই কানাঘুষা, কে এই রাজনৈতিক নেতা? আর কেইবা আটককৃত এই বাংলাদেশী যুবক। দিনভর যে কোন জটলাতেই আলোচনার বিষয় ছিলো এটি। যে রাজনৈতিক নেতার বিষয়ে তথ্য নেয়ার চেষ্টা চলছিলো তার নাম ও পরিচয়ের বিষয়ে চূড়ান্ত গোপনীয়তা ছিলো শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের প্রকাশিত রিপোর্টে। এতে জানানো হয়নি অভিযুক্ত বাংলাদেশী যুবক রিজভি আহমেদের পেশা বা পরিচয়ও।
তবে বাংলানিউজের অনুসন্ধানে আটক যুবকের একটি পরিচয় জানা গেছে। তিনি মোহাম্মদুল্লাহ মামুন নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশীর ছেলে। বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলা থেকে দুই দশকেরও বেশি সময় আগে এদেশে আসেন তিনি। বিএনপি'র একজন সক্রিয় সমর্থক এই মোহাম্মদুল্লাহ মামুন।
এক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি'র সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। সে সময়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করলেও বর্তমানে কানেকটিকাটের ফেয়ারফিল্ড কাউন্টিতে স্থায়ী আবাস গড়েছেন মোহাম্মদুল্লাহ মামুন।
জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ হিসেবে রিজভি তার নিজস্ব রাজনৈতিক অবস্থানের বিরোধী একটি দলের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহের এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা-এফবিআই'র সাবেক কর্মকর্তা রবার্ট লাস্টিককে ঘুষ দিয়ে তথ্য পেতে চেষ্টা করছিলেন রিজভি। মধ্যস্থতা করছিলেন, তাদের উভয়ের পরিচিত জোহানেস থ্যালার নামে অপর এক ব্যক্তি।
লাস্টিক এফবিআই'র হোয়াইট প্লেইনস রেসিডেন্ট এজেন্সির সদস্য ছিলেন।
শুক্রবার নিউ ইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনস- এর কেন্দ্রীয় আদালতের বিচারক জর্জ এ ইয়ানথিসের আদালতে হাজির করা হলে তাদের তিনজনকে অ-জামিনযোগ্য অপরাধ দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
ইউএস কোড ১৮ অনুচ্ছেদের ২০২ ও ৩১৭ ধারা এবং ৩১ অনুচ্ছেদের ৫৩২২ (এ) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষে এই মামলার ট্রায়াল এটর্নি ছিলেন পাবলিক ইনটেগ্রিটি সেকশনের এমিলি রয় উডস। অনুমোদন দেন অ্যাসিসট্যান্ট ইউনাইটেড স্টেটস এটর্নি বেনজামিন আলী।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের স্পেশাল এজেন্ট কারউইন জন।
বেনজামিন আলীর অনুমোদনপত্রের একটি কপিও বাংলানিউজের কাছে এসেছে। এতে কারউইন জনের তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে বলা হয়েছে- ২০১১ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর রিজভি আহমেদ একটি ই-মেইল বার্তায় জোহানেস থ্যালারের কাছে বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে কিছু তথ্য দেন। ২২শে সেপ্টেম্বর থ্যালার তার কাছে রিজভির দেয়া তথ্যগুলো রবার্ট লাস্টিকের কাছে ফরোয়ার্ড করেন। ২০১১-এর ২৭শে সেপ্টেম্বর, ১৩ই অক্টোবর ও ৩রা নভেম্বর লাস্টিকের নির্দেশনায় নিউ ইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনসের এফবিআই এজেন্টদের কয়েকজন এফবিআই'র ডাটাবেজে ঢুকে ওই রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে কিছু তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করেন।
২০১১-এর ৯ই ডিসেম্বর রিজভি আহমেদ ও থ্যালার কানেটিকাটের ড্যানবুরিতে একটি মলের ফুডকোর্টে দেখা করেন। ১০ই ডিসেম্বর লাস্টিক ও থ্যালারের মধ্যে ৯ই ডিসেম্বরের বৈঠকের বিষয়ে টেক্সট মেসেজ আদান প্রদান হয়। ১৬ই ডিসেম্বর রিজভি আহমেদ ও থ্যালারের মধ্যে গোপন তথ্য পাওয়ার বিনিময়ে নগদ অর্থ দেয়া বিষয়ে টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান হয়। ১৭ই ডিসেম্বর লাস্টিক ও থ্যালার অর্থের বিনিময়ে তথ্য দেয়ার ব্যাপারে একমত হতে টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করে। ২০১২ সালের ২৯শে জানুয়ারি লাস্টিক, থ্যালার রিজভি আহমেদ ও আরেকজন কানেটিকাটের একটি মলের আশেপাশে একটি স্থানে মিলিত হয়। ৩০শে জানুয়ারি রিজভি আহমেদের কাছ থেকে নগদ অর্থ পাওয়ার বিষয়ে টেক্সট মেসেস বিনিময় করেন থ্যালার ও লাস্টিক।
১৮ই ফেব্রুয়ারি ওই রাজনৈতিক নেতার বিষয়ে তথ্য হাতে আসার কথা ই- মেইলে থ্যালারকে জানান লাস্টিক। ২০১২ সালের ১২ই মার্চ থ্যালারকে একটি ই-মেইল পাঠান রিজভি, তাতে ক্যাশ নোটের বেশকিছু ছবি ছিলো। আদালতের নথিতে পুরো ঘটনার সময় একাধিক বৈঠক কানেটিকাটে হয়েছে বলেই নিশ্চিত করা হয়েছে। এই কানেকটিকাটেই মোহাম্মদুল্লাহ মামুনের বর্তমান নিবাস। তার ছেলে রিজভি আহমেদ ওরফে সিজারও সেখানেই বসবাস করছেন। সংশ্লিষ্টদের অনেকেই বিষয়টি পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলেই ধারণা করছেন।
জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, দোষী সাব্যস্ত হলে আইনে রিজভি আহমেদকে ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। তবে সূত্র জানিয়েছে, রিজভি একাই নন, এখানকার একটি বড় রাজনৈতিক চক্র আরও আগে থেকেই বাংলাদেশী প্রযুক্তিবিদের ব্যাপারে গোপন ও স্পর্শকাতর তথ্য পাওয়ার ষড়যন্ত্র করে আসছে। কারো কারো মুখে এ-ও শোনা যাচ্ছে, কিছু নথিপত্র এরই মধ্যে তাদের হস্তগতও হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সময়মতো এসব তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে বলেও বলাবলি করছেন তারা।
তাদের তিনজনই এখন আটক আছেন যুক্তরাষ্ট্রের শ্রীঘরে। এরই মধ্যে তাদের জামিন আবেদনও বাতিল করে দিয়েছেন আদালত। অপরাধ প্রমাণ হলে ২০ বছর কারাভোগ করতে হবে এই প্রবাসী বিএনপি নেতার পুত্রকে। এ ঘটনা শনিবার সকাল থেকে তাই হয়ে উঠেছে টক অব দ্য কমিউনিটি।
সর্বত্রই কানাঘুষা, কে এই রাজনৈতিক নেতা? আর কেইবা আটককৃত এই বাংলাদেশী যুবক। দিনভর যে কোন জটলাতেই আলোচনার বিষয় ছিলো এটি। যে রাজনৈতিক নেতার বিষয়ে তথ্য নেয়ার চেষ্টা চলছিলো তার নাম ও পরিচয়ের বিষয়ে চূড়ান্ত গোপনীয়তা ছিলো শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের প্রকাশিত রিপোর্টে। এতে জানানো হয়নি অভিযুক্ত বাংলাদেশী যুবক রিজভি আহমেদের পেশা বা পরিচয়ও।
তবে বাংলানিউজের অনুসন্ধানে আটক যুবকের একটি পরিচয় জানা গেছে। তিনি মোহাম্মদুল্লাহ মামুন নামে এক প্রবাসী বাংলাদেশীর ছেলে। বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলা থেকে দুই দশকেরও বেশি সময় আগে এদেশে আসেন তিনি। বিএনপি'র একজন সক্রিয় সমর্থক এই মোহাম্মদুল্লাহ মামুন।
এক সময়ে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি'র সহ-সভাপতি হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। সে সময়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করলেও বর্তমানে কানেকটিকাটের ফেয়ারফিল্ড কাউন্টিতে স্থায়ী আবাস গড়েছেন মোহাম্মদুল্লাহ মামুন।
জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের রিপোর্টে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার অংশ হিসেবে রিজভি তার নিজস্ব রাজনৈতিক অবস্থানের বিরোধী একটি দলের গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতার বিরুদ্ধে তথ্য সংগ্রহের এই উদ্যোগ নিয়েছিলেন।
উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা-এফবিআই'র সাবেক কর্মকর্তা রবার্ট লাস্টিককে ঘুষ দিয়ে তথ্য পেতে চেষ্টা করছিলেন রিজভি। মধ্যস্থতা করছিলেন, তাদের উভয়ের পরিচিত জোহানেস থ্যালার নামে অপর এক ব্যক্তি।
লাস্টিক এফবিআই'র হোয়াইট প্লেইনস রেসিডেন্ট এজেন্সির সদস্য ছিলেন।
শুক্রবার নিউ ইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনস- এর কেন্দ্রীয় আদালতের বিচারক জর্জ এ ইয়ানথিসের আদালতে হাজির করা হলে তাদের তিনজনকে অ-জামিনযোগ্য অপরাধ দেখিয়ে জেল হাজতে পাঠানো হয়।
ইউএস কোড ১৮ অনুচ্ছেদের ২০২ ও ৩১৭ ধারা এবং ৩১ অনুচ্ছেদের ৫৩২২ (এ) ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের পক্ষে এই মামলার ট্রায়াল এটর্নি ছিলেন পাবলিক ইনটেগ্রিটি সেকশনের এমিলি রয় উডস। অনুমোদন দেন অ্যাসিসট্যান্ট ইউনাইটেড স্টেটস এটর্নি বেনজামিন আলী।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন জাস্টিস ডিপার্টমেন্টের স্পেশাল এজেন্ট কারউইন জন।
বেনজামিন আলীর অনুমোদনপত্রের একটি কপিও বাংলানিউজের কাছে এসেছে। এতে কারউইন জনের তদন্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে বলা হয়েছে- ২০১১ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর রিজভি আহমেদ একটি ই-মেইল বার্তায় জোহানেস থ্যালারের কাছে বাংলাদেশের একজন রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে কিছু তথ্য দেন। ২২শে সেপ্টেম্বর থ্যালার তার কাছে রিজভির দেয়া তথ্যগুলো রবার্ট লাস্টিকের কাছে ফরোয়ার্ড করেন। ২০১১-এর ২৭শে সেপ্টেম্বর, ১৩ই অক্টোবর ও ৩রা নভেম্বর লাস্টিকের নির্দেশনায় নিউ ইয়র্কের হোয়াইট প্লেইনসের এফবিআই এজেন্টদের কয়েকজন এফবিআই'র ডাটাবেজে ঢুকে ওই রাজনৈতিক নেতা সম্পর্কে কিছু তথ্য ঘাঁটাঘাঁটি করেন।
২০১১-এর ৯ই ডিসেম্বর রিজভি আহমেদ ও থ্যালার কানেটিকাটের ড্যানবুরিতে একটি মলের ফুডকোর্টে দেখা করেন। ১০ই ডিসেম্বর লাস্টিক ও থ্যালারের মধ্যে ৯ই ডিসেম্বরের বৈঠকের বিষয়ে টেক্সট মেসেজ আদান প্রদান হয়। ১৬ই ডিসেম্বর রিজভি আহমেদ ও থ্যালারের মধ্যে গোপন তথ্য পাওয়ার বিনিময়ে নগদ অর্থ দেয়া বিষয়ে টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান হয়। ১৭ই ডিসেম্বর লাস্টিক ও থ্যালার অর্থের বিনিময়ে তথ্য দেয়ার ব্যাপারে একমত হতে টেক্সট মেসেজ আদান-প্রদান করে। ২০১২ সালের ২৯শে জানুয়ারি লাস্টিক, থ্যালার রিজভি আহমেদ ও আরেকজন কানেটিকাটের একটি মলের আশেপাশে একটি স্থানে মিলিত হয়। ৩০শে জানুয়ারি রিজভি আহমেদের কাছ থেকে নগদ অর্থ পাওয়ার বিষয়ে টেক্সট মেসেস বিনিময় করেন থ্যালার ও লাস্টিক।
১৮ই ফেব্রুয়ারি ওই রাজনৈতিক নেতার বিষয়ে তথ্য হাতে আসার কথা ই- মেইলে থ্যালারকে জানান লাস্টিক। ২০১২ সালের ১২ই মার্চ থ্যালারকে একটি ই-মেইল পাঠান রিজভি, তাতে ক্যাশ নোটের বেশকিছু ছবি ছিলো। আদালতের নথিতে পুরো ঘটনার সময় একাধিক বৈঠক কানেটিকাটে হয়েছে বলেই নিশ্চিত করা হয়েছে। এই কানেকটিকাটেই মোহাম্মদুল্লাহ মামুনের বর্তমান নিবাস। তার ছেলে রিজভি আহমেদ ওরফে সিজারও সেখানেই বসবাস করছেন। সংশ্লিষ্টদের অনেকেই বিষয়টি পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত বলেই ধারণা করছেন।
জাস্টিস ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, দোষী সাব্যস্ত হলে আইনে রিজভি আহমেদকে ২০ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। তবে সূত্র জানিয়েছে, রিজভি একাই নন, এখানকার একটি বড় রাজনৈতিক চক্র আরও আগে থেকেই বাংলাদেশী প্রযুক্তিবিদের ব্যাপারে গোপন ও স্পর্শকাতর তথ্য পাওয়ার ষড়যন্ত্র করে আসছে। কারো কারো মুখে এ-ও শোনা যাচ্ছে, কিছু নথিপত্র এরই মধ্যে তাদের হস্তগতও হয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সময়মতো এসব তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করা হবে বলেও বলাবলি করছেন তারা।
পাঠকের মতামত
__._,_.___