শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
†hfv‡e †mbvcÖavb n‡jb †Rbv‡ij wRqv
ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৮
মুনতাসীর মামুন
(২৮ আগস্টের পর)
চুক্তির বিনিময়ে স্বীকৃতি তখন আর প্রয়োজন ছিল না। ভারত নিজ স্বার্থেই স্বীকৃতি দিত। যা হোক, তিনি লিখছেন- "ভারতের সাথে জাতীয় স্বার্থ বিরোধী ২৫ বছর মেয়াদের এক চুক্তি সই করে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার। রহস্যজনক কোন কারণবশত আজ পর্যন্ত সেই চুক্তির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হয়েছে দেশের জনগণের কাছে থেকে।" তিনি জানাচ্ছেন আওয়ামী লীগের সবাই এই চুক্তি সমর্থন করেছিল। দুজন ছাড়া খোন্দকার ও ওসমানী। এ ধরনের তথ্য ডালিমের বই ছাড়া আর কারও বইয়ে নেই। পরে আরও যোগ করেছেন, "ভারতীয় সরকারের স্বীকৃতি নেওয়ার জন্য শুধু দাসখত লিখে দেয়া হযেছিল তাই না, স্বাধীন বাংলাদেশের শাসনতন্ত্রও প্রণীত হবে ভারতীয় শাসনতন্ত্রের মূল চার নীতি এর ওপর ভিত্তি করে, সেই অঙ্গীকারও করেছিল মুজিবনগর সরকার।"
প্রথমত ২৫ বছর চুক্তি মুজিবনগর সরকার করেনি। দ্বিতীয়ত ভারতীয় শাসনতন্ত্রে চার মূলনীতি নেই এবং ধর্ম নিরপেক্ষতার বিষয়টি যুক্ত হয়েছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে।
এর পর কাদের সিদ্দিকী ও জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গ এনেছেন। কাদের সিদ্দিকীর বিষয়ে লিখেছেন- "পাকিস্তান আমলে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের এই সৈনিক নায়েক কাদের সিদ্দিকীকে উরংপরঢ়ষরহধৎু পযধৎমব-এ শাস্তিমূলক চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে তার তেমন কোন বিশেষ ভূমিকার কথাও শোনা যায়নি।" [পৃ.২৪৫] ডালিমের মনে হয়েছে কাদের সিদ্দিকীর ওপর যেমন 'ফোকাস' করা হচ্ছে তেমনি 'ফোকাস' করা হচ্ছে খালেদ মোশাররফের ওপরেও। এর উদ্দেশ্য তার কাছে পরিষ্কার হচ্ছে না। কিন্তু হায়! "পক্ষান্তরে মেজর জিয়া তার প্রাপ্য মর্যাদা কখনও পাননি প্রবাসী ও ভারত সরকারের কাছে।" [পৃ.২৪৪] ডালিমের মতে সেক্টর কমান্ডারদের বৈঠকে ওয়ার কাউন্সিলের প্রস্তাব দেয়ার কারণেই দুই সরকারের কাছে তিনি অজনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন জিল্লুর রহমানের শ্যালক ফরিদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে আলতাফ মাহমুদ, বদি এরা ধরা পড়েন। এসব তথ্যের সত্যতা কখনও যাচাই করা যাবে না। তবে, ডালিম ছাড়া এ তথ্য কেউ কখনও লেখেনি। জিল্লুর রহমান আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার কারণে খুব সম্ভব বিদ্বেষ প্রসূত এ 'তথ্য' দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে চীনও যে সঙ্কট নিরসনে এগিয়ে এসেছিল তা উল্লেখ করেছেন-
"প্রথমত, গণচীন একদিকে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক সমস্যা নিরসনের জন্য পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীকে বাঙালীদের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি সমাধান পেশ করার যুক্তিসঙ্গত পরামর্শ দেন।
দ্বিতীয়ত, পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যার কোন সমাধান করতে ব্যর্থ হলে সেই সুযোগ উপমহাদেশের ভারতীয় সম্প্রসারণবাদের নগ্নতার বিস্তার করার চক্রান্তের ব্যাপারেও তারা বন্ধুরাষ্ট্র পাকিস্তানকে হুঁশিয়ার করে দেন। [পৃ. ২৪৮]
বস্তুত ১৯৭১ সালের রক্তাক্ত বাংলাদেশের প্রতি চীন-আমেরিকার ভূমিকা কারও অজানা নয়। তবে, তাদের পক্ষের অনেক এ্যাপোলজিস্ট বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐ দুই রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক ভুলকে খাটো করে দেখানোর জন্য নানা রকম বিস্তারিত তথ্য দেন ও মন্তব্য করেন। আসলে ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেল এটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। ডালিম এই দুই অধ্যায়ে তাদের বক্তব্যই নানাভাবে তুলে ধরেছেন মাত্র।
এ গ্রুপের আরেকটি বক্তব্য থাকে, তা হলো- রেসকোর্সে জেনারেল ওসমানীর অনুপস্থিতি। এটি তাদের মতে, এক ধরনের ষড়যন্ত্র। তাদের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে ডালিমের ভাষ্যে- "কেন তাকে তার ন্যায্য অধিকার বঞ্চিত করে সেদিন জেনারেল অরোরাকে সমগ্র জাতি এবং বিশ্বপরিসরে বিজয়ী শক্তির একচ্ছত্র অধিকর্তা হিসেবে জাহির করা হলো সে রহস্যের উদঘাটন আজ অব্দি হয়নি।...এ থেকে জানা যাবে ভারতীয় নীলনকশা এবং প্রবাসী সরকারের নতজানু নীতির অনেক কিছুই।" [ পৃ. ২৫২]
জেনারেল মানেক'শও তাহলে উপস্থিত থাকতে পারতেন। থাকেননি। সেটি কি বাংলাদেশের ষড়যন্ত্র। জেনারেল মানেক'শ আসেননি, তার পরবর্তী ব্যক্তি এসেছেন, ওসমানী আসেননি, এ. কে. খন্দকার এসেছেন। মঈদুল হাসান উল্লেখ করেছেন, রণাঙ্গন সফরের উদ্দেশ্যে ১১ ডিসেম্বর ওসমানী কলকাতা ত্যাগ করেন। ১৬ ডিসেম্বর সিলেটে তাকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি পাকিস্তানী আক্রমণে ভূপাতিত হয়। অল্পের জন্য তিনি রক্ষা পান। তবে কলকাতা হয়ে ঢাকা ফেরেন ২০ ডিসেম্বর। ডালিম বা নূরের সে কথা অজানা থাকার নয়। পরবর্তী ১৫০ পৃষ্ঠায় বলা যেতে পারে মূলত শেখ মুজিব, আওয়ামী লীগ, ভারত বিরোধী রেটরিক। গত ৪০ বছর বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যে রেটরিকের শুরু সেটিই বার বার ফিরে এসেছে ডালিমের লেখায়। কয়েকটি উদাহরণ-
১. "শ্রীমতি গান্ধীকে ব্যক্তিগতভাবে সন্তুষ্ট করে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরলেন শেখ মুজিব। তার এ ধরনের আচরণে সবাই বুঝতে পারলেন জাতীয় স্বার্থের বলি দিয়ে দলীয় স্বার্থে নানাবলি গায়ে জড়িয়ে জাতীয় নেতা শেখ মজিব ক্ষমতার জন্য দলীয় নেতা হয়ে গেলেন নির্দ্ধিধায়। জনগণের বিশ্বাসের অমর্যাদা করতে এতটুকু কুণ্ঠাবোধ করলেন না জনগণের নয়নের মণি শেখ মুজিব। এভাবেই সদ্যমুক্ত বাংলাদেশে শুরু হলো জাতীয় বিশ্বাসঘাতকতার এক অদ্ভুত উপাদান।" [পৃ ২৬৪]
২."ভারতে দাসখত লিখে দিয়ে, ভারতীয় শাসনতন্ত্রের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্র গলধঃকরণ করে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগ সরকার স্ববিরোধী ঐ চার নীতিকে শাসনতন্ত্রের চার স্তম্ভে পরিণত করে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত নেয়।" [পৃ. ২৬৭] (চলবে)
চুক্তির বিনিময়ে স্বীকৃতি তখন আর প্রয়োজন ছিল না। ভারত নিজ স্বার্থেই স্বীকৃতি দিত। যা হোক, তিনি লিখছেন- "ভারতের সাথে জাতীয় স্বার্থ বিরোধী ২৫ বছর মেয়াদের এক চুক্তি সই করে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার। রহস্যজনক কোন কারণবশত আজ পর্যন্ত সেই চুক্তির বিষয়বস্তু গোপন রাখা হয়েছে দেশের জনগণের কাছে থেকে।" তিনি জানাচ্ছেন আওয়ামী লীগের সবাই এই চুক্তি সমর্থন করেছিল। দুজন ছাড়া খোন্দকার ও ওসমানী। এ ধরনের তথ্য ডালিমের বই ছাড়া আর কারও বইয়ে নেই। পরে আরও যোগ করেছেন, "ভারতীয় সরকারের স্বীকৃতি নেওয়ার জন্য শুধু দাসখত লিখে দেয়া হযেছিল তাই না, স্বাধীন বাংলাদেশের শাসনতন্ত্রও প্রণীত হবে ভারতীয় শাসনতন্ত্রের মূল চার নীতি এর ওপর ভিত্তি করে, সেই অঙ্গীকারও করেছিল মুজিবনগর সরকার।"
প্রথমত ২৫ বছর চুক্তি মুজিবনগর সরকার করেনি। দ্বিতীয়ত ভারতীয় শাসনতন্ত্রে চার মূলনীতি নেই এবং ধর্ম নিরপেক্ষতার বিষয়টি যুক্ত হয়েছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার অনেক পরে।
এর পর কাদের সিদ্দিকী ও জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গ এনেছেন। কাদের সিদ্দিকীর বিষয়ে লিখেছেন- "পাকিস্তান আমলে ১ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের এই সৈনিক নায়েক কাদের সিদ্দিকীকে উরংপরঢ়ষরহধৎু পযধৎমব-এ শাস্তিমূলক চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধে তার তেমন কোন বিশেষ ভূমিকার কথাও শোনা যায়নি।" [পৃ.২৪৫] ডালিমের মনে হয়েছে কাদের সিদ্দিকীর ওপর যেমন 'ফোকাস' করা হচ্ছে তেমনি 'ফোকাস' করা হচ্ছে খালেদ মোশাররফের ওপরেও। এর উদ্দেশ্য তার কাছে পরিষ্কার হচ্ছে না। কিন্তু হায়! "পক্ষান্তরে মেজর জিয়া তার প্রাপ্য মর্যাদা কখনও পাননি প্রবাসী ও ভারত সরকারের কাছে।" [পৃ.২৪৪] ডালিমের মতে সেক্টর কমান্ডারদের বৈঠকে ওয়ার কাউন্সিলের প্রস্তাব দেয়ার কারণেই দুই সরকারের কাছে তিনি অজনপ্রিয় হয়ে ওঠেন। তিনি আরও উল্লেখ করেছেন জিল্লুর রহমানের শ্যালক ফরিদের বিশ্বাসঘাতকতার কারণে আলতাফ মাহমুদ, বদি এরা ধরা পড়েন। এসব তথ্যের সত্যতা কখনও যাচাই করা যাবে না। তবে, ডালিম ছাড়া এ তথ্য কেউ কখনও লেখেনি। জিল্লুর রহমান আওয়ামী লীগের নেতা হওয়ার কারণে খুব সম্ভব বিদ্বেষ প্রসূত এ 'তথ্য' দেয়া হয়েছে। একই সঙ্গে চীনও যে সঙ্কট নিরসনে এগিয়ে এসেছিল তা উল্লেখ করেছেন-
"প্রথমত, গণচীন একদিকে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক সমস্যা নিরসনের জন্য পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীকে বাঙালীদের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি সমাধান পেশ করার যুক্তিসঙ্গত পরামর্শ দেন।
দ্বিতীয়ত, পূর্ব পাকিস্তানের সমস্যার কোন সমাধান করতে ব্যর্থ হলে সেই সুযোগ উপমহাদেশের ভারতীয় সম্প্রসারণবাদের নগ্নতার বিস্তার করার চক্রান্তের ব্যাপারেও তারা বন্ধুরাষ্ট্র পাকিস্তানকে হুঁশিয়ার করে দেন। [পৃ. ২৪৮]
বস্তুত ১৯৭১ সালের রক্তাক্ত বাংলাদেশের প্রতি চীন-আমেরিকার ভূমিকা কারও অজানা নয়। তবে, তাদের পক্ষের অনেক এ্যাপোলজিস্ট বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ঐ দুই রাষ্ট্রের ঐতিহাসিক ভুলকে খাটো করে দেখানোর জন্য নানা রকম বিস্তারিত তথ্য দেন ও মন্তব্য করেন। আসলে ভারতের সহায়তায় বাংলাদেশ স্বাধীন হয়ে গেল এটি তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়। ডালিম এই দুই অধ্যায়ে তাদের বক্তব্যই নানাভাবে তুলে ধরেছেন মাত্র।
এ গ্রুপের আরেকটি বক্তব্য থাকে, তা হলো- রেসকোর্সে জেনারেল ওসমানীর অনুপস্থিতি। এটি তাদের মতে, এক ধরনের ষড়যন্ত্র। তাদের মতামত প্রতিফলিত হয়েছে ডালিমের ভাষ্যে- "কেন তাকে তার ন্যায্য অধিকার বঞ্চিত করে সেদিন জেনারেল অরোরাকে সমগ্র জাতি এবং বিশ্বপরিসরে বিজয়ী শক্তির একচ্ছত্র অধিকর্তা হিসেবে জাহির করা হলো সে রহস্যের উদঘাটন আজ অব্দি হয়নি।...এ থেকে জানা যাবে ভারতীয় নীলনকশা এবং প্রবাসী সরকারের নতজানু নীতির অনেক কিছুই।" [ পৃ. ২৫২]
জেনারেল মানেক'শও তাহলে উপস্থিত থাকতে পারতেন। থাকেননি। সেটি কি বাংলাদেশের ষড়যন্ত্র। জেনারেল মানেক'শ আসেননি, তার পরবর্তী ব্যক্তি এসেছেন, ওসমানী আসেননি, এ. কে. খন্দকার এসেছেন। মঈদুল হাসান উল্লেখ করেছেন, রণাঙ্গন সফরের উদ্দেশ্যে ১১ ডিসেম্বর ওসমানী কলকাতা ত্যাগ করেন। ১৬ ডিসেম্বর সিলেটে তাকে বহনকারী হেলিকপ্টারটি পাকিস্তানী আক্রমণে ভূপাতিত হয়। অল্পের জন্য তিনি রক্ষা পান। তবে কলকাতা হয়ে ঢাকা ফেরেন ২০ ডিসেম্বর। ডালিম বা নূরের সে কথা অজানা থাকার নয়। পরবর্তী ১৫০ পৃষ্ঠায় বলা যেতে পারে মূলত শেখ মুজিব, আওয়ামী লীগ, ভারত বিরোধী রেটরিক। গত ৪০ বছর বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর জিয়াকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য যে রেটরিকের শুরু সেটিই বার বার ফিরে এসেছে ডালিমের লেখায়। কয়েকটি উদাহরণ-
১. "শ্রীমতি গান্ধীকে ব্যক্তিগতভাবে সন্তুষ্ট করে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরলেন শেখ মুজিব। তার এ ধরনের আচরণে সবাই বুঝতে পারলেন জাতীয় স্বার্থের বলি দিয়ে দলীয় স্বার্থে নানাবলি গায়ে জড়িয়ে জাতীয় নেতা শেখ মজিব ক্ষমতার জন্য দলীয় নেতা হয়ে গেলেন নির্দ্ধিধায়। জনগণের বিশ্বাসের অমর্যাদা করতে এতটুকু কুণ্ঠাবোধ করলেন না জনগণের নয়নের মণি শেখ মুজিব। এভাবেই সদ্যমুক্ত বাংলাদেশে শুরু হলো জাতীয় বিশ্বাসঘাতকতার এক অদ্ভুত উপাদান।" [পৃ ২৬৪]
২."ভারতে দাসখত লিখে দিয়ে, ভারতীয় শাসনতন্ত্রের চার মূলনীতি জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা এবং গণতন্ত্র গলধঃকরণ করে স্বাধীন বাংলাদেশে ফিরে এসে আওয়ামী লীগ সরকার স্ববিরোধী ঐ চার নীতিকে শাসনতন্ত্রের চার স্তম্ভে পরিণত করে মুজিববাদ প্রতিষ্ঠিত করার সিদ্ধান্ত নেয়।" [পৃ. ২৬৭] (চলবে)
প্রকাশ : শুক্রবার, ২৯ আগষ্ট ২০১৪, ১৪ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ১
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২০ আগষ্ট ২০১৪, ৫ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ২
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শুক্রবার, ২২ আগষ্ট ২০১৪, ৭ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -৩
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : শনিবার, ২৩ আগষ্ট ২০১৪, ৮ ভাদ্র ১৪২১
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : রবিবার, ২৪ আগষ্ট ২০১৪, ৯ ভাদ্র ১৪২১
(২৫ আগস্টের পর)
সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৫
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : সোমবার, ২৫ আগষ্ট ২০১৪, ১০ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান - ৬
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : মঙ্গলবার, ২৬ আগষ্ট ২০১৪, ১১ ভাদ্র ১৪২১
জিয়া-ডালিম ও ১৫ আগস্ট লে. কর্নেল (অব) ডালিমের বয়ান -৭
মুনতাসীর মামুন
প্রকাশ : বুধবার, ২৭ আগষ্ট ২০১৪, ১২ ভাদ্র ১৪২১
Bangabandhu Killing : Zia passively involved
Bangabandhu Killing : Zia passively involved
Zia passively involved - The Daily Star
- Mar 15, 2011 - Zia decided to kill Taher as he wanted to appease the army officers ... was passively involved in the assassination of Bangabandhu Sheikh ...
- Video:
Mar 15, 2011 - Zia decided to kill Taher as he wanted to appease the army officers ... was passively involved in the assassination of Bangabandhu Sheikh ...
Video:
http://www.youtube.com/watch?v=dglIcOQtYUk
The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London
http://www.youtube.com/watch?v=dglIcOQtYUk
The killer duo Rashid and Farook tells Anthony Mascarenhas in an interview why they killed Mujib and the role of Zia and Mustaq and how they featured in their plan. The interview was taken in 1976 in London
ফিরে দেখা পঁচাত্তর: মুজিব হত্যা, খুনি মেজররা ও আমাদের দ্বিচারিতা
__._,_.___