Banner Advertiser

Monday, February 1, 2016

Re: [mukto-mona] যেখানে পড়ালেখার সুযোগ পায় শুধু মুসলমান শিক্ষার্থীরাই



I am surprised to know that such injustice is still continuing in Bangladesh; I did not know about it at all. I am also surprised that other communities just accepted this injustice. Such injustice could not be continued anywhere in the world if Muslim community was the victim.




From: "'Jamal G. Khan' M.JamalGhaus@gmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com>
To: mukto-mona@yahoogroups.com
Sent: Monday, February 1, 2016 2:28 PM
Subject: [mukto-mona] যেখানে পড়ালেখার সুযোগ পায় শুধু মুসলমান শিক্ষার্থীরাই

 
যেখানে পড়ালেখার সুযোগ পায় শুধু মুসলমান শিক্ষার্থীরাই - See more at: http://www.dainikamadershomoy.com/2016/02/02/71312.php#sthash.0XFetKmn.dpuf


যেখানে পড়ালেখার সুযোগ পায় শুধু মুসলমান শিক্ষার্থীরাই
Published : Tuesday, 2 February, 2016 at 12:00 AM
মীর রাতুল হাসান, চট্টগ্রাম
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
মুসলমানরা ছাড়া অন্য কেউ ভর্তি হতে পারে না চট্টগ্রাম সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ে। ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে শুধু মুসলমানরাই পড়ার সুযোগ পেয়েছে সরকারি এ প্রতিষ্ঠানটিতে। শিক্ষকতাও করছেন মুসলমান শিক্ষকরা। শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সবাই মুসলমান হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে এখানে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছে জামায়াতে ইসলামী ও ছাত্রশিবির। এমনকি এখানে ছাত্রশিবিরের শ্রেণিভিত্তিক কমিটিও রয়েছে। ধর্মভিত্তিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শিক্ষার্থীদের মধ্যে সাম্প্রদায়িক বিভাজন সৃষ্টি করছে বলে মনে করছেন অভিভাবকরা। 
সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের এক ছাত্রের অভিভাবক রফিকুল ইসলাম আমাদের সময়কে বলেন, ভাবতেই অবাক লাগে সরকারি একটা প্রতিষ্ঠানে ধর্মের ভিত্তিতে ছাত্রদের পৃথক করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠানে ধর্মভিত্তিক বিভাজন তৈরি করা হচ্ছে। এটা শিক্ষার্থীদের প্রতি অন্যায় আচরণ। এটাতো কোনো ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান নয়। আমরা একই সমাজে বাস করতে পারলে আমাদের সন্তানরা একসঙ্গে পড়তে সমস্যা কোথায়? এভাবে চললেতো শিশুমনেই সাম্প্রদায়িকতা তৈরি হতে পারে। আমার  ছেলে কয়েকবার ছাত্রশিবিরের সাংগঠনিক কাগজ নিয়ে বাসায় ফিরেছে। তার মানে এখানে শিবির সক্রিয় রয়েছে। 
নাসিরাবাদ সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র জয় দাশের মা প্রীতি দাশ বলেন, শুধু ইসলাম ধর্মাবলম্বী নয় বলে আমাদের সন্তানরা এখানে ভর্তির সুযোগ পায় না। মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের পাশেই পাথরঘাটা এলাকায় আমার বাড়ি। কিন্তু আমরা হিন্দু বলে ওই স্কুলে ছেলেকে ভর্তির আবেদনও করতে পারিনি। বাসা থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে নাসিরাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি করাতে হয়েছে ছেলেকে। প্রতিদিন স্কুলে যেতে-আসতে প্রায় দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা সময় চলে যায়। বাসা দূরে হওয়ায় স্কুলে দিয়ে আসতে গেলে আর বাসায় ফিরে আসতে পারি না। স্কুল ছুটি না হওয়া পর্যন্ত বাইরে বসে থাকতে হয় আমাকে।
চট্টগ্রাম হাজী মুহম্মদ মহসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা ইতি কণা চৌধুরী বলেন, সকল ধর্মের শিক্ষার্থীকে সমান সুযোগ দেওয়া উচিত। ধর্মভিত্তিক আলাদা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থাকলে সাম্প্রদায়িক সমস্যাগুলো দূর করা অসম্ভব। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য সকলকে একসঙ্গে পড়ার সুযোগ দেওয়া উচিত। এসব কথা ভেবেই ২০০৭ সাল থেকে হাজী মুহম্মদ মহসিন সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে সকল ধর্মের শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে।
জানা যায়, এ অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া সংখ্যাগুরু মুসলমান জনগোষ্ঠীকে শিক্ষায় এগিয়ে নিতে ১৯০৯ সালে মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই থেকেই এখানকার সব শিক্ষক ও শিক্ষার্থী মুসলমান। বর্তমানে দুই হাজার ২০০ শিক্ষার্থীর সবাই মুসলিম। অন্য ধর্মের শিক্ষকদেরও সরকারিভাবে নিয়োগ দেওয়া হয় না এ প্রতিষ্ঠানটিতে। 
সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জিয়াউল হায়দার হেনরী এ বিষয়ে আমাদের সময়কে বলেন, তৎকালীন সময়ে পিছিয়ে পড়া মুসলমান জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে হাজী মুহম্মদ মহসিন তহবিল থেকে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এখন এ অঞ্চলের মুসলমানরা আর পিছিয়ে নেই। তাই এখন সব ধর্মের শিক্ষার্থীদের পড়ার সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। তবে এ বিষয়ে নীতিনির্ধারকদেরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। ঢাকা সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়েও অন্য ধর্মের শিক্ষার্থীদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হয় না বলে তিনি মন্তব্য করেন। 
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিন আমাদের সময়কে বলেন, একসময় ধর্মভিত্তিক আলাদা আলাদা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠেছিল। সরকারি মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়ও তার মধ্যে একটি। চাহিদার পরিপ্র্রেক্ষিতে বর্তমানে এ ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো সকল ধর্মের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হচ্ছে। কেউ উদ্যোগ নিলেই মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়টিতে সকল ধর্মের শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তির সুযোগ করে দেওয়া হবে। সরকারিভাবে যা যা করতে হয় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তা করা হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, উপমহাদেশে মুসলিম শিক্ষার প্রসারের লক্ষ্যে তৎকালীন সময়ের দানবীর হাজী মুহম্মদ মহসিন ব্যক্তিগত সম্পদ থেকে একটি দাতব্য তহবিল গঠন করেন। দাতব্য তহবিল থেকে 'মহসিন তহবিল' নামে একটি তহবিল গঠিত হয়। যার অর্থ শুধু শিশুদের শিক্ষা খাতে ব্যয় করার জন্য নির্দেশ দেন তিনি। মহসিন তহবিলের অর্থে 'চট্টগ্রাম মহসীনিয়া মাদ্রাসা' নামে প্রথমে একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন তিনি। সেটি পরবর্তীতে 'মহসিন উচ্চ বিদ্যালয়' এবং 'গভর্নমেন্ট মহসিন কলেজ' নামে দুটি আলাদা প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করা হয়। 
চট্টগ্রাম মহসীনিয়া মাদ্রাসা ১৯৯৬ সালে হাজী মুহাম্মদ মহসিন উচ্চ বিদ্যালয়ে পরিবর্তিত হয়। প্রথমদিকে এখানেও কেবল মুসলমান শিক্ষার্থীদেরই ভর্তির সুযোগ ছিল। ২০০৭ সালে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি সব ধর্মের শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। কেবল মুসলমানদের জন্য রয়ে যায় মুসলিম উচ্চ বিদ্যালয়।
- See more at: http://www.dainikamadershomoy.com/2016/02/02/71311.php#sthash.AdAf9dFK.dpuf






__._,_.___

Posted by: Jiten Roy <jnrsr53@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___