Banner Advertiser

Tuesday, March 11, 2008

[ALOCHONA] Dear Bangladeshi, Not only keep your idle eye on Bangabhaban, but also ........................................

Dear Bangladeshi,

Don't only keep your idle eye on banglabhaban,but also play your part to resist the disaster in Bangladesh.

 

 

রাজনীতিতে নাটকীয়তা অপেক্ষা করছেআপাতত চিন্তা মাইনাস বিএনপি, মাইনাস হাসিনা উইথ আওয়ামী লীগ। বঙ্গভবনের দিকে নজর রাখুন...

১২ ই মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৪

                       
বঙ্গভবনের দিকে নজর রাখুন...

রাজনীতিতে নাটকীয়তা অপেক্ষা করছেআপাতত চিন্তা মাইনাস বিএনপি, মাইনাস হাসিনা উইথ আওয়ামী লীগ। বঙ্গভবনের দিকে নজর রাখুন...

শেখ হাসিনা বিদেশে চিকিৎসার জন্য যেতে রাজি হয়েছেন। নাটকীয় সিদ্ধান্ত নয়। অনেক দিন ধরেই এ নিয়ে জল্পনা কল্পনা চলছিল। চিকিৎসকরা, আইনজীবীরা প্রতিদিনই বলে আসছিলেন নেত্রী ভীষণ অসুস্থ। বিশেষ করে তার কানের সমস্যা প্রকট। এই অবস্থায় তাকে বিদেশে না পাঠানো হলে বিপদ হতে পারে। হাসিনা ইতস্তত করছিলেন। সোমবার তিনি নিজেই জানিয়ে দিয়েছেন। বলেছেন, চিকিৎসা জরুরি। তাই আমাকে বিদেশে যেতেই হবে। এই যখন অবস্থা তখন দলের সাধারণ সম্পাদক আবদুল জলিলকেও বিদেশে পাঠানোর সিদ্ধান্ত হয় এবং সোমবার রাতে তিনি সিঙ্গাপুর গেছেন। এক মাসের প্যারোলে হলেও শর্ত জুড়ে দেয়া হয়েছে পাঁচটি। জলিল মুক্ত হয়েও কথা বলতে পারেন নি। রাজনৈতিক সহকর্মী ও একটি পত্রিকার সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। বলেছেন, তার বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার কোন ভিত্তি নেই। ডাহা মিথ্যা বলেও মন্তব্য করেছেন। যাই হোক, হাসিনা তাহলে কবে কখন যাবেন? সরকারি মহলে এ নিয়ে তিন দফা আলোচনা হয়েছে। তারা নীতিগতভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন হাসিনাকে বিদেশে পাঠাতে। আওয়ামী লীগের নেতারা বিশেষ করে 'র্যাটস' জোরালো দাবি তুলেছেন। তারা বলছেন হাসিনার চিকিৎসা নিয়ে টালবাহানা করা হচ্ছে। হাসিনার কিছু হলে এর জন্য সরকার দায়ী থাকবে এ রকম হুমকিও দিয়ে রেখেছেন। আসলে তারা কৌশলগত কারণে শেখ হাসিনাকে বিদেশে পাঠাতে চাচ্ছেন। এতে তাদের লাভ দুটো। সংস্কারের নামে নেতৃত্ব কব্জা করা। নির্বাচনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে হাসিনাকে জানানো তার অবর্তমানেও দল চলে। সোমবার একজন প্রেসিডিয়াম সদস্য বললেন, এ ছাড়া উপায়ই বা কি? ভারত, বৃটেন ও আমেরিকা হাসিনাকে মাইনাস চাচ্ছে। যেভাবে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তাতে তো হাসিনাকে বাদ দিয়েই রাজনীতি করতে হবে। জলিলকে [/sb

বিদেশে পাঠানোর পর সংস্কারবাদীরা এখন তৎপর হয়ে উঠেছেন। নতুন এক ফর্মুলায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

আগামী নির্বাচনের আগে দুটি শক্তিকে মাইনাস করা হবে।

এক. বিএনপিকে রাজনীতির দৃশ্যপট থেকে বিদায়। হাসিনাকেও গুডবাই। আওয়ামী লীগের সঙ্গে বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে নির্বাচনে অংশগ্রহণ।

এই ফর্মুলায় জিল্লুর রহমানের উপর এক ধরনের মানসিক চাপ সৃষ্টি হয়েছে। তাকে বলা হচ্ছে, হাসিনার অবর্তমানে নির্বাচন হলে তিনিই হবেন সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী। এতে তিনি বেশ উৎফুল্ল। আবার দুশ্চিন্তাও আছে। শেখ হাসিনা এত বিশ্বাস করে তাকে দায়িত্ব দিয়ে গেছেন। এর সঙ্গে যদি তিনি বিশ্বাসঘাতকতা করেন তাহলে দলের অগণিত নেতাকর্মী হয়তো ভালভাবে নেবে না। বিশ্বাসঘাতক হিসেবে চিহ্নিত করবে। তাকে অবশ্য একাধিক বিদেশী শক্তি পরামর্শ দিয়েছে হাসিনাকে বিদেশ চলে যেতে বলার জন্য। যথারীতি তিনি এই বার্তাও পাঠিয়েছেন। ওদিকে বেগম খালেদা জিয়া বিদেশ যেতে চাচ্ছেন না। এখানেই সুচিকিৎসা করাতে চান তিনি। তার দলের ভেতরে এ নিয়ে নানা সঙ্কট তৈরি হয়েছে। এক সময় চাপ ছিল দল যাতে ঐক্যবদ্ধ না হয়। এখন চাপ দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে। এর পেছনে নাকি অন্য উদ্দেশ্য। মান্নান ভূঁইয়ার ওপর থেকে বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করে নতুন কৌশল। সাইফুর রহমানের নেতৃত্বে দল ভাঙার ফলাফল যখন শূন্য তখনই এই কৌশল। বেগম জিয়ার নেতৃত্ব কবুল করে ভিন্ন কৌশলে দলের নেতৃত্ব দখল করা। কাউন্সিল হতে পারে একটি কৌশল। এই অবস্থা টের পেয়ে দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সিঙ্গাপুর চলে গেছেন। সম্ভবত চাপ এড়াতেই তিনি দেশ ছেড়েছেন। মান্নান ভূঁইয়াকে রিট মামলায় পক্ষ করার মধ্য দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে। দুর্নীতি মামলায় মান্নান ভূঁইয়া আসামি হলেও তার সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে একটি শক্তিশালী মহলের। যদিও অন্য একটি মহল মান্নান ভূঁইয়াকে শেষ করে দিতে চাইছে। মান্নান ভূঁইয়া তার সহকর্মীদের বলছেন ওরা চাইলে কি হবে? আমাকে সরাতে পারবে না। আমাকে যারা কথা দিয়েছিল তারা আখেরে জয়লাভ করবেই। তাছাড়া তিনি ইঙ্গিত করেন একটি বিদেশী শক্তির কথা। এই শক্তি এখন সবেচেয় বেশি সক্রিয়। তারাই হাসিনাকে বিদেশ চলে যেতে বার্তা পাঠিয়েছে।

হাসিনা চলে গেলে খালেদাকেও যেতে হবে। কারণ, একজনকে দেশে রেখে তারা নিজেদেরকে নিরাপদ ভাবতে পারছেন না। খালেদা যেতে চাইলে তার ছোট ছেলে কোকোকে যেতে দেয়া হবে।


তারেককে কোন অবস্থাতেই নয়। তারেকের বিরুদ্ধে আরও অন্তত এক ডজন মামলা হতে পারে। তারেক নাকি বলছেন প্রয়োজনে তিনি একযুগ জেলে থাকবেন।


বাংলাদেশের রাজনীতি হঠাৎ করেই নতুন মোড় নিয়েছে। পাকিস্তানের পথ ধরে কৌশল ঠিক করা হচ্ছে। বেনজির এবং নওয়াজ শরীফের মতো ভাগ্য বরণ করতে হবে দুইনেত্রী হাসিনা ও খালেদাকে।

তাদের জনপ্রিয়তা আরও বেড়েছে। তাতে কি? তাদেরকে রাজনীতির ময়দান থেকে বিদায় নিতে হবে।

তারা বিদায় না নিলে অন্য কোন ফর্মুলা কার্যকর হওয়ার নয়। তাই স্বল্পকালের মধ্যেই দেখা যাবে হাসিনা বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন। অন্তত দশটি শর্ত জুড়ে দেয়া হবে- যেমনটা জলিলকে দেয়া হয়েছে। খালেদা রাজি না হলে কি ব্যবস্থা তা এখনো স্পষ্ট নয়।

তবে এ কথা ঠিক, বিএনপিতে হঠাৎ করেই বড় ধরনের সঙ্কট সৃষ্টি হবে। আগের কৌশল ভণ্ডুল হয়ে গিয়েছিল বলে এবার সফল হবে না তা ভাববার কারণ নেই।

কারণ, একটি পাকা শক্তি এবার মাঠে নেমেছে। আগে দূর থেকে কলকাঠি নাড়তো এখন কাছ থেকে অনেকটা প্রকাশ্যেই পরামর্শ দিয়ে চলেছে।



এই শক্তির সঙ্গে অতি স¤প্রতি সমঝোতা হয়েছে। সমঝোতা কি খালি খালি হলো। তারা কি খালি হাতে সমর্থন ও শক্তি যুগিয়ে যাবে। শিগগিরই খোলাসা হয়ে যাবে বিষয়টি।



রাজনীতিতে যে নাটকীয়তা অপেক্ষা করছে এতে কোন সন্দেহ নেই। বঙ্গভবনের দিকে নজর রাখুন। দেখুন হঠাৎ কিছু পরিবর্তন দেখতে পারেন।

বিচারপতিদের ওপর খড়গ নেমে এসেছে। এটা একটি পরিকল্পনার অংশ। শুরুতে ছিল নেহায়েত দুর্নীতির কারণে সেখানে সংস্কার। এখন রাজনৈতিক উদ্দেশ্য কাজ করছে। বিচারপতি শাহ আবু নাইম মোমিনুর রহমানের ঐতিহাসিক রায়ের পর সব হিসাব নিকাশ পাল্টে যাওয়ায় 'গুডবাই' নীতি গ্রহণ করা হয়েছে।

ড. ইয়াজউদ্দিন সব জেনেও এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে কোন দ্বিধা করছেন না। তিনি জানেন না এটা ঠিক নয়। তার ভাগ্য লেখা হয়ে গেছে। এক সকালে তাকে অসুস্থ হয়ে বলতে হবে প্রিয় দেশবাসী আমি অপারগ। স্বাস্থ্য আমাকে দায়িত্ব পালনে অক্ষম করে দিয়েছে। তিনি হয়তো মনে মনে এই শক্তি পাবেন, অনেক তো হলো পাঁচ বছর তো কাটিয়ে দিলাম। বাকি সময়টা বোনাস। আবদুর রহমান বিশ্বাসের কাছ থেকেও শিক্ষা নিলেন না ইয়াজউদ্দিন। জেনারেল নাসিমের কামান-বন্দুকের সামনে দাঁড়িয়ে তিনি বলেছিলেন সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়েছি, জান দিয়ে হলেও রক্ষা করব। তাই তিনি করেছিলেন। এটা তো নিকট অতীতের ঘটনা।

ইয়াজউদ্দিনের সামনে আরও অনেক ঘটনা ঘটবে। যার সরব সাক্ষী হবেন তিনি।
যাকগে, পরিস্থিতির সামগ্রিক বিবেচনায় খারাপের দিকে যাচ্ছে এতে কোন সন্দেহ নেই। একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের ছবি নয়, বাস্তবেই কি তা দেখা যাবে?

রাজনীতিকরা ( সংস্কারবাদীরা) সামান্য কিছু পাওয়ার আশায় কিংবা দুর্নীতির অভিযোগ থেকে বাঁচার জন্য যে পথ ধরেছেন তার জন্য একদিন তাদেরকে জাতির কাছে কৈফিয়ত দিতে হবে

এই ভূখণ্ডের জনগণ অন্য সব অঞ্চলের জনগণ থেকে আলাদা। তারা সময়মতো জ্বলে ওঠে।

রাবাত আলী মুন্সী

৪ মার্চ ২০০৮

http://www.manabzamin.net/Janathar%20chok/Janathar-02.htm


Is this CTG better than Ershad  in case of political party reform and anti corruption drive and dealings with teachers and Students ?
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Sobhan Allah-  Only Allah flawless 
           Alhamdulillah - All praise to be of Allah 
                   Allah hu Akbar - Allah, the Greatest
-----------------------------------------------------------------------------------------------------------------------Would Be Mahathir of BD
 


Never miss a thing. Make Yahoo your homepage. __._,_.___

[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___