Banner Advertiser

Tuesday, February 10, 2009

[ALOCHONA] Tareq must be brought back in BNP ASAP

Ayubi Bhai
 
All leaders no matter whether it is tareq or Joy must clear their names from the tainted chapter of corruption/drunkrered,drug addicts and power abuser otherwise they should not come back.
 
Faruque Alamgir

2009/2/8 Salahuddin Ayubi <s_ayubi786@yahoo.com>

Tariq is at the cause of present BNP debacle. It will serve BNP interset best if they keep this spoilt brat of Zia out of BNP and the party grows up a truly democratic party. Tariq just do not have the material in him  to lead this problematic country. Leadership has to come up from the grass root level.  Party must have a mechanism to produce leaders for the party. Just like it is done in Britain and other developed countries.
                         Ayubi

--- On Mon, 2/9/09, mahathir of bd <wouldbemahathirofbd@yahoo.com> wrote:
From: mahathir of bd <wouldbemahathirofbd@yahoo.com>
Subject: [reform-bd] Tareq must be brought back in BNP ASAP
To: alochona@yahoogroups.com, chottala@yahoogroups.com, dahuk@yahoogroups.com, khabor@yahoogroups.com, notun_bangladesh@yahoogroups.com, sonarbangladesh@yahoogroups.com, "Amra Bangladesi" <amra-bangladesi@yahoogroups.com>, reform-bd@yahoogroups.com, tritiomatra@yahoogroups.com
Date: Monday, February 9, 2009, 12:00 AM

মতবিনিময়ে যেসব দাবি বিএনপি'র তৃণমূল নেতাদের
কাফি কামাল: বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে জামায়াতের সঙ্গে বিএনপি জোটবদ্ধ থাকলে দলের লাভের চেয়ে ক্ষতিই বেশি হবে। এখন রাজনৈতিক দুর্বলতাকে অস্বীকার করলে ভবিষ্যতে মুখোমুখি হতে হবে আরও কঠিন বিপর্যয়ের। এবার কোন পকেট কমিটি মেনে নেয়া হবে না। বিতর্কিত দুর্নীতিবাজদের বাদ দিয়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি গঠন করে সংগঠনকে গতিশীল করতে হবে। দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমান দলকে সাংগঠনিকভাবে গোছাতে যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন তা অব্যাহত রাখতে হবে। তাকে আবারও দলের মূল নেতৃত্বে নিয়ে আনতে হবে। এ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া উচিত হয়নি। একটি সম্মানজনক সমাধানের মাধ্যমে বিএনপি'র সংসদে যাওয়া ও ইতিবাচক ভূমিকা রাখা উচিত। সংসদে যাওয়ার বিকল্প নেই। বিএনপি'র সাংগঠনিক পুনর্গঠনকে কেন্দ্র করে ৩রা ফেব্রুয়ারি থেকে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাক্ষাৎকার ও মতবিনিময় সভায় যোগ দেয়া তৃণমূল নেতারা প্রতিদিনই কেন্দ্রীয় নেতাদের এসব দাবি জানাচ্ছেন। গতকাল বিভিন্ন বিভাগীয় সাংগঠনিক দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতা ও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা গেছে। গত ৩রা ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া সাংগঠনিক পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় গতকাল পর্যন্ত ১৪টি জেলার প্রায় দু'শতাধিক উপজেলা ও পৌর কমিটির তৃণমূল নেতারা সাক্ষাৎকার ও মতবিনিময় সভায় অংশ নিয়ে তাদের বক্তব্য তুলে ধরেছেন। প্রথম দিন মাগুরা, দ্বিতীয় দিন হবিগঞ্জ ও তৃতীয় দিন পটুয়াখালী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও জামালপুর, চতুর্থ দিন সুনামগঞ্জ ও নড়াইল, পঞ্চম দিন নওগাঁ, ঝালকাঠি ও লক্ষ্মীপুর এবং গতকাল মেহেরপুর ও চুয়াডাঙ্গা এবং ফেনী জেলার নেতারা মতবিনিময় সভায় অংশ নেন। ছয়টি বিভাগীয় সাংগঠনিক টিমের নেতৃত্বে এ প্রক্রিয়া চলবে ২৮শে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। তৃণমূল নেতারা বলেন, নির্বাচন ও সাংগঠনিক জোটবদ্ধতার বিষয়টিকে আলাদা বিবেচনা করে জামায়াতের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে হবে। নবম জাতীয় নির্বাচনে জামায়াত নির্ভরশীলতার কারণে ফল বিপর্যয় হয়েছে। অনেক এলাকায় বিএনপির মধ্যে অন্তর্কোন্দল সৃষ্টি করেছে জামায়াত। তৃণমূল নেতাদের মতে, একটি সম্মানজনক সমাধানের মাধ্যমে বিএনপি'র সংসদে যাওয়া ও ইতিবাচক ভূমিকা রাখা উচিত। সংসদে যাওয়ার বিকল্প নেই। তারা বলেন, এবার কোন পকেট কমিটি চাই না। পকেট কমিটি করা হলে তা মেনে নেয়া হবে না। বিতর্কিত ও দুর্নীতিবাজদের বাদ দিয়ে কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচিত কমিটি গঠন করে সংগঠনকে গতিশীল করতে হবে। ২৯শে ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে ফল বিপর্যয়ের কারণ বিশ্লেষণ করে তারা বলেন, রাজনৈতিক দল দায়িত্বপালনে ব্যর্থ হওয়ায় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের নানা ত্রুটির ফাঁক-ফোকরে বিস্তার লাভ করেছে দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক নেতাদের বিতর্কিত করার মাধ্যমে প্রভাবিত করা হয়েছে নির্বাচনকে। বরগুনা পৌর বিএনপি'র সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল আলম টিপু বলেন, দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের পাশাপাশি শীর্ষ নেতাদের ভুল সিদ্ধান্ত, বেইমানি, দলের একটি অংশের ষড়যন্ত্র, সংস্কারপন্থি প্রার্থী ও স্থানীয় নেতাকর্মীদের দূরত্বের কারণে এ বিপর্যয় হয়েছে। এছাড়া দলের কিছু সিনিয়র নেতা নির্বাচন বাণিজ্য করেছেন। সংস্কারপন্থি প্রার্থীদের প্রতিনিধি হিসেবে মেনে নিতে পারেনি তৃণমূল নেতাকর্মীরা। চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলা বিএনপি সম্পাদক মজিবুর রহমান বলেন, বেশির ভাগ প্রার্থীর সঙ্গে স্থানীয় কর্মী-সমর্থকদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্নতা, প্রার্থী নির্বাচনে ভুল ও জোটের শরিক জামায়াতের নিষ্ক্রিয়তার কারণে নির্বাচনী প্রচার ছিল সীমাবদ্ধ। গত দুই বছরে নানা নির্যাতনের কারণে ভয়ে কর্মীরা সক্রিয় হতে পারেনি। দলের নির্বাচনী বিপর্যয়ে সাংগঠনিক ক্ষতির চেয়ে সামাজিক ক্ষতি হয়েছে অনেক বেশি। তৃণমূল নেতাদের মতে, এ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে যাওয়া উচিত হয়নি। উপজেলা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় কমিটির ত্বরিত সিদ্ধান্ত ও জোরালো ভূমিকার প্রয়োজন ছিল। চুয়াডাঙ্গা সদর থানা বিএনপি সম্পাদক রেজাউল করিম মুকুট বলেন, দুই বছরে বিভিন্ন কারণে বিএনপি কয়েক ভাগে ভাগ হয়ে পড়ায় নির্বাচনে বিপর্যয় ঘটেছে। বিভক্ত দল নিয়ে যুদ্ধে জয়ী হওয়া যায় না। তৃণমূল নেতাদের মতে, দু'বছর পরপর কমিটি গঠনের কথা থাকলেও অনেক এলাকায় কমিটি গঠন হয়েছে ছয় থেকে আট বছর আগে। মেহেরপুর জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক ইলিয়াস হোসেন বলেন, বিতর্কিত নেতাদের দলের ফ্রন্টলাইন থেকে আপাতত দূরে রেখে স্বচ্ছ ও ত্যাগী নেতৃত্বকে সামনে আনতে হবে। কমিটিতে ঘটাতে হবে নবীন ও প্রবীণের ভারসাম্যপূর্ণ সমন্বয়। সাংগঠনিক পরিধি বাড়াতে সংগঠনকে গণমুখী করে তুলতে হবে। ফেনীর কয়েকটি উপজেলা বিএনপি'র সিনিয়র নেতাদের দাবি, জেলায় দলের ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব) সাঈদ এস্কান্দারের হস্তক্ষেপ বন্ধ করতে হবে। বরগুনা পৌর বিএনপি সম্পাদক আনোয়ার হোসেন বলেন, দলের সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ একেবারে মিথ্যা নয়। অনেক মন্ত্রী-এমপি নির্বাচনে ক্ষমতার যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন। তবে সত্যতার চেয়ে প্রচার হয়েছে অনেক বেশি। কোন কোন ক্ষেত্রে লঘু অপরাধে বিশেষ আদালতে গুরুতর শাস্তি দেয়া হয়েছে। চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা পৌর বিএনপি সভাপতি খন্দকার হামিদুল ইসলাম আজম বলেন, তারেক রহমান দলকে সাংগঠনিকভাবে গোছাতে যে উদ্যোগ নিয়েছিলেন তা অব্যাহত রাখতে হবে। বাড়াতে হবে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সাংগঠনিক সফর ও সম্মেলন কর্মসূচি। তারেক রহমানের সাংগঠনিক দক্ষতার কারণে তাকে টার্গেট করেই বিতর্কিত করা হয়েছে। তাকে আবারও দলের মূল নেতৃত্বে নিয়ে আসতে হবে। গত নির্বাচনে তৃণমূল নেতাদের মধ্যে তীব্রভাবে তার অভাব অনুভূত হয়েছে। তিনি যে সাংগঠনিকভাবে দলকে গোছাতে শুরু করেছিলেন সেভাবে হলে এতবড় ভরাডুবি হতো না। এদিকে গতকাল মতবিনিময় সভা চলাকালে তৃণমূল নেতারা একে অন্যের সামনে স্বাভাবিকভাবে কথা বলতে অস্বস্তিবোধ করছিলেন। বরগুনা সদর বিএনপি'র সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল হক হাওলাদার বলেন, অতীতের ধারাবাহিকতায় চাপিয়ে দেয়া কমিটি মেনে নেবে না তৃণমূল নেতাকর্মীরা। ১১ই জানুয়ারির পর থেকে বিভিন্ন নির্যাতন নিপীড়নের ফলে তারা প্রতিপক্ষ রাজনৈতিক দলের পাশাপাশি দলীয় কেন্দ্রীয় নেতাদের ওপরও ক্ষুব্ধ। ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলা বিএনপি'র সভাপতি দেলোয়ার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মতিন চৌধুরী বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিকে সূুক্ষ্মভাবে বিচার বিশ্লেষণ করে দলের তৃণমূল থেকে কেন্দ্র পর্যায়ের নেতৃত্ব ঢেলে সাজাতে হবে। জেলা পর্যায়ে অনেক ত্যাগী ও প্রজ্ঞাবান নেতা আছেন যারা দলের কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে আসার যোগ্যতা রাখেন। এবার দলের চেয়ারপারসনকে নেতৃত্ব নির্বাচনে কঠিন মানসিকতার পরিচয় দিয়ে তাদের সামনে নিয়ে আসতে হবে। ভাঙতে হবে বিভিন্ন জেলা কেন্দ্রীয় কোটারি চক্র।
 


অতীতে বাংলাদেশের স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে হলেও আলীগ ভারতের সাথে যেসব চুক্তি করেছে তার কোনটাই দাদারা বাস্তবায়ন করেনি । ভারতের সাথে আলীগের চুক্তি মানেই বাংলাদেশের স্বার্থ বিসর্জন নয় কি ?সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিরোধ করা কি নাগরিক দায়িত্ব নয় ?





__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___