----- Forwarded Message -----
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Tuesday, July 30, 2013 11:08 AM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনির উদ্যোগে চাঁদপুরের হাইমচর নদী ভাঙ্গন রোধ ।
From: Gonojagoron Moncho <projonmochottar@gmail.com>
To:
Sent: Tuesday, July 30, 2013 11:08 AM
Subject: [Bangladesh-Zindabad] মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনির উদ্যোগে চাঁদপুরের হাইমচর নদী ভাঙ্গন রোধ ।
মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী ডা. দীপু মনির উদ্যোগে চাঁদপুরের হাইমচর নদী ভাঙ্গন রোধ ।
================================================
বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেবার পরপরই চাঁদপুরের জনমানুষের নেত্রী ডাঃ দীপু মনির উদ্যোগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাঁদপুর-হাইমচর নদী ভাঙ্গন রোধে গৃহীত হলো ২৮২ কেটি টাকার নদী ভাঙ্গন রোধ প্রকল্প। চাঁদপুর সদর উপজেলার ইব্রাহীমপুর ও সাখুয়া ইউনিয়নের ৪ কিলোমিটার নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের জন্যে ১৫৫ কোটি টাকার প্রকল্প এবং হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী এলাকার ৬.৪০ কি.মি. নদী ভাঙ্গন রোধের জন্য ১২৭ কোটি টাকা সহ মোট ২৮২ কোটি টাকার প্রকল্প একনেক কর্তৃক অনুমোদন হয়। তখনই আনন্দের জোয়ারে ভেসে উঠে সমগ্র চাঁদপুরের মানুষ। তাদের প্রাণের দাবি পূরণ হলো বলে। চাঁদপুর-হাইমচর মেঘনার ভাঙ্গন থেকে রক্ষার জন্যে ২৮২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চাঁদপুরের কৃতী সন্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনিকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল বের করে। উক্ত প্রকল্পের হাইমচর অংশে অনুমোদিত ডিপিপিতে অন্তর্ভুক্ত চৎড়পঁৎবসবহঃ চষধহ অনুযায়ী ৬.৪০ কি.মি. নদী তীর সংরক্ষণ কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১৬টি প্যাকেজ গৃহীত কার্যক্রম প্রায় শেষের দিকে। অক্টোবর ২০১১ পর্যন্ত এই প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৭৮.৯১%। বর্তমানে এই প্রকল্পের কাজ সমাপ্তির পথে। প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে নদী তীর সংরক্ষণের যে কাজ হয়েছে তা হয়েছে, অত্যন্ত আধুনিক পদ্ধতিতে। ব্যবহৃত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি। জিপিআরএস পদ্ধতিতে নদীর তলদেশে বালি ব্যাগ স্থাপনের কাজ হয়েছে। নদী তীর হতে গভীরে প্রায় ৯০ মিটার পলি ব্যাগের কার্পেটিং করা হয়েছে। সার্বক্ষণিকভাবে তদারকি করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। কাজের সচ্ছতা আনয়নের জন্য মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে গঠন করা হয়েছে দল মত নির্বিশেষে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে নিয়ে পর্যবেক্ষণ কমিটি। অত্যন্ত সুচারুভাবে কাজটি সম্পন্ন হবার কারণে গেলো বর্ষায় নদী তীর এলাকার মানুষ ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পেয়েছে। গেলো বর্ষায় ১ ইঞ্চি পরিমাণ ভূমিও নদীগর্ভে বিলীন হয়নি।
================================================
বর্তমান সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নেবার পরপরই চাঁদপুরের জনমানুষের নেত্রী ডাঃ দীপু মনির উদ্যোগে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাঁদপুর-হাইমচর নদী ভাঙ্গন রোধে গৃহীত হলো ২৮২ কেটি টাকার নদী ভাঙ্গন রোধ প্রকল্প। চাঁদপুর সদর উপজেলার ইব্রাহীমপুর ও সাখুয়া ইউনিয়নের ৪ কিলোমিটার নদীর তীর সংরক্ষণ কাজের জন্যে ১৫৫ কোটি টাকার প্রকল্প এবং হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী এলাকার ৬.৪০ কি.মি. নদী ভাঙ্গন রোধের জন্য ১২৭ কোটি টাকা সহ মোট ২৮২ কোটি টাকার প্রকল্প একনেক কর্তৃক অনুমোদন হয়। তখনই আনন্দের জোয়ারে ভেসে উঠে সমগ্র চাঁদপুরের মানুষ। তাদের প্রাণের দাবি পূরণ হলো বলে। চাঁদপুর-হাইমচর মেঘনার ভাঙ্গন থেকে রক্ষার জন্যে ২৮২ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চাঁদপুরের কৃতী সন্তান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডাঃ দীপু মনিকে প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়ে আনন্দ মিছিল বের করে। উক্ত প্রকল্পের হাইমচর অংশে অনুমোদিত ডিপিপিতে অন্তর্ভুক্ত চৎড়পঁৎবসবহঃ চষধহ অনুযায়ী ৬.৪০ কি.মি. নদী তীর সংরক্ষণ কাজ বাস্তবায়নের জন্য ১৬টি প্যাকেজ গৃহীত কার্যক্রম প্রায় শেষের দিকে। অক্টোবর ২০১১ পর্যন্ত এই প্রকল্পের বাস্তব অগ্রগতি হয়েছে ৭৮.৯১%। বর্তমানে এই প্রকল্পের কাজ সমাপ্তির পথে। প্রকল্প এলাকা ঘুরে দেখা গেছে নদী তীর সংরক্ষণের যে কাজ হয়েছে তা হয়েছে, অত্যন্ত আধুনিক পদ্ধতিতে। ব্যবহৃত হয়েছে আধুনিক প্রযুক্তি। জিপিআরএস পদ্ধতিতে নদীর তলদেশে বালি ব্যাগ স্থাপনের কাজ হয়েছে। নদী তীর হতে গভীরে প্রায় ৯০ মিটার পলি ব্যাগের কার্পেটিং করা হয়েছে। সার্বক্ষণিকভাবে তদারকি করেছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। কাজের সচ্ছতা আনয়নের জন্য মাননীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে গঠন করা হয়েছে দল মত নির্বিশেষে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে নিয়ে পর্যবেক্ষণ কমিটি। অত্যন্ত সুচারুভাবে কাজটি সম্পন্ন হবার কারণে গেলো বর্ষায় নদী তীর এলাকার মানুষ ভাঙ্গন থেকে রক্ষা পেয়েছে। গেলো বর্ষায় ১ ইঞ্চি পরিমাণ ভূমিও নদীগর্ভে বিলীন হয়নি।
__._,_.___