Banner Advertiser

Sunday, January 15, 2017

Re: [mukto-mona] Fw: লন্ডন প্রবাসী বিনপি-জামাতি জগলুলের জঘন্য মিথ্যাচার ফাস



The guy is nurtured and patronized by another Jamati PFC host. Fake news is the bread and butter for these PFC scoundrels.


On Saturday, January 14, 2017 4:52 PM, "Farida Majid farida_majid@hotmail.com [mukto-mona]" <mukto-mona@yahoogroups.com> wrote:


 

The amazing character of the ex-pat BD Zindabadis --  this bunch of fawning motley-minded haggards and their addiction to lies . . .


From: Mannan Sarkar <sarkar_mannan@yahoo.com>
Sent: Sunday, January 15, 2017 12:19 AM
To: Rajakar Zoglul
Subject: লন্ডন প্রবাসী বিনপি-জামাতি জগলুলের জঘন্য মিথ্যাচার ফাস
 

রাজীব গান্ধী'র বাড়ি গাইবান্ধায়

গাইবান্ধা প্রতিনিধি | আপডেট: 
'রাজীব গান্ধী'র বাড়ি গাইবান্ধায়







গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার অন্যতম 'পরিকল্পনাকারী' জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব ওরফে 'রাজীব গান্ধী'র বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের মালঞ্চা গ্রামে। তাঁদের আদি বাড়ি পাশের সাঘাটা উপজেলার পদুমশহর ইউনিয়নের রাঘবপুর ভুতমারা (চকদাতেয়া) গ্রামে।
আজ শনিবার জাহাঙ্গীর আলমের গ্রাম মালঞ্চায় গিয়ে এসব তথ্য পাওয়া যায়। গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে জাহাঙ্গীর আলমকে টাঙ্গাইল থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মালঞ্চা গ্রামের মৃত ওসমান মুনশির ছেলে জাহাঙ্গীর। ওসমান মুনশি কাঠমিস্ত্রির কাজ করতেন। তিনি স্থানীয় একটি মসজিদের মুয়াজ্জিন ছিলেন। প্রায় তিন বছর আগে তিনি মারা যান। ওসমান মুনশির দুই স্ত্রী। জাহাঙ্গীর প্রথম স্ত্রী রাহেলা বেগমের ছেলে।
প্রায় ১৩ বছর আগে রাহেলা বেগম ওরফে হালিমা তাঁর সন্তানদের নিয়ে মালঞ্চা গ্রামে বসবাস শুরু করেন। রাহেলা বেগম অন্যের বাড়িতে কাজ করতেন। তিন ভাই দুই বোনের মধ্যে জাহাঙ্গীর তৃতীয়। তাঁর বড় ভাই আবু তাহের (৪২) গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা শহরে ভাড়া বাসায় থেকে ফার্নিচারের ব্যবসা করেন। দ্বিতীয় ভাই আলী হোসেন (৩৮) মালঞ্চা গ্রামে পৃথক বাড়িতে থাকেন। তিনি রাজমিস্ত্রির কাজ করেন। দুই বোন রেজওয়ানা খাতুন ও সান্ত্বনা খাতুনের বিয়ে হয়েছে। জাহাঙ্গীর আলমের দুই ছেলে এক মেয়ে।
শনিবার দুপুরে গাইবান্ধা শহর থেকে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরে মালঞ্চা গ্রামে গিয়ে জাহাঙ্গীর আলমের বাড়িতে গিয়ে কাউকে পাওয়া যায়নি। তবে গ্রামবাসী ও আশপাশের লোকজন বলেন, জাহাঙ্গীরের মা আজ (শনিবার) সকালে মেয়ের বাড়ির কথা বলে বাড়ি থেকে বের হন। তাঁরা আরও বলেন, জাহাঙ্গীর পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে রাজমিস্ত্রির কাজ শুরু করেন। তিনি এই বাড়িতে নিয়মিত থাকতেন না। রাতে আসতেন আবার সকালে চলে যেতেন।
একপর্যায়ে পুলিশ ওই গ্রামে জঙ্গি অভিযান শুরু করলে জাহাঙ্গীর পরিবার নিয়ে গা ঢাকা দেন। জাহাঙ্গীর আলমের বড় ভাই আবু তাহের বলেন, 'ভাইকে গ্রেপ্তারের কথা শুনেছি। প্রায় তিন থেকে সাড়ে তিন বছর ধরে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে জাহাঙ্গীর বাড়ি থেকে চলে যায়। তার সঙ্গে আমাদের পরিবারের কোনো যোগাযোগ নেই।' আবু তাহের আরও বলেন, 'জাহাঙ্গীরের কর্মকাণ্ডের কথা শোনার পর থেকে আমরা তাকে ঘৃণা করি। সে অন্যায় করে থাকলে তার শাস্তি হোক, সেটা আমরা চাই।'
গোবিন্দগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুব্রত সরকার বলেন, দীর্ঘদিন ধরে জাহাঙ্গীর আলম জঙ্গি তৎপরতার সঙ্গে যুক্ত। এ ছাড়া গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি ভোরে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা শহরের মধ্যপাড়া এলাকার ব্যবসায়ী তরুণ দত্ত (৩৮) এবং গত ২৫ মে সকালে একই উপজেলার মহিমাগঞ্জ বাজারের জুতা ব্যবসায়ী দেবেশ চন্দ্র প্রামাণিক (৬৮) হত্যা মামলার আসামি। এই দুই হত্যা মামলার অভিযোগপত্রে জাহাঙ্গীরের নাম আছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পলাতক ছিলেন।
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/1059371/%E2%80%98%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%9C%E0%A7%80%E0%A6%AC-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%80%E2%80%99%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A7%9C%E0%A6%BF-%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A7%9F
www.prothom-alo.com
গুলশানের হলি আর্টিজান রেস্তোরাঁয় হামলার অন্যতম 'পরিকল্পনাকারী' জাহাঙ্গীর আলম ওরফে রাজীব ওরফে 'রাজীব গান্ধী'র বাড়ি গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার শিবপুর ইউনিয়নের মালঞ্চা গ্রামে। তাঁদের আদি বাড়ি পাশের সাঘাটা উপজেলার পদুমশহর ইউনিয়নের রাঘবপুর ভুতমারা (চকদাতেয়া)...



NOW THIS IS WHAT BNP-JAMAAT'S ZOGLUL FROM UK SENT IN SEPT 20, 2016:
From: Zoglul Husain (zoglul@hotmail.co.uk)

গুলশান ও শোলাকিয়া সন্ত্রাসে ভারতের যোগসূত্রঃ ডিবি  
মমতা ব্যানার্জি ২ অক্টোবর ২০১৪-এর বর্ধমান বিস্ফোরণের প্রসঙ্গে বলেন, বর্ধমান বিস্ফোরণ ও জেএমবি আক্রমণ এ সবই 'র'-এর সাজানো নাটক বা মিথ্যা-পতাকা আক্রমণ। মমতা বলেন, আমি ২৩ বছর কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ছিলাম, কাজেই কে কি করে তা আমার জানা আছে। মমতার বক্তব্য ছাড়াও আমরা জানি জেএমবি ভারতের সৃষ্টি, আর হুজি-বা ইসরাইলের সৃষ্টি। বাংলাদেশের যত সন্ত্রাসী কার্যাবলী তার প্রায় সবই ভারতের সাজানো নাটক বা মিথ্যা-পতাকা আক্রমণ। 

এবার বাংলাদেশের পুলিশও স্বীকার করল গুলশান ও শোলাকিয়া হামলায় জড়িত অস্ত্র ও জঙ্গির সঙ্গে ভারতের যোগসূত্র রয়েছে। "কাউন্টার টেরিজিম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক তথ্য মিলেছে। এটা নিশ্চিত যে, গুলশান ও শোলাকিয়া হামলায় জড়িত জঙ্গিদের ব্যবহৃত অস্ত্র ভারত হয়েই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।" (নীচে দেখুন)  

Tuesday, 20 Sep 2016
হিন্দু জঙ্গির পরিকল্পনায় বাংলাদেশে হামলা, অস্ত্র ও আশ্রয়দাতা ভারত: ডিবি
তাজউদ্দীন: 
www.newsbd7.com
তাজউদ্দীন: রাজধানীর গুলশানের রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজানে জঙ্গি ...


সংবাদ বর্ণন নিম্নরূপঃ  



রাজধানীর গুলশানের রেস্তোরাঁ হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার অন্যতম পরিল্পনাকারী রাজীব গান্ধী ওরফে সুভাস গান্ধী ওরফে শান্ত'র ছবি প্রকাশ করেছে তদন্ত সংস্থা ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ইউনিট।

সোমবার রাতে তদন্ত সংস্থা থেকে গুলশান হামলার অন্যতম এই পরিকল্পনাকারীর ছবি সংগ্রহ করা হয়েছে।

আমরা ঘটনার পরপরই অনুসন্ধানী সংবাদের মাধ্যমে তথ্য, প্রমাণ ও আইউইটনেস পর্যালোচনা করে জানিয়েছিলাম গুলশান জঙ্গি হামলার পরিকল্পনায় ছিল ভারত। ধীরে ধীরে সে তথ্যই প্রমাণিত হতে যাচ্ছে। যদিও শেখ হাসিনার সরকার সঠিক তদন্ত রিপোর্ট প্রকাশ করবে না। কিন্তু ক্ষমতার পরিবর্তনে সব সত্য বের হয়ে আসবে। তবে সব সত্যতো আর ধামাচাপা দেয়া যায় না সে কারণে যতটুকু সত্য উন্মোচিত হয়েছে তাতেই প্রমাণ হয়ে গেছে বাংলাদেশে ঘটা সকল গুপ্তহত্যা ও জঙ্গি ঘটনার জঙ্গিরা অস্ত্র এনেছে ভারত থেকে। জঙ্গিরা আশ্রয় নিয়েছে ভারতে। ভারত থেকেই হামলার পরিকল্পনা করেছে।

কাউন্টার টেরিজিম ইউনিটের প্রধান মনিরুল ইসলাম বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক তথ্য মিলেছে। এটা নিশ্চিত যে, গুলশান ও শোলাকিয়া হামলায় জড়িত জঙ্গিদের ব্যবহৃত অস্ত্র ভারত হয়েই বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

মনিরুল ইসলাম জানান, অস্ত্রের যোগানদাতা কে বা কারা তা জানার চেষ্টা চলছে। আরও যাদের নাম বিভিন্ন ঘটনায় উঠে এসেছে তাদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছে।

তিনি বলেন, গুলশান ও শোলাকিয়ায় হামলার জন্য প্রায় ১৩ লাখ টাকা হুন্ডির মাধ্যমে এসেছে। ইতোমধ্যে অর্থের যোগানস্থল নিশ্চিত হওয়া গেছে। জড়িত দু'একজনের নামও জানা গেছে। 

মনিরুল আরও জানান, নতুন চারজন জঙ্গি হলো- রিপন, খালিদ, বাসারুল্লাহ এবং রাজীব গান্ধী। এদের মধ্যে বাসারুল্লাহ এবং রাজীব গান্ধী দেশেই আছে আর রিপন ও খালিদ গত এপ্রিল মাস থেকে ভারতে পালিয়ে আছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর রেজাউল ইসলাম হত্যার পর তারা পালিয়ে যায়। এরপর তারা দেশে ফিরেছেন এমন কোন তথ্য নেই পুলিশের কাছে।

হিন্দু জঙ্গি রাজীব গান্ধী ওরফে সুভাস গান্ধী ওরফে শান্ত হচ্ছে উত্তরাঞ্চলের কমান্ডিং পর্যায়ের নেতা। গুলশান ও শোলাকিয়ায় হামলার আগে যখন জানতে পারলেন, হামলার জন্য প্রশিক্ষিত জনশক্তি দরকার। তখন রাজীব গান্ধী গুলশান হামলার জন্য দুজন এবং শোলাকিয়ায় হামলার জন্য একজন প্রশিক্ষিত জঙ্গিকে সরবরাহ করেন। যারা উভয় হামলার ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মারা যান।

রাজীব গান্ধী এখন কোথায় আছে জানতে চাইলে মনিরুল ইসলাম বলেন, রাজীব গান্ধী গোয়েন্দা তথ্যমতে উত্তরাঞ্চলের কোনো একটি জেলায় আত্মগোপন করে আছে। তাকে ধরার জন্য অভিযান অব্যাহত আছে।

তিনি বলেন, গাইবান্ধার চরে কয়েক বছর আগে যেসব জঙ্গি প্রশিক্ষণ নিয়েছিল তাদের মধ্যে রাজীব গান্ধী, তামীম চৌধুরী, মেজর মুরাদ, তানভীর কাদেরী ওরফে করিম, বাসারুল্লাহ, মারজান, রিপন, খালিদ অন্যতম ছিল। এদের মধ্যে বেশির ভাগ জঙ্গিই বিভিন্ন অভিযানে মারা যায়।

মনিরুল ইসলাম বলেন, একাধিক অভিযানে নব্য জেএমবির কমান্ডিং পর্যায়ের নেতারা নিহত হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, নব্য ধারার জেএমবির ৬০-৭০ শতাংশ শক্তি ক্ষয় হয়েছে। কিন্তু এখনো বাসারুল্লাহ, মারজান আর গান্ধীর মতো সংগঠক যারা দেশে আছে, তাদের ধরতে না পারলে এখন ঝুকিতে আছি আমরা। তবে দেশে আর যাতে এ ধরণের কোন হামলা না ঘটে সেইজন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা প্রস্তুত রয়েছে। তবে এখন মারজান বা গান্ধি ছাড়া আরও দুজন ইন্ডিয়ায় পালিয়েছে। রাজশাহীর প্রফেসর রেজাউল করিম হত্যার পর রিপন ও খালিদ নামে দুজন গত এপ্রিলে ইন্ডিয়ায় পালিয়ে যায়। তবে তাদের দেশে ফিরে আসার খবর এখনো পাওয়া যায় নি।

দেখা যাচ্ছে, জঙ্গিদের সাথে ভারতের সারসরি সম্পর্ক রয়েছে। ভারত তাদের আশ্রয় ও অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করছে। যদিও এখন তারা বাংলাদেশ নিয়ে খেলতে খেলতে নিজেরাই জঙ্গি হামলার মুখে নাস্তানাবুদ অবস্থায় রয়েছে। তাদের ১৮ জন সেনাকর্মকর্তাকে হত্যা করেছে মাত্র ৪ জন বীরস্বাধীনতাকামী কাশ্মিরী যোদ্ধা। বাংলাদেশকে জঙ্গি ইস্যুতে বিশৃঙ্খল করে রেখে রামপালের মতো চুক্তি, পোশাক খাতকে ধ্বংস করা এবং সবশেষে বাংলাদেশকে সিকিমের মতো অঙ্গরাজ্যে পরিণত করতে চায় ভারত।




__._,_.___

Posted by: Shah Deeldar <shahdeeldar@yahoo.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___