Banner Advertiser

Sunday, January 1, 2012

[ALOCHONA] Where Sayidee is most heinous WAR CRIMINAL & witness against him are MOST PATRIOTS SAINTS!!!!!!!



সাঈদীর বিরুদ্ধে সাত সাক্ষী আদালতে যা কবুল করলেন
আলমগীর হোসেন
মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আটক আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিপক্ষে সরকারের ৭ সাক্ষীকে জেরায় অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে। ট্রাইব্যুনালে আইনজীবীদের জেরার জবাবে ৩ সাক্ষীই স্বীকার করেছেন, মুক্তিযোদ্ধা না হলেও মুক্তিযোদ্ধার সনদের জন্য স্থানীয় এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতা তাদের ডিও লেটার দিয়েছেন। ৭ সাক্ষীর সবাই সরকারের কাছ থেকে ভিজিএফ কার্ড, একটি বাড়ি ও একটি খামার প্রকল্প, ব্যাংক ঋণসহ বিভিন্নভাবে আর্থিক সহায়তা নিয়েছেন। চতুর্থ সাক্ষী সুলতান আহমেদ হাওলাদার, ষষ্ঠ সাক্ষী মানিক পসারী ও সপ্তম সাক্ষী মফিজ উদ্দিন পসারী মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নিজেদের নাম অন্তর্ভুক্তির বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ায় এখন তারা মুক্তিযোদ্ধা ভাতার জন্য আবেদনও করেছেন। মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদার চুরি ও যৌতুক মামলায় জেল খাটা আসামি। চুরির মামলায় সাজা হওয়ার পর তিনি হাইকোর্টে আপিল করে খালাস পান। তবে স্ত্রীর দায়ের করা যৌতুকের মামলায় তার সাজা এখনও বহাল। দ্বিতীয় সাক্ষী রুহুল আমিন নবীনকে জেরাকালে আইনজীবীরা চুরির মামলায় জেল খাটা, বিদ্যুত্ চুরির দায়ে জরিমানা, ব্যাংক ঋণখেলাপি এবং সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত হওয়ার বিষয় উল্লেখ করেন। সম্প্রতি সরকার সবকিছু মওকুফ করে দিয়ে তাকে সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষী হতে প্রলুব্ধ করে। তৃতীয় সাক্ষী মিজানুর রহমান তালুকদার আইনজীবীদের জেরার জবাবে তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা বা কর্মী এটা শতভাগ সত্য বলে স্বীকার করেন। আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করে সাঈদীর আইনজীবীরা বলেন, তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে এবং ভবিষ্যতে এধরনের সুবিধা পাওয়ার লোভে প্রলুব্ধ হয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা সাঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য ও জবানবন্দি দিয়েছেন। পঞ্চম সাক্ষী পিরোজপুরের পাড়েরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহতাব উদ্দিন হাওলাদার। তার ছেলে থানা ছাত্রলীগের সভাপতি। তিনি এলাকায় কাঠ চুরি করে ধরা পড়েছেন। ওই কাঠ সাঈদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও সরকারের প্রধান সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদারের জিম্মায় রেখেছিলেন।
মাহবুবুল আলম হাওলাদার: সাঈদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও প্রথম সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদারের যুদ্ধের সময় বয়স ছিল ১১ বছর। পরবর্তীতে হিন্দু বাড়িতে চুরির দায়ে নিম্ন আদালতে তার কারাদণ্ড হয়েছিল। এছাড়াও যৌতুকের দাবিতে প্রথম স্ত্রীকে নির্যাতনের দায়ে তার সাজা হয়। উভয় মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে তিনি পৃথকভাবে কারাভোগ করেন। স্ত্রীর দায়ের করা মামলায় বর্তমানে জামিনে রয়েছেন। হিন্দু বাড়িতে চুরির দায়ে কারাভোগের পর আপিল করে খালাস পান।
মাহবুবুল আলম হাওলাদার একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধ করেননি। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা প্রমাণিত হওয়ায় বর্তমান আওয়ামী লীগের এমপি এমএ আউয়াল তার ভাতা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। আদালতে তথ্য প্রমাণসহ এসব বক্তব্য তুলে ধরেন সাঈদীর আইনজীবীরা। আইনজীবীদের জেরার জবাবে মাহবুবুল আলম পিরোজপুরের কোনো মুক্তিযোদ্ধাকে তিনি চেনেন না বলে জানান। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যত বই প্রকাশ হয়েছে ও লেখালেখি হয়েছে তা সঠিক না। সবই মিথ্যা বলে দাবি করে মুক্তিযুদ্ধকালীন গোয়েন্দা কমান্ডার মাহবুবুল আলম হাওলাদার বলেন, এগুলো সব মিথ্যা। এ জন্যই আমি এগুলো পড়ি না।
গোপন চিরকুট উদ্ধার: প্রচলিত নিয়ম অনুযায়ী সাক্ষীরা আদালতে নিজে থেকেই বাস্তব ঘটনা মৌখিকভাবে বর্ণনা করে থাকেন। বিচারক এটা নোট করেন। কিন্তু মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে প্রথম সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদার ছোট কাগজে জবানবন্দি লিখে নিয়ে আসেন। হাতের তালুতে লুকিয়ে তিনি এ চিরকুট দেখে দেখে পড়েন। একপর্যায়ে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবী এ গোপন চিরকুটের বিষয়ে আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আদালত তার হাতের তালু থেকে তা উদ্ধার করে।
রুহুল আমিন নবীন: ব্যাংক ঋণ, চুরির মামলায় জেল-জরিমানা ও বিদ্যুত্ বিল মওকুফসহ আর্থিক ও অন্যান্য সরকারি সুবিধা গ্রহণের বিনিময়ে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলার দ্বিতীয় সাক্ষী রুহুল আমিন নবীন। ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে থাকা খাওয়াসহ আরও সুবিধা দেয়া হবে, প্রলোভন দেখিয়ে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে তাকে সাক্ষ্য দিতে প্রলুব্ধ করা হয়। সাক্ষী রুহুল আমিন নবীনকে জেরাকালে সাঈদীর আইনজীবীরা আদালতে এসব তথ্য তুলে ধরেন। তিনি এসব সত্য নয় বলে আদালতকে অবহিত করেন। এসব প্রশ্ন ও উত্তরের কিছু কিছু অংশ ব্যক্তিগত বিষয় উল্লেখ করে আদালত তা নথিভুক্ত না করার নির্দেশ দেন।
মিজানুর রহমান তালুকদার: মানবতাবিরোধী অপরাধ সম্পর্কে নিজ চোখে কিছুই দেখেননি সরকার পক্ষের তৃতীয় সাক্ষী মিজানুর রহমান তালুকদার। তবে সাঈদীর বিরুদ্ধে লুটপাট, অগ্নিসংযোগ, হিন্দুদের মুসলমান বানানোর অভিযোগ সম্পর্কে তিনি সুন্দরবন এলাকা থেকে যুদ্ধের পরে পিরোজপুরের নিজ এলাকায় এসে লোকমুখে শুনেছেন বলে আদালতে দেয়া জবানবন্দিতে উল্লেখ করেন। এছাড়াও তিনি আইনজীবীদের জেরার জবাবে এলাকার মুক্তিযোদ্ধা এবং রাজাকারসহ অন্যান্য বাহিনীর কমান্ডার ও নেতাদের সম্পর্কে জানেন বলে আদালতকে অবহিত করেন। আইনজীবীদের জেরার জবাবে তিনি বলেন, আমি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা বা কর্মী এটা শতভাগ সত্য। সাক্ষী মিজানুর রহমান তালুকদারের আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয়টি আদালতে উপস্থাপন করে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা বলেন, তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ও ভবিষ্যতে এধরনের সুবিধা পাওয়ার লোভে প্রলুব্ধ হয়ে তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য ও জবানবন্দি দিয়েছেন।
সুলতান আহমেদ হাওলাদার: কলা চুরি, ট্রলার চুরি ও জোরপূর্বক অপরের জমির ধান লুট করার অভিযোগে দায়ের হওয়া পৃথক চারটি মামলার দণ্ড থেকে খালাস পেতে এবং অবৈধভাবে দখল করা দশ বিঘা সরকারি সম্পত্তি নিজের দখলে রাখতেই মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সরকারের চতুর্থ সাক্ষী হয়েছেন সুলতান আহমেদ হাওলাদার। তিনি উচ্চ আদালত থেকে বর্তমানে জামিনে রয়েছেন। এছাড়াও জোরপূর্বক অপরের জমির ধান কেটে নেয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ে তার বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। এ মামলাও বিচারাধীন। আদালতে এসব তথ্য তুলে ধরে মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা তার প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেন, সরকারের বিশেষ আনুকূল্য নিয়ে আপনি জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া মিথ্যা মামলায় মিথ্যা সাক্ষ্য দিয়েছেন। আইনজীবীদের এ প্রশ্নের জবাবে সুলতান আহমেদ বলেন, এ অভিযোগ সত্য নয়। আমি সত্য সাক্ষ্য দিয়েছি। আইনজীবীদের এক প্রশ্নের জবাবে সাক্ষী সুলতান আদালতে বলেন, আমি মুক্তিযুদ্ধই করিনি।
মাহতাব উদ্দিন হাওলাদার: পঞ্চম সাক্ষী পিরোজপুরের পাড়েরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহতাব উদ্দিন হাওলাদারকে আইনজীবীরা জেরা করেন। জেরাতে আইনজীবীরা বলেন, সাক্ষী মাহতাব উদ্দিন আওয়ামী লীগের নেতা। তার ছেলে থানা ছাত্রলীগের সভাপতি। তিনি এলাকায় কাঠ চুরি করে ধরা পড়েছেন। ওই কাঠ মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার বাদী ও সরকারের প্রধান সাক্ষী মাহবুবুল আলম হাওলাদারের জিম্মায় রেখেছিলেন।
মানিক পসারী: সরকার পক্ষের ষষ্ঠ সাক্ষী ও মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে পিরোজপুর আদালতে দায়ের করা মামলার বাদী মানিক পসারী ইবরাহিম হত্যা ঘটনা নিয়ে ট্রাব্যুনালে মিথ্যা জবানবন্দি দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন আইনজীবীরা। তাদের এ অভিযোগের সমর্থনে আদালতে নথিপত্র ও বিভিন্ন তথ্য পেশ করেন তারা। জবানবন্দিতে বলেছেন, ইবরাহিম কুট্টি তাদের কাজের লোক ছিল। ১৯৭১ সালের ৮ মে পাক হানাদার বাহিনী ও মাওলানা সাঈদীসহ রাজাকার এবং শান্তি কমিটির লোকেরা তার বাড়িতে হামলা করে। বাড়ির সবাই পালিয়ে গেলে তারা (কাজের লোক) ইবরাহিমকে ধরে নিয়ে যায় এবং বাড়িতে আগুন দেয়। এলাকার মানুষ বাড়িতে লুটপাট করে ধান চাল ও অন্যান্য নিজিসপত্র নিয়ে যায়। ইবরাহিমকে দড়ি দিয়ে বেঁধে পাড়েরহাট বাজারের কাছে ব্রিজের ওপর নিয়ে গুলি করে হত্যা করে পাক সেনারা। এ সময় পাক সেনাদের কানে কানে মাওলানা সাঈদী কি যেন ফিসফিস করে বলছিলেন। মানিক পসারী আরও অভিযোগ করেছেন, ইবরাহিমকে হত্যায় মাওলানা সাঈদী প্ররোচণা দেন। মানিক পসারীর এ বক্তব্যের জবাবে সাঈদীর আইনজীবীরা আদালতে একটি হত্যা মামলার এজাহারের কপি পেশ করেন। এ এজাহারটি পিরোজপুর সদর থানায় ১৯৭২ সালের ১৬ জুলাই দায়ের করা হয়। নিহত ইবরাহিমের স্ত্রী মমতাজ বেগম এ এজাহার দায়ের করেন। স্বামী হত্যার বিচার চেয়ে মমতাজ বেগম তার এজাহারে উল্লেখ করেছেন, আমি ও আমার স্বামী ইবরাহিম কুট্টি আমার বাবার বাড়ি পিরোজপুরের বাদুরা গ্রামে বসবাস করি। ১৯৭১ সালের ১ অক্টোবর আমাদের বাড়িতে (ইবরাহিম কুট্টির শ্বশুর বাড়ি) ভোর রাতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা আমার স্বামীকে হত্যা করে এবং আমাকে যখম করে। হামলাকারী ও ইবরাহিমকে হত্যাকারী হিসেবে মমতাজ বেগম ১৩ জন আসামির নাম উল্লেখ করেছেন। এদের মধ্যে দেলাওয়ার হোসাইন কিংবা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী নামে কেউ নেই। মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা আদালতে এ এজাহারের সত্যায়িত কপি আদালতে ও সরকার পক্ষকে দিয়ে বলেন, প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে এ এজাহার। মানিক পসারী সরকারের একটি বাড়ি, একটি খামার প্রকল্পসহ অন্যান্য সুবিধা নিয়ে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষ্য ও জবানবন্দি দিয়েছেন। মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ার বিনিময়ে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা ও সংসদ সদস্য মানিক পসারীকে মুক্তিযোদ্ধা ভাতা দিতে ডিও লেটার দিয়েছেন।
মফিজউদ্দিন পসারী: সরকারের দেয়া বয়স্ক ভাতার বিনিময়ে ট্রাইব্যুনালে মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য ও জবানবন্দি দেন সপ্তম সাক্ষী মফিজউদ্দিন পসারী। আইনজীবীদের জেরার জবাবে গত তিন মাস ধরে তিনি সরকারের কাছ থেকে বয়স্ক ভাতাসহ আর্থিক সুবিধা নিয়ে আসছেন বলে স্বীকার করেছেন। জেরার আগে জবানবন্দিতে মফিজউদ্দিন বলেন, পাক সেনারা আমাকে ক্যাম্পে ধরে নিয়ে গেলেও এক রাজাকার আমাকে গভীর রাতে ছেড়ে দেয়। বিচারপতি নিজামুল হক নাসিমের নেতৃত্বে গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে গতকাল মাওলানা সাঈদীর বিরুদ্ধে সরকারের সপ্তম সাক্ষী মফিজউদ্দিন জবানবন্দি দেন। পরে তার দেয়া জবানবন্দির আলোকে তাকে জেরা করেন মাওলানা সাঈদীর আইনজীবীরা। জবানবন্দিতে তিনি উল্লেখ করেছেন, ৫২ জন পাক সেনা এবং তাদের সহযোগী রাজাকার ও শান্তি কমিটির ক্যাম্প ছিল। একাত্তরে আমাকে পাক সেনারা ধরে দড়ি দিয়ে বেঁধে ওই ক্যাম্পে নিয়ে যায়। অমানবিক নির্যাতন করে আমার সারা শরীর রক্তাক্ত করে ফেলে। রাত ২টার সময় রাজ্জাক রাজাকার আমাকে টয়লেটে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে ছেড়ে দেয়। জবানবন্দিতে মফিজউদ্দিন সরকারের ষষ্ঠ সাক্ষী মানিক পসারীর বক্তব্যের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে বলেন, ইবরাহিম কুট্টিকে পাক সেনারা প্রথমে পাড়েরহাটের নিকটবর্তী ব্রিজের উপরে নিয়ে যায়। পরে তাকে ব্রিজের নিচে নিয়ে গুলি করে লাথি মারতে মারতে খালে ফেলে দেয়। প্রসঙ্গত, আগের দিন ষষ্ঠ সাক্ষী মানিক পসারী তার জবানবন্দিতে বলেছেন, আমাদের কাজের ছেলে ইবরাহিম কুট্টিকে পাক সেনারা পাড়েরহাট ব্রিজের মাঝখানে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলে দেয়। এ ঘটনা তিনি নিজে দেখেছেন।


__._,_.___


[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___