Banner Advertiser

Tuesday, July 4, 2017

[mukto-mona] নৈতিক স্খলনে দল থেকে অব্যাহতি জামায়াত নেতার




নৈতিক স্খলনে দল থেকে অব্যাহতি জামায়াত নেতার

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
০৫ জুলাই ২০১৭, ১১:৩৪
প্রিন্ট সংস্করণ

আতাউর রহমানযে ঘটনায় পাঁচ মাস আগে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নায়েবে আমিরের পদ থেকে অব্যাহতি পেয়েছিলেন, সে ঘটনায় এবার মামলার মুখোমুখি হলেন রাজশাহী মহানগর জামায়াতের সাবেক আমির আতাউর রহমান। তাঁর স্ত্রী দাবি করে রশিদা বেগম (৫২) নামের এক নারী গতকাল মঙ্গলবার রাজশাহীর মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে মামলা করেন।

বাদী অভিযোগ করেন, ২০১৬ সালের ১১ এপ্রিল আতাউর রহমানের সঙ্গে দুই লাখ টাকা দেনমোহর ধার্য করে তাঁর বিয়ে হয়। নগরের রাজপাড়া থানার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের বিবাহ রেজিস্ট্রার ও কাজী আবদুস সাত্তারের কাছে দুই লাখ টাকা দেনমোহরে তাঁদের কাবিন (নম্বর ০৬/২০১৬) হয়। এরপর তাঁরা গোপনে বসবাসও করেন। পরে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতির পরিবর্তন হলে তিনি প্রকাশ্য হন, কিন্তু তাঁকে স্ত্রী হিসেবে অস্বীকার করেন। তিনি কাবিননামা নিয়ে বিভিন্ন স্থানে দেনদরবার করলে উল্টো তাঁকে ভয়ভীতি দেখানো হয়।
অভিযোগে বলা হয়, একপর্যায়ে আতাউর রহমান দাবি করেন, তাঁর সঙ্গে ঘর-সংসার করতে হলে পাঁচ লাখ টাকা যৌতুক দিতে হবে। সর্বশেষ গত ২ জুন ভাইদের নিয়ে রশিদা বেগম শহরের তেরখাদিয়া এলাকায় আতাউর রহমানের বাড়িতে যান। কিন্তু আতাউর রহমান তাঁকে ঘরে তুলে নেননি।
আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম বাদীর পক্ষে আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। শুনানি শেষে মুখ্য মহানগর হাকিম মাহবুবুর রহমান আগামী ৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আসামি আতাউর রহমানকে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন।
জামায়াতের দায়িত্বশীল সূত্র জানায়, রশিদা বেগম রাজশাহী মহানগরের লক্ষ্মীপুর শাখা ইসলামী ব্যাংক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আয়া। তাঁর আগের পক্ষের দুই মেয়ে আছে। এক মেয়েকে নিয়ে তিনি এখন নগরের বসুয়া এলাকায় থাকেন। আতাউর রহমানের বয়স ৬৫ বছর। তাঁর স্ত্রী ও পাঁচ সন্তান আছে। রশিদা একসময় আতাউর রহমানের বাসায় কাজ করতেন। সেই সূত্রে পারিবারিকভাবে তাঁদের পরিচয়। বিগত সরকারবিরোধী আন্দোলনের সময় গ্রেপ্তার এড়াতে অনেক দিন আত্মগোপনে ছিলেন আতাউর রহমান। তখন তিনি রাজশাহী মহানগরীর আমির ছিলেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, একবার আতাউর রহমান পুলিশি অভিযানে রশিদা বেগমের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হন। তখন ওই বাসায় তাঁর আত্মগোপনে থাকা নিয়ে দলে প্রশ্ন ওঠে। পরে স্থানীয় নেতাদের মধ্যেও এ নিয়ে বিতর্ক উঠলে কেন্দ্রীয়ভাবে এ ঘটনার তদন্ত হয়।
ওই সূত্রের দাবি, তদন্তে আতাউর রহমানের নৈতিক স্খলনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এরপর তাঁকে ডেকে এনে দলের রুকনিয়াত (সদস্যপদ) স্থগিত করার সিদ্ধান্ত জানানো হয়। একই সঙ্গে তাঁকে দলের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমিরের পদ থেকে অব্যাহতি নিতে পরামর্শ দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তিনি অব্যাহতি নেন।
যোগাযোগ করা হলে আতাউর রহমান বিয়ের কথা অস্বীকার করেন। তিনি বলেন, বিয়ে করতে হলে মানুষের একটা শক্তি থাকতে হয়। তিনি অসুস্থ মানুষ। এটা সাজানো ঘটনা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রশিদা বেগম বলেন, বিয়ের কথা অস্বীকার করার সুযোগ নেই। কাবিননামায় তাঁর (আতাউর রহমানের) স্বাক্ষর রয়েছে, সাক্ষীরাও আছেন। এখন তিনি তাঁর জীবন নিয়ে শঙ্কায় আছেন বলে জানান।


http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/1239091/নৈতিক-স্খলনে-দল-থেকে-অব্যাহতি-জামায়াত-নেতার


জামায়াত নেতা ধর্ষন করলেন পালিত কন্যাকে!স্ত্রীর মামলা দায়ের, পালিয়ে বেড়াচ্ছেন মা -মেয়ে।

প্রকাশিত: এপ্রিল ২৮, ২০১৭ ১০:৫০ অপরাহ্ণ   আপডেট: এপ্রিল ২৮, ২০১৭ at ১০:৫৩ অপরাহ্ণ
 

ইউকে বিডিটাইমস ডেক্সঃকক্সবাজারের পর্যটন নগরী উখিয়ার ইনানীতে এক জামায়াত নেতা  তার পালক মেয়ে  শফিরবিল ইসলামীয়া মাদ্রাসার ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী আমেনা আক্তার (১৩)কে ধর্ষন করেছেন। উক্ত ঘটনার ৪ মাসের মাথায় মা তাহমিনা আক্তার বাদী হয়ে লম্পট স্বামী ডাঃ আজিজুল হক কে প্রধান আসামী করে উখিয়া থানায় একটি এজাহার দায়ের করেন। থানার ওসি মোঃ আবুল খায়ের এজাহারটি আমলে নিয়ে তা ধর্ষন মামলা হিসাবে নথিভুক্ত করেন। যার মামলা নং- জি আর ২১, তারিখঃ ১৮/৪/২০১৭ইং।

বিভিন্ন  সূত্রে জানা যায়, উপজেলার জালিয়া পালং ইউনিয়নের মোঃ শফির বিল গ্রামের মৃত মোঃ কালুর ছেলে স্বঘোষিত ভূয়া ডাক্তার ও ৭ নং ওয়ার্ড জামায়াতের আমির আজিজুল ইসলামের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার গত ৭ জানুয়ারী সকালে ১১ টার দিকে কক্সবাজারস্থ তার ভাইয়ের বাসায় বেড়াতে যাওয়ার সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে লম্পট আজিজুল হক বাড়ীতে থাকা তার পালক মেয়ে কে রাতভর জোর পূর্বক ধর্ষন করে রক্তাত্ত অবস্থায় ফেলে রাখে।

পর দিন বিকালে মা তাহমিনা আক্তার কক্সবাজার থেকে বিকালে বাড়ীতে আসলে কান্না জড়িত কন্ঠে তার উপর বয়ে যাওয়া অমানবিক নির্যাতনের কথা গুলো মা কে বলেন। মা কথা  শুনে প্রতিবাদ করতে গেলে, ওই সময় লম্পট স্বামী আজিজুল ইসলাম স্ত্রী তাহমিনা আক্তারকে ডির্ভোস দেওয়ার ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ধর্ষিতা মেয়ে আমেনা আক্তার কে প্রাথমিক চিকিৎসা চালিয়ে গেলেও অতিরিক্ত রক্তক্ষরন ও ধর্ষিতা মেয়ে আমেনার কোন পরিবর্তন না দেখে স্বামীর সাথে ঝগড়ার এক পর্যায়ে পার্শ্ববর্তী লোকজনের কাছে ধর্ষনের বিষয়টি জানা জানি হয়। এলাকার সর্বশ্রেনীর মানুষের মাঝে আলোচনার শীর্ষ হিসাবে স্থান পায় উক্ত ধর্ষনের বিষয়টি। মেয়ে আমেনা কে অশংকা জনক দেখে মা তাহমিনা আক্তার ১২ এপ্রিল কক্সবাজারস্থ ডাঃ খাইরুননেছা মুন্নি কে দেখালে ডাঃ তাকে আশংকা জনক দেখে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালের ওসিসিতে ভর্তি করার জন্য রেফার করেন। বর্তমানেও ওসিসিতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে বলে জানা গেছে।

এলাকার একটি মহল তার টাকার কাছে জিম্মি হয়ে উক্ত ধর্ষন মামলাটি ভিন্ন খ্যাতে প্রবাহিত করার চেষ্টা করছে।  মোটা অংকের টাকায় ঘটনাটি ধামা চাপা দেয়ার চেষ্টা ও চলছে। অপর দিকে কৌশলে ধর্ষীতা পালক মেয়ে আমেনা কে তার হাতে নেওয়ার জন্য জোর তৎপরতা চালিয়ে যাওয়ার পাশা পাশি ধর্ষন মামলার বাদী তাহমিনা আক্তারকে মামলা আপোষ দেওয়ার জন্য সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে হত্যা করার হুমকি ধমকি দিচ্ছে ।

এ ব্যাপারে থানার ওসি মোঃ আবুল খায়ের শিঘ্রই ধর্ষন মামলার সাথে জড়িতদেরকে গ্রেপ্তার পূর্বক কঠিন শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে তিনি জানান।

 
সংবাদটি পড়া হয়েছে 2621 বার

নওগাঁয় যুবতী গৃহবধুকে ধর্ষন করতে গিয়ে আটক


নওগাঁয় যুবতী গৃহবধুকে ধর্ষন করতে গিয়ে আটক

নিজস্ব সংবাদদাতা, নওগাঁ ॥ নওগাঁর নিয়ামতপুরে প্রতিবেশী এক যুবতী গৃহবধুকে জোরপূর্বক ধর্ষনের চেষ্টাকালে হাতে নাতে ধরা পড়লো এলাকার কুখ্যাত লম্পট আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম আজাদ(৪৬)। লম্পট আবুল কালাম আজাদ (৪৬) গত ৪ বছর আগে প্রতিবেশী এক আদিবাসী গৃহবধুকে একইভাবে জোরপুর্বক ধর্ষণের চেষ্টা কালে ধরা পড়ে।

বিষয়টি স্থানীয়ভাবে আপোষ-মিমাংসার মাধ্যমে সমাধান করে ভবিষ্যতে এ রকম যাতে আর না করে তার জন্য সাবধান করে দেয়া হয়। পরে তাকে ভাল করার জন্য পরিবার থেকে ২০১৫ সালে পবিত্র হজ্ব পালন করানো হয়। কিন্তু তাতেও কোন লাভ হয়নি। "চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী"। বরং দিনের পর দিন তার লাম্পট্যের পরিমান বেড়েই চলেছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নিয়ামতপুর উপজেলার শ্রীমন্তপুর ইউনিয়নের প্রত্যন্ত চকরামনগর গ্রামের মৃত-নবীউল্লাহর ছেলে আলহাজ্ব মোঃ আবুল কালাম আজাদ(৪৬) বুধবার বিকেলে এক গরীব প্রতিবেশীর নির্জন বাড়িতে ঢুকে তার যুবতী স্ত্রীকে জোরপূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা চালায়।

গৃহবধুর চিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন ছুটে এসে লম্পট আবুল কালাম আজাদকে আটক করে এবং তাকে গনধোলাই দিয়ে গাছের সঙ্গে বেঁধে রাখে। পরে স্থানীয় ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আজাহারুল ইসলাম (বুলূ) ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে গ্রামবাসীর সঙ্গে পরামর্শ করে গ্রাম পুলিশের মাধ্যমে তাকে নিয়ামতপুর থানায় সোর্পদ করা হয়।

এবিষয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ রফিকুল ইসলাম খান বলেন, ভিকটিম নিজেই থানায় উপস্থিত হয়ে ধর্ষন প্রচেষ্টাকারী হাজি সাহেবের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতনের মামলা দায়ের করেছেন। বৃহস্পতিবার ধর্ষককে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।





                                                                                                       







__._,_.___

Posted by: "Jamal G. Khan" <M.JamalGhaus@gmail.com>


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190





__,_._,___