Banner Advertiser

Thursday, April 17, 2008

[ALOCHONA] Readers reaction

পাঠক প্রতিক্রিয়া
খাদ্য সংকট, মহাসংকটে রূপ নিচ্ছে
কিছুদিন আগে হাল আমলের বহুল প্রচারিত সাপ্তাহিক 'জনতার চোখ'-এর এক নিউজে দেখলাম, অনাহারে মৃত্যুর সংখ্যা ছাপা হওয়ার কারণে সরকারের কর্তাব্যক্তিরা ক্ষুব্ধ হয়েছেন। কিন্তু খাদ্যদ্রব্যের মূল্য যেভাবে ক্রমেই বাড়ছে এবং অভাবী মানুষের লাইন যেভাবে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে, তা বাস্তবসম্মত উপায়ে সামাল দিতে না পারলে পরিস্থিতি নিশ্চিতভাবে নিয়ন্ত্রণের  বাইরে চলে যাবে। সমুন্নয় নামে একটি বেসরকারি গবেষণা সংস্থা স¤প্রতি তাদের এক জরিপ রিপোর্টে বলেছে, 'গ্রাম ও শহরে আয়ের বেশিরভাগ চলে যাচ্ছে চাল-ডালে।' অন্য একটি পত্রিকা লিখেছে, খাদ্য কিনতে গ্রামের মানুষের আয়ের ৮০ শতাংশ এবং শহরে ৬৫ শতাংশ ব্যয় হয়।' এ অবস্থায় খাদ্য কেনার জন্য মোট আয়ের পাঁচ ভাগের চার ভাগ বা তিন ভাগ ব্যয় হয়ে গেলে স্বাস্থ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষাসহ অন্যান্য প্রয়োজন মানুষ কিভাবে মেটাবে। অথচ স্বাভাবিক স্ট্যান্ডার্ড বা নিয়ম হচ্ছে, একজন মানুষের বা একটি পরিবারের মোট আয়ের ৩০ শতাংশ ব্যয় হবে খাদ্যের জন্য এবং ৭০ শতাংশ ব্যয় হবে অন্যসব প্রয়োজন মেটাতে হবে। শুধু যে চাল, ডাল, তেল, আটা, মাছ, তরিতরকারির মূল্য বেড়ে গেছে তা নয়, এমন কোনো জিনিস নেই, যার মূল্য ১০, ২০, ৫০ বা ১০০ ভাগ বাড়েনি। এই জনতার চোখ-এ কয়েক মাস আগে পড়েছি। প্রধান উপদেষ্টাকে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেছিলেন, 'দুর্নীতিবাজ সরকারের আমলে মানুষ ২০ টাকা কেজি চাল খেয়েছেন আর সৎ সরকারের আমলে চাল খাচ্ছেন কেজি প্রতি ৩৫/৪০ টাকায়। তাহলে কি ওই দুর্নীতিবাজ সরকারই ভাল ছিল না?
মনে রাখতে হবে, ক্ষুধা নিবারণে এমন কোন খারাপ কাজ নেই, যা মানুষ করতে পারে না। অতীতে বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা গেছে, যারা গণিকাবৃত্তিতে জড়িয়ে পড়েছেন, তারা সবাই স্বভাবদোষে বা পরিস্থিতির কারণে এ পেশায় জড়িয়ে পড়েন নি, তাদের একটা বড় অংশ ক্ষুধার তাড়নায় বা পরিবরের ভরণপোষণের জন্য এই পেশা গ্রহণ করেছে। কাজেই সরকারকে ক্ষুধানিবারণে সবচেয়ে বেশি মনোনিবেশ করতে হবে। কয়েক মাস আগেই পত্র-পত্রিকায় খাদ্য সংকটের আগাম খবর ছাপা হয়েছিল। সরকার চুপ করে বসেছিলো, এটাও বলা যাবে না। কয়েক মাস আগেই তো সরকার ভারত থেকে চাল আমদানির চুক্তি করেছে। ২০০১ সালে আওয়ামী লীগ সরকার যখন ক্ষমতা  হস্তান্তর করে তখন এই চিরাচরিত খাদ্য ঘাটতির দেশ বাংলাদেশে লাখ লাখ টন খাদ্য উদ্বৃত্ত ছিল। তিন যুগের বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলেই এই দেশ শুধু খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল না, খাদ্যে উদ্বৃত্তও ছিল।  সরকারকে বুঝতে হবে, দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিসহ বিভিন্ন কারণে সরকারের ভিত্তি ক্রমেই দুর্বল হয়ে যাচ্ছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বহু পালের গোদাকে গ্রেপ্তার করেছে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অনেকে গ্রেপ্তার এড়াতে সংস্কারপন্থী হয়েছেন, অনেকে দেশ-বিদেশে পালিয়ে রয়েছেন। শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়ার মতো দু'জন প্রভাবশালী নেত্রীকেও এই সরকারই গ্রেপ্তার করেছে। তখন দেশে তেমন কোনো প্রতিবাদ হয়নি। আজ কি সেই অবস্থা আছে? দুই দলের  সংস্কারবাদীরা ফাটা বেলুনের মতো চুপসে গেছেন। আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীদের ভয়ে সংস্কারপন্থীরা নেত্রীর মুক্তি দাবিতে এখন বেশি করে আন্দোলনের কথা বলছেন। মূলধারা বিএনপিও ঘোষণা করেছে, খালেদা জিয়াকে মুক্তি না দিলে তারা আগামী নির্বাচন বর্জন করবেন এবং আন্দোলনের কর্মসূচিও দেবেন। যেই সরকারকে মানুষ ত্রাণকর্তা মনে করেছিল, সেই সরকারের প্রধানকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিহত করার কর্মসূচি ঘোষণা করেছে কয়েকটি ছাত্র সংগঠন। দেশ সত্যিকার অর্থেই এক মহাসংকটের সম্মুখীন। খাদ্য সংকট সমাধানসহ রাজনৈতিক অচলাবস্থা থেকে বের হয়ে আসতে হলে বড় দুই দলসহ সব রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে এবং অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব সবার কাছে গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করতে হবে।
 
মোহাম্মদ শাহজাহান, ৫১, মতিঝিল
পেটে ভাত নেই, গল্প শুনতে ভাল লাগেনা
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে ক্যামেরা সামনে কথা বলছেন তারা শুধু বুঝবেন কখন কোন চ্যানেলে দেখাবে, কোন পত্রিকা ছবিসহ ছাপাবে তাদের বক্তব্য। আজ দেশে জরুরি অবস্থা থাকার কারণে আপনাদের বিরুদ্ধে আন্দোলনে যেতে পারছে না। পারছে না বুড়ো আঙুল দেখাতে। আকাশের কোণে মেঘ দেখলে আমার বাবা আঁতকে উঠেন। কৃষকরা যদি ভাল মতো বোরো ধান ঘরে তুলতে না পারে তাহলে দেশের অবস্থা আরো শোচনীয় হয়ে যাবে। সরকারের অদক্ষতা ও অদূরদর্শিতার কারণে দেশ চরম অবস্থায় চলে গেছে। আজ কি বাজার করতে হবে বাবার এই রকম প্রশ্নর উত্তরে মা জবাব দিতে ভয় পায়। বাজার থেকে ঘরে ফিরলে বাবার মুখের দিকে তাকানো যায় না। ব্যাগটা নিয়ে মা সোজা রান্না ঘরে চলে যান। সংসারে একমাত্র বাবাই উপার্জনকারী। রূপকথার গল্প শুনতে ভাল লাগে যখন পেট ভরা থাকে। পেটে ভাত নেই গল্প শুনতে ভাল লাগেনা। তারপরও যখন আলু খাবার গল্প শুনায় তখন কেমন লাগে! অসহ্য ...! বলতে পারব না। আলুর স্বাদ কেমন? ভাত ও রুটির মতো? প্রশ্ন রইল যিনি রূপকথার গল্প শুনান। আপনি ক'বেলা আলু খান জানাবেন?
জীবন শাহ, দক্ষিণ মোল্লাপাড়া, কিশোরগঞ্জ
কেমন করে দিন যায়
চাল, তেল, ডালের দাম কমানোর উদ্যোগ নিন। দয়া করে ভেবে দেখুন, চিন্তার দ্বার খুলুন কি করে বাঁচে কম বেতনভুক কর্মকর্তা কর্মচারী। কেমন করে দিন যায় তাদের। আর কৃষককুল যারা শুধু শস্য উৎপাদন করে বেঁচে থাকেন তারা মূলত গ্রামেরই বাসিন্দা তারা তো আরো মারা যাচ্ছে সব দিক থেকে। শিক্ষা, চিকিৎসা বাজার দর কোনটা তাদের কষ্ট দিচ্ছে না। আপনারাই বলুন। তাই জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ নিন নিত্য ব্যবহার্য দ্রব্যাদির দাম কমান দয়া করে।
ওয়াহিদ মুরাদ, স্বরূপকাঠী, পিরোজপুর
নির্বাচন ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই
উপদেষ্টা বাবাজিগণ আপনারা যদি চাল, ডাল, তেল, গম, মশুরিসহ অন্যান্য খাদ্যজাতীয় দ্রব্যাদি যা খেয়ে এ দেশের মানুষ জীবন ধারণ করে তার মূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে ব্যর্থ হন তা হলে অতি সত্বর দুই নেত্রীকে মুক্তি দিয়ে তাদের সঙ্গে সংলাপে বসে অতীত অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিন এবং তাড়াতাড়ি নির্বাচন দিন। নির্বাচন ছাড়া বিকল্প কোন পথ নেই।
মো. নবাব আলী, গ্রন্থঅন্বেষণা লাইব্রেরি, স্টেশন রোড, ঈশ্বরদী
'ভাত দে, না হয় তোদের গদি খাব'
কথা একটাই খাদ্য সমস্যা। গণতান্ত্রিক সরকার থাকলে জাতীয় পত্রিকার হেডলাইন 'ভাত দে, না হয় তোদের গদি খাব'। জাতীয়, অন্তর্বর্তী, তত্ত্বাবধায়ক অথবা সামরিক সমর্থিত সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। তাই শুনতে হয়েছে 'খেতে বসলে কমিয়ে খাওয়া' 'ভাতের পরিবর্তে আলু খাওয়া' প্রশাসনিক কর্মকর্তা হিসেবে বক্তব্যগুলো ঠিক আছে। সেনা প্রধানকে অনুরোধ করে বলছি ... একটা পরিবারের সকল সদস্য 'খেতে বসলে পরিবারের প্রদান কর্তা হিসেবে সদ্যদের এটা খেওনা ওটা খাও' কথাটি স্বাভাবিকভাবে সকলে মেনে নিবে। কোন অতিথিকে খাওয়ার  টেবিলে এইভাবে বলা শোভনীয় হবে না। তেমনি আপনি সামরিক বাহিনী নামক পরিবারের কর্তা হিসাবে আপনার সদস্যদের বলতে পারেন বাধ্যতামূলক এক বেলা আলু খেতে।
নোমান, কোম্পানিগঞ্জ নোয়াখালী
এ সবই নোংরা রাজনীতির কুফল
স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে এমন পরিস্থিতি আরেকটি দেখা যায়নি। প্রকাশ্য রাজপথে লাঠি েিদয় পিটিয়ে মানুষ হত্যা করে লাশের ওপর নৃত্য করার মত ঘটনা মানব ইতিহাসে এ প্রথম আমাদের দেশে সংঘটিত হয়। এসবই হল ক্ষমতার লোভে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত কি হল? ক্ষমতা তো তারা পায়ইনি বরং তারা মরছে জেলের ভাত খেয়ে। আর দেশের আপামর জনতা মরছে ভাত না পেয়ে। এর জন্য দায়ী করা? এ জন্য তো সাধারণ জনগণ দায়ী নয়, বরং রাজনীতিকদের নোংরা রাজনীতির কুফলই দায়ী। এরপরও যদি রাজনীতিকরা শিক্ষা গ্রহণ না করে তাহলে এ জাতির কপালে কি আছে, তা আল্লাহই জানেন। পরিশেষে বর্তমান সরকারের প্রতি অনুরোধ, সংস্কার সংস্কার করে গলা না ফাটিয়ে দেশের দরিদ্র, ক্ষুধার্ত মানুষগুলোর আহারের ব্যবস্থা করুন।
মো. রফিকুল ইসলাম, চাটখিল কামিল মাদ্রাসা, নোয়াখালী
বৃথা সময় নষ্ট জনগণের শুধু কষ্ট
'সরকার যে পথে যাচ্ছে তাতে নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচন হবে না'। শেখ হাসিনা কথাটা বলার সময় নিশ্চয়ই ১/১১ তারিখে 'এই সরকারের সকল কাজকে বৈধতা দেব'-এ কথা বেমালুম ভুলে বসেছেন নিশ্চয়ই! আসলে রাজনৈতিক প্রজ্ঞার অভাবে সৃষ্ট আমাদের দুই শীর্ষ নেত্রীর অন্তঃকোন্দলই পরোক্ষভাবে ১/১১ এর সৃষ্টি করেছে। দু'নেত্রী এরশাদকে দলে টানার লড়াই করায় বর্তমান অরাজনৈতিক পরিবেশের জন্ম দিয়েছে। আমরা যারা খেটে খাওয়া মানুষ তাদের হয়ে বলতে চাই, দুনেত্রীর কোন শিক্ষাই এখনও হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে বলতে চাই, সেনাপ্রধান যা মনে মনে রেখেছেন তা এখনই করুন, অযথা বৃথা সময় নষ্ট জনগণের শুধু কষ্ট। এরশাদ ঠিকই বলেছেন যে, ভোট ডিসেম্বরে না-ও হতে পারে। বর্তমানে সেনা প্রধানই পারেন এ সরকারকে একটি একজিট রুট দিতে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো সেটা দিতে অক্ষম।
 
গোলাম কিবরিয়া, ৩৯৮ কাওরানবাজার বা/এ, ঢাকা ১২১৫
চৈত্রের গীত বৈশাখে
চাল, ডাল, তেল ও অন্যান্য দ্রব্যাদির বাজার এখন মিডিয়ার স্টুডিও  হয়ে উঠেছে। এখন 'সিন্ডিকেট' শব্দটি আর উচ্চারিত হচ্ছে না। আশার কথা। কিন্তু আমাদের ত্রিশঙ্কু অবস্থা কাটছে না। কথার কথামালায়  ব্যস্ত। এখন ব্যবসায়ী মুক্তবাজার শব্দটি দিয়ে তীর ছুঁড়ছে সরকারকে সরকার তীর ছুঁড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগকে। আর রাজনীতিবিদগণ তীর ছুঁড়ছে জরুরি অবস্থাকে। রেজাল্ট শূন্য। মোট কথা, মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত মানুষদের জন্য কোন সুসংবাদ নেই। আমি অর্থনীতি বুঝি না উৎপাদনের তেলেসমাতি জানি না, মুক্তবাজার বিশ্বায়নী জাহাজ সম্পর্কেও ধারণা নেই। তবে ডাল, ভাত খেয়ে বাঁচার অধিকার সম্পর্কে সজাগ। এই জেগে থাকার জন্য লেখা। এদেশের বাঘা বাঘা অর্থনীতিবিদ, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সমাজবিজ্ঞানী, সংবাদকর্মীগণ বৈশাখের উৎপাদন গুনছেন চাহিদা ও সরবরাহের ভারসাম্য খুঁজছেন। কিন্তু বৈশাখের শিলাবৃষ্টি, আগাম বন্যা, আর তিলে তিলে বেকারত্ব নামক বিপুল জনশক্তির মৃত্যুর সম্ভাবনা দেখছেন না। গার্মেন্টস শিল্প, পোলট্রি শিল্প, ক্ষুদ্র শিল্প, বৃহৎ শিল্প, ফিসারি শিল্প আজ মুমূর্ষু প্রায়। এ দেশের কৃষকও আজ কঙ্কালসার। সার সংকট, বীজ সংকট, লেগেই আছে। সম্ভবত '৭৪ এর পরে আমন মওসুমে বাঙালি কোনদিন এ রকম চাল সংকটের ভয়ঙ্কর রূপ দেখেনি। তখনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছিল, 'আততিয়ান-কাততিয়ান' ছিল। আর দুর্নীতি? সে তো বর্তমানে জেলহাজতে।
আর আমাদের জন্য বেতন বাড়ানোর কথাটা বিবিধ প্রসঙ্গে রাখতে পারেন। আমরা ছোটবেলায় ব্যাঙের বিয়েতে গাইতাম আল্লাহ মেঘ দে, পানি দে ছায়া দেরে তুই আল্লাহ মেঘ দে ...। দ্রব্যমূল্যের খরাতেও বৈশাখের সূত্র ধরে গাইতে পারি 'ভাত দে .., নইলে মানচিত্র খাব'।
দুঃসংবাদ হলো সেদিনের শিলাবৃষ্টিতে শীতের সবজি গেছে, বৈশাখের প্রাকৃতিক দুর্যোগে এ দেশের মানচিত্র কেমন হয় তা এখনও আমাদের অজানা। তবে কৃৎ প্রকৌশলের যুগে ইনডোর হাওর স্টেডিয়ামের কথাটা কারও চিন্তা চেতনায় জাগ্রত হলে ভুখা নাঙ্গার বিশ্বাস সুদৃঢ় হতে পারে। এবারের দুর্নীতিবাজদের কাছ থেকে উদ্ধারকৃত হাজার হাজার টাকা এবং সরকারি ভর্তুকিতে  চৈত্র মাস থেকে রেশনিং প্রথাটা চালু করলে মন্দ হয় না। তাই আশার ছলনে ভুলি, আর বলি-'আর কত দূরে/ নিয়ে যাবে মোরে/ হে সুন্দরী/বল, কোন পাড়ে ভিড়িবে/ তোমার সোনার তরী'।
মো. আবুল কাসেম, ওয়ালীনেওয়ান খান কলেজ কিশোরগঞ্জ
দেশে কি চলছে ...
দেশে কিসব কথা চলছে, 'নীরব দুর্ভিক্ষ' ও 'হিডেন হাঙ্গার'! এসব কথায় কখনও কি পেট পুরবে। কাজের কাজ তো হতে দেখছি না। কথায় আর কত বিশ্বাস করবে বাঙালি? আমরা কখনই চাইব না ব্যর্থতার গ্লানি তথা ললাটে কলঙ্ক তিলক পরতে। আমরা চাই, দেশের এই কঠিন সময়কে অতিক্রান্ত করতে এমন কোন সিদ্ধান্ত নেয়া হোক, যাতে করে দেশ-জাতির কল্যাণ হয়, মানুষ খেয়ে পরে বাঁচতে পারে, পায় আলোর দিশা।
মো. আলী আশরাফ খান, গৌরীপুর, দাউদকান্দি, কুমিল্লা
 


অনাহারে প্রতিটি মৃত্যূর জন্য ফখরুদ্দিন আর মঈনের বিরুদ্ধে একটি করে খুনের মামলা করতে হবে ।
-Would Be Mahathir of BD
 


Be a better friend, newshound, and know-it-all with Yahoo! Mobile. Try it now. __._,_.___

[Disclaimer: ALOCHONA Management is not liable for information contained in this message. The author takes full responsibility.]
To unsubscribe/subscribe, send request to alochona-owner@egroups.com




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___