----- Forwarded Message -----
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Friday, February 17, 2012 3:14 PM
Subject: [KHABOR] জামায়াত এখন বিএনপির গলার কাঁটা !!!!!!!
From: Muhammad Ali <manik195709@yahoo.com>
To:
Sent: Friday, February 17, 2012 3:14 PM
Subject: [KHABOR] জামায়াত এখন বিএনপির গলার কাঁটা !!!!!!!
জামায়াত এখন বিএনপির গলার কাঁটা
শরীফুল ইসলাম ॥ জামায়াতকে নিয়ে রাজনৈতিকভাবে বেকায়দায় রয়েছে বিএনপি। সূত্র মতে, বিএনপির জন্য জামায়াত এখন গলার কাঁটায় পরিণত হয়েছে। একদিকে দলের মুক্তিযোদ্ধা নেতা ও অপরদিকে বিশ্বের প্রভাবশালী কয়েকটি দেশ জামায়াত থেকে দূরত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে বিএনপি হাইকমান্ডকে চাপ সৃষ্টি করলেও রাজপথের আন্দোলন ও ভোটব্যাংকের হিসেব বিবেচনায় রাখতে গিয়ে দলটি জামায়াতকে না পারছে গিলতে, না পারছে ছাড়তে। শত বাধা সত্তে¡ও জামাতকে এড়িয়ে চলতে পারছে না তারা। আর জামায়াতের কারণেই রাজনৈতিক জোটের পরিধি বাড়াতে পারছে না বিএনপি। নাম সর্বস্ব যে কয়েকটি দল বিএনপির সঙ্গে জোটে ভিড়তে মরিয়া হয়ে উঠেছে এগুলোর অধিকাংশই জামায়াতের সমর্থনপুষ্ট হলেও এলডিপি ও কল্যাণ পার্টি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে অবস্থান করায় এ দুটি দলকে জোটে নেয়ার ব্যাপারে আপত্তি রয়েছে জামায়াতের। আর এ কারণে বিএনপি-জামায়াত সমর্থিত দলগুলোকেও জোটে নিতে পারছে না বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক নেতা জানিয়েছেন, দলের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি মরহুম জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হলেও জামায়াত ঘেঁষা নীতির কারণে অনেক সাধারণ মানুষের সমর্থন পাচ্ছে না বিএনপি। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা চারদলীয় জোট থেকে বাদ দেয়ার দাবি জানালে কিছুদিন জামায়াতকে এড়িয়ে চলে বিএনপি। এর পর সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করতে আবারও জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করে বিএনপি। একপর্যায়ে জামায়াতের ক'জন নেতা যুদ্ধাপরাধের দায়ে গ্রেফতার হলেও জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখায় বিদেশী বিভিন্ন মহল থেকে বিএনপিকে নানামুখী সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে এবং এখনও জামায়াত থেকে দূরে থাকার ব্যাপারে বিএনপির ওপর চাপ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। আরেক বিএনপি নেতা বলেন, রাজনৈতিক কারণে সরাসরি জামায়াতকে এড়িয়ে চলা সম্ভব না হলেও কৌশলগতভাবে এ দলটির সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা চলছে। তবে সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করার স্বার্থে বিভিন্ন কারণে এ দলটিকে দূরে সরিয়ে রাখা আপাতত সম্ভব হচ্ছে না। বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, রোডমার্চ চলাকালে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তি চেয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দলের তরুণ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা হয়। তাই বিষয়টি আঁচ করতে পেরে খালেদা জিয়া রোডমার্চের পর আর কোন অনুষ্ঠানে তাদের মুক্তি চেয়ে কোন ধরনের বক্তব্য রাখেননি।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালের ৬ জানুয়ারি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন চাঙ্গা করতে চারদলীয় ঐক্যজোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সে সময় এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ, জামায়াতের আমির গোলাম আযম এবং ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক যৌথভাবে এ জোটের ঘোষণা দেন। এর পর থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন শুরু করে চারদলীয় জোট। পরে এরশাদের জাতীয় পার্টি এই জোট থেকে সরে যায় এবং এরশাদের জাতীয় পার্টি থেকে সরে যাওয়া নেতা নাজিউর রহমান মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন বিজেপি (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি) এই জোটে সম্পৃক্ত হয়। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই জোটের শরিক দল বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি ও ইসলামী ঐক্যজোট একসঙ্গে নির্বাচন করে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। এ সরকারে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে মন্ত্রিত্ব দেয়া হয়। কিন্তু জামায়াতকে মন্ত্রিত্ব দেয়া নিয়ে বিএনপিকে কখনও দেশে বিদেশে অনেক সমালোচনা সইতে হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জোট সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ায় বিএনপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোটে জামায়াত, বিজেপি, ইসলামী ঐক্যজোট ও খেলাফত মজলিস ছাড়াও নেজামে ইসলামী, এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, লেবার পার্টি, জাগপা, ন্যাপ ভাসানী, বাংলাদেশ ন্যাপ, মুসলিম লীগ, জাগপা, এনডিপি, এনপিপি ও ইসলামিক পার্টি থাকতে চাচ্ছে। কিন্তু মেজর জেনারেল (অব) ইব্রাহিমের নেতৃত্বাধীন কল্যাণ পার্টি ও কর্নেল (অব) অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে নিয়ে জামায়াতের আপত্তি থাকায় আগ্রহী অন্য দলগুলোকে আপাাতত জোটে ভেড়াতে চাচ্ছে না বিএনপি। মূলত এ কারণেই বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সম্প্রসারণ কার্যক্রম আপাতত থেমে আছে বলে জানা গেছে। এ কারণে এলডিপি ও কল্যাণ পার্টি জামায়াতের প্রতি ক্ষুব্ধ থাকলেও কৌশলগত কারণে তা প্রকাশ করছে না বলে জানা গেছে। বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, রোডমার্চ চলাকালে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া জামায়াতের যুদ্ধাপরাধী নেতাদের মুক্তি চাওয়ায় দলের তরুণ নেতাকর্মীদের মধ্যে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের মধ্যভাগ থেকেই চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ করতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সিরিজ বৈঠক শুরু করে বিএনপি। সমমনা দলগুলো বাইরে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব অধ্যাপক ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্প ধারার সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি নেতারা। এ ছাড়াও পরোক্ষভাবে আসম আবদুর রবের নেতৃত্বাধীন জাসদসহ বিভিন্ন বাম দলের সঙ্গেও যোগাযোগ করে তারা। তবে এসব দল থেকে জোটে অন্তুর্ভুক্তির আশ্বাস না পেয়ে শেষ পর্যন্ত সমমনা প্রায় দেড় ডজন দলকে নিয়েই জোট সম্প্রসারণের কাজ এগিয়ে নেয় তারা।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান বলেন, জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির সঙ্গে জোটে আছে। তবে বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে রাজনীতিতেও বিভিন্ন সময় পরিবর্তন আসে। তবে ভবিষ্যতে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক কোন্ দিকে যাবে তা সময়ই বলে দেবে। তবে জামায়াতকে জোট থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে দেশী-বিদেশী কোন মহলের চাপ রয়েছে কি নÊ আমার জানা নেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির এক নেতা জানিয়েছেন, দলের প্রতিষ্ঠাতা রাষ্ট্রপতি মরহুম জিয়াউর রহমান একজন মুক্তিযোদ্ধা হলেও জামায়াত ঘেঁষা নীতির কারণে অনেক সাধারণ মানুষের সমর্থন পাচ্ছে না বিএনপি। নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর দলের তৃণমূল নেতাকর্মীরা চারদলীয় জোট থেকে বাদ দেয়ার দাবি জানালে কিছুদিন জামায়াতকে এড়িয়ে চলে বিএনপি। এর পর সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করতে আবারও জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন করে বিএনপি। একপর্যায়ে জামায়াতের ক'জন নেতা যুদ্ধাপরাধের দায়ে গ্রেফতার হলেও জামায়াতের সঙ্গে সম্পর্ক অব্যাহত রাখায় বিদেশী বিভিন্ন মহল থেকে বিএনপিকে নানামুখী সমালোচনার মুখোমুখি হতে হয়েছে এবং এখনও জামায়াত থেকে দূরে থাকার ব্যাপারে বিএনপির ওপর চাপ রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। আরেক বিএনপি নেতা বলেন, রাজনৈতিক কারণে সরাসরি জামায়াতকে এড়িয়ে চলা সম্ভব না হলেও কৌশলগতভাবে এ দলটির সঙ্গে দূরত্ব বজায় রাখার চেষ্টা চলছে। তবে সরকারবিরোধী আন্দোলন চাঙ্গা করার স্বার্থে বিভিন্ন কারণে এ দলটিকে দূরে সরিয়ে রাখা আপাতত সম্ভব হচ্ছে না। বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, রোডমার্চ চলাকালে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত নেতাদের মুক্তি চেয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বক্তব্যকে কেন্দ্র করে দলের তরুণ নেতাকর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সমালোচনা হয়। তাই বিষয়টি আঁচ করতে পেরে খালেদা জিয়া রোডমার্চের পর আর কোন অনুষ্ঠানে তাদের মুক্তি চেয়ে কোন ধরনের বক্তব্য রাখেননি।
উল্লেখ্য, ১৯৯৯ সালের ৬ জানুয়ারি তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে রাজপথে আন্দোলন চাঙ্গা করতে চারদলীয় ঐক্যজোটের আত্মপ্রকাশ ঘটে। সে সময় এক জাঁকজমক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদ, জামায়াতের আমির গোলাম আযম এবং ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান শায়খুল হাদীস আল্লামা আজিজুল হক যৌথভাবে এ জোটের ঘোষণা দেন। এর পর থেকে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন শুরু করে চারদলীয় জোট। পরে এরশাদের জাতীয় পার্টি এই জোট থেকে সরে যায় এবং এরশাদের জাতীয় পার্টি থেকে সরে যাওয়া নেতা নাজিউর রহমান মঞ্জুর নেতৃত্বাধীন বিজেপি (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি) এই জোটে সম্পৃক্ত হয়। ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই জোটের শরিক দল বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি ও ইসলামী ঐক্যজোট একসঙ্গে নির্বাচন করে দুই-তৃতীয়াংশের বেশি আসন পেয়ে সরকার গঠন করে। এ সরকারে জামায়াত নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদকে মন্ত্রিত্ব দেয়া হয়। কিন্তু জামায়াতকে মন্ত্রিত্ব দেয়া নিয়ে বিএনপিকে কখনও দেশে বিদেশে অনেক সমালোচনা সইতে হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জোট সম্প্রসারণ প্রক্রিয়ায় বিএনপির নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক জোটে জামায়াত, বিজেপি, ইসলামী ঐক্যজোট ও খেলাফত মজলিস ছাড়াও নেজামে ইসলামী, এলডিপি, কল্যাণ পার্টি, লেবার পার্টি, জাগপা, ন্যাপ ভাসানী, বাংলাদেশ ন্যাপ, মুসলিম লীগ, জাগপা, এনডিপি, এনপিপি ও ইসলামিক পার্টি থাকতে চাচ্ছে। কিন্তু মেজর জেনারেল (অব) ইব্রাহিমের নেতৃত্বাধীন কল্যাণ পার্টি ও কর্নেল (অব) অলি আহমেদের নেতৃত্বাধীন এলডিপিকে নিয়ে জামায়াতের আপত্তি থাকায় আগ্রহী অন্য দলগুলোকে আপাাতত জোটে ভেড়াতে চাচ্ছে না বিএনপি। মূলত এ কারণেই বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোট সম্প্রসারণ কার্যক্রম আপাতত থেমে আছে বলে জানা গেছে। এ কারণে এলডিপি ও কল্যাণ পার্টি জামায়াতের প্রতি ক্ষুব্ধ থাকলেও কৌশলগত কারণে তা প্রকাশ করছে না বলে জানা গেছে। বিএনপির একটি অঙ্গ সংগঠনের এক প্রভাবশালী নেতা জানান, রোডমার্চ চলাকালে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া জামায়াতের যুদ্ধাপরাধী নেতাদের মুক্তি চাওয়ায় দলের তরুণ নেতাকর্মীদের মধ্যে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের মধ্যভাগ থেকেই চারদলীয় জোট সম্প্রসারণ করতে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সিরিজ বৈঠক শুরু করে বিএনপি। সমমনা দলগুলো বাইরে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মহাসচিব অধ্যাপক ডা. একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বিকল্প ধারার সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি নেতারা। এ ছাড়াও পরোক্ষভাবে আসম আবদুর রবের নেতৃত্বাধীন জাসদসহ বিভিন্ন বাম দলের সঙ্গেও যোগাযোগ করে তারা। তবে এসব দল থেকে জোটে অন্তুর্ভুক্তির আশ্বাস না পেয়ে শেষ পর্যন্ত সমমনা প্রায় দেড় ডজন দলকে নিয়েই জোট সম্প্রসারণের কাজ এগিয়ে নেয় তারা।
এ ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব) মাহবুবুর রহমান বলেন, জামায়াত দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির সঙ্গে জোটে আছে। তবে বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে রাজনীতিতেও বিভিন্ন সময় পরিবর্তন আসে। তবে ভবিষ্যতে বিএনপি-জামায়াতের সম্পর্ক কোন্ দিকে যাবে তা সময়ই বলে দেবে। তবে জামায়াতকে জোট থেকে বাদ দেয়ার ব্যাপারে দেশী-বিদেশী কোন মহলের চাপ রয়েছে কি নÊ আমার জানা নেই।
__._,_.___