বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০১৪, ১৯ পৌষ ১৪২০
সহজ শর্তে ৩২০০ কোটি টাকা দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক
৩১ ডিসেম্বর অনুমোদন
হামিদ-উজ-জামান মামুন ॥ বাংলাদেশকে প্রায় ৩ হাজার ২০০ কোটি টাকা সহজ শর্তে ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক। দুটি প্রকল্পের বিপরীতে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে। ওয়াশিংটনে অবস্থিত সংস্থাটির প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বোর্ড সভায় এ ঋণ অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়। ঢাকায় নিযুক্ত সংস্থাটির যোগাযোগ কর্মকর্তা মেহরিন এ মাহবুব। তিনি জানান, অনেক দিন আগে এ ঋণ প্রস্তাব জমা দেয়া ছিল। হঠাৎ করেই গত ৩১ ডিসেম্বর এ ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক বোর্ড। এখনও কোন গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানানো হয়নি।
এ বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও বিশ্বব্যাংক ডেস্কের প্রধান আরাস্তু খান জনকণ্ঠকে জানান, এ দুটি প্রকল্পের মধ্যে একটি নতুন করে অনুমোদন ও অন্যটির সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদন হলেই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একনেক শুরু হলেই হয়ত এ অনুমোদন দেয়া হবে।
বিশ্বব্যাংক সূত্র জানায়, দুটি প্রকল্পের অনুকূলে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে একটি নতুন প্রকল্প অন্যটি চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়ন (এডিশনাল ফাইন্যান্সিং)। নতুন প্রকল্পটি হচ্ছে মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট। এ প্রকল্পের অনুকূলে দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা (২১ কোটি মার্কিন ডলার)। চলমান ইমাজেন্সি সাইক্লোন -২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট। এর আওতায় দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৫২০ কোটি টাকা (১৯ কোটি মাকিন ডলার)।
মডার্ন ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, এর মাধ্যমে পরিবারপর্যায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বিশেষ করে দুর্যোগপরবর্তী সময়ে যাতে আক্রান্ত পরিবারগুলো তাদের খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে। এ লক্ষ্যে খাদ্যশস্যের মজুদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে ইমাজেন্সি সাইক্লোন ২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১৫ নবেম্বর সংঘটিত প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্নিঝড় সিডরের ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে বিশ্বব্যাংক ১০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের জন্য ৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আওতায় ৭টি সংস্থার ৮টি উপপ্রকল্পের মাধ্যমে ইমাজেন্সি ২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি এ্যন্ড রেস্টরেশন প্রজেক্ট (ইসিআরআরপি) নামের একটি মূল প্রকল্প (আমব্রেলা প্রজেক্ট) গ্রহণ করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি প্রকল্প হচ্ছে ইমাজেন্সি সাইক্লোন ২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট।
সূত্র জানায়, বিশ্বব্যাংক সহজ শর্তে এ সব ঋণ প্রদান করছে। এই ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর। এ ক্ষেত্রে বার্ষিক সার্ভিস চার্জ শতকরা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যেই প্রকল্প দুটির অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে। একনেকে অনুমোদনের সুপারিশও করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের কারণে একনেক বন্ধ থাকায় অনুমোদনে দেরি হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কার্যালয়। ঢাকায় নিযুক্ত সংস্থাটির যোগাযোগ কর্মকর্তা মেহরিন এ মাহবুব। তিনি জানান, অনেক দিন আগে এ ঋণ প্রস্তাব জমা দেয়া ছিল। হঠাৎ করেই গত ৩১ ডিসেম্বর এ ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক বোর্ড। এখনও কোন গণমাধ্যমকে বিষয়টি জানানো হয়নি।
এ বিষয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ও বিশ্বব্যাংক ডেস্কের প্রধান আরাস্তু খান জনকণ্ঠকে জানান, এ দুটি প্রকল্পের মধ্যে একটি নতুন করে অনুমোদন ও অন্যটির সংশোধনী প্রস্তাব জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অনুমোদন হলেই বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করা হবে। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, একনেক শুরু হলেই হয়ত এ অনুমোদন দেয়া হবে।
বিশ্বব্যাংক সূত্র জানায়, দুটি প্রকল্পের অনুকূলে এ ঋণ দেয়া হচ্ছে। এর মধ্যে একটি নতুন প্রকল্প অন্যটি চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত অর্থায়ন (এডিশনাল ফাইন্যান্সিং)। নতুন প্রকল্পটি হচ্ছে মর্ডান ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট। এ প্রকল্পের অনুকূলে দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৬৮০ কোটি টাকা (২১ কোটি মার্কিন ডলার)। চলমান ইমাজেন্সি সাইক্লোন -২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট। এর আওতায় দেয়া হচ্ছে প্রায় ১ হাজার ৫২০ কোটি টাকা (১৯ কোটি মাকিন ডলার)।
মডার্ন ফুড সেন্টার ফ্যাসিলিটিজ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, এর মাধ্যমে পরিবারপর্যায় খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে। বিশেষ করে দুর্যোগপরবর্তী সময়ে যাতে আক্রান্ত পরিবারগুলো তাদের খাদ্যের প্রয়োজন মেটাতে পারে। এ লক্ষ্যে খাদ্যশস্যের মজুদ বাড়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।
অন্যদিকে ইমাজেন্সি সাইক্লোন ২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট সম্পর্কে জানা গেছে, ২০০৭ সালের ১৫ নবেম্বর সংঘটিত প্রলয়ঙ্কারী ঘূর্নিঝড় সিডরের ক্ষয়ক্ষতি পুনর্বাসনের জন্য প্রাথমিকভাবে বিশ্বব্যাংক ১০ কোটি মার্কিন ডলার সহায়তা প্রদান করে। বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের জন্য ৬টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগের আওতায় ৭টি সংস্থার ৮টি উপপ্রকল্পের মাধ্যমে ইমাজেন্সি ২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি এ্যন্ড রেস্টরেশন প্রজেক্ট (ইসিআরআরপি) নামের একটি মূল প্রকল্প (আমব্রেলা প্রজেক্ট) গ্রহণ করে বাংলাদেশ। এর মধ্যে একটি প্রকল্প হচ্ছে ইমাজেন্সি সাইক্লোন ২০০৭ রেসপঞ্জ প্রজেক্ট।
সূত্র জানায়, বিশ্বব্যাংক সহজ শর্তে এ সব ঋণ প্রদান করছে। এই ঋণ পরিশোধের সময়সীমা ১০ বছরের গ্রেস পিরিয়ডসহ মোট ৪০ বছর। এ ক্ষেত্রে বার্ষিক সার্ভিস চার্জ শতকরা শূন্য দশমিক ৭ শতাংশ।
পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যেই প্রকল্প দুটির অনুমোদন প্রক্রিয়া শেষ করা হয়েছে। একনেকে অনুমোদনের সুপারিশও করা হয়েছে। কিন্তু জাতীয় নির্বাচনের কারণে একনেক বন্ধ থাকায় অনুমোদনে দেরি হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারী ২০১৪, ১৯ পৌষ ১৪২০
এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ ॥ যার ভিত মজবুত তিনিই পারেন স্বপ্ন দেখাতে - মুহম্মদ শফিকুর রহমান
লেখক : ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক
উন্নয়নের বিস্ময় বাংলাদেশ
http://www.prothom-alo.com/economy/article/112795/উন্নয়নের_বিস্ময়_বাংলাদেশ
আপডেট: ০৩:১৫, জানুয়ারী ০১, ২০১৪ |
__._,_.___