Banner Advertiser

Friday, March 1, 2013

[mukto-mona] গণরোষে অস্তিত্ব বিলীনের আশঙ্কায় ॥ যুদ্ধে জামায়াত




শনিবার, ২ মার্চ ২০১৩, ১৮ ফাল্গুন ১৪১৯
গণরোষে অস্তিত্ব বিলীনের আশঙ্কায় ॥ যুদ্ধে জামায়াত
জনকণ্ঠ রিপোর্ট ॥ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও দেশজুড়ে ব্যাপক গণরোষে অস্তিত্ব বিলীন হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় দেশের বিরুদ্ধে রীতিমতো যুদ্ধ ঘোষণা করেছে জামায়াত-শিবির। দলগতভাবে যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত বিএনপির এ রাজনৈতিক মিত্র একাত্তরের ভয়ঙ্কর সেই চেহারা নিয়ে সশস্ত্র তা-ব শুরু করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানের ওপর। রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশের মৌলবাদী জঙ্গীদের মতো ভয়ঙ্কর সব অস্ত্র। আইন-আদালত, প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল ও অফিস, রেলসহ বিভিন্ন পরিবহন, সাধারণ মানুষ কেউ রক্ষা পাচ্ছে না হিংস্রতা থেকে। একাত্তরের ভয়ঙ্কর চেহারা নিয়ে ধর্মের বিকৃত ও বিভ্রান্তিকর ব্যাখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যসহ সাধারণ মানুষকে। ধর্মীয় জিকির তুলে হামলা করা হচ্ছে হিন্দু ও বৌদ্ধ মন্দিরসহ সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর ওপর। নেয়া হয়েছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর অপকৌশল। জাতীয় মসজিদসহ সকল মসজিদকে ব্যবহার করছে উগ্রবাদী রাজনীতির প্ল্যাটফর্ম হিসেবে। 
কেবল প্রগতিশীল রাজনৈতিক দল নয় দেশের বিশিষ্ট আলেম ওলামারাও বলছেন, জামায়াত একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে চায়। দেশবাসীকে জামায়াত সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়ে তারা বলেছেন, জামায়াত কোন ইসলামী দল নয়, জামায়াত হলো ইসলামের আসল শত্রু। ইসলামের অপব্যাখ্যা দিয়ে জামায়াত একাত্তরেরও গণহত্যা চালিয়েছে। ধর্মকে পুঁজি করে আবার আঘাত হানার অপচেষ্টা করছে। জামায়াতের কারণে ইসলাম আজ দুর্নামের ভাগীদার। একই সঙ্গে তারা অভিযোগ করেছেন, জামায়াত আর ইসলাম এক নয়। প্রতিষ্ঠা থেকে আজ পর্যন্ত ইসলামবিরোধী চেহারা বদলায়নি জামায়াত-শিবির। সত্যিকারের ইসলামের বিপরীতে আজও চলছে ওরা। এর প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী মাওলানা না হয়েও নামের আগে ব্যবহার করেছেন মাওলানা শব্দ। এদিকে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে একাত্তরের ঘাতক দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ফাঁসির আদেশের পর গত দুদিন ধরে দেশব্যাপী আরও সহিংস হয়ে উঠেছে মিত্র জামায়াত-শিবির। একের পর এক সশস্ত্র হামলা শুরু করেছে বিজিবি, র‌্যাব, পুলিশসহ আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে দুদিনে মারা গেছে ৪৫ জন। পুলিশবিদ্ধ শতাধিকসহ আহত অন্তত এক হাজার। গাইবান্ধায় জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা ধরে নিয়ে পিটিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তিন পুলিশ সদস্যকে। কয়েকটি স্থানে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে এক আওয়ামী লীগকর্মীসহ সাধারণ মানুষকেও। বাঁশখালী ও নোয়াখালীতে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দির ও বাড়িঘরে জামায়াত-শিবির হামলা চালিয়েছে একাত্তরের কায়দায়। বাড়িঘরে দেয়া হয়েছে আগুন। হত্যা করা হয়েছে হিন্দু সম্প্রদায়ের এক বৃদ্ধকেও। অন্যদিকে উগ্র মৌলবাদী এই দলটির ইতিহাস খুঁজতে গিয়ে জানা গেছে, ১৯৪১ সালের ২৬ আগস্ট ভারতের হায়দারাবাদে প্রতিষ্ঠিত হয় আজকের এ জামায়াতে ইসলামীর। আবু আলা মওদুদীর প্রতিষ্ঠিত এই দলের নাম ছিল 'জামায়াতে ইসলামী হিন্দ'। ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে ভারতের স্বাধীনতা যখন প্রায় নিশ্চিত ঠিক সেই সময়ও এই মওদুদী বলেছিলেন, ভারতের স্বাধীনতার চেয়ে এই মুহূর্তে বেশি জরুরী হলো এখানে হুকুমতের আইন প্রতিষ্ঠা করা। স্বাধীনতার কয়েকদিন আগে ১৯৪৭ সালের এপ্রিল মাসে পাটনায় জামায়াতের সম্মেলন করেন মওদুদী। আগস্টে স্বাধীনতার পর মওদুদী পাকিস্তানের লাহোরে একটি বস্তিকে 'দারুল ইসলাম' ঘোষণা করে সেখানে অবস্থান নিতে থাকেন। এখান থেকেই দল পরিচালনা করে উগ্রবাদী সব বইপুস্তক প্রকাশ করেন। '৬২ সাল পর্যন্ত অন্তত ১০০ প্রবন্ধে মওদুদী বলেন, 'পার্লামেন্টে মহিলা সদস্য আসন নাজায়েজ'। অথচ ঐ বছরেই ফাতেমা জিন্নার পক্ষে নির্বাচনে তার সঙ্গে কাজ করেন জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পূর্ব পকিস্তানে জামায়াত শাখার আহ্বায়ক করা হয় খুররম শাহ মুরাদকে। মাওলানা আব্দুর রহীম, ব্যারিস্টার কোরবান আলী ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক। 
আব্দুর রহীম কারমাইকেল কলেজ থেকে জামায়াতের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়ে আসেন গোলাম আযমকে। পরবর্তীতে পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করে কাজ শুরু করে দলটি। আইয়ুব খান প্রণীত মুসলিম পরিবার অধ্যাদেশের বিরোধিতা করার কারণে ১৯৬৪ সালের ৪ জানুয়ারি জামায়াতের কর্মকা-ের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। তবে ঐ বছরেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয় সরকার। '৬৬-তে আওয়ামী লীগের ছয় দফার তীব্র বিরোধিতা করে জামায়াত। '৭০-এর নির্বাচনে জামায়াত পশ্চিম পাকিস্তানে ৪টি আসনে জয়লাভ করে। মুক্তিযুদ্ধের মধ্যেই ১৯৭১ সালের ৩ সেপ্টেম্বর ডা. আব্দুল মালিককে গবর্নর করে যে প্রাদেশিক সরকার গঠন করা হয়েছিল তাতে শিক্ষামন্ত্রী হয়ে আসেন জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত আমির আব্বাস আলী খান। একাত্তরে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে রাজাকার, আলবদর, আল-শামসসহ বিভিন্ন বাহিনী গঠন করে জামায়াত চালায় গণহত্যা। ১০ এপ্রিল পাকিস্তানের অখ-তা রক্ষার ঘোষণা দিয়ে গঠন করা হয় 'শান্তি কমিটি'।
মুক্তিযুদ্ধের পর ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ হলে জামায়াত নিষিদ্ধ হয়। আত্মগোপন করে গণহত্যার নায়ক জামায়েত নেতারা। '৭৫-এ জাতির পিতার হত্যার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের আশীর্বাদে ফিরে আসে যুদ্ধারাধীদের দল। ১৯৭৬ সালের আগস্টে জিয়া বহুদলীয় গণতন্ত্রের নামে তাদের রাজনীতি উন্মুক্ত করে দেয়। এ সময় ইসলামিক ডেমোক্র্যাটিক লীগের (আইডিএল) হয়ে কাজ চালায় জামায়াত। ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে কয়েকটি পদে জয়লাভ করে আইডিএল। এই নেতাদের মধ্যে ছিলেন আব্দুর রহিম, সিদ্দিকুর আহমেদসহ অনেকে। ঐ বছরই জিয়াউর রহমানের বদৌলতে গোলাম আযম বাংলাদেশে ফিরে এলে আইডিএল ভেঙ্গে স্বাধীন বাংলাদেশে গঠিত হয় 'জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ।' যার ভারপ্রাপ্ত আমির হন একাত্তরের ঘাতক আব্বাস আলী খান। দলে আসেন একাত্তরের ঘাতক যুদ্ধাপরাধী সকল জামায়াত নেতাই।
এদের মধ্যে যারা জীবিত আছেন তারাই এখন জামায়াতের শীর্ষ নেতা। সাংবিধানিকভাবে বৈধ হওয়ার আশায় গত বছরের শেষ দিকে গঠনতন্ত্র সংশোধন করে দলের নাম পাল্টে ফেলে জামায়েত। জামায়াতে ইমলামী বাংলাদেশ নাম পাল্টে ধারণ করে 'বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী'। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির শরিক দল হিসেবে দলটি ৩০০ আসনের মধ্যে দলটি ১৮টি আসনে জয়লাভ করে। পরবর্তীতে চারদলীয় ঐ জোটের অন্যতম শরিক হিসেবে সরকার গঠন করে। কিন্তু সর্বশেষ নির্বাচনে চারদলীয় জোটের শরিক হওয়ার পরেও জামায়াত পায় মাত্র দুটি আসন। 
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার গণদাবিতে রূপ নেয়ায় গত নির্বাচন ছিল যুদ্ধাপরাধীদের জন্য অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। আর এই নির্বাচনে ধরাশায়ী হওয়ার পর থেকেই বেকায়দায় পরে জামায়াত। নির্বাচনী অঙ্গীকার পূরণে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসেই যুদ্ধাপরাধ বিচারের ঘোষণা দিলে চাপে পড়ে জামায়াত। সংশ্লিষ্টদের অভিমত, যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়া যতই এগিয়ে চলছে ততই হিংস্র হয়ে উঠছেন নেতাকর্মীরা। কারণ আমির নিজামী ও সেক্রেটারি জেনারেল মুজাহিদসহ দলটির শীর্ষ প্রায় সকল নেতাই যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত। জানা গেছে, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের ১৫ সদস্যের ১৪ জনই সরাসরি যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত। তবে কেবল এরাই নয়, যুদ্ধাপরাধের বিচার হলে রীতিমতো অস্তিত্ব বিলীন হয়ে পড়বে জামায়াতের কেন্দ্রীয় ও জেলা পর্যায়ের অসংখ্য নেতা। এদিকে দেশজুড়ে দাবি উঠেছে, জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে হবে। দুটো বিষয়ই বিচলিত করে তুলেছে জামায়াতের নেতাদের। তবে যে কোনভাবে দেশকে অস্থির করতে প্রক্রিয়া চলছেই। প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে জামায়াত তার ৮৭টি সাংগঠনিক জেলায় সকল পর্যায়ের কমিটি গঠন করেছে গোপনেই। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জামায়াত-শিবিরের সামনে এখন যে ভয় তা গত ৭২ বছরেও মোকাবেলা করতে হয়নি তাদের। জামায়াত নেতারাও বলছেন, তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার লড়াই চলছে। দুদিন ধরে সংঘর্ষ নিয়ে কথা বলতে শুক্রবার রাতে এক জামায়াত নেতার সেলফোনে কল করা হলে তিনি প্রথমেই বলেন, ভাই আমার নাম ব্যবহার করে কথা লিখবেন না। আমি মুখপাত্র নই। নাম লিখব না কথা দিলে তিনি বলেন, জামায়াত একটি গণতান্ত্রিক দল। আমাদের বিরুদ্ধে স্বৈরাচারের মতো অপকর্ম করা হচ্ছে। তবে আমরা আমাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য সব কিছুই করতে প্রস্তুত। গত দুদিনে সারাদেশে যেভাবে অস্ত্রসহ মাঠে নেমেছেন কর্মীরা একে গণতান্ত্রিক পন্থা বলা যায় কীনা? এমন প্রশ্ন করা হলেই লাইন কেটে দেন এই জামায়াত নেতা।
শনিবার, ২ মার্চ ২০১৩, ১৮ ফাল্গুন ১৪১


শনিবার, ২ মার্চ ২০১৩, ১৮ ফাল্গুন ১৪১৯
জামায়াতের সহিংসতায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্বেগ

http://www.dailyjanakantha.com/news_view.php?nc=15&dd=2013-03-02&ni=127287
শনিবার, ২ মার্চ ২০১৩, ১৮ ফাল্গুন ১৪১


Also read:
সাত জেলায় জামায়াতের সহিংসতা


গাইবান্ধা ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে সহিংসতায় নিহত ৪


জামায়াত-শিবিরের সহিংসতা : স্বচক্ষে দেখা কাঁটাবন সংঘর্ষ  

আনিস রায়হান


http://www.shaptahik.com/v2/?DetailsId=7862



দেশজুড়ে জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডব

সাঈদীর ফাঁসি, সহিংসতায় নিহত ৩৭

প্রথম আলো ডেস্ক | তারিখ: ০১-০৩-২০১৩

- See more at: http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-01/news/333012#sthash.3qQsKC89.dpuf





নাটোরে আ'লীগ কর্মী জবাই, অস্ত্র ছিনতাই পুলিশের


জেলা প্রতিনিধি
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

নাটোর: সাঈদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর খায়রুল বাশার নামে এক আওয়ামী লীগ কর্মীকে গলা কেটে হত্যা করেছে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা। এ সময় শিবিরের হামলায় ৭ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
এছাড়াও পুলিশের গাড়িতে আগুন, দু'টি শটগান ছিনতাই, পুলিশ ফাঁড়িতে হামলা ও গুদরা গ্রামের আ'লীগ কর্মী মোহাম্মদ মজনুর বাড়িসহ অন্তত ১০ বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
বৃহস্পতির বিকেলে নাটোরের লালপুরে এ ঘটনা ঘটে। নিহত খায়রুল গুদরা গ্রামের বাসিন্দা।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সাঈদীর বিরুদ্ধে রায় ঘোষণার পর নাটোরের লালপুরের গুদরায় জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা একটি মিছিল বের করে। এ সময় মিছিলকারীরা গুদরা গ্রামের আ'লীগ কর্মী খায়রুলকে গলা কেটে হত্যা করে।  
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মিছিলে বাধা দিলে পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে পুলিশের গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় শিবির কর্মীরা। এ সময় পুলিশের ২টি শটগান ছিনিয়ে নেওয়া হয়। এক পর্যায়ে ওয়ালিয়া পুলিশ ফাঁড়িতেও হামলা চালায় তারা। এ সময় ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুর রউফসহ ৭ পুলিশ সদস্য আহত হন। 
লালপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মতিয়ার রহমান বাংলানিউজকে জানান, অস্ত্র উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। বর্তমানে পরিস্থিতি পুলিশের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। 

বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৮, ২০১৩
সম্পাদনা: প্রভাষ চৌধুরী, নিউজরুম এডিটর/জেডএম

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=8412c11b6bec3eb687b327da192bb9ae&nttl=28022013177855

মিরপুরে জামায়াত-শিবিরের হামলার চেষ্টা:

http://www.banglanews24.com/detailsnews.php?nssl=adc76b62987ed123ce5d90f5e3193075&nttl=28022013177953









__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___