Banner Advertiser

Sunday, March 31, 2013

[mukto-mona] দেশ গোল্লায় যাক আমার ক্ষমতা চাই - বেগম জিয়া




সোমবার, ১ এপ্রিল ২০১৩, ১৮ চৈত্র ১৪১৯
দেশ গোল্লায় যাক আমার ক্ষমতা চাই
আবদুল মান্নান
হরতালের নামে জামায়াত-বিএনপির ডাকা দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে ৩৬ ঘণ্টার যুদ্ধের একটি সাময়িক বিরতি হয়েছে। সংবাদপত্রের মাধ্যমে জানা গেল আগামী ২ তারিখ হতে আবার সেই যুদ্ধ শুরু হতে পারে এবং থেমে থেমে তা চলবে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্নপূরণের আগ পর্যন্ত। তিনি ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছেন এই যুদ্ধে প্রাণহানি হবে তারপরও তাকে ক্ষমতায় যেতেই হবে। একসময় তিনি এবং তার সভা পারিষদরা বলতেন জনগণই তাদের ক্ষমতার উৎস কিন্তু তারা হয়ত বুঝতে পেরেছেন এই জনগণ তেমন একটা সুবিধার নয়, তাদের ওপর আর আস্তা রাখা যাচ্ছে না। বেগম জিয়া তাঁর ক্ষমতায় যাওয়ার খায়েশ পূরণে প্রকাশ্যে সেনাবাহিনীর সহায়তা চাইলেন। তাঁর স্বামী বিশ্বাস করতেন বন্দুকের নল সকল ক্ষমতার উৎস তত্ত্বে। এতদিন পরও তাঁর স্ত্রী বেগম জিয়া সেই তত্ত্ব হতে এক চুলও নড়েননি। তত্ত্বটি কমিউনিস্ট চীনের প্রতিষ্ঠাতা কমরেড মাও সে তুং এর । বিএনপিতে শুরু থেকে মাও সে তুং এর অনুসারীদের সমাবেশ ঘটেছিল। এখনো দলে কিছুটা হলেও তাদের দাপট আছে। তারা বেগম জিয়াকে মোটামুটি বন্দুকের নল তত্ত্ব বুঝাতে সক্ষম হয়েছেন। বেয়াড়া জনগণের ওপর বিশ্বাস না রেখে বেগম জিয়া এখন বন্দুকওয়ালাদের আশ্রয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু তিনি ভুলে গেছেন যে মাও সে তুং যে সময়ে এই তত্ত্ব হাজির করেছিলেন সেটি একটি ভিন্ন সময় ছিল এবং প্রেক্ষাপটও ভিন্ন ছিল যার সাথে বর্তমান বিশ্বায়নের যুগের অবস্থার কোন মিল পাওয়া যাবে না। আর বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এখন জেনারেল জিয়ার আমলের সেনাবাহিনী নয়। জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের বদৌলতে তাদের খ্যাতি এখন দুনিয়া জোড়া। ২০০৭ সালের এক এগারোর পর তারা একটা প্রশ্নবিদ্ধ ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন সত্য কিন্তু সেই ভূমিকা হতে তারা সময় থাকতে সরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। তাদের মধ্যে যাদের উচ্চাভিলাষ ছিল সরে যাওয়াটা তাদের জন্য একটা শিক্ষা হয়েছিল। ১৯৯০ সালে যখন গণআন্দোলনের তোড়ে এরশাদ ভেসে যাচ্ছেন এই সত্যটি তিনি উপলব্ধি করেন তখন তিনিও চেষ্টা করেছিলেন এই বন্দুকের নল তত্ত্ব প্রয়োগ করতে। বুদ্ধিমান সেনাবাহিনী রাজি হয়নি। তারা সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন এই ক্ষমতায় থাকা না থাকা বিষয়টি একান্তভাবে তার এবং জনগণের। এ ব্যাপারে তাদের কিছু করার নেই। 
ক্ষমতায় যাওয়া বেগম জিয়ার খুব জরুরী। হাতে অনেক এজেন্ডা নিয়ে তিনি বসে আছেন। প্রথমে তার দুই পুত্র, আইনের দৃষ্টিতে যারা পলাতক তাদের বিরুদ্ধে আনীত সকল মামলা প্রত্যাহার করে তাদের দেশে ফিরিয়ে আনতে হবে। তবে তার পুত্রদের ব্যাপারে বিদেশে যে মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে তার কী হবে তা এখনও পরিষ্কার নয়। এরপর দৃষ্টি ফেরাতে হবে বর্তমানে তার দলের প্রকৃত অর্থে একমাত্র মিত্রদল জামায়াতে ইসলামের চাহিদার দিকে। তাদের শীর্ষস্থানীয় নেতৃবৃন্দ বর্তমানে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অধীনে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত হয়ে বিচারের মুখোমুখি হয়েছেন। ইতোমধ্যে তিনজনের বিচারের রায় ঘোষণা করা হয়েছে। হয়ত আগামী মাসে আরো দু'একজনের রায় ঘোষণা হতে পারে। সকলের রায় ঘোষণা হলে জামায়াত আপাতত একটি কার্যকর রাজনৈতিক দল হিসেবে বিলুপ্ত হবে বলে বিশ্লেষকদের বিশ্বাস। আপৎকালীন সময়ে বেগম জিয়া তাদের নীতি নির্ধারকের ভূমিকা পালন করছেন বলে মোটামুটি এখন দেশের মানুষ নিশ্চিত। সুতরাং তাকে ক্ষমতায় যেতেই হবে তাদের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য। এই মুহূর্তে জামায়াতের একমাত্র এজেন্ডা হচ্ছে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়ানো তাদের সকল নেতাকে মুক্ত করে আনা। শুধু তাদের নেতাদের মুক্ত করলে হবে না। যারা এই বিচার নিয়ে বেশি সোচ্চার অথবা যারা এই বিচার কাজের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন তাদের আলাদা ট্রাইব্যুনাল করে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। বেগম জিয়া ছলে, বলে কৌশলে ক্ষমতায় না গেলে তা হচ্ছে না। সুতরাং যে কোন ভাবেই হোক তাকে ক্ষমতায় পাঠাতেই হবে। চিকিৎসার নাম করে বেগম জিয়া কিছুদিন আগে সিঙ্গাপুর গিয়েছিলেন। ফিরে এসেই তিনি রুদ্রমূর্তি ধারণ করলেন। কারও কারও মতে তিনি বর্তমানে পাকিস্তানের আইএসআই দ্বারা পরিচালিত হচ্ছেন। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশের ভিতর দিয়ে ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের কাছে অস্ত্র পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে না। সেই রুট পুনরায় খুলতে হবে। তারা বুঝে গেছে এই কাজগুলো বেগম জিয়া ক্ষমতায় না গেলে সহজে করা সম্ভব নয়। এর সাথে বেগম জিয়া, তার দলের নীতি নির্ধারক ও জামায়াতও এটা বুঝে গেছে তাদের করণীয় কাজগুলো তারা সহজে ও নিয়মতান্ত্রিকভাবে করতে পারবে না কারণ জনগণ আগের যে কোন সময়ের তুলনায় বর্তমানে অনেক বেশি সচেতন এবং চালাক। যে কানসাটের হাজার হাজার মানুষ তাদের এলাকায় বিদ্যুত কেন্দ্র পুড়িয়ে দেয়ার কারণে ধানের জমিতে পানি দিতে পারছে না, যে পরিবহন মালিক জামায়াত শিবিরের দুর্বৃত্তদের দেয়া আগুনে তার একমাত্র আয় রোজগারের সম্বল ট্যাক্সি ক্যাব বা বাসটি পুড়তে দেখেছে, যে ধর্মীয় সংখ্যালঘু পরিবার তার সামনে তার বাড়িঘর জ্বলতে দেখেছে, মন্দির প্রার্থনালয় ধ্বংস হতে দেখেছে, যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী হরতালের নামে তার ব্যবসা লুটপাট হওয়ার সাক্ষী হয়েছে অথবা যে ট্রাক ড্রাইবার অথবা তিন চাকার বাহন চালকের মা দেখেছে এই দুর্বৃত্তরা বেগম জিয়াকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য তার সন্তানকে গায়ে পেট্রোল বা কেরোসিন ঢেলে জ্বলন্ত পুড়িয়ে মেরেছে তার কছে বেগম জিয়া আর তার দল কীভাবে সমর্থন আশা করেন? সদ্য বিরতি দেয়া যুদ্ধের সময় দেশের কোন কোন অঞ্চলে স্কুল কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তারা স্কুল খোলা রাখবেন। যথারীতি ছাত্রছাত্রীরাও স্কুলে এসেছে। সহ্য হয়নি বেগম জিয়ার সৈনিকদের। তারা স্কুলে ঢুকে নির্বিচারে ছাত্রশিক্ষকদের ওপর হামলা করেছে, তাদের আহত করেছে। চট্টগ্রামে যুদ্ধরত দুর্বৃত্তদের ছোড়া বোমার আঘাতে স্কুলছাত্রী অন্তু বড়–য়া আহত হয়েছে। বেগম জিয়া কীভাবে এই ছাত্রছাত্রীর অভিভাবকদের সমর্থন আশা করেন? এপ্রিল মাস হতে এইচএসসি পরীক্ষা শুরু হচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রী, অভিভাবক, বোর্ড কর্তৃপক্ষ, পরীক্ষার্থী সকলে বেগম জিয়া ও জামায়াত-বিএনপি জোটের নেতৃবৃন্দের কাছে আহ্বান জানিয়েছেন পরীক্ষার সময় যেন কোন হরতাল দেয়া না হয়। কে শোনে কার কথা। যুদ্ধরত জোটের মুখপাত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাফ জানিয়ে দিয়েছেন পরীক্ষা টরীক্ষা আপাতত গোল্লায় যাক, যে কোন ত্যাগের বিনিময়ে আমাদের নেত্রীকে ক্ষমতায় যেতে হবে। যে অভিভাবকদের এত আকুতি তারা কেন বেগম জিয়ার ক্ষমতায় যাওয়াটাকে সমর্থন করবেন? সুতরাং তাকে তো ভিন্ন পথের কথা চিন্তা করতেই হবে। 
কোন কোন পত্রিকায় খবর প্রকাশিত হয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাকি পুলিশকে নির্দেশ দিয়েছেন নাশকতা সৃষ্টিকারীদের দেখামাত্র গুলি করতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অবশ্য বলেছেন এমন কোন আলাদা নির্দেশ তিনি দেননি কারণ আইনেই আছে পুলিশ যদি দেখে কোথাও মানুষের জানমালের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন তখন তা রক্ষার্থে পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ক্ষমতাপ্রাপ্ত এবং সেটি গুলি করাও হতে পারে। এতে ক্ষুব্ধ হয়েছে জামায়াতে ইসলাম নামের ফ্যাসিস্ট দলটি। তাদের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল রফিকুল ইসলাম খান বেজায় চটেছেন। বুধবার তিনি এক বিবৃতিতে বলেছেন এমন নির্দেশ নাকি মানবাধিকার লঙ্ঘন। এতো দেখি ভূতের মুখে রাম নাম। আচ্ছা ভাই খান সাহেব, যখন আপনারা হরতালের নামে গাড়ির চালককে পুড়িয়ে মারেন, গাড়ির আরোহীকে গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুন দেন, পুলিশের থানায় অগ্নিসংযোগ করেন, কানসাটে আস্ত একটি বিদ্যুত কেন্দ্র পুড়িয়ে দিলেন, আটজন পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা করলেন তখন মানবাধিকারের বিষয়টি কোথায় ছিল? নাকি আপনারা মানবাধিকার বিষয়ে ভিন্ন কোন পুস্তক ব্যবহার করেন। যে কাজগুলোর কথা উল্লেখ করলাম তার কোন একটি আপনাদের আদি মন্ত্রণাদাতা দেশ সৌদি আরবে করে আসেন তো দেখি। করতে হবে না চেষ্টা করলেই নীল প্লাস্টিকের ওপর কোন এক শুক্রবার দিন নিজের মস্তকটি শরীর হতে বিচ্ছিন্ন হয়ে গড়াগড়ি দিচ্ছে দর্শকরা দেখতে পাবেন। দেখবেন নাকি একবার চেষ্টা করে? 
বুধবার এক অন্তঃসত্ত্বা মহিলাসহ একটি তিন চাকার সিএনজি যান উল্টে দিয়ে দুর্বৃত্তরা তাতে অগ্নিসংযোগ করল। ফেসবুকে সেই ছবি দেখে আমার এক বন্ধু প্রশ্ন করে যারা এই কাজটি করল তাদের কেন গুলি করা হলো না। বন্ধুটি বিএনপির রাজনীতির একজন মৃদু সমর্থক। জবাবে বলি কারণ ওই গরিব সিএনজি চালক অথবা আরোহী কারও কাছে তো গুলি বন্দুক নেই। এখন প্রশ্ন একজন গাড়ি চালক তার লাইসেন্স করা আগ্নেয়াস্ত্রটি নিয়ে গাড়ি চালানোর সময় যদি দেখেন তিনি গাড়িতে দুর্বৃত্তদের দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছেন তখন যদি তিনি ওই দুর্বৃত্তদের তার বৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি করেন তাহলে সেটি কোন বেআইনী কাজ বা মানবাধিকার লঙ্ঘন হবে কি-না? উত্তর, না হবে না। তাকে সরকার অস্ত্রের লাইসেন্সটি দিয়েছে তার জানমালের হেফাজত করতে। ঠিক একই কারণে পুলিশ একটি বৈধ অস্ত্র বহন করে এবং তার দায়িত্ব হচ্ছে জনগণের এবং রাষ্ট্রের জানমালের হেফাজত করা। শুক্রবার পুলিশ চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও সিরাজগঞ্জ গিয়েছিল যারা হরতালের নামে সেই সব এলাকায় নাশকতা করেছিল এবং যাদের নামে মামলা ছিল তাদের গ্রেফতার করতে। মাইকে ঘোষণা দিয়ে জামায়াত-শিবিরের দুর্বৃত্তরা তাদের ওপর গুলি বন্দুক নিয়ে হামলা করে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশ গুলি চালায় এবং এতে ৫ জন নিহত হয় এবং প্রায় সত্তর জন আহত হয়। এর আগেও এমন ঘটনা ঘটেছে। সে সময় পুলিশও প্রাণ হারিয়েছে। যে কোন মৃত্যুই দুঃখজনক কিন্তু পরিস্থিতি যদি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে বাধ্য করে তখন তাদের তো আর কোন উপায় থাকে না । আর তারা যদি তাদের দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয় তখন মানুষই পুলিশের সমালোচনা করে। 
১৯৭৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রচ- ক্ষমতাধর শ্রমিক ফেডারেশন এএফএল-সিআইও তাদের দাবি-দাওয়া আদায়ের জন্য ট্রাক চালকদের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছিল। সরকার ঘোষণা করল তারা যে কোনভাবে ট্রাক পরিবহন ব্যবস্থা চালু রাখবে। সে সময় প্রায় অর্ধেক ট্রাক চালক কোন শ্রমিক সংগঠনের অন্তর্ভুক্ত ছিল না। তারা সরকারের সিদ্ধান্ত মেনে নিল কিন্তু তারা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। সরকার এক নির্বাহী আদেশ বলে সিদ্ধান্ত নিল কোন ট্রাক চালক চাইলেই তাকে সরকার নিজের নিরাপত্তার জন্য আগ্নেয়াস্ত্র সরবরাহ করবে। এই সময়ে অসংখ্য ট্রাক চালককে দেখা গেল তাদের পাশে একে-৪৭ রাইফেল নিয়ে তাদের ট্রাক চালু রাখতে। বাংলাদেশে যেভাবে দুর্বৃত্তরা হরতালের নামে জানমালের ক্ষতি করছে তা যদি ইউরোপ আমেরিকায় হতো তা হলে এই তস্করদের একটাও বাঁচত কীনা সন্দেহ আছে। সে দেশের পুলিশ অনেক বেশি লক্ষ্যভেদী। বাংলাদেশে বর্তমানে বিরোধী দল তাদের নেত্রীকে ক্ষমতায় বসানোর জন্য দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ শুরু করেছে কিছু দিন পর দেখা যাবে দেশের মানুষ তাদের বৈধ লাইসেন্সপ্রাপ্ত অস্ত্র নিয়ে তাদের জানমাল রক্ষা করার জন্য রাস্তায় নেমে এসেছে। তখন দেশের কী অবস্থা হবে বিরোধী দলকে একবার চিন্তা করে দেখতে বলি। বেগম জিয়া ক্ষমতায় যাবেন কী যাবেন না তা নির্ধারণ করবেন দেশের জনগণ এবং তা একটি গ্রহণযোগ্য সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে। তার জন্য তাঁকে আরো কয়েক মাস অপেক্ষা করতেই হবে। তিনি শান্তিপূর্ণ আন্দোলন করতে পারেন নির্বাচন কী পদ্ধতিতে হবে সেই বিষয়ে। কিন্তু এখন আন্দোলনের নামে তিনি দেশের মানুষের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন তাতে ক্ষমতার মসনদটা দূরে সরে যাচ্ছে। এটা বুঝলে তার এবং দেশের জন্য মঙ্গল।
 

লেখক : শিক্ষাবিদ ও বিশ্লেষক। ৩০ মার্চ, ২০১৩
Also Read:

বুধবার, ২৭ মার্চ ২০১৩, ১৩ চৈত্র ১৪১৯
বেগম জিয়ার বগুড়ার বক্তব্য কি দেশবিরোধী উক্তি নয়?
আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী

লন্ডন, ২৬ মার্চ, মঙ্গলবার, ২০১৩


Related:
'ক্ষমতায় যেতে খালেদা বিকল্প পথ খুঁজছেন'
হরতাল প্রত্যাখ্যান ১৪ দলের
'গণতন্ত্র হত্যার ষড়যন্ত্রে খালেদা'
ইত্তেফাক রিপোর্ট


Related:

ঠেলার নাম বাবাজি:

"We want to make it clear that no democratic political party supports intervention by the army. The BNP is completely against military intervention." - Fakhrul 

Fakhrul blames media for 'flawed' reporting

Chief Political Correspondent,  bdnews24.com

Published: 2013-03-25 13:20:42.0 Updated: 2013-03-25 13:50:03.0

http://bdnews24.com/politics/2013/03/25/fakhrul-blames-media-for-flawed-reporting

Related:

MONDAY, MARCH 25, 2013

Army can't sit idle

Khaleda tells Bogra rally it 'would play role in due time', threatens to paralyse country

RASHIDUL HASAN, FROM BOGRA

Surprising, provocative: Some top ex-army officials, citizens react to Khaleda's speech

WASIM BIN HABIB

Surprising, provocative

বিশিষ্ট ব্যক্তি ও রাজনীতিবিদদের প্রতিক্রিয়া : খালেদা সেনাবাহিনীকে উস্কানি দিচ্ছেন
খালেদা জিয়ার গদি দখলের আন্দোলন : বিএনপির সর্বশেষ মরন কামড় 
সেনাবাহিনী সময়মত কাজ করবে : খালেদা জিয়া




Related:
Also Read:
"উনি আবার প্রমান করিলেন ষড়যন্ত্রই উনার ভরসা।"
Army to play role in due time: Khaleda (Video)
Submitted by Shahriar.Asif on Sun, 24/03/2013 - 1:30pm

News Video:http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=soDRmmYjW38                                                            


সেনাবাহিনী সময়মতো কাজ করবে: খালেদা

নিজস্ব প্রতিবেদক, বগুড়া থেকে | তারিখ: ২৪-০৩-২০১৩

http://prothom-alo.com/detail/date/2013-03-24/news/339179









__._,_.___


****************************************************
Mukto Mona plans for a Grand Darwin Day Celebration: 
Call For Articles:

http://mukto-mona.com/wordpress/?p=68

http://mukto-mona.com/banga_blog/?p=585

****************************************************

VISIT MUKTO-MONA WEB-SITE : http://www.mukto-mona.com/

****************************************************

"I disapprove of what you say, but I will defend to the death your right to say it".
               -Beatrice Hall [pseudonym: S.G. Tallentyre], 190




Your email settings: Individual Email|Traditional
Change settings via the Web (Yahoo! ID required)
Change settings via email: Switch delivery to Daily Digest | Switch to Fully Featured
Visit Your Group | Yahoo! Groups Terms of Use | Unsubscribe

__,_._,___